The journey of the small Ottoman sultanate, which began in 1299 at the hands of Uthman, the leader of the Kayi tribe of Aghuz Turks, in just one hundred years, they conquered the whole of western Anatolia, northwestern Greece, Gallipoli, Adrianople, Nicopolis and made their mark in Balkan Europe. Then Sultan Bayezid the Thunderbolt concentrated on conquering the city of Constantinople. He almost conquered this historic city. But at the last minute, Bayazid had to leave the Balkans and look to eastern Anatolia in the face of the attack of the Tatar conqueror Taimur Long. Ankara's defeat of the Bayezids in that war wiped out the Ottomans from Asia. The Ottoman Civil War began. For the next fourteen years or so, Sultan Muhammad I, after a thousand attempts and struggles, re-established the Ottoman Empire. Then Sultan Murad II re-established his dominance in Asia and the Balkans.
১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কির কায়ী গোত্রের নেতা উসমানের হাত ধরে যে ছোট উসমানীয় সালতানাতের যাত্রা শুরু হয়, মাত্র একশ বছরের মধ্যেই তারা সমগ্র পশ্চিম আনাতোলিয়া, গ্রিসের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চল, গাল্লিপলি, অ্যাড্রিয়ানোপল, নিকোপলিস জয় করে বলকান ইউরোপে নিজের শক্তিমত্তার জানান দেয় ভাল ভাবেই। অতপর সুলতান বায়েজিদ দ্য থান্ডারবোল্ট কন্সট্যান্টিনোপল শহর জয় করার দিকে মনোনিবেশ করেন। তিনি প্রায় জয় করেই ফেলেছিলেন এই ঐতিহাসিক শহর। কিন্তু শেষ মূহুর্তে তাতার দিগ্বিজয়ী তৈমুর লংয়ের আক্রমণে বায়েজিদকে বলকান ছেড়ে পূর্ব আনাতোলিয়ার দিকে নজর দিতে হয়। আঙ্কারা সেই যুদ্ধে বায়েজিদের পরাজয় এশিয়া থেকে অটোমানদের নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছিল। শুরু হয় অটোমান গৃহযুদ্ধ। পরের প্রায় চৌদ্দটি বছর সুলতান ১ম মুহাম্মদ হাজার চেষ্টা আর সংগ্রামের পরে অটোমান সাম্রাজ্যকে আবার স্থিতিশীল করেন। তারপর সুলতান ২য় মুরাদ আবার এশিয়া ও বলকানে নিজেদের আধিপত্য বজায় করে রেখেছিলেন।
After the death of Sultan Murad II, his son Sultan Muhammad II ascended the throne. Europe still remembers him as The Eagle. The city of Constantinople, which has survived for thousands of years in heroism, was overthrown by a man who changed the history of the whole world. This conquering sultan inaugurated a shipyard at the port of Eznik in the mid-fifteenth century. The Ottoman navy was born from this shipyard. The Ottoman navy then had the most successful time during the reign of Sultan Suleiman the Magnificent, in the mid-sixteenth century.
সুলতান ২য় মুরাদের মৃত্যুর পরে সিংহাসনে বসেন তার ছেলে সুলতান ২য় মুহাম্মাদ। ইউরোপ এখনো যাকে স্মরণ করে দ্য ঈগল বলে। হাজার বছর ধরে বীরদর্পে টিকে থাকা কন্সট্যান্টিনোপল শহরকে পদানত যিনি পুরো পৃথিবীর ইতিহাস পাল্টে দিয়েছিলেন। এই বিজেতা সুলতান পঞ্চদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে ইজনিক বন্দরে একটা জাহাজখানা উদ্বোধন করেন। এই জাহাজ খানা থেকেই অটোমান নৌ বাহিনীর জন্ম। এই অটোমান নৌ বাহিনী তাদপর সবচেয়ে সফল সময় কাটায় কানুনি সুলতান সুলেমানের সময়ে, ষোড়শ শতকের মাঝামাঝি সময়ে।
At that time Khairuddin Barbarossa was the Kapudan Pasha or chief of Navy of the Ottoman . Who initiated the single domination of the Ottomans over the entire Mediterranean Sea. At the time, the Ottoman navy was the largest in the world. For the next three centuries or so, the Ottoman navy bravely trampled the seas and oceans. Even in the late eighteenth century, Ottoman naval chief Hassan Enver Pasha intercepted American ships in the Mediterranean and forced them to pay taxes.
সেসময়ে অটোমান কাপুদান পাশা বা নৌ বাহিনী প্রধান ছিলেন খাইরুদ্দিন বারবারোসা। যিনি পুরো ভূমধ্য সাগরে অটোমানদের একক আধিপত্যের সূচনা করেন। সেসময়ে অটেমান নৌ বাহিনী ছিল সারা পৃথিবীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ। পরের প্রায় তিন শতক ধরে অটোমান নৌ বাহিনী বীরদর্পে দাপিয়ে বেড়িয়েছে সাগর-মহাসাগর। এমনকি আঠারো শতকের শেষদিকে অটোমান নৌ বাহিনী প্রধান হাসান এনভার পাশা ভূমধ্য সাগরে আমেরিকার জাহাজ আটকে দিয়ে তাদেরকে কর দিতে বাধ্য করেছিলেন।
Despite having such an advanced and large naval force, the Ottomans never made it to America. The only route from the Ottoman mainland to the Atlantic Ocean was the Strait of Gibraltar, also known as Jabal at-Tariq in the Muslim world. On one side of this system was the position of the Spaniards and on the other the position of the Sadi Sultanate of Morocco. Who were both staunch opponents of the Ottomans. As a result, the Ottoman navy was never able to cross the strait and reach Atlantic.
এত উন্নত আর বিশাল নৌ বাহিনী থাকতেও অটোমানরা কখনোই আমেরিকার দিকে যেতে পারিনি। অটোমান ভূখন্ড থেকে আটলান্টিক মহাসাগরে যাওয়ার একমাত্র পথ ছিল জিব্রাল্টার প্রণালী, যেটা মুসলিম বিশ্বে জাবাল আত-তারিক নামেও পরিচিত। এই প্রণালীর একদিকে তখন স্প্যানিশদের অবস্থান অন্যদিকে মরক্কোর সাদি সালতানাতের। যারা উভয়েই ছিল অটোমানদের ঘোর বিরোধী। যার ফলে অটোমান নৌবাহিনীর পক্ষে কখনোই এই প্রণালী পার হয়ে আটলান্টিকে যাওয়া সম্ভব হয়নি।
However, if the Ottomans, along with other European countries, could go to the Americas, the future of the Ottomans might be different. Thanks.
যায় হোক, ইউরোপীয় অন্যান্য দেশ গুলোর সাথে যদি অটোমানরাও আমেরিকার মূল ভূখন্ডে যেতে পারতো তাহলে হয়তো অটোমানদের ভবিষ্যত অন্যরকম হতে পারতো। ধন্যবাদ।
Congratulations! This post has been upvoted by the @blurtcurator communal account,
You can request a vote every 12 hours from the #getupvote channel in the official Blurt Discord.Don't wait to join ,lots of good stuff happening there.
Congratulations, your post has been curated by @r2cornell-curate. Also, find us on Discord
Felicitaciones, su publication ha sido votado por @r2cornell-curate. También, encuéntranos en Discord