আসসালামু আলাইকুম ওরাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
সবাই কেমন আছেন। আমি আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। সেই সাথে আমি আরো দোয়া করি। আপনাদের বাবা-মা ও ছোট ভাই বোন যেন সুস্থ রাখে আল্লাহ তায়ালা। আপনারা যেন আপনাদের বাবা মার খেয়াল রাখতে পারেন। আমি আল্লাহতালার কাছে দুহাত ধরে মোনাজাত করি। আপনাদের যেন সুস্থ রাখে এবং কি আপনাদের পরিবারের সকল যেন সুস্থ ও শান্তিতে রাখে আল্লাহ্ তাআলা।
আজকে রাত্রে যখন খাবার খাওয়ার জন্য আমি গেছিলাম। তখন দেখলাম যে খাওয়ার জন্য আপনাদের জন্য তরকারি নেই। তারপরে আমরা স্টোর কিপারের থেকে চাবি নিয়ে ফ্রিজের ভিতরে ঢুকলাম। তারপরে ফ্রিজ থেকে কয় পিস মুরগি বার করে নিলাম আমি। প্রথমে ফ্রিজ থেকে মুরগী গুলা বাইর করে পানিতে ভিজালাম। কিছুক্ষণ থাকার পরে মুরগিটা একটু বরফটা ছেড়ে দিলো। তারপরও পানির থেকে উপরে উঠে আমি একটু মুরগি গুলো ছোট ছোট করে কেটে নিলাম।
তারপরে এ দিক দিয়ে চুলার উপরে পা তুলে বসে পাতিলের উপরে তেল দিয়ে দিলাম। আমার লগে একজন ছিল তাকে বললাম আমাকে কিছু হেল্প করার জন্য। তারপর সে বলল আমাকে কি করা লাগবে একটু বল। আমাকে একটু পেজ মরিচ গুলা একটু কেটে দেওয়া লাগবে। তখন বলল আচ্ছা ঠিক আছে আমি তোকে পেজ মরিচ কেটে দিচ্ছি। তারপরে আমি পাতিল এর উপরে পাস্টের পেজটা ঢেলে দিলাম।
যেহেতু মুরগিটা আমরা ফ্রিজ থেকে বের করলাম। আমরা জানি না কতদিন ধরে মুরগিটা ফ্রিজের ভিতর ছিল। তাই আমরা পেজ এর সাথে আর গরম তেলের সাথে মুরগিটা ভালো করে বেছে নিলাম। মুরগিটা ভালো করে বেছে নেওয়া হলো তারপর তোমার কাঁচামরিচ মুরগির উপরে ঢেলে দিলাম। তারপরে কিছুক্ষণ এদিকে সেদিকে করার পরে মসলা উপরে ঢেলে দিলাম। মসলাটা কিছুক্ষণ এদিক সেদিক করার পরে পানি উপরে ঢেলে দিলাম মসলার উপরে।
প্রায় ২০ মিনিট পরে মুরগিটা হয়ে গেলে। তারপরে আমরা পাতিরা থেকে ডিশে নিয়ে নেওয়া হয়। তারপরে এগুলো নিয়ে আমরা রুমে চলে যাই। রুমে গিয়ে আমরা তিনজন মিলে একসাথে খাবার খাই রাতের 9 টা বাজে। আলহামদুলিল্লাহ আজকে রান্নাটা একটু ভাল ছিল।
অবশেষে এটাই বলতে চাই। ভুল মানুষেরই হয়। আমার কিছু ভুল হতেই পারে। আমাকে একটু ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। আর আপনারা আমার ভুলগুলো দেখিয়ে দিলে। আপনাদের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকব। ভুলগুলো সংশোধন করে। আমি আপনাদের ভাল কিছু দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।