কলেজ জীবন
My higher education started at Bheramara Government Women's College. Excellent principal, courteous vice principal, student-friendly teachers, beautiful environment are there in my college.
আমার উচ্চতর শিক্ষার শুরু হয় ভেড়ামারা সরকারি মহিলা কলেজে। অসাধারণ অধ্যক্ষ মহোদয়, বিনয়ী উপাদ্যক্ষ , ছাত্রীবান্ধব শিক্ষক শিক্ষিকা, সুন্দর পরিবেশ, সবমিলিয়ে দারুণ একটা কম্বিনেশন।
When asked to reminisce about college life, the first thing that comes to my mind is changing my department. Let's say, initially I started my studies with science department, but later due to some personal and family problems, I want to leave science department and get admission in humanities department. But the matter was not easy at all. Because I was too late to make a decision. Then what did I do?????
কলেজ জীবন নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে বলা হলে প্রথমেই যে বিষয়টির কথা আমার মনে হয় সেটি হচ্ছে আমার বিভাগ পরিবর্তন। বলে রাখি, শুরু বিজ্ঞান বিভাগ নিয়ে পড়াশোনা আরম্ভ করলেও পরবর্তীতে আমি কিছু ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সমস্যার কারণে বিজ্ঞান বিভাগ বাদ দিয়ে মানবিক বিভাগে ভর্তি হতে চাই। কিন্তু বিষয়টি মোটেও সহজ ছিল না। কারণ আমার সিদ্ধান্ত নিতে দেরি হয়ে গিয়েছিল। অতঃপর কি করলাম?????
I was told that the problem can be solved directly by going to the board as it is not possible online. But the condition is that I have to give a gap year. I still agreed. Finally I got admission in Arts with a loss of one year.
অনলাইনে সম্ভব না হওয়ার কারণে সরাসরি বোর্ডে যেয়ে সমস্যা সমাধান করা যেতে পারে বলে আমাকে জানানো হলো।কিন্তু শর্ত হলো আমাকে এক বছর গ্যাপ দিতে হবে।আমি তবু্ও রাজি।অবশেষে আমি এক বছর লস দিয়ে মানবিকে ভর্তি হলাম।
But the one for whom I could do this work, is our respected Principal Sir. It would never have been possible without the skillful efforts of Sir. As the saying goes, how strong a house is depends on its structure. If we think about this in the context of a college, we can understand how disciplined, polite and uncompromising the principal of the college has to be to run the college well. Sir's role in officializing our college is commendable.
তবে এই কাজটি যার জন্য করতে পেরেছিলাম, তিনি হলেন আমাদের শ্রদ্ধেয় অধ্যক্ষ স্যার। স্যারের সুদক্ষ আপ্রান প্রচেষ্টাব্যতীত এটা কখনোই সম্ভব হতো না।কথায় আছে, একটি বাড়ি ঠিক কতটা মজবুত হবে তা নির্ভর করে তার কাঠামোর উপর। এই কথাটি যদি আমরা একটি কলেজের প্রেক্ষাপটে চিন্তা করি তাহলে বুঝতে পারবো যে, একটি কলেজকে সুন্দরভাবে পরিচালনা করতে হলে সেই কলেজের অধ্যক্ষকে কতটা নিয়মানুবর্তী, বিনয়ী এবং আপোষহীন হতে হয়। আমাদের কলেজটিকে সরকারীকরণের ক্ষেত্রে ও স্যারের ভূমিকা প্রশংসনীয়।
Since joining Humanities in 2018, I have been in the company of some amazing teachers.
From the very beginning the Chairman of the Sociology Department sir guided me as my mentor. I also got a lot of help from English teachers.
I remember, Economics Ma'am said in the first year, "When you get to the second year, the college will find you, you don't need to say your name yourself. You need to study for that."
I got first in all the college exams with my own efforts and the teachers' encouragement. The indomitable will to do something good began to grow little by little.
But due to the 'corona' of 2020, everything goes awry. All the dreams of the dreamer of being first in college, studying in the university are broken in the social bond called marriage. It is forced by economic, social and cultural reasons.
Sometimes I feel like, "My tireless work and dreams are like snow, melted into water by the heat of adversity."
২০১৮ সালে মানবিক বিভাগে ভর্তি হওয়ার পর থেকে কিছু অসাধারণ শিক্ষকদের সাহচর্যে এলাম।
একদম শুরু থেকেই সমাজবিজ্ঞান ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান স্যার আমার মেন্টর হিসেবে আমাকে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন। ইংরেজির শিক্ষকদের কাছে থেকেও অনেক সহযোগিতা পেয়েছি।
মনে পড়ে,,, অর্থনীতি ম্যাম ফার্স্ট ইয়ারে বলেছিলো, " যখন সেকেন্ড ইয়ারে উঠবা তখন কলেজই তোমাকে খুঁজে নিবে, তোমাকে নিজ থেকে নিজের নাম বলা লাগবে না। এরজন্য প্রয়োজন পড়াশোনা। "
নিজের চেষ্টা, শিক্ষকদের অনুপ্রেরণাতে কলেজের সব পরিক্ষায় ফার্স্ট হই।ভালো কিছু করার অদম্য ইচ্ছাশক্তি একটু একটু করে দানা বাঁধতে থাকে।
কিন্তু ২০২০ সালের 'করোনার' কারণে সবকিছুই এলোমেলো হয়ে যায়। কলেজে ক্রমাগত ফার্স্ট হওয়া , বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্নদর্শীর সব স্বপ্ন ভেঙে যায় বিবাহ নামক সামাজিক বন্ধনে।আর্থসামাজিক সাংস্কৃতিক কারনে বাধ্য হয়।
মাঝে মাঝে মনে হয়, " আমার অক্লান্ত পরিশ্রম আর একরাশ স্বপ্নগুলো তুষারের মতো, প্রতিকূল পরিস্থিতির উত্তাপে গলে জল হয়ে গেছে। "
I am...
Jannatul Ferdous Dipti
আমি......
জান্নাতুল ফেরদৌস দিপ্তী