গ্লাস এবং সিরামিক ডিপ্লোমা এর মান ও চাহিদা কেমন? চলুন দেখে আসি। |
---|
আমার প্রিয় ব্লগার ভাই বন্ধুরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আপনারা টাইটেল দেখে বুঝে গিয়েছেন আজকের বিষয় কি হতে যাচ্ছে।
source |
---|
চলুন শুরু করা যাক আমাদের সেই গ্লাস এবং সিরামিক এর বিষয় নিয়ে। |
---|
তিনটি বিভাগ আছে সিরামিকে : টাইলস, স্যানিটারি (কমোড, বেসিন) ও টেবিলওয়্যার (বাসনকোসন, ফুলদানি, শোপিস ইত্যাদি) ।
কিন্তু বিভাগ তিন ধরনের হলেও মূল কাজ একই রকম। এটি একটি সৃজনশীল পেশা। পণ্যের নকশা, কালার ম্যাচিং, গুণগত মান ঠিক আছে কি না, তা দেখাই হচ্ছে সিরামিক প্রকৌশলীর মূল কাজ। এ ছাড়া একজন সিরামিক প্রকৌশলী তার সৃজনশীলতা ও বুদ্ধিমত্তা দিয়ে নিত্য নতুন নতুন সিরামিক পণ্য উৎপাদন করতে পারেন।
কাজের ক্ষেত্র |
---|
source |
---|
দেশে বর্তমানে প্রায় দুই শতাধিক সিরামিক কারখানা আছে। এসব শিল্পে প্রাথমিক পর্যায়ে সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে কাজ শুরু করার সুযোগ রয়েছে। কাজে ভালো দক্ষতা দেখাতে পারলে দ্রুত পদোন্নতি পাওয়া যায়। দেশের বাইরেও রয়েছে কাজ করার সুযোগ।
১সিরামিক প্রকৌশলীদের জন্য বাংলাদেশ কউন্সিল অব সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ (বিসিএসআইআর) এবং বিএসটিআইতেও কাজ ও গবেষণা করার সুযোগ আছে।
এটি যেহেতু কাজটি একটি সৃজনশীল, তাই মেধা ও মননের মাধ্যমে নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে আসতে পারলে এই পেশায় দ্রুত খুব ভালো অবস্থান অর্জন করা সম্ভব হবে।
source |
---|
সিরামিক বিষয়ে পড়ালেখা করে সাধারণত কোনো শিক্ষার্থীকে বসে থাকতে হয়না। সিরামিকে চাহিদা বেশি থাকায় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান থেকে এই বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের প্রায় শতভাগ শিক্ষার্থীই কর্মে নিয়োজিত হতে সক্ষম। চাকরির শুরুতে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা বেতন হলেও তা দ্রুত ৭০ হাজার থেকে এক লাখ টাকা কিংবা এরও বেশি হয়ে যেতে পারে। তবে তা পুরোটাই নির্ভর করবে একজন সিরামিক প্রকৌশলীর কাজের দক্ষতা, নিষ্ঠা এবং সৃজনশীলতার উপরে। এছাড়াও সৃজনশীল এই পেশায় পড়াশোনা চলাকালেও চাকরি করে আয়ের সুযোগ থাকে। গ্লাসের চাহিদা কম নয়।
Video source
Device | Name |
---|---|
Android | Tecno Spark 7 |
Camera | 16M Dual camera |
Location | Bangladesh |
Short by | @jakaria121 |