এইসব ম্যাচ ২/১ টা হারার দরকার আছে। ১৫ বছর ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট খেলার পরেও এরা খেলা কখন থেকে এক্সিলারেট করতে হয় সেটা শিখে নাই।
সাউথ আফ্রিকার সাথে ১ম ওয়ানডেতে সেইম সিচুয়েশনে ৩০ ওভারের পর থেকেই সাকিব আর ইয়াসির এক্সিলেট করা শুরু করেছিল। সংবাদ সম্মেলনে সাকিব পরে বলেছিল, ওই সময় তার হাতে ২টি অপশন ছিল। হয় ৪০ ওভার পর্যন্ত সেফ খেলে এরপর রিস্ক নিয়ে একটা ভদ্রস্ত স্কোর করা, অথবা তখন থেকেই এটাকিং ক্রিকেট খেলে একটা ম্যাচ উইনিং টার্গেট দাড় করানো। এসপার নয় ওসপার। ফলাফল সবাই জানি।
আর আজকে আমাদের ১৫+১৫=৩০ বছর ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেটের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ২ ভায়রাভাই ৮ উইকেট হাতে নিয়ে শেষ ৩০ বলে ৪০ নিতে পারে নাই। কাপ্তানের কথা আর কি বলব, ১০০০টা হাফসেঞ্চুরি করার পরেও এখনো নার্ভাস ৪০ তে ভুগে, ৪০ থেকে ৫০ এ যেতে ৩৫ বল লাগায়! এরা কি চিন্তা করে ভাই!
টি-২০ এর ইনফ্লুয়েন্সে ওয়ানডে ক্রিকেটও যে এখন চেঞ্জ হয়ে গেছে, সেটা এখনো তাদের গায়ে গতরে লাগে নাই।
৩০৩/৭ অথবা ৩৬০/২ একটা ওয়ানডে ম্যাচের স্কোর হতে পারে, ৩০৩/২ কিভাবে একটা ইনিংস টোটাল হয়? সবগুলা উইকেট হাতে থাকলে রান উঠবে না কেন?
স্লো পিচে খেলতে খেলতে বাংলাদেশ ওভার কনফিডেন্ট হয়ে ভেবে যাচ্ছে যে তারা ওয়ানডে ক্রিকেটের 'জায়ান্ট', অথচ এখনো কিন্তু একটা বিশ্বকাপেও সেমিতেই যেতে পারে নাই।
এরাই আবার সংবাদ সম্মেলন আয়নাবাজি করে, পেইনকিলারের গল্প শুনায়, ডার্টি হার্ড ওয়ার্কের ছবি দেয়।
'ভাত দেয়ার মুরোদ নেই কিল মারার গোসাঁই '
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!