বিজয়ের মাস , এ যেন বাধভাঙা উল্লাস, নেই ক্লেশ, নেই ত্রাস, নেই চারদিকে মিছে মিছি হা-হুতাশ........
আজ ছাড়িয়া নিশ^াস, রাখিব বিশ^াস, জয় করিব বিশ^ নিখিল , লিখিব আজি নতুন ইতিহাস
এবার ইতিহাস গড়ার দৃঢ় প্রত্যয় নিয়ে
শীতল দিনে গা দুলিয়ে মঞ্চে আসছে
ধন্যবাদ কে তার সমধুর কন্ঠে গান গাওয়ার জন্য
এমন দিনে - স্বপ্ন বুনে আমার কোমল শিশুমনে , মুদিত নয়নে , আনমনে হটাৎ নেচে ওঠে প্রাণ....
শীতের মাসে কুয়াশা কিনে, গোলাপ গাদার পাপরি গুনে , গুন গুনিয়ে ভোমর দেখ গাইছে সুখের গান
এমনই একটি গুন গুনে গাওয়া ,
হৃদয় থেকে পাওয়া গান নিয়ে আসছে
ধন্যবাদ কে তার সমধুর কন্ঠে গান গাওয়ার জন্য
কবি তার কবিতা লিখে মানুষকে মুগ্ধ করে , শিল্পি গানে আন্দোলিত করে মানুষের মন...........
কোমরের দোলনীতে নৃত্যশিল্পি সবার মাঝে ছড়িয়ে দেয় তার সবটুকু বিনোদন .................
এ পর্যায়ে --- ছন্দের বন্দরে তরী ভিড়িয়ে, কোমর দোলানো নৃত্য নিয়ে মঞ্চে আসছে ..................
ধন্যবাদ ............................... কে তার নৃত্য পরিবেশন করার জন্য
নৃত্যের তা তা –থৈ থৈ তালে তালে তলানিতে না পড়ে গিয়ে ফিরে আসি আজকের অনুষ্ঠানে ,
মাঝরাতে ছায়ামানব রাতপ্রহরী আমি
ঘুমিয়ে বন্ধু আমার একান্তে হৃদয়ে
আকাশের নীল মুছে রুপালি আলো
বন্ধুগল্পে স্বপ্নমাঝে প্রদীপ তুমি জালো
যদি মেঘলা ক্ষণে আকাশের জলে
কোনো অবলা আখিজল ঝরে,
ও আমার অভিমানী কিছু অনুভুতি
জীবন থেকে হারিয়ে যেয়েও ফিরে আসে.............................................................
এ পর্যায়ে বন্ধুর প্রতি আদর মাখা ভালবাসার গান নিয়ে আসছে................................................
তুমি কি পাহাড়ে উঠে বৃষ্টিভেজা চুলে
এলােমেলাে হতে খুব? যুবতী মেঘেরা
তােমাকে শরীর দিত স্বেদবাষ্পে ঘেরা,
ঝরে যেত, তুমি শুধু একটুখানি ছুঁলে?
এ শহরে কোনো মেঘ অলিতে গলিতে
খুঁজেছিল চেনামুখ নিঠুর ছেলের
সে তো কথা দিয়েছিল?ৃ শেষ বিকেলের
বৃষ্টি একা ফিরে গেল শহরতলিতে।
এ পর্যায়ে গান নিয়ে আসছে................................................
ধন্যবাদ ............................... কে তার সমধুর কন্ঠে গান গাওয়ার জন্য
কেন যন্ত্রণার কথা, কেন নিরাশা ব্যথা,
জড়িত রহিল ভবে ভালবাসা সাথে?
কেন এত হাহাকার, এত ঝরে অশ^াধার?
কেন কণ্টকের কূপ প্রণয়ের পথে?
বি¯তীর্ণ প্রান্তর মাঝে, প্রাণ এক যবে খোঁজে
আকুল ব্যাকুল হয়ে সাথী একজন,
ভ্রমি বহু, অতি দূরে, পায়ে যবে দেখিবারে
একটি পথিক-প্রাণ মনেরি মতন ;-
তখন, তখন তারে, নিয়তি কেনরে বারে,
কেন না মিশাতে দেয় দুইটি জীবন?
এ পর্যায়ে গান নিয়ে আসছে................................................
ধন্যবাদ ............................... কে তার সমধুর কন্ঠে গান গাওয়ার জন্য
IMG_20210923_131628.jpg
নেই তবু যা আছের মতো দেখায়
আমরা তাকে আকাশ বলে ডাকি,
সেই আকাশে যাহারা নাম লেখায়
তাদের ভাগ্যে অনিবার্য ফাঁকি!
জেনেও ভালোবেসেছিলাম তারে,
ধৈর্য ধরে বিরহ ভার স’বো;
দিনের আলোয় দেখাবো নিষ্প্রভ
জ্বলবো বলে রাতের অন্ধকারে।
আমায় তুমি যতোই ঠেলো দূরে
মহাকাশের নিয়ম কোথায় যাবে?
আমি ফিরে আসবো ঘুরে ঘুরে
গ্রহ হলে উপগ্রহে পাবে!
মাটি হলে পাবে শস্য- বীজে
বাতাস হলে পাবে আমায় ঝড়ে!
মৃত্যু হলে বুঝবে আমি কি যে,
ছিলেম তোমার সারাজীবন ধরে!
এ পর্যায়ে গান নিয়ে আসছে................................................
ধন্যবাদ ............................... কে তার সমধুর কন্ঠে গান গাওয়ার জন্য
বিপুল গভীর মধুর মন্দ্রে
কে বাজাবে সেই বাজনা!
উঠিবে চিত্ত করিয়া নৃত্য,
বিস্মৃত হবে আপনা।
এ পর্যায়ে --- ছন্দের বন্দরে তরী ভিড়িয়ে, কোমর দোলানো নৃত্য নিয়ে মঞ্চে আসছে ..................
ধন্যবাদ ............................... কে তার নৃত্য পরিবেশন করার জন্য
জীবনের পূর্ণতম পরিপূর্ণ খনে
আজি তুমি বহি' দিলে পরাজয় ভার,
শিথিল ইন্দ্রিয় মোর হ'ল বার বার
কমল কন্টকে ক্ষত, বেদনা অপার-
সহিলাম নিতি নব। দূর আশা সনে
করিলাম পরিচয় অশুভ লগনে।
অগ্নিদাহ সম আজি জ্বলে মোর হিয়া,
আঁকিনু বেদনা বাণী বক্ষ রক্ত দিয়া।
পরিশ্রাšত জীবনের শ্লথ অবেলায়
নিজ করে তুলি দিলে বেদনা হেলায়।
ব্যথাই হানিলে যদি হে প্রিয় নিঠুর,
কেন ভালে দিয়েছিলে মিলন সিঁদুর,
অন্ধ আমি পুঁজিলাম পাষাণ বেদিকা
পরিনু ললাটে মোর কলঙ্কের টীকা।
এ পর্যায়ে গান নিয়ে আসছে................................................
ধন্যবাদ ............................... কে তার সমধুর কন্ঠে গান গাওয়ার জন্য