ডিম আমাদের দেশে খুবই জনপ্রিয় একটি খাদ্যবস্তু।
সকলের কাছে এই ডিম পছন্দনীয় একটি খাবার। ডিমে অনেক উপকার রয়েছে।
প্রোটিন, শর্করা, পুষ্টি, স্নেহপদার্থ, বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, ইত্যাদি গুণে ভরপুর।
আমরা সাধারণত এই টিমগুলো খেয়ে থাকি। অথচ ডিম সম্পর্কে কখনো জানার চেষ্টা করি না। আমাদের প্রত্যেকেরই জানা উচিত ডিম সম্পর্কে।
প্রত্যেকদিন সকালবেলায় খালি পেটে ডিম খেয়ে থাকি। ডিমগুলো হাফ সিদ্ধ না করে ফুল সেদ্ধ করে খাওয়া উচিত।
অনেক মানুষকে দেখা যায় হাফ সিদ্ধ করে খায় ডিম। কিন্তু হাফ সিদ্ধ করা খুবই ক্ষতিকর। তাই আমাদের উচিত ফুল সিদ্ধ করে খাওয়া ডিম।
ডিম সিদ্ধ খাওয়া হয় বেশি শীতের মৌসুমে। শীতের মৌসুমে ডিম সিদ্ধ খাওয়া হয় কারণ শরীর যেন চাঙ্গা অর্থাৎ গরম থাকে। ডিম অনেক শক্তি যোগায়। তাই আমরা প্রত্যেক দিন একটি করে ডিম খাওয়ার চেষ্টা করব।
অনেক মানুষ আছে যারা সকালবেলায় ভাত না খেয়ে ডিম খাইয়ে ব্রেকফাস্ট করে।
সকালের নাস্তা হিসেবে ডিম খাওয়া হয়ে থাকে। সাধারণত এই অভ্যাসগুলো বিদেশিদের। কারণ বিদেশীরা তারা ভাত কম খায় ফলমূল শাকসবজি ভিটামিন জাতীয় খাবার বেশি পছন্দ করে।
আমরা শুধু ডিম সেদ্ধ করেই খাই না বরং ভাজি করে খেয়ে থাকি। বাঙালি প্রায় সবাই ডিম ভাজি পছন্দ করেন এবং সবচাইতে বেশি। এমন একজন লোক নয় যে ডিম ভাজি পছন্দ করেনা। ডিম ভাজি এমন একটি খাবার হয়ে গেছে মনে হয় এটি বাংলাদেশের জাতীয় একটি খাবার। চারো দিকে শুধু ডিম আর ডিম।
কোন ব্যক্তি যদি জিম করে তার প্রত্যেক দিনের খাবার রুটিনে থাকবে ডিম। আরো থাকবে ফলমূল-শাকসবজি দুধ ইত্যাদি ধরনের ভিটামিন জাতীয় খাবার। এখান থেকে বোঝা যাচ্ছে যে ডিম অনেক শক্তি যোগায়।
এখন থেকে আমরা প্রত্যেক এই দিনে একটি করে ডিম খাওয়ার চেষ্টা করব। অনেক কথাই বললাম ডিম নিয়ে। আজকে এ পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আমাদের জন্য দোয়া করবেন।
লেখাটি সম্পূর্ন পড়ার জন্য ধন্যবাদ।