প্রিয়,
পাঠকগণ,
আশাকরি আপনারা ভালো আছেন।
আজ আমি আমার দিদি বাড়ি এসেছি, অনেকদিন বাদে এলাম , কয়েক দিন ধরেই মনটা খারাপ লাগছিল পুচকুদুটোর জন্য। তাই আজ ভাবলাম এসে দেখেই যাই।সন্ধ্যাবেলায় এসে পৌঁছেছি, তিতলি আর তাতান ভীষণ খুশী আমায় দেখে, আমি ওদের বাড়ি যাবো শোনার পড় থেকে দরজার বাইরে লিফটের সামনে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করছিল আমি কখন যাবো।
দুজনেই ভীষণ দুষ্টু, সারা বাড়িতে দুষ্টুমির ছাপ ছড়ানো। জিনিস পত্র কিছুই ঘুছিয়ে রাখা যায়না ওদের জন্য। কিন্তু তাড়া দুজন বাড়িতে না থাকলেও ভালো লাগে না। পুরো বাড়ি তখন নিশ্চুপ থাকে।
বাচ্চা থাকা মানেই সারাক্ষণ বাড়িতে আওয়াজ, চিৎকার, কান্নার আওয়াজ কখনো আবার হাসির আওয়াজ। সবটা মিলিয়ে বাড়ি পুরো ভরপুর।
আর এখনকার বাচ্চারা এতো বেশি কথা বলে যে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিতে দিতেই আমরা ক্লান্ত হয়ে পড়ি।
যাইহোক, আজ এসে থেকে তাঁদের সাথে খেলা করছি, গল্প করছি, ভালো লাগছে অনেকদিন পরে এসে। কাল দিদির ও ছুটি আছে, সারাদিন যুদ্ধ চলবে।
সবথেকে কষ্ট দুজনকে খাওয়ানো, ওদের খাওয়াতে এত সময় লাগে যে মাঝে মাঝে আমারই ধৈর্য থাকে না, কিন্তু কি করা যাবে বাচ্চা তো বাচ্চাই হয়।
তিতলি আঁকতে করতে খুব ভালোবাসে, আজ আমাকে এঁকে দেখাচ্ছিল সেই সময় কিছু ফটো আমি তুলেছি, সেগুলো আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
মন দিয়ে আঁকা চলছে-
ভাইকে কিছু দেওয়া যাবে না, অথচ ভাইয়ের তো কিছু চাই,সেই চেষ্টাই চলছে-
তাদের দুষ্টুমির নমুনা দেখুন(দেওয়ালে পেইন্ট করেছে)-
খেলা চলছে-
ফাইনালি ফোটো গুলো আঁকা কমপ্লিট হলো-
এই চললো সন্ধ্যা থেকে।এরপর তাদের খাওয়ানোর পালা, কতক্ষন লাগবে ঠিক নেই।
আশাকরি আপনাদের এগুলো দেখে ভালো লাগবে।
ভালো থাকবেন আপনারা।
so nice
@famegirl Thank you.