আসালামু আলাইকুম,
কেমন আছেন সবাই, আশাকরি সবাই অনেক ভালো আছেন, আপনাদের দূয়াতে আমি অনেক ভালো আছি,
আমি যখন খিলক্ষেত এলাকায় পড়ি ,ওই মাদ্রাসা থেকে আমাদেরকে ঘুরতে নিয়ে গেছিল সিলেটে।
আমরা মাদ্রাসা থেকে ছাত্ররা ছিলাম প্রায় ৫২ জনের মত, বাহিরে মানুষরা ছিল আরো বেশি, তাই আমাদের ওখান থেকে দুইটি বাস গিয়েছিল, আমরা গিয়েছিলাম রাত্রিবেলা, ঠিক রাত বারোটার সময় বাস ছেড়েছিল।
অনেক রাস্তার পথ তাই রাতের বেলা আমরা গিয়ে ছিলাম, সারা রাত যাব আর সারা দিন ঘুরবো আবারো রাতের বেলা চলে আসব, এমন কথা ছিল ,খাওয়া-দাওয়া আমাদের মাদ্রাসা থেকেই দায়িত্ব নিয়েছিল, তাই ওখানে গিয়ে আমাদের খাবারের চিন্তা ছিল না, এমনি হাল্কা নাস্তা যার যা খাওয়ার দরকার তা নিজের টাকা দিয়ে খেতে হতো।
আমাদের যাইতে যাইতে সকাল আট টার মতো বেজে গেল, ফজরের নামাজ আমরা এক পাম্পে পড়েছিলাম, যাইহোক আমরা যাওয়ার সময় কোন ঝামেলা হয়নি,ভালো মতোই আমরা ওইখানে গিয়ে পৌঁছেছিলাম।
আমরা প্রথমে জাফলং গিয়ে ছিলাম, ওইখানে আমরা গিয়ে হালকা নাস্তা করলাম, যেহেতু সকালের নাস্তা বানানো সম্ভব নয়, তাই আমরা ওই সময় কিনেই খেয়ে ছিলাম সকালের নাস্তা, তারা দুপুরের নাস্তা বানানোর জন্য সবকিছু রেডি করতে থাকো, আর আমরা ঘোরা ঘুরি করার জন্য সবাই রেডি হলাম।
ওই খানে আমরা ঘোরা ঘুরি করলাম , আবার চা বাগানে গিয়ে ছিলাম, চা বাগান থেকে এসে আমরা ওইখানে গোসল দিলাম, গোসল করার সময় দেখলাম একটি ঝুলন্ত ব্রিজ, দেশটা দেখে আমার কাছে অনেক ভালো লাগলো।
ওইখানে আমাদের ঘোরাঘুরি শেষ হলে, ওখান থেকে আমরা চলে আসলাম শাহজালাল মাজার, এই মাঝারে যেতে যেতে আমাদের বিকাল হয়ে গেল, ওখানে আমরা নামাজ পড়ে, আশেপাশে দেখার জন্য হাঁটাহাঁটি করলাম।
ওইখানে আমরা প্রায় এশার পর্যন্ত ছিলাম, এশার নামাজ পড়ে আমরা ওইখান থেকে রওনা দিলাম ঢাকার দিকে, রাতের খাবার দাবার আমরা এক পাম্পে করি, তখন বাজে রাত বারো টার মতো, ওখান থেকে আমাদের ঢাকায় আসতে আসতে ঠিক সকাল সাতটার মত বেজে গেল।
আজকের মত আমার পোস্ট এখানেই শেষ, আবারো নতুন পোস্ট নিয়ে আপনাদের সাথে দেখা হবে সামনের পর্বে, এই পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন।
Device | Name |
---|---|
Android | tceno |
Camera | 13M DUAL camera |
Location | Dhaka, Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @hmabdullah |