পিকনিক বলতে বাংলাদেশিরা শুধু থার্টি ফার্স্ট নাইটকেই বোঝে না বরং ছোটো খাটো আনন্দকে আরও বেশি উপভোগ্য করে তুলতে তার সাথে যে খাওয়া দাওয়ার মেন্যু যুক্ত করে সেটিকেই বোঝাই।বাংলাদেশ ইসলাম প্রধান দেশ হলেও এখানে থার্টি ফার্স্ট নাইট বেশ ইদ উদযাপনের মতো করেই উদযাপিত হয়ে থাকে।সব থেকে মজার ব্যাপার হলো চাঁদা জন প্রতি খাওয়ার আইটেম হিসেবে না উঠায়ে বাসা থেকেই সব কিছু কালেক্ট করা হয় এবং যেটা একেবারেই না কিনলেই না সেটাই শুধু বাজার করা হয়।
বাঙালিরা স্বভাবতই কর্মবিমুখ, অলস গল্প প্রিয়, আড্ডবাজ আর তার সাথে খাবার পেলে তো কোনো কথাই নেই।তারা গল্প করতে কীতে খাবার না পেলে কোনো কাথা তাদের সবার নির্দেশ শুরু হয়ে যাও আমার বাড়ি থেকে এাটা নিয়ে আসো,কেউ বলে আমার বাড়ি থেকে ওটা নিয়ে আসো শুরু করে দাও রান্নার কাজ আর তাদের খাওয়ার ব্যবস্থা করতে ছোটে মেয়েরা।আর বাচ্চা ছেলে মেয়েদের তো আনন্দের শেষ মেই কেউ বা খেলাধূলা শুরু করবে কেউ বা বক্সে তাদের পছন্দের পছন্দের গান বাজাতে শুরু করবে।
আমি যখন ছোট বেলায় নানার বাসায় বেড়াতে যেতাম দেখতাম প্রত্যেক বারই ছোট বরো করে পিকনিক হতোই।আর বেশির ভাগ আামার আব্বুকেই চাঁদা বহন করতে হতো।যদিও এটা আনন্দ আর মজার ব্যাপার।খুব মিস করি ছোট বেলায় ফেলে আসা দিনগুলোকে। জানি আর কখোনো ওই দিনগুলো ফিরে পাওয়া হবেনা তাও চাই ওই দিনগুলো আবার জীবনে ফিরে আসুক।
সামনে আসছে থার্টি ফার্স্ট নাইট।খাওয়া, মজা,ঘোরা সবই হবে।আজকে আমাদের বাড়ির সামনে বিকেল থেকে পিকনিকের আয়োজন চলছিল। খাবার মেন্যু ছিল পোলাও,গরুর মাংস। পোলাওটা বিকেলে রান্না হলেও মাংস রান্না হয় রাতে।রান্নাটা রান্না করেছে এক চাচা যিনি এক সময় রাঁধুনি ছিলেন।আর অবশেষে বলবো খাবার খেতেও হয়েছিল অসাধারণ। বলতেই হবে রান্নাতে তার হাত অনেক পাকা।
Congratulations! This post has been upvoted by the @blurtcurator communal account,
You can request a vote every 12 hours from the #getupvote channel in the official Blurt Discord.Don't wait to join ,lots of good stuff happening there.