Good MidNight 😺 😊

Assalamualaikum
Wishing everyone a good night, I sat down to write today's regular post. I hope everyone is well by the grace of Allah Almighty. Alhamdulillah, I am also well by the grace of Allah Almighty with everyone's prayers.
I am currently staying in Rangpur divisional city. No one knows when and where work arises. In my case, such a need has come to me in heaven. Now I have to welcome it. If a need is a need, if it is not welcomed, it will become unnecessary again. So I was getting ready since last night to meet the need. I was waiting for the whole night to prepare myself. About what to prepare for the need. I prepared everything that was needed to meet the need, one by one, all night long. I could not spend much time on the mobile screen. The post was not written. After doing a lot of work, the necessary things were prepared for the need. Now before sleeping, I was repeatedly touching the mobile phone screen to utilize the remaining time. I haven't posted anything all day. So I was in a dilemma about which platform to post on first and which one to post on later. What else would I do after this dilemma? I posted on several platforms one by one. It was 2 am like this. I fell asleep.
I woke up in the morning and saw that it was 10 am. What else could I do? I brushed my teeth and went out of the house and looked at the garden. Everything is fine. I planted some seedlings yesterday too. They are still alive. I thanked Allah.
I have to go to the city to meet my needs. So I cut my beard and cleaned it. I saw that my fingernails had grown, so I cut them too. After finishing all the accessories, I took a bath. By now, the food was ready. I couldn't tell if it was breakfast or lunch. Hot khichuri was served to everyone. In the name of Allah Almighty, I ate it to my satisfaction and filled my medicine dose for the day.
Now I have to go to Rangpur city to meet my needs. So I started getting ready in full swing. And I started waiting. When will I leave home?

আচ্ছালামোআলাইকুম
সবাইকে রাতের শুভেচ্ছা জানিয়ে, আজকের নিয়মিত পোস্ট উপহার দিতে লিখতে বসলাম। আশাকরি সবাই মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন ।আলহামদুলিল্লাহ, আমিও সবার দোয়া নিয়ে মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
আমি এখন রংপুর বিভাগীয় শহরে অবস্থান করছি। কার কখন কোথায় কাজ সৃষ্টি হয়,সে বিষয়ে সে নিজেও জানেনা। আমার বেলায়ও এরকম একটি প্রয়োজন আমার কাছে স্বগরজে এসে গেছে। এখন তাকে স্বাগত জানাতে হবে। প্রয়োজন তো প্রয়োজনই তাকে স্বাগত না জানালে, তা আবার অপ্রয়োজন হয়ে যাবে। তাই প্রয়োজনের চাহিদা মেটাতে আমি গত রাত থেকেই তৈরি হতে ছিলাম। গত সারা রাত নিজেকে গুছিয়ে নিয়ে অপেক্ষা করছিলাম । প্রয়োজনের জন্য কি কি গোছাতে হবে তা নিয়ে। প্রয়োজনের প্রয়োজন মেটাতে যা কিছু প্রয়োজন পড়ে, তা এক এক করে সারা রাতে গুছিয়ে নিলাম। মোবাইলের স্ক্রিনে বেশি সময় দিতে পারলাম না। পোস্ট লেখা হলো না। অনেক কিছু কাজ করার পর প্রয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো গুছিয়ে নেওয়া হল। এবার ঘুমানোর আগে বাকি সময় কাজে লাগাতে মোবাইল ফোনের স্ক্রিনে বারবার টাচ দিতেছিলাম। সারাদিনেও কোন পোস্ট করা হয়নি ।তাই কোন প্লাটফর্মে আগে পোস্ট করব আর কোন পোস্টটি পরে করব, এ নিয়ে দ্বিধা দ্বন্দ্বে পড়ে গেলাম। দ্বিধা দ্বন্দ্ব করে আর কি হবে? একে একে কয়েকটি প্ল্যাটফর্মে পোস্ট করেই ফেললাম ।এভাবেই রাত ২ টা বেজে গেল। ঘুমিয়ে পড়লাম।
সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি দশটা বাজে। কি আর করার। দাঁত মাজতে মাজতে ঘর থেকে বের হয়ে বাগানটার দিকে একটু খেয়াল করলাম। সব ঠিকঠাক আছে। গতকালও কিছু চারা লাগিয়েছি। সেগুলো এখন পর্যন্ত জীবিত আছে। আল্লাহর কাছে একটা শুকরিয়া জানালাম।
প্রয়োজনের প্রয়োজন মেটাতে যেতে হবে শহরে। তাই দাড়ি গুলো কেটে পরিষ্কার করে নিলাম। হাতের নখ গুলো দেখি বড় হয়েছে, সেগুলোও কেটে নিলাম। সব আনুষঙ্গিকতা শেষ হলে গোসল সেরে নিলাম। এতক্ষণে খাবার-দাবার রেডি হয়েছে। এটি সকালের খাবার নাকি দুপুরের খাবার বুঝতে পারতেছিলাম না। সবার সামনে এলো গরম গরম খিচুড়ি। মহান আল্লাহর নামে মোটামুটি তৃপ্তিমতো খেয়ে আজকের ঔষধের ডোজো পূর্ণ করে নিলাম।
এখন প্রয়োজনের প্রয়োজন মেটাতে যেতে হবে রংপুর শহরে। তাই পুরোদমে তৈরি হতে লাগলাম ।আর অপেক্ষা করতে লাগলাম। কখন বাড়ি থেকে রওনা দিব।

It is now a quarter to twelve in the afternoon. In the name of Allah the Almighty, I left my house to go to Rangpur. I left my house and got on the paved road and ate a khili paan from the shop. After waiting for a rickshaw, van or auto, an auto arrived. I got into the auto and set off for Hili CP Road. I had no money in hand. So first I withdrew some money from bKash. Now I took an auto rickshaw and set off straight for Birampur. It took about half an hour to reach Birampur. I got out of the car, and saw an old man talking to the bus conductor and crying. I asked him what happened? The old man said that I came from Dinajpur in this bus, I am going to Hili. I was dropped off at Birampur. Again, the fare to Hili is not being refunded. I talked to the conductor and the driver repeatedly and somehow managed to get the old man to return twenty taka. The fare to Hili is 30 taka. So the old man was not willing to take the money. I managed to convince him not to argue and to take the money. After arguing for a long time, he realized that arguing would not help. So he listened to me and took the money and went towards the Hili Tempu stand.

এখন বেলা বাজে পৌনে বারোটা। মহান আল্লাহর নামে রংপুর যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাড়ি থেকে বের হয়ে পড়লাম। বাড়ি থেকে বের হয়ে পাকা রাস্তাটায় উঠে দোকান থেকে এক খিলি পান খেয়ে নিলাম।। রিকশা, ভ্যান বা অটোর জন্য কিছুক্ষণ অপেক্ষা করতে করতে একটি অটো এসে পৌঁছিল । অটোতে চেপে বসে আমি হিলি সিপি রোডের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। হাতে কোন টাকা ছিল না। তাই প্রথমে বিকাশ থেকে কিছু টাকা তুলে নিলাম। এবার একটি অটো রিক্সা ধরে সোজা বিরামপুরের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম। বিরামপুর পৌঁছতে প্রায় আধা ঘন্টা লেগে গেল। গাড়ি থেকে নামলাম, দেখি একজন মুরুব্বী বাস গাড়ির কন্টাকটারের সাথে কিছু কথা বলতেছে এবং কান্নাকাটি করতেছে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, কি হয়েছে? মুরুব্বী বললেন আমি দিনাজপুর থেকে এই বাসে এসেছি, হিলিতে যাবো। আমাকে বিরামপুরে নেমে দেওয়া হয়েছে। আবার হিলিতে যাওয়ার ভাড়াও ফেরত দেওয়া হচ্ছে না। আমি কন্টাকটার এবং ড্রাইভার এর সাথে বারবার কথা বলে কোন রকম মুরুব্বীকে কুড়িটি টাকা ফেরত নিয়ে দিতে সক্ষম হলাম। হিলিতে যাওয়ার ভাড়া ৩০ টাকা। তাই মুরুব্বী কুঁড়ি টাকা নিতে রাজি ছিল না। তাকে বুঝিয়ে সাজিয়ে ঝগড়াঝাঁটি না করতে এবং কুঁড়ি টাকা নিয়ে যেতে রাজি করাতে পারলাম। তিনি অনেকক্ষণ ঝগড়া করে বুঝতে পেরেছেন, আসলে ঝগড়া করে কোন লাভ হবে না ।তাই তিনি আমার কথা শুনে কুঁড়ি টাকা নিয়ে হিলি টেম্পু স্ট্যান্ডের দিকে চলে গেল।

I also got into another auto and set off towards Phulbari, in the name of Allah Almighty. Two women, two children and an old man got into the auto. We all got into various conversations. While talking and sharing stories, I do not understand when we reached Phulbari. Everyone got down at Phulbari. I also went to the Rangpur bus stand and got on the bus. In a short time, the bus left. Although it had been waiting for about five minutes, it went ahead. Then the bus passed through many places and headed towards Rangpur, passing the Mithapukur Garh. In a short time, the bus reached Rangpur city, and then I looked at my mobile phone, it was a quarter past three. I quickly got into an auto rickshaw and went to my desired destination. After going there, evening came and went. Those with whom I had to meet my needs did not want to stay anymore. They went home. I did not see any other way and thought a little about where to go, where to stay. I called one person, he said that relatives have come to their house, there is no situation to stay. I called another person, he said that my uncle has come. Now I started walking from in front of Keramatia Mosque towards Payra Chattar. As I was coming, this nursery was on my right hand side by the side of the road. The Maghrib call to prayer had already been made. It was getting dark. However, it did not seem that dark because of the electric lights in the city.

আমিও আর একটি অটোতে উঠে ফুলবাড়ির দিকে, মহান আল্লাহর নামে রওনা দিলাম। অটোতে দুইজন মহিলা, দুজন বাচ্চা ও একজন বয়স্ক লোক উঠলাম ।আমরা সবাই বিভিন্ন আলাপচারিতায় মেতে উঠি। কথা বলতে বলতে ,গল্প আলাপ করতে করতে কখন যে ফুলবাড়ী এসে পৌঁছে গেলাম তা আমার বোধগম্য নয়। ফুলবাড়ীতে যে যার মত নেমে গেল। আমিও রংপুর বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে বাসে উঠে পড়লাম। অল্পক্ষণের মধ্যে বাসটি ছেড়ে দিল। সামনে যেয়ে যদিও মিনিট পাঁচেক দাঁড়িয়ে ছিল। তারপরে বাসটি স্থান ও স্থান পেরিয়ে মিঠাপুকুর গড়ের মাথা হয়ে রংপুরের দিকে রওনা দিলো। কিছুক্ষণের মধ্যেই বাসটি রংপুর শহরে পৌঁছিলে, তখন আমার মোবাইল ফোনের দেখলাম, পৌনে চারটা বাজে। তড়িঘড়ি একটি অটো রিক্সায় উঠে, আমার কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে চলে গেলাম। সেখানে গিয়ে প্রয়োজনের প্রয়োজন মেটাতে মেটাতে সন্ধ্যা গড়িয়ে আসলো। যাদের সাথে প্রয়োজন মেটানো হবে, তারাও আর থাকতে চাইলো না। বাড়িতে চলে গেল। আমি উপায়ান্তর না দেখে কোথায় যাব, কোথায় থাকবো, এই নিয়ে একটু ভেবে নিলাম। একজনকে ফোন দিলাম, সে বলল তাদের বাসায় আত্মীয়-স্বজন এসেছে, থাকার মত কোন পরিস্থিতি নাই। আর একজন কে ফোন দিলাম, সে বলল দুলাভাই চলে আসেন। এবার আমি কেরামতিয়া মসজিদের সামনে থেকে হাঁটা শুরু করলাম পায়রা চত্বরের দিকে। আসতে আসতে পথের ধারে এই নার্সারি আমার হাতের ডান পাশে পড়ে। মাগরিবের আজান ইতিমধ্যেই হয়ে গেছে। আলো-আঁধারি চলছে। তবে শহরের মধ্যে বৈদ্যুতিক আলোর কারণে তেমন অন্ধকার মনে হচ্ছে না।

Now, as I entered the gate of the nursery with my right hand, I saw a few customers buying different types of plants. One was sitting on the elder's chair. I greeted him with a long smile. He was pleased and returned my greeting. He only told me that there are two nurseries here. One is for one person behind me and the other is for another person in front of me.
After a while, I saw that the elder was no longer there. The boy who was giving plants to the customers was sitting on this chair. Now I assumed that this boy must be from the nursery. So I asked him, do you have any mint plants? Uncle said, if you have any, take them. I said not now, if God allows me to live tomorrow when I go home, I will take a mint seedling from here. I asked, how much is the price of your mint seedlings? He said, Uncle, a packet costs 50 taka. I said it is available in Dhaka for 20-30 taka, sold in Khulna for 20-30 taka, I was bringing it from Faridpur that day for 30 taka, and you want 50 taka? There was another boy next to me, he said Dhaka is a big city, the price can be lower there. Ours is a small city, so the price is higher. I said what is this? You mean our small city? We also live in the city. Why would our city be small?
Why would it be like this? Now the previous boy said, Uncle, how many saplings do you need?
You will take them tomorrow.

এবার আমি হাতের ডাইনে নার্সারীর গেটে ঢুকতেই দেখি কয়েকজন কাস্টমার বিভিন্ন ধরনের গাছ কিনতেছে। একজন মুরুব্বির চেয়ারে বসে আছে ।আমি তাকে লম্বা করে একটা সালাম দিলাম ।তিঁনি সন্তুষ্ট হয়ে আমার সালামের উত্তর দিলেন। তিনি শুধু আমারে বললন, এখানে দুইটি নার্সারি ।আমার পিছনে একটি একজনের এবং আমার সামনেরটি আরেকজনের।
কিছুক্ষণের মধ্যেই দেখি মুরব্বি ওখানে আর নাই। যে ছেলেটি কাস্টমারদেরকে গাছ দিতেছিল সেই ছেলেটি এই চেয়ারে বসে আছে। এবার আমি ধরে নিলাম, এই ছেলেটি নার্সারীর লোক হবে। তাই তাকে জিজ্ঞাসা করলাম, তোমার কাছে পুদিনা গাছ আছে ?। বলল আঙ্কেল, আছে কয়টা লাগবে নিয়ে নেন। আমি বললাম এখন নয়, আল্লাহ বাঁচিয়ে রাখলে আগামীকাল যখন বাড়িতে যাব, তখন এখান থেকে একটি পুদিনার চারা নিয়ে যাব। জিজ্ঞাসা করলাম, তোমার পুদিনা চারার দাম কত ?সে বলল আঙ্কেল একটি প্যাকেট 50 টাকা। আমি বললাম ঢাকায় পাওয়া যায় ২০-৩০ টাকায়, খুলনায় বিক্রয় করে ২০-৩০ টাকা, ফরিদপুর থেকে সেদিন নিয়ে আসছিলাম ৩০ টাকায়, আর তুমি ৫০ টাকা চাচ্ছো?পাশে আর একজন ছেলে ছিল, সে বলল ঢাকা তো বড় শহর, সেখানে কম দাম হতেই পারে। আমাদের ছোট শহর তাই দাম বেশি। আমি বললাম এটা কোনো কথা হল। আমাদের ছোট শহর মানে? আমরাও সিটিতে বাস করি। আমাদের শহর ছোট হবে কেন?
এরকম হবে কেন? এখন আগের ছেলেটি বলে উঠলো, আঙ্কেল কয়টি চারা লাগবে আপনার
আপনি কালকে নিয়ে যাবেন।

Now I asked if you have KG brinjal seedlings. He said I don't know KG brinjal, but I have tal brinjal seedlings. I am also trying to take two seedlings from the talbagan home, but I don't care when I go home. I said what will you do with the two seedlings? I will take one and plant it. He said there are two varieties of seedlings here. One white and one purple, both are tal brinjal, so I will take two, uncle.
I said, it's time to come! Otherwise, I would have taken a lot of pictures of your nursery and flowers. My time is also limited, I have to go to Payra intersection soon. He said the light is sufficient, the pictures will come out well in this light. You take videos and pictures, it will be very beautiful. Now I found some pictures of flowers and new things from different places, captured them on my mobile phone camera and came back in front of the two boys. They asked how many pictures did you take, uncle? Did you take a video? I said it was not taken, but some new pictures were taken. He said uncle, you take a video with us and will leave it. As per their request, I captured this photography and videography together.
Now I bid farewell to them and set off on foot towards my designated destination Payra Chattar.

এবার আমি জিজ্ঞাসা করলাম তোমাদের কেজি বেগুনের চারা আছে কিনা। সে বলল কেজি বেগুন তো চিনি না তবে তাল বেগুনের চারা আছে। আমিও তালবাগানের দুটি চারা বাড়িতে নেওয়ার চেষ্টা করছি কিন্তু বাড়ি যাওয়ার সময় খেয়াল থাকে না। আমি বললাম দুটি চারা কি করবে? একটি নিয়ে লাগাবে। সে বলল এখানে দুই জাতের চারা আছে। একটি সাদা আর একটি বেগুনি,দুটোই তাল বেগুন ,তাই দুটি নিব আঙ্কেল।
আমি বললাম, এমন সময় আসলাম! না হলে তোমাদের এই নার্সারীর ছবি ও ফুলের ছবি আমি অনেক তুলতাম। আমার সময়ও সংকীর্ণ তাড়াতাড়ি আমাকে পায়রার মোড় যেতে হবে। বলল আলো তো পর্যাপ্ত আছে, এ আলোয় ছবি ভালো আসবে ।আপনি ভিডিও এবং ছবি তোলেন দেখেন অনেক সুন্দর হবে। এবার আমি বিভিন্ন জায়গা থেকে কয়েকটি ফুলের ছবি এবং নতুনত্ব খুঁজে মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ধারণ করে নিয়ে আবার ছেলে দুটোর সামনে আসলাম। তারা বলল আঙ্কেল কয়টা ছবি উঠালেন? ভিডিও করলেন কিনা? আমি বললাম ভিডিও করা হয়নি, তবে নুতনের কিছু ছবি উঠানো হয়েছে। তিনি বললেন আঙ্কেল, আমাদেরসহ আপনি ভিডিও করেন এবং ছেড়ে দেবেন। তাদের অনুরোধ মতো আমি এই ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি একসাথে ধারণ করি।
এবার আমি তাদের কাছ থেকে বিদায় নিয়ে ,আমার নির্ধারিত গন্তব্য পায়রা চত্বরের উদ্দেশ্যে হেঁটে হেঁটে রওনা দিলাম।

Friends, this was my Random Photography and Videography of a Nursery in Rangpur city today.
Enjoy.

বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের রংপুর শহরের একটি নার্সারির রেনডম ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি।
উপভোগ করুন।

Blogger and Photographer	@mrnazrul
Use Camera 📸	🤳 Handset
Cetegory	Photography blog