Random Photography of a Clay Pottery Shop

in blurt-192372 •  3 days ago 

Good Night 🏙️ 🌉

Screenshot_20241118_162446_Photos~2.png

Assalamu Alaikum
Wishing everyone at 10 pm, I sat down to write today's regular post as a gift. I hope everyone is well by the grace of Allah Almighty. Alhamdulillah, we are also fairly well by the grace of Allah Almighty with everyone's prayers.
Friends Today I have brought you a gift, A few photographs of lost hobby items. Once upon a time, the dead industry depended on the beautiful things we used to decorate and cook. They are about to be lost in the flow of time. Like the plow or oxen pulled by cows for farming. Which is not seen much these days. Watches no longer adorn people's hands. The work of clearing land in groups is also not seen anymore.
When there were no refrigerators and no equipment to cool water, then the clay pitcher was the only way to cool water. Only those who have eaten it know how delicious it was to keep water in a clay pitcher and drink it cold. Once, cooking was done in clay pots. Water was drunk in clay pots. It was eaten on clay plates. The curry was served in clay bowls. The rice was served in clay bowls or pots. The rice and curry were taken out with clay spoons. Water was also drunk in small clay bowls. And cooking was not done without clay pots. In those days, not everyone could use aluminum and copper pots and they were not easy to use. At some point, the use of these materials gradually started to decline. Aluminum, copper, brass and plastic, etc. took over.

আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে রাত দশটার শুভেচ্ছা জানিয়ে, আজকের নিয়মিত পোস্ট উপহার দিতে লিখতে বসলাম। আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমরাও সবার দোয়া নিয়ে মহান আল্লাহর রহমতে মোটামুটি ভালো আছি।
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের জন্য উপহার দিতে নিয়ে এসেছি, হারিয়ে যাওয়া সৌখিন বস্তুগুলার সামান্য কিছু ফটোগ্রাফি। একসময় মৃত শিল্প নির্ভর ছিল আমাদের সাজসজ্জা ও রান্না করার কতইনা সুন্দর বস্তু গুলো। কালের প্রবাহে সেসব হারিয়ে যেতে চলেছে। যেমনটা চাষ করার জন্য গরু দিয়ে টানা লাঙ্গল বা গরুর হাল। যাহা আজকাল আর তেমন দেখা যায় না। মানুষের হাতে হাতে ঘড়ি আর শোভা পায় না। দল বেধে জমি নিরানির কাজও আর দেখা যায় না।
যখন ছিল না কোন ফ্রিজ এবং পানি ঠান্ডা করার মত কোন উপকরণ, তখন মাটির কলসই ছিল পানি ঠান্ডা করার একমাত্র অবলম্বন। মাটির কলসে পানি রেখে ঠান্ডা করে খেলে তা যে কত সুস্বাদু ছিল, যে খেয়েছে সেই শুধু জানে। একসময় মাটির পাতিলে রান্না করা হতো। মাটির ঘটিতে জল পান করা হতো। মাটির প্লেটে খাওয়া হত। মাটির বাটিতে তরকারি উঠিয়ে তা পরিবেশন করা হতো। মাটির বাটি বা গামলায় ভাত উঠিয়ে তা পরিবেশন করা হতো। মাটির প্রিচ দিয়ে ভাত ও তরকারি উঠিয়ে নেওয়া হতো। মাটির ছোট ছোট বাটিতেও পানি পান করা হতো। আর রান্নার কাজ তো মাটির পাতিল ছাড়া হতই না। তখনকার দিনে অ্যালুমিনিয়ামের ও তামার পাতিল সবাই ব্যবহার করতে পারত না এবং ব্যবহার করা সহজও ছিল না। কোন এক সময় আস্তে আস্তে এসব উপাদানের ব্যবহারে ভাটা পড়তে শুরু করে।দখল করে নেয় এলুমোনিয়াম, তামা, পিতল ও প্লাস্টিক ইত্যাদি।

20241118_111852.jpg

20241118_111859.jpg

20241118_111900.jpg

20241118_111917.jpg

20241118_111921(0).jpg

20241118_111924.jpg

20241118_112002(0).jpg

20241118_112015.jpg

20241118_112020.jpg

20241118_112028.jpg

20241118_112032.jpg

Screenshot_20241118_162511_Photos~2.png

At that time, fairs were held every month. Various types of clay toys were available at the fairs. Children were taken to the fairs and bought clay horses, clay dolls, party pitchers, clay horses, clay pots They are transforming it into various metallic materials by applying colors on it. They have arranged them in various colors, such as aluminum, iron, brass, copper, bronze, gold, silver, wood, and earthenware. The buyers are being told that these are no longer available. Many craftsmen have to order them and work hard to collect them. That is why their prices are high.

সে সময় মাসে মাসে মেলা হতো। মেলায় পাওয়া যেত, নানান ধরনের মাটির খেলনা। ছেলেমেয়েদেরকে মেলায় নিয়ে গিয়ে, কিনে দেওয়া হতো মাটির ঘোড়া, মাটির পুতুল, পার্টির কলস, মাটির ঘোড়া, মাটির পীড়া, মাটির ঢেঁকি, মাটির বাসন, মাটির হাড়ি, মাটির কুমির, মাটির হাতি, মাটির পাখি, মাটির বউ, আরো যে কত রকমের মাটির খেলনা পাওয়া যেতো ,তা বুঝিয়ে বলা সম্ভব নয়।। কালের বিবর্তনে এসব মাটির খেলনা আর মেলায় দেখা যায় না। এসব মাটির খেলনা এখন শোভা পাচ্ছে বড় বড় শপিংমলে, শোপিসছ এবং মিউজিয়ামে।
যেগুলোকে গ্রামীন শিল্প হিসেবে সাজিয়ে রেখে, বলা হচ্ছে এসব আর পাওয়া যায় না। তাই এগুলোর দাম অনেক বেশি। সস্তা বলেই মাটির খেলনা এবং মাটির ব্যবহার যতই তৈজসপত্র সবাই ব্যবহার করত এবং তা ঘরে রে সাজিয়ে রাখত। এখন আর এসব কেনার সময় মানুষ তৃপ্ত হতে পারে না। যা এলুমনিয়ামের চেয়ে বেশি দামে বাজারে বিক্রি হতে দেখা যাচ্ছে। তাই তৈজসপত্র ব্যবসায়ীরা এসব তাদের দোকানে থরে থরে সাজিয়ে রেখেছে।
তার উপর রং লাগিয়ে তা বিভিন্ন ধাতব পদার্থের রূপে রূপান্তরিত করছে। এগুলো দেখতে অবিকল অ্যালুমিনিয়াম, লোহা, পিতল, তামা, কাঁসা, সোনালী, রূপালী, কাঠালী, মাটিয়া, নানান রঙ্গে সাজিয়ে রেখেছে। ক্রেতাদেরকে বুঝানো হচ্ছে, এসব আর পাওয়া যায় না। অনেক কারিগরকে অর্ডার দিয়ে এবং অনেক কষ্ট করে তাদেরকে সংগ্রহ করতে হয় ।
তাই এগুলোর দাম বেশি।

20241118_112015.jpg

20241118_112020.jpg

20241118_112028.jpg

20241118_112032.jpg

20241118_111850.jpg

20241118_111853.jpg

20241118_111633.jpg

20241118_111648.jpg

20241118_111647.jpg

20241118_111706.jpg

20241118_111728.jpg

Screenshot_20241118_162632_Photos~2.png

These pottery or clay toys and furniture were photographed on a mobile phone camera from a showroom in Rangpur divisional city around noon today.
When I was walking from the market to the DC intersection for a special task, this shop or showroom was trying to set up a stall next to the Zilla Parishad office on my left. These pottery items are being cleaned in a special way. I also saw some of the buyers talking to the sellers. I took these pictures while listening to them.

মৃৎশিল্প বা মাটির এসব খেলনা ,আসবাবপত্র আজ দুপুরের দিকে রংপুর বিভাগীয় শহরের একটি শোরুম থেকে মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ফটোগ্রাফি হিসেবে ধারণ করা হয়েছে।
বিশেষ কাজের জন্য আমি যখন বাজার থেকে ডিসির মোড়ের দিকে হাটতেছিলাম, এ সময় এই দোকানটি বা শোরুমটি আমার হাতের বাম পাশে জেলা পরিষদ অফিসের পাশে পশরা সাজিয়ে বসার চেষ্টা করছে। বিশেষ উপায়ে এসব তৈজসপত্র পরিষ্কার করা হচ্ছে। এর মধ্যে কয়েকজন ক্রেতাকেও বিক্রেতার সাথে কথা বলতে দেখলাম। তাদের কথা শুনতে শুনতে ফাঁকে ফাঁকে এই ছবিগুলো আমি তুলে নিলাম।

20241118_111858.jpg

20241118_111916.jpg

20241118_111917(1).jpg

20241118_111923.jpg

20241118_112017.jpg

20241118_112026.jpg

After taking the pictures, I walked again towards DC intersection. After finishing some work at DC intersection, I went back towards Keramatia Mosque. Shortly after that, I boarded an auto for Rangpur Bus Terminal and left. This time, I took the bus straight through Phulbari, over Birampur, and arrived at Hili Bazar. Now I am staying at home.

ছবিগুলো তোলা শেষ হলে, আমি আবার হেঁটে হেঁটে ডিসির মোড়ের দিকে রওনা দিলাম। ডিসির মোড়ে নিজের কিছু কাজ সেরে, আবার কেরামতিয়া মসজিদের দিকে চলে গেলাম। তার অল্পক্ষণ পরেই আমি রংপুর বাস টার্মিনালের উদ্দেশ্যে একটি অটোতে উঠে রওনা দিলাম। এবার বাস ধরে সোজা ফুলবাড়ী হয়ে, বিরামপুরের উপর দিয়ে, হিলি বাজারে এসে পৌঁছলাম। এখন আমি বাসায় অবস্থান করছি।

Screenshot_20241118_162602_Photos~2.png

20241118_112028(0).jpg

20241118_112035.jpg

20241118_111836.jpg

20241118_111838.jpg

20241118_111837.jpg

Screenshot_20241118_162446_Photos~2.png

20241118_111630.jpg

20241118_111653.jpg

20241118_111647.jpg

20241118_111705.jpg

20241118_111821(2).jpg

Friends This was my talk about today's photography of clay pottery.
I hope you like it.

blog photography blurtboster blurt বন্ধুরা এই ছিল আমার আজকের মাটির তৈজসপত্রের ফটোগ্রাফি নিয়ে কিছু কথা।
আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।

Blogger and Photographer@mrnazrul
Use Camera 📸🤳 Handset
CetegoryPhotography blog
Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!