Good Night 🌇 🌉
Assalamu Alaikum
I am writing to give you today's regular post gift by wishing everyone a good night. I hope everyone is well by the grace of Allah Almighty. Alhamdulillah, I am also well by the grace of Allah Almighty with everyone's prayers.
Friends Today I have brought you some photographs of an Islamic Jalsa as a gift.
I had captured the pictures on my mobile phone camera the day before yesterday on the occasion of an Islamic Jalsa in our village. At that time, a long video was recorded, which I have also presented through this post.
Recently, due to a lot of busyness, it is not possible to give regular post gifts. So, I am no longer able to write posts when I feel like it. I have to take advantage of the opportunity and create gaps in my work to write. Even in the situation that is necessary to create gaps in writing, there is a lot of abnormality.
Anyway, friends As I said before, today I have brought you a gift, Random Photography and Videography of an Islamic Jalsa whose main speaker was Maulana Azizul Haq Jihadi Sahib. Maulana Azizul Haq Sahib is known as a good speaker almost everywhere in Bangladesh. People from far and wide attend his Jalsa to listen to his Jihadi voice. He is a comprehensive and considerate speaker of all situations. He gives his speech by understanding what kind of speech to present, what kind of speech people in which area prefer more. I do not know much information about Maulana Azizul Haq. But I know that he is a famous speaker in the country.
আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে রাতে শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের নিয়মিত পোস্ট উপহার দিতে লিখতে বসলাম। আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন ।আলহামদুলিল্লাহ, আমিও সবার দোয়া নিয়ে মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদেরকে উপহার দিতে তুলে নিয়ে এসেছি একটি ইসলামী জলসার কিছু ফটোগ্রাফি।
ছবিগুলো গত পরশুদিন আমাদের গ্রামে ইসলামিক জলসা উপলক্ষে মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ধারণ করে রেখেছিলাম। সেই সময় দীর্ঘ একটি ভিডিও ধারণ করা হয়েছে যাহাও এই পোষ্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করলাম.
ইদানিং অনেক ব্যস্ততার কারণে নিয়মিত পোস্ট উপহার দেওয়া কোনক্রমেই সম্ভব হয়ে উঠছে না। তাই যখন খুশি তখন আর পোস্ট লেখা যাচ্ছে না। সুযোগ বুঝে-সুজে কাজের ফাঁকে ফাঁকে লেখার ফাঁক তৈরি করে নিতে হচ্ছে। লেখার ফাঁক তৈরি করতে যে পরিস্থিতি প্রয়োজন সে পরিস্থিতিতও অনেকটা অস্বাভাবিকতার উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে।
যাইহোক বন্ধুরা প্রথমেই বলেছি আজ আমি আপনাদেরকে উপহার দিতে তুলে নিয়ে এসেছি, একটি ইসলামী জলসার রেনডম ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি যার প্রধান বক্তা ছিলেন মাওলানা আজিজুল হক জিহাদী সাহেব। মাওলানা আজিজুল হক সাহেব একজন সুবক্তা হিসেবে বাংলাদেশের প্রায় সব জায়গায় পরিচিত। উনার জিহাদি কণ্ঠস্বর শুনার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ তার জলসায় উপস্থিত হয়। তিনি একজন সার্বিক ও সকল পরিস্থিতির বিবেচনাকারি বক্তা। কোন ধরনের বক্তব্য পেশ করতে হবে, কোন এলাকার মানুষ কোন ধরনের বক্তব্যকে বেশি পছন্দ করে, তিনি তা বুঝে-সুঝে তার বক্তব্য দিয়ে থাকেন। মাওলানা আজিজুল হক সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য আমার কাছে জানা নাই ।তবে তিনি একজন দেশ বিখ্যাত বক্তা এতোটুকুই আমি জানি.
There will be an Islamic Jalsa in the village. A massive campaign was going on for a few days. The entire campaign was going on within about a dozen kilometers. In such a campaign, the people of the area were hearing about the Islamic Jalsa of Baigram village. Everyone was talking about the same thing. This time, Maulana Azizul Haq Jihadi Sahib will come to the Baigram Islamic Jalsa. So everyone is waiting.
The special attraction of Baigram Islamic Jalsa this time, unlike every year, was that the Jalsa would be held during the day. Accordingly, the Jalsa microphone started playing in different ways from the morning itself. The boys and girls of the village started singing ghazals, ke'rat, Islamic songs, etc. From time to time, the local Ulama-e-Keramgan kept giving their valuable speeches. At the same time, announcements started coming on bikes repeatedly mentioning the name of Maulana Azizul Haq Jihadi Sahib. It was also announced that he would come on stage after the Asr prayer and start his Jihadi speech. Although the Jalsa was organized in various ways from morning to Zuhr prayer, after Zuhr prayer, the Jalsa work started with small and big speakers and people started coming to the Jalsa place in groups from all over to listen to the speech. People kept coming until before the Asr prayer was called. At one point, Baigram became crowded with people. All the relatives, friends, and those who did not have relatives started coming from far and wide since morning. Shops selling various types of sweets and delicacies were set up at the corners of the paved road away from the Jalsa pandal. The buying and selling in the shops was also worth seeing. At that time, when there was a crowd of relatives in our house too, we also started hosting them at our house. After the Asr prayer, Maulana Azizul Haq Jihadi Sahib came to the stage.
গ্রামে ইসলামিক জলসা হবে। কয়েকদিন আগে থেকেই ব্যাপক প্রচারণা চলছিল। প্রায় কুঁড়ি কিলোমিটারের মধ্যে সার্বিক প্রচার প্রচারণা চলছিল। এমন প্রচার প্রচারণায় এলাকার লোকের মুখে মুখে বৈগ্রাম গ্রামের ইসলামিক জলসার কথা শোনা যাচ্ছিল। সবার মুখে একই কথা। এবার বৈগ্রাম ইসলামিক জলসায় মাওলানা আজিজুল হক জিহাদি সাহেব আসবেন। তাই সবাই অপেক্ষা করছেন।
প্রতিবছরের চেয়ে বৈগ্রাম ইসলামিক জলসার ,এবারের বিশেষ আকর্ষণ ছিল, জলসাটি দিনের বেলায় অনুষ্ঠীত হবে। সেই মোতাবেক এদিন সকাল থেকেই জলসার মাইকে বিভিন্নভাবে বাঁজতে থাকে। গ্রামের ছেলে মেয়েরা, গজল, কে'রাত, ইসলামিক সংগীত ইত্যাদি গাইতে শুরু করে। ফাঁকে ফাঁকে স্থানীয় ওলামায়ে কেরামগন তাদের খন্ড খন্ড মূল্যবান বক্তব্য দিতে থাকেন। সাথে সাথে বারবার বাইকে ঘোষণা আসতে থাকে মাওলানা আজিজুল হক জিহাদী সাহেবের নাম। তিনি আসরের নামাজের পর মঞ্চে উঠবেন এবং তার জিহাদী বক্তব্য শুরু করবেন তাও প্রচার করা হয়। সকাল থেকে জোহরের নামাজ পর্যন্ত নানানভাবে জলসা আয়োজন চলতে থাকলেও, জোহরের নামাজের পর ছোট বড় বক্তা দিয়ে জলসার কাজ শুরু হয় এবং দলে দলে চতুর্দিক থেকে বক্তব্য শোনার জন্য মানুষ জলসা স্থানে এসে উপস্থিত হতে থাকে। আসরের আযান দেওয়ার পূর্ব পর্যন্ত লোক আসতেই থাকে আসতেই থাকে ।এক সময়ে লোকে লোকারণ্য হয়ে ওঠে বৈগ্রাম। সকাল থেকেই আসতে শুরু করে দূরদূরান্ত থেকে সকল আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু-বান্ধব, এবং যাদের আত্মীয়-স্বজন নাই তারাও। জলসা প্যান্ডেল থেকে দূরে পাকা রাস্তার মোড়ে মোড়ে বসে পড়ে নানান ধরনের মিষ্টি মিষ্টান্ন ও প্রসাধীনের দোকান। দোকান গুলোতে বেচাকেনাও ছিল চোখে পড়ার মতো। এ সময় আমাদের বাড়িতেও আত্মীয়-স্বজনের ভিড় চললে আমরাও বাড়িতে মেহমানদারী করতে থাকি। আসরের নামাজের পর মাওলানা আজিজুল হক জিহাদী সাহেব মঞ্চে এসে পড়েন।
Since our house was next to the Islamic Jalsa, we could hear everything from our house. But it was a different kind of fun to sit and enjoy the Islamic Jalsa together. So after entertaining our relatives and friends, we all set off for the assembly stage or assembly pavilion.
The main speaker, Maulana Azizul Haq Sahib, was already starting his Jihadi speech. The voice of his Jihadi Sahib was coming through the microphone. The sky was filled with the sound of Allahu Akbar, Allahu Akbar, Takbir, Takbir. Although not very fast, we also entered the Jalsa pavilion as quickly as we could. As soon as we entered, we saw a crowd of people. Hundreds of people were sitting in the pavilion. Hundreds of people were standing behind the pavilion. Hundreds of people were standing around. Everyone was sitting wherever they could in the streets and shops, listening to Jihadi Sahib's speech. A women's pandal has been set up in the nearby Eidgah. There is also a huge crowd of women there. There is no space inside. Many women are sitting wherever they can with their beds, blankets, pillows, chairs, benches, etc., listening to Jihadi Saheb's jihadi speech.
I also went to the left side of the pandal and sat right in front of the stage. I saw several journalists, several photographers, several videographers present there.
They were trying to capture Jihadi Saheb's speech-video by aiming their cameras in different ways.
I also sat in front and started recording the video. I also clicked the shutter button repeatedly and captured these pictures.
ইসলামিক জলসা পাশে আমাদের বাড়ি হওয়ায় আমরা বাড়ি থেকেই সবকিছু শুনতে পাচ্ছিলাম। কিন্তু সবাই বসে একসাথে ইসলামিক জলসা উপভোগ করা সে তো এক আলাদা মজা। তাই আমাদের বাড়ীর আত্মীয়-স্বজনদের মেহমানদারি করার পর, আমরা সবাই সভা মঞ্চে বা সভা প্যান্ডেলে রওনা দিলাম।
ইতিমধ্যেই প্রধান বক্তা মাওলানা আজিজুল হক সাহেব তার জিহাদী বক্তব্য শুরু করছেন। মাইকে ভেসে আসছে তার জিহাদী সাহেবের কন্ঠে গুরু গম্ভীর বক্তব্য । আল্লাহু আকবার, আল্লাহু আকবার,তকবিরে তাকবীরে পুলকিত হয়ে উঠেছে আকাশ বাতাস। খুব দ্রুত না হলেও অল্প দেরি করে আমরাও যে যেমনে পারি, জলসার প্যান্ডেলে প্রবেশ করলাম। প্রবেশ করতেই দেখি লোকে লোকারণ্য ।শত শত লোক প্যান্ডেলের মধ্যে বসে আছে ।প্যান্ডেলের পিছনে দাঁড়িয়ে আছে শত শত লোক। আশেপাশে দাঁড়িয়ে আছে শত শত লোক ।রাস্তাঘাটে, দোকানপাটে যে যেখানে পারে বসে জিহাদি সাহেবের বক্তব্য শুনছেন । পাশের ঈদগাঁটিতে মহিলা প্যান্ডেল তৈরি করা হয়েছে ।সেখানেও মহিলাদের উপচে পড়া ভিড়। ভিতরে কোন ক্রমেই জায়গা হচ্ছে না। অনেক মহিলা তাদের বিছানা, মোড়া, পিড়া, চেয়ার, বেঞ্চ ,ইত্যাদি নিয়ে যে যেখানে পারছেন, বসে জিহাদি সাহেবের জিহাদী বক্তব্য শুনছেন।
আমিও প্যান্ডেলের বাম পাশ দিয়া একদম মঞ্চের সামনে গিয়ে বসলাম। সেখানে দেখি বেশ কিছু সাংবাদিক, বেশ কিছু ফটোগ্রাফার, বেশ কিছু ভিডিওগ্রাফার, উপস্থিত হয়েছেন।
তারা তাদের ক্যামেরা বিভিন্নভাবে তাক করে জিহাদী সাহেবের বক্তব্য-ভিডিও ধারণ করার চেষ্টা করছেন।
আমিও সামনে বসে ভিডিও ধারণ করা শুরু করলাম ।ও বারবার শাটার বাটনে ক্লিক করে এই ছবিগুলো ধারণ করেছিলাম।
Friends This was my book Random Photography, Videography and Some Words on the occasion of the Gram Islamic Jalsa.
বন্ধুরা এই ছিল আমার বই গ্রাম ইসলামিক জলসা উপলক্ষে রেনডম ফটোগ্রাফি, ভিডিওগ্রাফি ও কিছু কথা।
Blogger and Photographer | @mrnazrul |
---|---|
Use Camera 📸 | 🤳 Handset |
Cetegory | Photography blog |
.