Assalamu Alaikum/Hello
Friends of my blurt space Community
I'm @tuhin002 from Bangladesh.
পৃথিবীতে ১৮ হাজার মাখলুকাত রয়েছে। এই ১৮ হাজার মাখলুকাতের মধ্যে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ হল মানুষ। আরে মানুষের জগতে আল্লাহতালা অনেক জিনিস পাঠিয়েছেন তার মধ্যে অনেক কিছু জিনিস হয়েছে যেগুলো মানুষ নিজের বাড়িতে পুশে থাকেন। কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো মানুষ শখের বসে থাকেন। পৃথিবীতে প্রত্যেকটা মানুষের কম বেশি শখ রয়েছে আর এই সবগুলো কিন্তু একদিনে তৈরি হয় না আস্তে আস্তে মানুষের মনের মধ্যে তৈরি হয়। মানুষের শখ কেমন দেখেন অনেকে কিন্তু বাঘ পোষে অনেকের সিংহ পোষে আবার অনেকেই পাখি বসে অনেকেই খরগোশ পোষে অনেকে বিড়াল কোষে অনেকে কুকুর পোষে আবার অনেকেই বিভিন্ন ধরনের জিনিস পুষে থাকে। তবে স্বাভাবিকভাবে যদি মনে করা যায় যে একটা ভালো কোন জিনিস বুঝবো আমার মনে হয় তার মধ্যে যেমন খরগোশ একটি উল্লেখযোগ্য প্রাণী কারণ খরগোশটি কিন্তু অত্যান্ত একটি সুন্দর এবং মিশুক জাতের একটা প্রাণী। আজকে আমি আপনাদের মাঝে সেই খরগোশ নিয়ে কিছু কথা বলবো। আমি জানি খরগোশ সম্পর্কে সবাই আপনারা কম বেশি জানেন হয়তোবা আমি সবথেকে কম জানি। তারপরও আমার জানা যতটুকু সেই পরিধির ঠিক মধ্য থেকে কিছু জিনিস আমি আপনাদের মধ্যে তুলে ধরতে ধরার জন্য চেষ্টা করব। মানুষ কখন কোথায় বসবাস করতে হবে বা করে কেউ জানে না সৃষ্টিকর্তা মানুষকে যেভাবে পরিচালনা করবে মানুষ ঠিক সেই ভাবেই কিন্তু পরিচয় দিতে হবে এটা আপনি মানেন বা না মানেন কিন্তু এটাই সত্যি। ঠিক এমনই একটা বিষয় আমার জীবনে ঘটেছে আজকে আমরা এমন একটা জায়গায় বসবাস করছি ঠিক আমার বাড়ির সামনে একটা বাড়ি রয়েছে ওখানে যে চাচির রয়েছে চাচিদের বেশ সুন্দর দুইটা চমৎকার খরগোশ আছে। আজ কয়েকদিন গত হয়ে গেল খরগোশের চারটা বাচ্চা হয়েছে। খর্গ সম্পর্কে আমরা কিন্তু অনেকেই জানি খরগোশ কেমন হয় খরগোশ কিভাবে মানুষ পুষে থাকে এ সমস্ত জিনিসগুলো সবারই জানা তারপরও আমি আপনাদের মাঝে কিছু জিনিস খরগো সম্পর্কে তুলে ধরব। আসলে খরগোস কিন্তু খুবই সুন্দর একটি প্রাণী আর এরা কিন্তু খুবই দ্রুতগতিতে দৌড়াতে পারে এটা আপনার হয়তোবা জানেন। আমরা ছোটকালে শুনতাম যে খরার কান আসলে খরা বলতে আমরা খরচকে বুঝাই আর এ খরগোশ কিন্তু বিভিন্ন কালারের হয়ে যায় হয়ে থাকে। খরগোশ আবার বোনের জঙ্গলেও পাওয়া যায় বন জঙ্গলে এসব খরচ গুলো থাকে এসব খরগোস গুলো অনেক সময় মানুষ স্বীকার করে এবং এগুলো খেয়ে।শুনেছি খরগোশের মাংস খুব সুস্বাদু হয় এবং অনেক নরম। আর একটা বিষয় আমি দেখেছি যে বিদেশীরা যেমন আর সৌদি আরবের মানুষ প্রচুর পরিমাণে খরগোশ ধরে খায়। খরগোশের মাংস খেতে খুবই টেস্টি এবং খুবই দারুণ লাগে।
আপনার একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখবেন খরগোশের পেছনে দুইটা পা রয়েছে এই দুইটি পায়ের থেকে সামনের দুই পা একটু ছোট আমি আজকে এটা কিন্তু লক্ষ্য করে দেখেছি। আর একটা বিষয় হলো খরগোশ দেখতে কিন্তু অনেকটাই বিড়ালের মত কিন্তু বিড়াল এবং খরগোশের মধ্যে তফাৎ এতোটুকুই যে খরগোশ খাওয়া যায় আর বিড়াল খাওয়া যায় না। বিড়াল গুলো আজ যেমন কিছু কিছু জিনিস রয়েছে সেগুলো তারা স্বীকার করে কিন্তু খরগো সেটাও করে না খরচ খুবই একটি নিরীহ প্রাণী। আপনারা অনেকেই জানেন খরগোশের খাদ্য তালিকায় কি কি রয়েছে খরচ কিন্তু সব ধরনের খাবার খেয়ে থাকে যেমন একটা মানুষ যেমন খাবারগুলো খেয়ে থাকে ঠিক তেমনি তারা সেগুলোই কিন্তু খেয়ে থাকে তবে কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলো মানুষ খায় না কিন্তু তারা খায়। খরগোশের প্রধান খাদ্য তালিকায় রয়েছে কিন্তু নরম ঘাস অর্থাৎ যেগুলোকে আমরা বলি দুর্বোঘাস। এছাড়াও খরগোশ খেয়ে থাকেন পাতায় পাতাকপি ফুলকপি বাঁধাকপি মুলা গাজর আচ্ছা গাজরের কথা একটু আপনাদেরকে বলে গাজর কিন্তু খরগোশের খুবই প্রিয় একটি খাবার। আপনি দেখবেন খরগোশের যদি গাজর দেন তারা এত সুন্দর করে সামনের দাঁত দিয়ে কুরে কুরে খায় দেখতে খুবই ভালো লাগে। আপনার হয়তোবা জানেন গরুতে যেসব ঘাসগুলো খেয়ে থাকে খরগোশ ও কিন্তু ওই ঘাসগুলো খেয়ে থাকে। খরগোশ কিন্তু কোথায় বসবাস করে আপনারা নিশ্চয়ই জানেন তারপরও আমি আপনাদের সামনে একটু তুলে ধরার চেষ্টা করছি। খরগোশ মাটির নিচে কিংবা বালিতে ওরা গর্ত করে ভিতরে এরা বসবাস করে থাকে। যখনই খরগোশ দেখতে এসে গিয়েছিলাম তখন দেখলাম একটি বাচ্চা বাইরে হেঁটে বেড়াচ্ছে আর তার মা এবং বাবা বাইরেই আছে আর বাকিগুলো সবই ছিল গর্তের মধ্যে। কিন্তু বিভিন্ন রং রয়েছে আয় রঙের সাথে সাথে তাদের দেহের কিন্তু কিছু আকৃতি রয়েছে আর আকৃতির মধ্যে যেসব আকৃতি গুলো সাদা এই সাদা আকৃতির খরগোস গুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর। খরগোশের সাদা খরগোশের চোখ লাল হয়ে থাকে আর এগুলো দেখতে ভীষণ সুন্দর লাগে। আপনারা আর একটা বিষয় সম্পর্কে আপনারা জানেন তারপরও আমি আপনাদেরকে জানাচ্ছি সেটা হল খরগোশ কিন্তু তার মায়ের দুধ পান করে থাকে। যখন চারটা খরগোশ বাহিরে এসেছিল তখন দেখলাম তার মায়ের পেছনে ঘুরতেছে। এবং চেষ্টা করছিল মায়ের বুকের দুধ খাওয়ার জন্য। আমারও খুব ইচ্ছা খরগোশ পোশাক দেখে যদি কখনো তেমন সুযোগ পায় তাহলে অবশ্যই নিজের বাড়িতে খরগোশ পুষবো। আসলে এসব জিনিসগুলো যেমন একদিকে নিজের শখ মেটায় অন্যদিকে কিন্তু সহযোগিতা করে থাকে। এখন আর্থিকভাবে সহযোগিতা বলতে এখন প্রত্যেকটা খরগোশ আমি শুনেছি পাঁচটা ছয়টা সাতটার উপরে এরা বাচ্চা দিয়ে থাকে। আর আপনারা হয়তোবা জানেন না খরগোশের জোড়া 500 টাকা দামে বিক্রি করা হয়ে থাকে। তারমানে আপনি বুঝতে পারছেন আপনার একদিকে যেমন নিজের শখ মিটাবেন অন্যদিকে আপনার আর্থিক সহযোগিতা আসবে। এখানে একজোড়া খরগোশ হয়েছে একটা হল সাদা কালো আরেকটা হল রঙের তবে সাদা খরচ গুলো দেখতে বেশি সুন্দর তবে এটা বললে ভুল হবে কালো রঙের খরগোশের কিন্তু আলাদা একটা সৌন্দর্য রয়েছে। এই সৌন্দর্যটাও কিন্তু খুবই দারুণ লাগে। আপনারা জানেন খরগোশের দুইটা পানা চারটে পা অবশ্যই চারটা পা তবে পেছনের পা বড় সামনের পা একটু ছোট। আর একটা বিষয় আপনার হয়তোবা জানেন খরগোশ সামনে দুই পা দিয়ে কোন জিনিস খাবার মুখে তোলে। আর একটু একটু করে যখন এরা খায় তখন দেখতে ভীষণ ভালো লাগে এই দৃশ্যটি। সবকিছু মিলে খরগোশ কিন্তু অনেক একটা নিরীহ প্রাণী এরা কারো ক্ষতি করে না। দেখবেন মানুষ দেখলে এরা ভয়ে দৌড়ে পালায়। আমি সাজেস্ট করব আপনাদেরকে আপনারা যদি পারেন বাড়িতে খরগোশ পড়বেন তবে একটা বিষয় কি প্রত্যেকটা জিনিসের কিন্তু একটা ভালো এবং খারাপ দিক রয়েছে। কিছু জিনিস হয়েছে যেগুলো তাদের খারাপ দিক আছে।
এখানে আমি কয়েকটি ছবি তুলেছিলাম এই ছবিতে একটা ছেলে দাঁড়িয়ে ছিল এই মানুষগুলো আছে তারা তাদের বাড়িতে পোষে। আপনারা হয়তোবা নিবি ও ঘাসের নাম শুনেছেন আপনারা কি জানেন এই ঘাসের খুবই পছন্দ কারণ এটা অনেকটা নরম হয়ে থাকে আর এদের খেতে খুব সুবিধা হয় আসলে এরা তো অনেক নরম প্রাণী তাইরা নরম নরম জিনিস গুলো খেতে বেশি পছন্দ করে। পৃথিবীর সব জায়গাতেই এই খরগোশ পাওয়া যায়। আপনারা কি জানেন প্রত্যেক পৃথিবীর প্রত্যেকটা জায়গায় খরচ হয়েছে কিন্তু এর ভিন্নতা রয়েছে। অর্থাৎ ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় ভিন্ন ভিন্ন খরগোশের আকার আকৃতি গঠন সবকিছু। আর একটা খুব গোপনীয় তথ্য আপনাদেরকে আমি দিচ্ছি সেটা হল কি জানেন। সেটা হল খরগোশের কিন্তু হেবি সেক্স। এরা তাদের সংগীতের সাথে সেক্স করতে খুব বেশি পছন্দ করে যদি যদি আপনার এই বিষয়টি না জেনে থাকেন তাহলে দেখবেন এদের এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে এরা বাচ্চা প্রসব করে অর্থাৎ এরা কোন সময় নিজের সঙ্গীকে পেট খালি রাখতে দেয় না। আর একটা বিষয় কি জানেন আমার মনে আছে এই খরগোশ কলা গাছে যে নরম কুশি বের হয়ে খুশি খেতে খুবই পছন্দ করে। প্রত্যেকটা গাছের নরম পাতাগুলো এরা খেতে খুব বেশি পছন্দ করে। তবে আরেকটা বিষয় আপনাদেরকে জানাই সেটা হলো কি জানেন এরা এদের সঙ্গে অনেকক্ষণ সময় দিতে পারে কেন জানিনা তবে আমি যেটা বুদ্ধি করে বের করেছি সেটা হল, সেটা হল এরা বিভিন্ন প্রজাতির গাছরা জাতীয় জিনিস খাই আমার মনে গাছের মধ্যে কিছু একটা রয়েছে। যাইহোক এই সমস্ত জিনিসগুলো থেকে আমাদের কিছু শিক্ষা নেওয়া উচিত। সেই শিক্ষাটা কি জানেন সেই শিক্ষাটা হল গাছের যে আলাদা একটা শক্তি রয়েছে সেটা আমাদের মেনে নেয়া উচিত। এছাড়াও এই খরগোশ আমার কিন্তু খুব এটা প্রাণী পছন্দের একটা প্রাণী। খরগোশের কানগুলো একটু খাড়া খাড়া এবং লম্বা হয়ে থাকে। এদের সামনে খুব ছোট্ট করে দাঁত থাকে দাঁতগুলো কিন্তু বেশ সুন্দর এবং লম্বা লম্বা। খরগোশের মুখে লম্বা লম্বা দাড়ি থাকে। খরগোশের গোশ খুব নরম এদের গায়ে গায়ের উপরের লোমগুলো খুব নরম হয়ে থাকে। আর খরগোশগুলো নাড়তে ভীষণ ভালো লাগে। আমি আমার জায়গা থেকে শুধু এতটুকু বলতে পারি আপনারা খরগোশ বাড়িতে পুষে রাখেন দেখবেন আপনাদের অনেক ভালো লাগবে। তবে আর একটা কথা আপনাদেরকে বলি সেটা হল খরগোশ কি না বাড়িতে প্রসার মধ্যেও কিন্তু একটা জ্বালাতন রয়েছে। সেই জ্বালাতন টা হল এরা প্রচুর পরিমাণে খায় বলতে গেলে এরা সারাদিন খাওয়ার উপরে থাকে। তাই এদেরকে পরিচর্যা বা যত্ন নেওয়াটা একটু কঠিন হয়ে পড়ে। তবে পরিচর্যার মাধ্যমে যেকোনো জিনিস কিন্তু সুন্দর হয়ে থাকে তাই আপনি যদি এদেরকে বেশি বেশি পরিচর্যা করেন তাহলে বেশি বেশি ফলও পাবেন। এতে করে আসতে কত কথা বলে আমি এত ছোট ছোট করে গর্ব সম্পর্কে মানুষের জানা আছে সেটা কি বলছি বল। মনের মধ্যে যা আছে খরগোশ সম্পর্কে তাই আমি লিখে যাচ্ছি। যদি লেখার মধ্যে কোন খরগোস সম্পর্কে কোন কিছু মানে অজানাথ আমার থাকে বা কিছু ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে আপনারা অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। আসলে মানুষ কিন্তু সব কিছু জানে না জানার মধ্যে কিছু জিনিস রয়েছে অজানা থাকে তাই আমার দেখার মধ্যে অনেক ভুল ত্রুটি থাকতেই পারে আমি চেষ্টা করেছি সর্বোচ্চটুকু দিয়ে এই সম্পর্কে দেখতে তারপরও যদি ভুলত্রুটি থাকে তাহলে অবশ্যই ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে। আজকে আমি আপনাদের মাঝে খরগোশ সম্পর্কে যতটুকু জানতাম ততটুকু তুলে ধরলাম চেষ্টা করব পরবর্তীতে আরো অন্য কোন বিষয় নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হতে। সেই পর্যন্ত আপনারা ভালো থাকবেন এটাই আমি কামনা করি।
I am Abul Bashar Khairul Alam Tuhin. I was born on 11 April 1995. My home is Meherpur District, Gangni Police Station, Jugir Gofa Village. i am married Currently I have a son. I completed my graduation from Rajshahi New Government Degree College. My best wishes and congratulations to you. I have shared my own identity with you in a short form. Everyone pray for me. I wish you all the best.