Photography with a blanket on a winter morning.
Bismillahir Rahmanihir Rahim. Friends, today I will talk to you a little about winter morning and rice field photography.
It is very cold in the village now. If you look at the village scene, you will see how cold the village has become. When I come home in the winter morning and go outside after praying Fajr, I see a foggy sky surrounded by fog on all sides. However, I heard from a doctor that the fog that falls on a winter morning is beneficial for the body. That is why the doctor said that the fog that falls on a winter morning is beneficial for the body, especially for those who have a cold. So if you are cold, do not think that the winter fog will be harmful to the body in the morning, rather it will be beneficial. You will go out after praying Fajr in the morning and take a little walk, I hope your cold will be cured.
When I was in Dhaka, I saw that there was no cold at all. When I woke up in the morning, I did not feel any cold. But after coming to the village, I saw that it was very cold. Due to the cold, I could not go out in just my shirt in the morning. The winter weather was very cold, so I wrapped a sheet to escape the cold and walked around in the winter fog for some time so that my body would benefit. We have two seasons in Bangladesh, one is summer and the other is winter. Now, due to the change in the weather, the cold is coming from work and winter is much better for us.
Because in winter, you can spend the day and night wearing clothes or wrapping a blanket, but in summer, you cannot get rid of the heat even by taking off your clothes. Even the air from the fan becomes hot because their temperature is very high. But if you can go out in winter wearing clothes, then it is best to go out in all directions in winter.
I am saying goodbye here like today. May everyone be well and healthy. I am ending my writing here, wishing everyone good health. May Allah Hafez.
শীতের সকালে চাদর মুরি দিয়ে ফটোগ্রাফি।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম। বন্ধুরা আমি আজকে আপনাদের সাথে শীতের সকাল ও ধানক্ষেতের ফটোগ্রাফি নিয়ে সামান্য কিছু কথা বলব।
গ্রামে এখন অনেক শীত পড়েছে যদি আপনারা গ্রামের দৃশ্য দিকে তাকান তাহলে দেখতে পাবেন গ্রামের কি পরিমান শীত পড়েছে। শীতের সকাল বেলা বাসায় এসে যখন ফজরের নামাজ পড়ে বাহিরে বের হয়ে তখন দেখি চতুর দিক দিয়ে কুয়াশার ঘেরা কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশ কুয়াশাচ্ছন্ন দিন। তবে শীতের সকালে যে কুয়াশার আবরণ পড়ে সেটি শরীরের জন্য উপকারী এই কথাটি ডাক্তারের থেকে শোনা। তাইতো ডাক্তার বলেছেন শীতের সকালে যে কুয়াশা পড়ে সে কুয়াশা শরীরের জন্য উপকারী বিশেষ করে যাদের ঠান্ডা আছে তাদের জন্য আরও বেশি উপকারী তাইতো ঠান্ডা থাকলে মনে করবেন না যে শীতের কুয়াশা সকালবেলা শরীরের জন্য ক্ষতি হবে বরং উপকার হবে আপনি সকালে ফজরের নামাজ পড়ে বের হবেন একটু হাটাহাটি করবেন আপনার ঠান্ডা সেরে যাবে আমি আশা করি।
যখন ঢাকায় ছিলাম তখন দেখতাম কোন প্রকার শীত নেই সকালবেলা উঠলে কোন প্রকার সেভ করে না কিন্তু গ্রামে আসার পরে দেখতেছি ব্যাপক শীত পশুর পরিমাণ শীত পড়ে শীতের কারণে সকালে শুধু গেঞ্জি পড়ে বের হওয়া যায় না শীতের আবহাওয়া টা খুবই ঠান্ডা তাইতো শীত থেকে বাঁচার জন্য একটি চাদর মুড়ি দিয়েছি এবং শীতের কুয়াশার মধ্যে কিছু সময় হাটাহাটি করেছি যাতে করে শরীরের উপকার হয়। আমাদের বাংলাদেশে দুটি সৃজন চলে একটি হচ্ছে গরমকাল আর একটি হচ্ছে শীতকাল এখন আবহাওয়ার পরিবর্তনে কর্মের থেকে শীত আসতেছে আর আমাদের কাছে শীতকাল অনেক ভালো।
কেননা শীতকালে কাপড়-চোপড় পড়ে অথবা কম্বল মুড়ি দিয়ে দিনরাত পার করা যায় কিন্তু গরমের মধ্যে জামা কাপড় খুলেও গরম থেকে রেহাই পাওয়া যায় না এমনকি ফ্যানের বাতাসও তখন গরম হয়ে যায় কারণ ওদের তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে কিন্তু শীতকালে জামা কাপড় পরে যদি বের হওয়া যায় তাহলে সব দিক দিয়ে ধরতে গেলে শীতকালে বেস্ট।
আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন সকলের সুস্বাস্থ্য কামনা করে আমি আমার লেখা এখানেই সমাপ্ত করছি আল্লাহ হাফেজ।