My favorite random photography.

in blurt-188398 •  3 months ago 

Hello..!!
My Dear friends of blurt space community.
I am @rjvai from Bangladesh
Today is Wednesday, September 25/2024

FunPic_20240924_200424550.jpg

  • Dear Friends, Photography is my hobby. Whenever I see something beautiful in front of me on the way, I immediately start taking pictures. And when I have time, I go to the field or a park to do photography. Sometimes, if I see something interesting in my village, I photograph them. I am very fond of photographing various types of colorful flowers, landscapes and field crops that enhance natural beauty. I always try to share beautiful photography with you. But due to the intense heat of the sun and extreme heat of the present time, I am unable to go outside for photography. So I tried to capture the beautiful scenery around my house with my mobile phone camera. Dear friends, today I have shared with you my favorite random photography. I have done all my photography today from my own village. I have tried to present to you by photographing the beautiful scenery. I don't know how beautiful my photographs are today. However, I hope you will like my favorite random photographs.

IMG_20240915_193321_5.jpeg

  • This is the photography of the black cherry flower. I was really impressed by the red flowers blooming on the green trees. In the heat of the intense sun, the black cherry flower has given all its beauty to the nature. Seeing this extraordinary beauty of Krishna Chura flower, we find some peace mentally. It is one of the most attractive and beautiful flowers of Bangladesh. When the bright red-orange flowers bloom in summer, like the fire of blackthorn, the whole nature takes on a new form. The mesmerizing beauty of this tree and the flowers spread on its broad branches are like a wonderful painting of nature. The shade of black churd around city streets, villages or educational institutions brings a sense of calmness in reducing the heat of summer. The height of black churd is about 12 to 15 meters and its branches spread far and wide, making it known as an extensive shade tree. by doing The combination of bright flowers mixed with leaves on its stems gives a special sweetness to the nature. In late spring and early summer, when the flowers are in full bloom, from a distance the blackthorn tree looks like it's on fire. Although native to Madagascar, blackthorn is now found in many countries around the world. Its popularity is so high in Bangladesh that this tree is planted in different cities and villages of the country. Black chura flower is not only for beauty but it also plays a role in creating clean air in the environment. During the intense heat of the city, its shade provides comfort to the people and reduces the ambient temperature to some extent. Krishnachuda also has a special place in the literature and culture of Bangladesh. Many poems, songs, and stories focus on the color and form of the blackthorn flower. This flower has become a symbol of happiness, love and natural beauty.

IMG_20240915_193321_6.jpeg

  • এটা হচ্ছে কৃষ্ণচূড়া ফুলের ফটোগ্রাফি। সবুজ গাছে ফুটে থাকা লাল রংয়ের কৃষ্ণচূড়া ফুল গুলো দেখে সত্যি আমি মুগ্ধ হয়ে যাই। প্রখর সূর্যের তাপের মাঝে কৃষ্ণচূড়া ফুল তার সবটুকু সৌন্দর্য যেন বিলিয়ে দিয়েছে প্রকৃতির মাঝে। কৃষ্ণচূড়া ফুলের এই অপরূপ সৌন্দর্য দেখে আমরা মানসিকভাবে কিছুটা হলেও প্রশান্তি খুঁজে পায়।বাংলাদেশের অন্যতম আকর্ষণীয় ও দৃষ্টিনন্দন ফুল। কৃষ্ণচূড়ার আগুনের মতো উজ্জ্বল লাল-কমলা রঙের ফুল গ্রীষ্মকালে যখন ফুটে, তখন পুরো প্রকৃতি এক নতুন রূপ ধারণ করে। এই বৃক্ষের মনোমুগ্ধকর সৌন্দর্য এবং তার বিস্তৃত শাখায় ছড়িয়ে থাকা ফুলগুলো যেন প্রকৃতির এক অসাধারণ চিত্রকলা। শহরের রাস্তাঘাট, গ্রাম কিংবা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের চারপাশে কৃষ্ণচূড়ার ছায়ায় ঢাকা দৃশ্য গ্রীষ্মকালের উষ্ণতা কমিয়ে এক ধরণের মানসিক প্রশান্তি এনে দেয়।কৃষ্ণচূড়া গাছের উচ্চতা প্রায় ১২ থেকে ১৫ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে এবং এর শাখাগুলো অনেক দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, যা একে একটি বিস্তৃত ছায়া দানকারী বৃক্ষ হিসেবে পরিচিত করে। এর ডালপালাগুলোতে পাতার সাথে মিশে থাকা উজ্জ্বল ফুলগুলোর সমন্বয় প্রকৃতিকে এক বিশেষ মাধুর্য এনে দেয়। বসন্তের শেষে এবং গ্রীষ্মের শুরুতে, যখন ফুলগুলো পূর্ণ বিকশিত হয়, তখন দূর থেকে কৃষ্ণচূড়া গাছকে দেখে মনে হয় যেন আগুনের শিখা জ্বলে উঠেছে।কৃষ্ণচূড়ার আদি নিবাস মাদাগাস্কার হলেও এটি এখন পৃথিবীর অনেক দেশে দেখা যায়। বাংলাদেশে এর জনপ্রিয়তা এতটাই বেশি যে দেশের বিভিন্ন শহরে এবং গ্রামে এই গাছ রোপণ করা হয়। কৃষ্ণচূড়া ফুল কেবল সৌন্দর্যের জন্যই নয়, এটি পরিবেশে বিশুদ্ধ বায়ু সৃষ্টিতেও ভূমিকা রাখে। শহরের তীব্র গরমের সময়ে এর ছায়া মানুষকে আরাম দেয় এবং পরিবেশের তাপমাত্রা কিছুটা হলেও হ্রাস করে।বাংলাদেশের সাহিত্য ও সংস্কৃতিতেও কৃষ্ণচূড়ার বিশেষ স্থান রয়েছে। অনেক কবিতা, গান, এবং গল্পে কৃষ্ণচূড়া ফুলের রঙ ও রূপকে কেন্দ্র করে ভাবের প্রকাশ পাওয়া যায়। এ ফুল যেন মনের আনন্দ, প্রেম এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে।

IMG_20240915_193321_3.jpeg

  • This is the photography of akanda flower. Such akanda flowers are often seen blooming on the side of the road in our village. Also, in the stormy fields of the village, the flowers bloom in the forest. The blossoming flowers look very beautiful. Akanda flower petals are very tender. A milky white sticky substance oozes out from the petals of the Akanda flower when gently touched. Many say that the white gum of the akanda flower has medicinal properties. The akanda flower, which is easily seen in the nature of rural Bengal, is a solitary flower close to the ground. The akanda plant usually grows on roadsides, field aisles or abandoned places. Its small white or light purple flowers carry a calm beauty. Akanda tree and its flowers are loved by people because of their simple beauty and versatile qualities. Akanda tree is usually 4-5 feet tall and its leaves are thick and succulent. Akande flowers are small and have waxy petals that sparkle in the sunlight. A mixture of purple or white color in the center of the flower creates a gentle charm, which draws the eye easily. Another characteristic of the Akanda tree is the milky white juice of its leaves, which is used for various medicinal purposes. Akanda has many uses in rural life. In traditional folk medicine, leaves, bark and flowers of Akanda tree are used as antidote for various diseases. In particular, its juice and leaves are very effective in curing colds, skin diseases and wounds. Although the juice of this plant is somewhat poisonous, it exhibits medicinal properties when properly applied. Akandha flowers are mentioned in various cultures and folklores of Bengal. It is considered a symbol of physical health and mental peace. Apart from this, akanda plant is also used in agriculture to naturally repel harmful insects. Akanda plant's ability to grow easily and its medicinal properties have increased its importance in the lives of rural people. All in all, Akanda flower is a simple and graceful creation of nature, which provides both beauty and healing to our environment.

IMG_20240915_193321_2.jpeg

  • এটা হচ্ছে আকন্দ ফুলের ফটোগ্রাফি। এ ধরনের আকন্দ ফুল আমাদের গ্রামের রাস্তার পাশে ফুটে থাকতে বেশি দেখা যায়। এছাড়াও গ্রামের মাঠের ঝড়ে জঙ্গলেও আকন্দ ফুল ফুটে থাকে। ফুটে থাকা আকন্দ ফুল দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। আকন্দ ফুলের পাপড়ি অত্যন্ত কোমল হয়ে থাকে। আকন্দ ফুলের পাপড়িতে আলতো করে স্পর্শ করলে আকন্দ ফুলের পাপড়ি থেকে দুধের মতো সাদা আঠালো পদার্থ বের হয়। অনেকেই বলে থাকে আকন্দ ফুলের সাদা আঠাতে ঔষধি গুণাবলী রয়েছে।আকন্দ ফুল, যা গ্রামবাংলার প্রকৃতিতে সহজেই চোখে পড়ে, একান্তই মাটির কাছাকাছি থাকা একটি ফুল।আকন্দ গাছ সাধারণত রাস্তার ধারে, ক্ষেতের আইল বা পরিত্যক্ত স্থানে বেড়ে ওঠে। এর সাদা কিংবা হালকা বেগুনি রঙের ছোট ফুলগুলো এক ধরনের শান্ত সৌন্দর্য বহন করে। আকন্দ গাছ ও তার ফুল প্রকৃতির সরল সৌন্দর্য এবং বহুমুখী গুণাবলীর কারণে মানুষের নিকট অনেক প্রিয়।আকন্দ গাছ সাধারণত ৪-৫ ফুট লম্বা হয় এবং এর পাতা মোটা ও রসালো। আকন্দের ফুলগুলো দেখতে ছোট এবং তার পাপড়িগুলো মোমের মতো চকচকে হয়, যা সূর্যের আলোয় ঝলমল করে। ফুলের কেন্দ্রে বেগুনি বা সাদা রঙের মিশ্রণে একটি মৃদু আকর্ষণ তৈরি হয়, যা দৃষ্টি সহজেই টানে। আকন্দ গাছের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো এর পাতার দুধ-সদৃশ সাদা রস, যা বিভিন্ন ঔষধি কাজে ব্যবহৃত হয়।গ্রামীণ জীবনে আকন্দের বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। প্রচলিত লোকজ চিকিৎসায় আকন্দ গাছের পাতা, ছাল এবং ফুল নানা রোগের প্রতিষেধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিশেষ করে এর রস ও পাতা সর্দি-কাশি, চর্মরোগ এবং ক্ষত সারাতে বেশ কার্যকরী। যদিও এই গাছের রস কিছুটা বিষাক্ত, তবে সঠিক প্রয়োগে এটি ঔষধি গুণাবলী প্রকাশ করে।বাংলার বিভিন্ন সংস্কৃতি ও লোককাহিনীতে আকন্দ ফুলের উল্লেখ পাওয়া যায়। এটি শারীরিক আরোগ্য ও মানসিক শান্তির প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। এছাড়া, কৃষিকাজে আকন্দ গাছকে প্রাকৃতিকভাবে ক্ষতিকারক পোকামাকড় দূর করার জন্যও ব্যবহৃত হয়। আকন্দ গাছের সহজে বেড়ে ওঠার ক্ষমতা এবং তার ঔষধি গুণ গ্রামীণ মানুষের জীবনে এর গুরুত্ব আরও বাড়িয়ে দিয়েছে।সব মিলিয়ে, আকন্দ ফুল প্রকৃতির সরল ও সুশোভিত একটি সৃষ্টি, যা আমাদের পরিবেশে সৌন্দর্য এবং আরোগ্য উভয়ই প্রদান করে।

IMG_20240915_193321_1.jpeg

  • This is a photograph of a small litchi fruit. This is the China Three Varieties of Lychee. The litchis are growing bigger and plumper day by day. Maybe in the next few weeks we will be able to eat ripe litchi. Such China three varieties of litchi taste very sweet when eaten fully ripe. At the same time, such litchis have a very sweet juice. China three litchi is one of the most popular litchi varieties of Bangladesh. The litchi is particularly known for its attractive taste, size, and juiciness. This delicious summer fruit occupies a large place in the summer fruit market. China three lychees are large in size and thin-skinned, which peels off easily. Its juicy white skins are very sweet and aromatic to eat, which is capable of impressing any lychee lover. Another great feature of China Three Litchi is that its seeds are relatively small, resulting in a large amount of skin. This litchi variety is reddish-green in appearance, which adds to its attractiveness. This variety of litchi is cultivated in Bangladesh especially in Rajshahi, Dinajpur and various regions of North Bengal. The yield is also good, and its plants grow rapidly. China Three litchi is sold at a high price in the market, because its taste and quality are better than many other litchis. It is also used in exports, which are economically important for the country. China Three Litchi is not only rich in taste, but also rich in nutrients, which are very beneficial for the body.

  • এটা হচ্ছে ছোট একটি লিচু ফলের ফটোগ্রাফি। এটা হচ্ছে চায়না থ্রি জাতের লিচু। লিচুগুলো দিন দিন বড় হচ্ছে এবং পরিপুষ্ট হচ্ছে। হয়তো আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই আমরা পাকা লিচু খেতে পারবো। এরকম চায়না থ্রি জাতের লিচু পরিপূর্ণভাবে পাকিয়ে খেলে অত্যন্ত মিষ্টি লাগে। একই সাথে এ ধরনের লিচুগুলো বেশ মধুর রস সম্পন্ন হয়।চায়না থ্রি লিচু বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় লিচুর জাত। এ লিচু তার আকর্ষণীয় স্বাদ, আকার, এবং রসালতার জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। গ্রীষ্মের এই সুস্বাদু ফলটি গ্রীষ্মকালীন ফলের বাজারে একটি বড় স্থান দখল করে। চায়না থ্রি লিচু আকারে বড় এবং খোসা পাতলা, যা সহজেই ছাড়ানো যায়। এর রসালো সাদা শাঁস খেতে অত্যন্ত মিষ্টি এবং সুগন্ধযুক্ত, যা যেকোনো লিচুপ্রেমীকে মুগ্ধ করতে সক্ষম।চায়না থ্রি লিচুর আরেকটি বড় বৈশিষ্ট্য হলো এর বীজ তুলনামূলকভাবে ছোট, ফলে শাঁসের পরিমাণ বেশি থাকে। এই লিচু জাতটি দেখতে লালচে-সবুজ রঙের হয়, যা তার আকর্ষণীয়তা আরও বাড়িয়ে দেয়। এই জাতের লিচু বাংলাদেশে বিশেষত রাজশাহী, দিনাজপুর এবং উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন অঞ্চলে চাষ হয়। ফলনও ভালো হয়, এবং এর গাছগুলি দ্রুত বৃদ্ধি পায়।বাজারে চায়না থ্রি লিচু উচ্চ মূল্যে বিক্রি হয়, কারণ এর স্বাদ এবং মান অন্য অনেক লিচুর চেয়ে ভালো। এটি রপ্তানিতেও ব্যবহৃত হয়, যা দেশের অর্থনৈতিক দিক থেকে গুরুত্বপূর্ণ। চায়না থ্রি লিচু কেবল স্বাদে নয়, পুষ্টিগুণেও সমৃদ্ধ, যা শরীরের জন্য অনেক উপকারী।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  

Very good post.