My Dear friends of blurt space community.
I am @rjvai from Bangladesh
Today is Thursday , September 26/2024
Photography is one of my hobbies. Whenever I see something beautiful in front of me on the way, I immediately start taking pictures. And when I have time, I go to the field or a park to do photography. Sometimes, if I see something interesting in my village, I photograph them. I am very fond of photographing various types of colorful flowers, landscapes and field crops that enhance natural beauty. I always try to share beautiful photography with you. Dear friends, today I have shared with you my favorite random photography. I hope you will like my favorite random photography.
ফটোগ্রাফি করা আমার খুবই শখের একটি কাজ। কোথাও চলার পথে সামনে সুন্দর কোন কিছু দেখলেই আমি সঙ্গে সঙ্গে ফটোগ্রাফি করি। আবার যখন আমি সময় পাই তখন ফটোগ্রাফি করতে মাঠে কিংবা কোন পার্কে চলে যায়। আবার কখনো নিজের গ্রামের মধ্যে আকর্ষণীয় কোন কিছু দেখলে সেগুলো ফটোগ্রাফি করি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এমন বিভিন্ন ধরনের রঙিন ফুল, প্রাকৃতিক দৃশ্য ও মাঠ ফসলের ফটোগ্রাফি করতে আমি খুবই পছন্দ করি। আমি সব সময় চেষ্টা করি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। প্রিয় বন্ধুগণ, আজ আমি আপনাদের নিকট আমার পছন্দের রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি। আমি আশা করি আমার পছন্দের রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের নিকট অনেক অনেক ভালো লাগবে।
This is my very favorite Madhveelata flower photography. The sight of this Madhveela flower and the fragrance of Madhveelata flower really brings back many memories of my childhood. I can't count the number of times I played with madhabilata flower in my childhood. However, the beauty of Madhavilata flower is truly extraordinary. If you decorate the gate of the house by planting madhabilata flowers, the whole environment of the house looks much more beautiful.A well-known and popular climbing flower in our country. Madhveela is especially loved because of its aesthetic beauty and sweet fragrance. Especially during spring and summer, this plant spreads its vibrancy and colorful flowers, which make any garden or home environment more attractive. The main attraction of Madhveelata flower is its white or light pink flowers. The shape of the flower is small and beautiful, and each petal has a delicate quill. The flowers bloom together in clusters, creating a charming sight on the tree. The sweet scent of these flowers permeates the air and perfumes the surroundings, attracting insects, especially bees and butterflies. Its leaves are long and green, which makes the plant look denser and livelier. This plant grows very fast and is easy to care for, which makes it very popular among garden lovers. Madhveelata flowers are very common in rural areas of Bangladesh. It not only enhances the beauty of the garden but also has medicinal properties. The leaves and flowers of the madhabilata plant are used in Ayurvedic medicine. Especially its leaves are used as an adjuvant in the treatment of various skin diseases. The beauty of Madhveela and its association with culture soothes the human mind. This flower is mentioned in many poems and stories of poets and writers. Madhabilata flowers are a unique creation of nature, which makes our surroundings more alive and colorful.
এটা হচ্ছে আমার অত্যন্ত প্রিয় মাধবীলতা ফুলের ফটোগ্রাফি। এই মাধবীলতা ফুলটি দেখলে এবং মাধবীলতা ফুলের সুগন্ধ আমার নাকে আসলেই আমার শৈশবের অনেকগুলো স্মৃতি মনে পড়ে যায়। শৈশবে মাধবীলতা ফুল দিয়ে যে কত খেলা করেছি তার কোন হিসেব নেই। যাহোক, মাধবীলতা ফুলের সৌন্দর্য সত্যিই অসাধারণ। মাধবীলতা ফুল গাছ লাগিয়ে বাড়ির গেট সাজালে পুরো বাড়ির পরিবেশটি দেখতে অনেক বেশি সুন্দর লাগে।আমাদের দেশের একটি অতি পরিচিত ও জনপ্রিয় লতাজাতীয় ফুলগাছ। এর নান্দনিক সৌন্দর্য এবং মিষ্টি সুগন্ধের কারণে মাধবীলতা বিশেষভাবে প্রিয়। বিশেষত বসন্ত ও গ্রীষ্মকালে এই গাছটি তার সজীবতা এবং রঙিন ফুলের শোভা ছড়িয়ে দেয়, যা যে কোনো বাগান বা বাড়ির পরিবেশকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।মাধবীলতা ফুলের প্রধান আকর্ষণ এর সাদা বা হালকা গোলাপি রঙের ফুল। ফুলের আকৃতি ছোট এবং সুন্দর, এবং এর প্রতিটি পাপড়ির মধ্যে একটি সূক্ষ্ম কাঁপুনি থাকে। ফুলগুলো একসঙ্গে গুচ্ছ আকারে ফোটে, যা গাছে এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য সৃষ্টি করে। এই ফুলের মিষ্টি গন্ধ বাতাসে মিশে চারপাশকে সুরভিত করে, যা পোকামাকড়, বিশেষ করে মৌমাছি ও প্রজাপতিদের আকর্ষণ করে।মাধবীলতা মূলত লতা জাতীয় উদ্ভিদ, যা বাড়ির দেয়াল, বাগানের বেড়া বা মাচা বেয়ে ওপরে উঠতে থাকে। এর পাতা লম্বাটে ও সবুজ, যা গাছটিকে আরও ঘন এবং সজীব দেখায়। এই গাছটি খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায় এবং সহজেই পরিচর্যা করা যায়, যার ফলে এটি বাগানপ্রেমীদের কাছে খুব জনপ্রিয়।বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে মাধবীলতা ফুলের বেশ প্রচলন রয়েছে। এটি শুধু বাগানের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, এর ঔষধি গুণও রয়েছে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় মাধবীলতা গাছের পাতা এবং ফুল ব্যবহৃত হয়। বিশেষত এর পাতা বিভিন্ন চর্মরোগ নিরাময়ে সহায়ক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।মাধবীলতার সৌন্দর্য এবং এর সংস্কৃতির সাথে সম্পর্ক মানুষের মনকে প্রশান্তি দেয়। কবি-সাহিত্যিকদের অনেক কবিতা ও গল্পে এই ফুলের উল্লেখ পাওয়া যায়। মাধবীলতা ফুল প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি, যা আমাদের চারপাশের পরিবেশকে আরও সজীব ও রঙিন করে তোলে।
This is fig photography. A fig is a fruit that breaks through the skin of the fig tree and comes out directly as a fruit. That is, the fig tree does not flower, directly the fig fruit is formed. Figs are truly a wonderful creation of the great creator. When such figs ripen, the ripe figs are used as excellent food for birds. Again, people in many regions eat nutritious raw fig fruits by frying them. But there is no practice of eating figs in our area.An ancient and familiar fruit in our country. This tree is easily seen in rural areas and both its fruit and tree are important in various ways. The fig tree is usually 10-15 meters tall and bears bunches of fruits from its trunk. Figs are green at first and turn a reddish purple color when ripe. Figs are very rich in nutrients. It is rich in fiber, vitamins, and minerals, which improve digestion and keep the body healthy. In particular, the natural sugars and fibers in figs are good for digestion and help control cholesterol. In Ayurvedic medicine, fig fruit and its leaves are used to treat various ailments, such as stomach problems, diabetes and high blood pressure. The fig tree is also beneficial for the environment. It absorbs carbon from the air and provides oxygen, which helps in maintaining the balance of the environment. Apart from this, fig trees provide shelter to various birds and insects, thereby helping to increase biodiversity. Figs are known to the people of rural Bengal as a delicious and nutritious fruit, which is deeply associated with the rural lifestyle.
এটা হচ্ছে ডুমুর ফলের ফটোগ্রাফি। ডুমুর এমনি একটি ফল, যে ফলটি ডুমুর গাছের চামড়া ভেদ করে সরাসরি ফল হয়ে বের হয়ে আসে। অর্থাৎ ডুমুর গাছে ফুল আসে না, সরাসরি ডুমুর ফল তৈরি হয়ে যায়। সত্যি ডুমুর ফল মহান সৃষ্টিকর্তার এক অপূর্ব সৃষ্টি। এ ধরনের ডুমুর ফলগুলো যখন পেকে যায় তখন পাকা ডুমুর ফলগুলো পাখিদের উৎকৃষ্ট খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। আবার অনেক অঞ্চলের মানুষ পরিপুষ্ট কাঁচা ডুমুর ফলগুলো ভাজি করে খায়। তবে আমাদের এলাকায় ডুমুর ফল খাওয়ার কোন প্রচলন নেই।আমাদের দেশে একটি প্রাচীন ও পরিচিত ফল। এই গাছটি গ্রামাঞ্চলে সহজেই দেখা যায় এবং এর ফল ও গাছ উভয়ই বিভিন্নভাবে গুরুত্বপূর্ণ। ডুমুর গাছটি সাধারণত ১০-১৫ মিটার উঁচু হয়ে থাকে এবং এর কাণ্ড থেকে শাখা-প্রশাখায় গুচ্ছ গুচ্ছ ফল ধরে। ডুমুর ফল প্রথমে সবুজ থাকে এবং পরিপক্ক অবস্থায় লালচে বেগুনি রঙ ধারণ করে।ডুমুর ফলের পুষ্টিগুণ অত্যন্ত সমৃদ্ধ। এতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ, ভিটামিন, এবং খনিজ পদার্থ রয়েছে, যা হজম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখতে সহায়ক। বিশেষ করে, ডুমুরে থাকা প্রাকৃতিক শর্করা এবং আঁশ হজমের জন্য উপকারী এবং কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ডুমুর ফল এবং এর পাতা ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে, যেমন পেটের সমস্যা, ডায়াবেটিস ও উচ্চ রক্তচাপ।ডুমুরের গাছ পরিবেশের জন্যও উপকারী। এটি বাতাস থেকে কার্বন শোষণ করে এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে, যা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় সহায়ক। এছাড়া ডুমুরের গাছে বিভিন্ন পাখি এবং পতঙ্গ আশ্রয় গ্রহণ করে, ফলে এটি জীববৈচিত্র্য বৃদ্ধিতেও সহায়ক।গ্রামবাংলার মানুষের কাছে ডুমুর একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর ফল হিসেবে পরিচিত, যা গ্রামীণ জীবনধারার সাথে গভীরভাবে জড়িত।
This is the photography of Pomegranate Flower. Pomegranate florets gradually grow into full-fledged pomegranate flowers. Then a small pomegranate fruit emerges from the pomegranate flower. However, the pomegranate flowers look beautiful even before they are fully flowered.The main feature of this flower is its attractive red or orange color, which easily attracts anyone's attention. Pomegranate tree is a perennial plant and its flowers bloom on the tree in spring, which fills the nature with a lovely beauty. Pomegranate flowers are not only beautiful to look at, but also have amazing nutritional and medicinal properties. As the pomegranate fruit is nutritious, its flowers also play an important role in Ayurvedic medicine. Medicines made from pomegranate flowers are helpful in improving digestion, relieving breathing problems and reducing inflammation. Another special quality of pomegranate flowers is that it is able to eliminate various insects naturally. As a result, the pomegranate tree can survive easily and its yield is good. Also, garden lovers like to plant the pomegranate tree in the home garden for the beauty and beauty of its flowers. The flowers hang from the tree, which makes the whole tree more beautiful. Pomegranate flower is a wonderful creation of nature, which makes the environment around us more vibrant and colorful.
এটা হচ্ছে ডালিম ফুল কুড়ির ফটোগ্রাফি। ডালিমের ফুলকুড়ি গুলো আস্তে আস্তে বড় হয়ে পরিপূর্ণ ডালিম ফুলে পরিণত হয়। তারপরে ডালিম ফুল থেকে বের হয়ে আসে ছোট্ট একটি ডালিম ফল। যাহোক ডালিম ফুলকুড়ি গুলো পরিপূর্ণ ফুল হওয়ার পূর্বেও দেখতে বেশ সুন্দর লাগে। এই ফুলের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এর আকর্ষণীয় লাল বা কমলা রঙ, যা সহজেই যে কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করে। ডালিম গাছ একটি বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ এবং এর ফুল বসন্তকালে গাছে ফোটে, যা প্রকৃতিকে এক মনোরম সৌন্দর্যে ভরিয়ে তোলে।ডালিম ফুল শুধু দৃষ্টিনন্দনই নয়, এর পুষ্টিগুণ এবং ঔষধি গুণাবলীও অসাধারণ। ডালিম ফল যেমন পুষ্টিকর, তেমনই এর ফুলও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ডালিম ফুল থেকে তৈরি ওষুধ হজমশক্তি বৃদ্ধি, শ্বাসকষ্ট উপশম এবং প্রদাহ কমাতে সহায়ক।ডালিম ফুলের আরেকটি বিশেষ গুণ হলো এটি প্রাকৃতিকভাবে বিভিন্ন পোকামাকড় দূর করতে সক্ষম। ফলে ডালিম গাছ সহজেই টিকে থাকতে পারে এবং এর ফলন ভালো হয়।এছাড়া, বাগানপ্রেমীরা ডালিম গাছকে তার ফুলের সৌন্দর্য ও শোভা বৃদ্ধির জন্য বাড়ির বাগানে রোপণ করতে পছন্দ করেন। ফুলগুলো গাছ থেকে ঝুলে থাকে, যা পুরো গাছটিকে আরো মনোরম করে তোলে। ডালিম ফুল প্রকৃতির এক অপূর্ব সৃষ্টি, যা আমাদের চারপাশের পরিবেশকে আরও প্রাণবন্ত ও রঙিন করে তোলে।
This is the photography of our national fruit jackfruit of Bangladesh. The jackfruits are almost ripe. When the jackfruit fruits are ripe, jackfruit echoder is very tasty to eat. Even ripe jackfruit tastes sweet like honey. When the small cuts on the jackal's body become relatively thick, it should be understood that the jackal is full. Jackfruit is one of the most nutritious native fruits that we have.It is known to be the largest fruit in the world and the trees bear large amounts of jackfruit during the summer. The luscious yellow cells inside its leathery green-yellow peel are the main attraction of the fruit. Jackfruit is rich in vitamins A, C, potassium, fiber and antioxidants. It boosts immunity, keeps skin healthy and improves digestion. Especially jackfruit is beneficial for the eyes and helps in the growth and development of children. Also, jackfruit seeds are very nutritious, which are used in various cuisines. Curry is made from raw parts of jackfruit, which is very popular among the people of rural Bengal. Ripe jackfruits are sweet and tasty, so they are eaten straight away. Jackfruit trees are also good for the environment, as they provide a lot of oxygen and help in soil retention. Jackfruit is an economically profitable crop in Bangladesh agriculture, which plays an important role in the country's fruit production. Thus, jackfruit is not only a source of nutrition, but also a part of the culture of Bangladesh.
এটা হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশের জাতীয় ফল কাঁঠালের ফটোগ্রাফি। কাঁঠাল ফলগুলো প্রায় পরিপুষ্ট হতে চলেছে। যখন কাঁঠাল ফলগুলো পরিপুষ্ট হয়ে যায় তখন কাঁঠালের এচোড় খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু লাগে। এমনকি পাকা কাঁঠাল খেতেও মধুর মতো মিষ্টি লাগে। কাঁঠালের শরীরে ছোট ছোট কাটা গুলো যখন তুলনামূলক মোটা হয়ে যায় তখন বুঝতে হবে যে, কাঁঠালটি পরিপুষ্ট হয়ে গেছে। অত্যন্ত পুষ্টি সমৃদ্ধ আমাদের দেশীয় ফল যেগুলো রয়েছে তার মধ্যে কাঁঠাল অন্যতম প্রধান একটি ফল।এটি বিশ্বের বৃহত্তম ফল হিসেবে পরিচিত এবং গ্রীষ্মকালে গাছগুলোতে প্রচুর কাঁঠাল ধরে। এর চামড়াযুক্ত সবুজ-হলুদ খোসার ভেতর থাকা সুমিষ্ট হলুদ কোষগুলো ফলটির প্রধান আকর্ষণ।কাঁঠালে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, সি, পটাশিয়াম, আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং হজমশক্তি উন্নত করে। বিশেষত কাঁঠাল চোখের জন্য উপকারী এবং বাচ্চাদের বৃদ্ধি ও বিকাশে সহায়ক।এছাড়া কাঁঠালের বিচিও অত্যন্ত পুষ্টিকর, যা বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করা হয়। কাঁঠালের কাঁচা অংশ থেকে তরকারি তৈরি করা হয়, যা গ্রামবাংলার মানুষের কাছে বেশ জনপ্রিয়। পাকা কাঁঠাল মিষ্টি এবং সুস্বাদু হওয়ায় এটি সরাসরি খাওয়া হয়।কাঁঠাল গাছ পরিবেশের জন্যও উপকারী, কারণ এটি প্রচুর পরিমাণে অক্সিজেন সরবরাহ করে এবং মাটি ধরে রাখতে সহায়তা করে। বাংলাদেশের কৃষিতে কাঁঠাল একটি অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক ফসল, যা দেশের ফল উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এভাবে, কাঁঠাল শুধুমাত্র পুষ্টির উৎস নয়, বরং এটি বাংলাদেশের সংস্কৃতির একটি অংশ।
This is a photograph of a new leaf of a bot tree. The most peaceful and cool place is the shade of the banyan tree. And the shade of the banyan tree comes mainly from the leaves of the banyan tree. The newly grown young leaves of the banyan tree are very soft and tender. The new leaves growing on the banyan tree have created a unique beauty in nature.The banyan tree is an important symbol of our rural Bengali heritage. It is famous since ancient times for its branches and extensive shade. But when the new leaves of the banyan tree grow, it creates a special attraction. After the old leaves of the banyan tree fall, soft green leaves slowly emerge. New leaves are light green at first, which later turn dark green. These leaves become a symbol of the renaissance of nature. In the spring, when the new leaves of the banyan trees grow, they decorate the surrounding environment in a new way. The gentle swaying of the leaves in the wind, the softness of the leaves in the sunlight as if a new life emerges. The people of the village love this scene very much, as it is a sign of the vibrancy of the nature of the village. The new leaves of the banyan tree are not only beautiful, but also play an important role in maintaining the balance of the environment. This unique beauty of nature brings peace and vitality to our mind. The vibrancy of the new leaves of the banyan tree symbolizes an endless flow of the cycle of life.
এটা হচ্ছে বট বৃক্ষের নতুন পাতার ফটোগ্রাফি। শান্তি ও শীতলতম স্থান হলো বটবৃক্ষের ছায়া। আর বটবৃক্ষের ছায়া আসে মূলত বট বৃক্ষের পাতা থেকে। বট বৃক্ষের নতুন গজানো কচি পাতাগুলো অত্যন্ত নরম ও কোমল। বট গাছে গজানো নতুন পাতাগুলো প্রকৃতিতে এক অপরূপ সৌন্দর্য সৃষ্টি করেছে।বট গাছ আমাদের গ্রামবাংলার ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। এর শাখা-প্রশাখা আর ব্যাপক বিস্তৃত ছায়ার জন্য এটি প্রাচীনকাল থেকেই বিখ্যাত। তবে বট গাছের নতুন পাতা যখন গজায়, তখন তা এক বিশেষ আকর্ষণ সৃষ্টি করে। বট গাছের পুরোনো পাতা ঝরে যাওয়ার পর, নরম সবুজ পাতাগুলো ধীরে ধীরে বের হয়ে আসে। নতুন পাতাগুলো প্রথমে হালকা সবুজ রঙের হয়, যা পরে গাঢ় সবুজে পরিণত হয়। এই পাতাগুলো প্রকৃতির নবজাগরণের প্রতীক হয়ে ওঠে।বসন্তকালে বট গাছের নতুন পাতা গজানোর সময় আশেপাশের পরিবেশকে এক নতুন রূপে সাজিয়ে তোলে। বাতাসে পাতার মৃদু দোলা, সূর্যের আলোয় পাতার স্নিগ্ধতা যেন এক নতুন প্রাণের আবির্ভাব ঘটায়। গ্রামের মানুষজন এই দৃশ্যকে খুব ভালোবাসে, কারণ এটি গ্রামের প্রকৃতির সজীবতার এক চিহ্ন। বট গাছের নতুন পাতা শুধু যে দৃষ্টিনন্দন, তা নয়, এটি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায়ও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।প্রকৃতির এই অনন্য সৌন্দর্য আমাদের মনে শান্তি এবং প্রাণবন্ততা নিয়ে আসে। বট গাছের নতুন পাতার সজীবতা যেন জীবনচক্রের এক অনন্ত প্রবাহের প্রতীক।
Thank you very much for sharing such a beautiful post with us