Bismillahirrahmanirrahim
Health is the best gift of Almighty God. Still, we have to do a lot to stay healthy. Among them eating and drinking on time, doing physical and mental work, sleeping regularly, keeping the body clean regularly, maintaining clear thoughts in the brain, talking in a normal manner without shouting, seeing everything as one's own like a child, corrupting the heart with lies. Not to do, not to enter the body for the gains of haram means, to spend time in halal ways to earn halal sustenance, not to criticize others falsely, not to do anything that hurts anyone, to benefit others as much as possible, to avoid what the conscience calls bad, money. To carry on life till the day of death by adopting all tolerant and natural methods, including being disoriented towards work rather than rushing towards it, living cheerfully.
If there is an exception or deviation from these, there is a high possibility of being a victim of despair and misery in every step of life. This is what we call anxiety or depression in social parlance.
Whenever you avoid the above instructions or actions, you will be drawn towards depression. As a result sickness will be your daily companion. You don't get comfort in eating, you don't get comfort in sleeping, you don't get comfort in work, you don't even get comfort in anything. You can't save life from stumbling wherever you go.
Go to work with the same strength as a mountain, work, work hard, create your own value in society, you will see that you are completely healthy, you will be able to live a healthy life forever.
Come on guys, I wrote a lot when I came to write a general photography blog. But it is not that the writing will not be accepted at all. I just tried to highlight some of the underlying issues.
Today I bring you a photography blog. Like every day, I left home for a walk in the evening. The path is old to me but new today. Haven't gone for a walk on this road for a few days. So I found this way. I left the house dressed for walking. Before leaving, I drank a cup of coffee and left in the name of Allah. Crossing the village, I started walking north. I came outside the village avoiding houses, fields, ghats, ponds, reservoirs. This is my old path. By which path I almost crossed the village ahead, then entered the village. Enter the village and walk west again to the highway. Today, when I was going to the next village along this path, the sound of Azan was heard from far away. I took some pictures. I also captured the photo of this path with him on the mobile camera. Now I went to the neighboring village with strong steps and went up the paved road in the middle of the village. From there, I started walking straight towards the highway road towards the western face. By now the streets of the village are quiet. There are less people on the streets. There are two shops open on the roadside, but there are no shopkeepers either. Small children are sitting in the shop. It seems that everyone is busy with Maghrib prayers. Walking briskly, I reached the highway road.
By now it was getting a bit dark. I started walking faster to avoid the darkness. Walking through Vasudevpur BGB camp, I headed east towards our village. It was dark by now. I started walking harder. Now facing south, I came near the road of our village. After coming here, I walked briskly towards our village towards the east. I have to walk at least another kilometer to get home. Now I slowed down the walking speed. I started moving my body vigorously. Head, face, eyes and face are all sweaty. It seems that the water is rolling down from the head and falling on the forehead, neck and back of the ears. I will walk this 1 km route very slowly and dry my body sweat in between.
So I started walking slowly. Now coming to the shop in front of the house, I realized that my sweats had stopped a lot by now, I walked around there for a couple of minutes one step at a time. I'm done exercising today. I came home slowly. So long there was no electricity. As soon as I arrived, the electricity came on.
I look at the clock, it's half past six. I left home at exactly 5:30 for a walk.
I try to keep my body healthy by walking like this every day. I don't know how long Allah will bless me with his health.
May Almighty Allah grant health to all through hard work, Ameen
সুস্থতা মহান আল্লাহর শ্রেষ্ঠ দান। তারপরেও সুস্থ থাকার জন্য আমাদেরকে অনেক কিছু করতে হয়। তারমধ্যে সময় মতো খাওয়া-দাওয়া করা, শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করা, নিয়মিত ঘুম পাড়া, নিয়মিত শরীর পরিষ্কার রাখা, মস্তিষ্কে সুচিন্তা বজায় রাখা, চেঁচামেচি না করে স্বাভাবিক ভঙ্গিতে কথা বলা, শিশুদের মত সবকিছুই নিজের মতো করে দেখা, মিথ্যা বলে অন্তরকে কলুষিত না করা, হারাম উপায়ের অর্জন শরীরে প্রবেশ না করা, হালাল রুজি উপার্জন করতে হালাল পথে সময় ব্যয় করা, অপরের মিথ্যা সমালোচনা না করা, কেউ আঘাত পায় এমন কোন কাজ না করা, সাধ্যমত অন্যের উপকার করা, বিবেক যেটাকে খারাপ বলে সেটা এড়িয়ে চলা, অর্থের প্রতি দিশেহারা না হয়ে না ছুটে কাজের প্রতি দিশেহারা হওয়া,হাসিখুশি জীবন যাপন করা সহ সকল সহিষ্ণু ও স্বাভাবিক পন্থা অবলম্বন করে জীবনকে মৃত্যুর দিন পর্যন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়া।
এসবের ব্যতিক্রম বা ব্যত্যয় হলে, জীবনের প্রতিটি পদে পদে নিরাশার আধার ও দুর্দশার শিকার হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। যাকে আমরা সামাজিক ভাষায় এনজাইটি বা বিষন্নতা বলে থাকি।
আপনি যখনই উপরের নির্দেশনাবলি বা কাজগুলো এড়িয়ে চলে যাবেন, তখনই আপনাকে বিষন্নতা তার দিকে টেনে নিয়ে যাবে। ফলে অসুস্থতা হবে আপনার নিত্যদিনের সঙ্গী। খেয়ে আরাম পাবেন না, শুয়ে আরাম পাবেন না, কাজকর্ম আরাম পাবেন না, এমনকি কোন কিছুতেই আপনি আরাম পাবেন না। যেখানে যাবেন সেখানেই আপনি জীবনকে হোঁচট খাওয়া থেকে রক্ষা করতে পারবেন না।
পাহাড় সমান মনবল নিয়ে কাজের দিকে এগিয়ে যান, কাজ করুন, পরিশ্রম করুন, সমাজে নিজের মূল্যবোধের সৃষ্টি করুন, দেখবেন আপনি পুরোটাই সুস্থ আছেন, আমৃত্যু আপনি সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবেন।
যাক বন্ধুরা, সাধারণ ফটোগ্রাফি ব্লগ লিখতে এসে অনেক কিছুই লিখে ফেললাম। তবে লেখা যে একেবারেই গ্রহণযোগ্যতা পাবে না তা কিন্তু না। এরমধ্যে অন্তর্নিহিত কিছু কথা তুলে ধরার চেষ্টা করলাম মাত্র।
আজ আপনাদের জন্য উপহার দিতে নিয়ে এসেছি ফটোগ্রাফি ব্লগ। প্রতিদিনের মতো আজকেও বাড়ি থেকে সন্ধ্যার সময় হাঁটাহাঁটির জন্য বের হলাম। পথটি আমার অনেক পুরাতন হলেও আজকে নতুন। কয়দিন এ পথে হাঁটাহাঁটি করতে যাওয়া হয়নি। তাই আমি এই পথটিকে খুঁজে বের করলাম। বাড়ি থেকে হাঁটাহাঁটির পোষাক পরিধান করে সেজেগুজে বের হলাম। যাওয়ার আগে এক কাপ কফি খেয়ে এক খিলি পান মুখে দিয়ে আল্লাহর নামে রওনা দিলাম। গ্রাম পেরিয়ে, উত্তরের পথে হাঁটা শুরু করলাম। বাড়িঘর, মাঠ, ঘাট, পুকুর, জলাশয় সব এড়িয়ে গ্রামের বাহিরে এসে পড়লাম। এই সেই আমার পুরানো মেঠো পথ। যে পথ দিয়ে আমি প্রায় প্রায় সামনের গ্রামটিতে পার হয়ে, তারপরে গ্রামের ভিতর প্রবেশ করি। গ্রামের ভিতর প্রবেশ করে আবার পশ্চিম দিকে হাঁটতে হাঁটতে হাইওয়ে রাস্তায় উঠি। আজকে যখন এই মেঠো পথ ধরে সামনের গ্রামটিতে যাইতে ছিলাম, তখন আশেপাশে দূর থেকে আজানের শব্দ ভেসে আসতে শুরু করল। কয়েকটি ছবি তুললাম। তার সাথে এই মেঠো পথের ছবিটিও মোবাইল ক্যামেরায় ধারণ করে নিলাম। এবার জোর কদমে পাশের গ্রামে উঠে গ্রামের মাঝখানে পাকা রাস্তায় উঠে গেলাম। সেখান থেকে সোজা পশ্চিম মুখে হাইওয়ে রোডের দিকে একটু জোরেই হাটা শুরু করলাম। এতক্ষণে গ্রামের রাস্তাগুলো নিশ্চুপ হয়ে পড়েছে। রাস্তায় লোকজন কম। রাস্তার ধারে দুএকটি দোকান খোলা থাকলেও, সেখানেও দোকানদারের উপস্থিতি নাই। ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা দোকানে বসে আছেন। অবস্থাদৃষ্টে মনে হল সবাই মাগরিবের নামাজ নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। জোরে জোরে হাটতে হাঁটতে আমি হাইওয়ে রোডে পৌঁছলাম।
এতক্ষণে কিছুটা অন্ধকারের নেমে এসেছে। অন্ধকার কে এড়িয়ে চলার জন্য আমি আরো জোরে জোরে হাঁটতে শুরু করলাম। হাঁটতে হাঁটতে বাসুদেবপুর বিজিবি ক্যাম্প হয়ে আমি পূর্বদিকে আমাদের গ্রামের দিকে রওনা দিলাম। এতক্ষণে পুরোই অন্ধকার হয়েছে। আমি আরো জোরে হাটা শুরু করলাম। এবার দক্ষিণমুখী হয়ে আমাদের গ্রামের রাস্তাটির কাছে এসে পড়লাম। এখানে এসে আবার পূর্ব দিকে আমাদের গ্রামের উদ্দেশ্যে জোরে জোরে হাটতেছিলাম। বাড়ি পেতে আমার আরো এক কিলোমিটার অন্তত হাটতে হবে। এবার হাঁটার গতি কমিয়ে দিলাম। জোরে জোরে শরীরকে নড়াচড়া দিতে লাগলাম। মাথা সহ মুখ, চোখ মুখ সব ঘেমে গেছে। মনে হচ্ছে মাথা থেকে পানি গড়িয়ে গড়িয়ে নিচের দিকে কপালে, ঘাড়ে ও কানের পিঠে পড়ছে। এই ১ কিলোমিটার রাস্তা আমি খুব আস্তে যাব এবং আমার শরীরের ঘামগুলো এর মধ্যেই শুকিয়ে নিব।
তাই আস্তে আস্তে হাঁটা শুরু করলাম। এবার বাড়ির সামনে দোকানটির কাছে এসে, বুঝতে পারলাম আমার ঘামগুলো এতক্ষণে অনেকটাই বন্ধ হয়ে গেছে, ওখানে আরও মিনিট দুয়েক এক পা দু পা করে চক্কর দিলাম। আমার আজকের ব্যায়াম করা শেষ। আস্তে আস্তে বাড়িতে আসলাম। এতক্ষণ বিদ্যুৎ ছিল না। আমি আসা মাত্রই বিদ্যুৎ চলে এসেছে।
ঘড়িতে সময় দেখি, এখন সাড়ে ছয়টা বেজেছে। আমি ঠিক সাড়ে পাঁচটায় বাড়ি থেকে হাঁটার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম।
প্রতিদিন এভাবে হাঁটাহাঁটি করে আমি আমার শরীরকে সুস্থ রাখার চেষ্টা করি। জানিনা মহান আল্লাহ আমাকে কতদিন তার সুস্থতার রহমত বর্ষণ করবেন।
মহান আল্লাহ পরিশ্রমের মাধ্যমে সবাইকে সুস্থতা দান করুন, আমীন
Blogger and Photographer | @mrnazrul |
---|---|
Use Camera 🤳 | Samsung galaxy F22 |
Category | Blogging With Photography |
আপনার গ্রামের রাস্তা কত সুন্দর। দুই পাশে রয়েছে ধানের জমি। আমাদের গ্রাম সুন্দর হলেও। ধানের জমির ভিতর দিয়ে এরকম এত সুন্দর রাস্তা নেই। আর আপনি অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছে।
আপনি মনে হয় বড় কোন শহরে বাস করেন। গ্রাম গ্রামই। তার আবার ভালো মন্দ কি। ধন্যবাদ আপনাকে
আমি গ্রামে থাকি আপনার গ্রামের পরিবেশ অনেক ভালো লাগছে।