Friends of my blurt space Community
I'm @kingparvez from Bangladesh
Due to the commercial demand, the cultivation of Rajnigandha flower is increasing day by day in Bangladesh. It is a very popular flower. This flower is famous for giving gifts to people of love. In terms of demand and from the commercial point of view, this beautiful flower is very much appreciated in the outside world. Rajnigandha flower can be found in many categories based on the size and petals. It is found in many places in Bangladesh and India. Single and double and different varieties of flowers are available in Bangladesh but the farmers of our country do not take good care of the flowers so the yield is not good. In this blog, I will discuss in detail about the methods and techniques of rosin gandha flower cultivation. There are many easy ways to cultivate rajnigandha flowers. It will be discussed in detail that in which months can be cultivated rajnigandha flowers. These flowers cannot be cultivated in all types of soil because ten maris are required to cultivate this flower which is very fertile soil so we must cultivate loamy soil. We brought loamy soil from outside and cultivated it inside the office. Otherwise this flower will not grow well. The temperature is a little high for the rosy gandha plant, the flower cultivation is not good unless the temperature is a little too high, so everyone is advised by Dan to grow this flower in summer. They are experienced. Coastal areas with sunlight are the best time to produce. The production of rosy flowers decreases in winter. But in case of advanced varieties, that species has flowers in winter. Land preparation and tuber planting must be done very well otherwise the yield will not be good.
Although the propagation is through seeds, in Bangladesh, the cultivation of Rajnigandha flowers is mainly from tubers. This is because tubers produce better yield and retain flowering quality. Usually medium to large sized tubers are used for propagation from which superior quality can be obtained. Large tubers produce healthy plants and plants flower early which is very important. .
And by no means can small sections be selected, banishing small odors will not produce good flowers.
The land should be well prepared for the cultivation of rosin gandha, if the land is not well prepared, the yield will not be good. If necessary, the land should be prepared by mixing less and without pesticides etc. and then prepare the soil well. In this case also the soil should be cleaned so that the water reaches inside the soil. Spread the seeds very lightly in the tub. The seeds should be buried in the soil with manure. Water should be given regularly, the speed of water should not be too strong, water damage should occur. Attention should be paid to the speed of water so that the organic fertilizer coating on the seeds does not move. Smaller seeds should be watered more carefully so as not to damage and dislodge the seeds. This is important because germination can be disrupted. So, instead of pouring water over the tub, it should be finished at the bottom so that many important tasks are completed. If you want to grow flowers in a tub, you need to do a lot of maintenance. Many times after planting they can attack birds and insects etc. and destroy your seedlings so you have to keep an eye on the birds to prevent them from attacking the insects and monitor them with importance and find out where the problems are. Necessary medicine should be used so that insects or ants cannot attack the crops. However, to save the crop from birds, the tub should be covered with a net. Then the pesticide chemicals etc. which are required should be applied periodically to increase the fertility.
In fact, water must not be allowed to accumulate. When water accumulates, it must be drained and the distance between each plant must be a little more.
The tree should be planted a little deeper so that it does not pull up and the roots are not damaged during weeding. October to mid-November is the best time to plant tubers. Mid-March to late April is the best time to plant tubers. If the soil lacks sap, irrigation should be provided before planting the tubers. Besides, after planting the tubers, it is better to give light irrigation to the soil to settle the tubers. Before planting the tubers, the tubers should be taken well so that they never get spoiled. Fertilizer application is a very important factor if fertilizer application is not done well, its fertility yield will decrease. Fertility per hectare should be determined in the last tillage during land preparation. MP fertilizer should be mixed well with the soil. Also different types of acid should be given for good quality flowers. And according to the rules maintenance should be applied at various times so that no damage is done. Urea should be applied when new plant growth starts after tuber planting and applied at bud emergence.
Thank you all for reading my blog so carefully. Hope you all stay with me and read my blog regularly. I write each of my blogs from my real life experiences. I hope you can learn something good from here and apply it in your personal life. And I am ending here today by praying that I can write new blogs daily and share them with you.
বাণিজ্যিক চাহিদা কারণে বাংলাদেশে রজনীগন্ধা ফুল চাষ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এটা অনেক জনপ্রিয় একটি ফুল।ভালোবাসার মানুষকে উপহার দেয়ার জন্য এই ফুলটি বিখ্যাত। চাহিদার দিক দিয়ে এবং বানিজ্যিক দৃষ্টিকোন থেকে এ মনোরম এই ফুলের অনেক কদর রয়েছে বহির বিশ্বে।রজনীগন্ধা ফুলের আকার ও পাঁপড়ির উপর ভিত্তি করে অনেক শ্রেণীর ফুল দেখা যায় বাংলাদেশ ও ভারতের তাপ অনেক জায়গাতে পাওয়া যায়। বাংলাদেশে সিঙ্গেল ও ডাবল এবং বিভিন্ন জাতের ফুল পাওয়া যায় তবে আমাদের দেশের চাষিরা ফুল ভালোভাবে পরিচর্যা করে না তাই ফলন ভাল পায় না। রজনীগন্ধা ফুল চাষ পদ্ধতি ও কৌশল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব দেখাবো এই ব্লগে। অনেক সহজ উপায় রজনীগন্ধা ফুল চাষ করবেন। কোন কোন মাসে মাস রজনীগন্ধা ফুল চাষ করা যায় তা বিস্তারিত আলোচনা করা হবে । সব ধরনের মাটিতে এই ফুল চাষ করা করা যায় না কারণ এই ফুল চাষ করতে হলে দশ মারির প্রয়োজন যা অনেক উর্বর মাটি তাই আমাদের অবশ্যই দোআঁশ মাটি চাষ করতে হবে আমরা বাইরে থেকে দোআঁশ মাটি এনে অফিসের ভিতরে চাষ করেছি।সেচ ও নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালোভাবে করতে হবে তা না হলে এই ফুল ভালোভাবে জন্মাবে না। রজনীগন্ধা গাছের জন্য তাপমাত্রা একটু বেশি লাগে তাপ একটু বেশি না হলেই ফুলের চাষ ভালো হয় না তাই গ্রীষ্মকালে এই ফুল চাষ করার জন্য সবাই উপদেশ ড্যান দ্বারা অভিজ্ঞ আছেন তারা। সূর্যোলোকসহ উপকূলীয় এলাকা উৎপাদনের উপযুক্ত সময়। শীতকালে রজনীগন্ধা ফুলের উৎপাদন কমে যায়। তবে উন্নত জাত হলে সেই জাতীয় শীতকালে ফুল থাকে। জমি তৈরি ও কন্দ রোপন অনেক ভালোভাবে করতে হবে তা না হলে ফলন ভালো হবে না।
বংশবিস্তার বীজ মাধ্যমে হয়ে থাকলেও বাংলাদেশে মুলত কন্দ দ্বারাই রজনীগন্ধা ফুলের চাষাবাদ করা হয়। কারণ কন্দ থেকে উৎপন্ন গাছে ফলন ভালো হয় এবং ফুলের গুনাগুন ধরে রাখে।সাধারনত মাঝারী থেকে বড় আকারের কন্দ বংশবিস্তারের জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে যেখান থেকে অতি উন্নতমানের বংশবিস্তার করা সম্ভব।বড় ধরনের কন্দ থেকে স্বাস্থ্যবান গাছ হয় ও গাছে তাড়াতাড়ি ফুল আসে যা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
আর কোনভাবেই ছোটখণ্ড নির্বাচন করা যাবে না ছোট গন্ধ নির্বাসন করলে ফুলের ফলন ভালো হবে না।রজনীগন্ধা চাষের জন্য জমি ভালোভাবে তৈরি করতে হবে জমি ভালোভাবে তৈরি না করলে ফলন ভালো হবে না।এক্ষেত্রেও মাটির ঝরঝরে করে নিতে হবে যেন পানি মাটির ভিতরে পৌঁছায়। খুব হালকাভাবে বীজ ছড়িয়ে দিতে হবে টবের ভেতর। সার দিয়ে মাটির ভেতরে বীজগুলোকে পুঁতে দিতে হবে। পানি দিতে হবে নিয়মিত পানির গতি বেশি জোরে হওয়া যাবে না পানির ক্ষতি আসতে হতে হবে। লক্ষ্য রাখতে হবে পানির গতিতে যাতে বীজের উপর জৈব সারের আবরণ সরে না যায়। যে সব বীজ আকারে ছোট সেগুলোর ক্ষেত্রে আরো সাবধানতা অবলম্বন করে পানি দিতে হবে যেন কোন ক্ষতি না হয় এবং বিদ গুলো যেন সরে না দেয়। অঙ্কুরোদগমে ব্যঘাত ঘটতে পারে তাই এটি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সব টবের উপর দিয়ে পানি না দিয়ে তলা দিয়ে শেষের ব্যবস্থা করতে হবে যাতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পন্ন হয়। ফুল চাষ টবে করতে হলে অনেক পরিচর্যা করতে হবে। অনেক সময় তারা রোপন করার পরে পাখি পোকামাকড় ইত্যাদিতে আক্রমণ করে আপনার চারা নষ্ট করে ফেলতে পারে যেন পাখি পোকামাকড় আক্রমণ না করতে পারে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং গুরুত্বটা দিয়ে এগুলো মনিটরিং করতে হবে এবং কোথায় কি সমস্যা আছে সেগুলো খতিয়ে বের করতে হবে। ফসলে যেন পোকা বা পিপড়া আক্রমণ না করতে পারে সেই জন্য প্রয়োজনীয় ঔষধ ব্যবহার করতে হবে। তবে পাখির হাত থেকে ফসল বাঁচাতে হলে টবের উপর জাল দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে। প্রয়োজনে জমিতে কম পড়ছে আর কীটনাশক ছাড়া ইত্যাদি মিশিয়ে ভালোভাবে মাটি তৈরি করে তারপরে রেডী করতে হবে। তারপর পর্যায়ক্রমে যেসব কীটনাশক রাসায়নিক ইত্যাদি প্রয়োজন হবে পর্যায়ক্রমে এগুলো প্রয়োগ করতে হবে যেন উর্বরতা বৃদ্ধি পায়। আসলে খেতে অবশ্যই পানি জমতে দেওয়া যাবে না পানি জমলে তার ড্রেন করে বের করে দিতে হবে এবং প্রতিটি গাছের দূরত্ব মোটামুটি একটু বেশি হতে হবে। একটু গভীরে গাছ লাগাতে হবে যেন টান দিলে উঠে না যায় এবং আগাছা পরিষ্কার করার সময় গাছে গোড়া ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। অক্টোবর হতে মধ্য নভেম্বর পর্যন্ত কন্দ লাগানোর উপযুক্ত সময়। মধ্য মার্চ থেকে এপ্রিলের শেষ পর্যন্ত কন্দ লাগানোর উপযুক্ত সময়। মাটিতে রসের অভাব থাকলে কন্দ লাগানোর পূর্বে সেচ প্রদান করা উচিত। এছাড়া কন্দ রোপণের পর মাটিতে কন্দ বসার জন্য হালকা সেচ দেওয়া ভাল। কন্দ রোপণের আগে কন্দের ভালোভাবে যত নিতে হবে যেন কোনদিন নষ্ট না হয়ে যায়। সার প্রয়োগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় সার প্রয়োগ ভালোভাবে না হলে ওর উর্বরতা ফলন কমে যাবে। জমি তৈরির সময় শেষ বার চাষে হেক্টর প্রতি উর্বরতা ভেদে করতে হবে। এম পি সার ভালোভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হবে।এছাড়া ভালো মানের ফুলের জন্য বিভিন্ন প্রকার এসিড দিতে হবে। এবং নিয়ম মেনে বিভিন্ন সময়ে মেনটেন করে ছাড় প্রয়োগ করতে হবে যেন কোন ক্ষতি না হয়। কন্দ রোপনের পর যখন নতুন গাছের বৃদ্ধি শুরু হয় তখন ইউরিয়া প্রয়োগ এবং পুষ্পদন্ড বের হওয়ার সময় প্রয়োগ করা উচিত।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে এত মনোযোগ দিয়ে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য। আশা করি আপনারা সবাই আমার সাথেই থাকবেন এবং আমার ব্লগ পড়বেন রেগুলার। আমার বাস্তবিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি আমার প্রতিটি ব্লগ লিখে থাকি। আশা করি এখান থেকে আপনারা ভালো কিছু শিখতে পারবেন এবং নিজের ব্যক্তিগত লাইফে সেটা এপ্লাই করতে পারবেন।আর আমি যেন প্রতিনিধি নিত্য নতুন ব্লগ লিখতে পারি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি সেই দোয়া কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি।