Friends of my blurt space Community
I'm @kingparvez from Bangladesh
Tea is a popular drink in Bangladesh. Tea joy, pain, sadness, emotions are all associated with people. Most of the people in the country like it and drink it. Tea is available in different places in Bangladesh. Tea is available from big five star hotels to tong shops. I have eaten at five star hotels everywhere I have eaten, I also ate at the tong shop, but I know why I like the mattress of the tong shop which is a different feeling. Today's blog has not had tea in such a shop. I will share my experience of tea at my tea shop. There is a tong shop next to where I live. I go there for regular tea. Me and a colleague of mine go together. Two types of tea are available here, milk tea color tea. Also occasionally, teas of various varieties are also available. Like malta tea nut tea etc. In the meantime I like almond tea. Yesterday we went to eat milk tea but my colleague ate color tea. Milk tea and color tea are also very favorite here. Every afternoon, thousands of people come here for tea. The tea here is named in the area. Everyone appreciates it very much. We also praised. Chawala uncle's behavior was very nice and polite. He served tea very nicely. Needless to say, it is a tong tea shop, but it is maintained enough hygiene here. The entire shop and seating area is very clean. The surrounding environment is a beautiful tea shop with a lot of greenery. The behavior of those who came to have tea with us was also very nice. The biggest thing is that I like to roam and drink tea in tong shops. A kind of mental refreshment is associated with tea.Tea is said to be the traditional drink of Bangladesh. Because people get mental refreshment through it. Tea helps to invigorate the human mind. In the near future, the country will earn a lot of foreign exchange from tea cultivation. So I think the government should give more importance to tea cultivation in all districts besides Sylhet. From here the business is marketed commercially. Bangladeshi tea is appreciated by all countries of the world. Also exported to many countries of the world. But now the needs of the people of the country are met first. Initiatives are being taken for commercial cultivation. I applaud the initiative of the government as it is a good initiative for the country. This initiative is a good initiative for the people of the country. should be more extended and excluded. Employment is being created for common people through tea shops in Bangladesh. Common people are getting work from there. Finally, I can say one thing that the tea industry is a sector with immense potential in Bangladesh and tea is one of the favorite beverages of the people of Bangladesh. I am also taking the initiative to make tea at home and have bought the necessary materials. I have taken the advice of those who make good tea. My tea and food are like store bought tea. Even so, I sometimes go to Tong shop for tea.
Many people come here for tea. Many types of tea are available here. We also went here for tea. When I go to have tea, I first look at all the tea. There is no decision to eat after taking a good look at where the tea is being sold. Then let's see what is the price of which. In this same tea tong shop, local or outside rich and poor people come to have tea. There is no difference between anyone. Because people can drink tea here at a very low price. Which is completely natural so we try to eat this type of tea. This tea is the main source of entertainment for low income people.The most interesting thing about the tea shop is that many types of people come here for tea. I myself go there for tea. Because I like to drink tea too. Making good tea is a work of many experiences. So no matter what work you are going to do, prior experience is needed first. We all need to be experienced so we can't do anything other than experience. Experience is needed to do everything well.
Even when I come home, I make tea myself and eat it when I feel like it. I like to drink tea especially in rainy weather. Tea will be intensively associated with rain. Everyone likes to drink tea in the rain and we are no exception. Because cold weather likes hot tea. Another thing I love with tea is toasted bread. Burnt bread dipped in hot tea tastes amazing. Many people can be seen in the city selling bread and tea kettles on the streets and they like to eat them. So we like to drink tea in all environments. Tea has been declared as a national drink of Bangladesh. So people of all age groups prefer tea. People's emotions are mixed with tea. I have had tea in many places. But my favorite place and tea of choice is cow's milk malai tea and burnt bread from a place called Kushtia Lahili Battal.
Thank you all for reading my blog with so much attention. Hope you all stay with me and read my blog regularly. From my real life experience I write every blog of mine. I hope you can learn something good from here and apply it in your personal life. And I am ending here today, wishing that the representative can write a new blog and share it with you.
চা বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি পানীয়। মানুষের সাথে চায়ের আনন্দ কষ্ট দুঃখ ইমোশন সব কিছু জড়িত থাকে।দেশের সিংহভাগ মানুষ এটি পছন্দ করে এবং এটি পান করে। বাংলাদেশে চা বিভিন্ন জায়গাতে পাওয়া যায়। বড় ফাইভ স্টার হোটেল থেকে শুরু করে টং দোকানেও চা পাওয়া যায়। আমি সব জায়গাতেই যা খেয়েছি ফাইভ স্টার হোটেলে খেয়েছি, টং দোকানেও খেয়েছি, কিন্তু কেন জানি আমার টং দোকানের চাটাই ভালো লাগে যা এক অন্যরকম এক অনুভূতি। তেমন একটি টন দোকানে চা খাওনি আজকের এই ব্লগটি। আমি আমার চায়ের দোকানের চা খাওয়ার অভিজ্ঞতা শেয়ার করব। আমি যেখানে থাকি তার পাশে একটা টং দোকান আছে। সেখানে আমি রেগুলার চা খেতে যাই। আমি এবং আমার একটা সহকর্মী একসাথে যাই। এখানে দুই রকম চা পাওয়া যায় দুধ চা রং চা। এছাড়াও মাঝেমাঝে বিভিন্ন ভ্যারাইটিসের চাও পাওয়া যায়। যেমন মালটা চা বাদাম চা ইত্যাদি। এরমধ্যে আমার বাদম চা ভালো লাগে। গতকাল আমরা খেতে গিয়েছিলাম দুধ চা কিন্তু আমার সহকর্মী খেয়েছিল রং চা। দুধ চা এবং রং চা এই দুইটাও এখানে খুব ফেভারিট। প্রতিদিন বিকেলে হাজার হাজার মানুষ সারি সারি বেঁধে এখানে চা খেতে আসে। এখানকার চা অত্র এলাকার মধ্যে নাম করা । সবাই খুব প্রশংসা করে। আমরাও প্রশংসা করেছিলাম। চাওয়ালা আঙ্কেলের ব্যবহারটা অনেক সুন্দর এবং ভদ্র ছিল। অনেক সুন্দর ভাবে চা পরিবেশন করেন তিনি। একটা কথা না বললেই নয় এটা টং চায়ের দোকান হলেও এখানে যথেষ্ট হাইজিন মেনটেন করা হয়। অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকে সম্পূর্ণ দোকান এবং বসার জায়গা গুলো। আশেপাশের পরিবেশটা অনেক সুন্দর সবুজের সমারহের ভিতরে চায়ের দোকানটি। আমাদের সাথে যারা চা খেতে আসছিল তাদের ব্যবহারটাও অনেক সুন্দর ছিল। সব থেকে বড় কথা হল আমি ঘোরাঘুরি করতে পছন্দ করি এবং টং দোকানে চা খেতে পছন্দ করি । চায়ের সাথে এক প্রকার মানসিক রিফ্রেশমেন্ট জড়িয়ে থাকে।
আমি বাসায় এসেও নিজে নিজে চা বানিয়ে খাই যখন ভালো লাগে। বিশেষ করে বৃষ্টির আবহাওয়ায় আমি চা টা বেশি পছন্দ করি খেতে। বৃষ্টির সাথে চা নিবিড় হবে জড়িত। বৃষ্টির মধ্যে সবাই চা খেতে পছন্দ করে আমরাও তার ব্যতিক্রম না। কারণ ঠান্ডা ওয়েদারে গরম চা ভালো লাগে। চায়ের সাথে আমার আরেকটা জিনিস খুব ভালো লাগে সেটা হচ্ছে পোড়া পাউরুটি। পোড়া পাউরুটি গরম চাতে চুবিয়ে খেতে এক কথায় অসাধারণ লাগে। শহরে দেখা যায় অনেকে পড়া পাউরুটি এবং চায়ের কেটেল নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বিক্রি করে ওইগুলো খেতে ভালো লাগে। তাই আমরা সকল পরিবেশেই চা খেতে পছন্দ করি। চা বাংলাদেশের একটি জাতীয় পানিয় হিসেবে ঘোষিত হয়ে গেছে। তাই সকল বয়সের সকল শ্রেণীর মানুষ চা বেশি পছন্দ করে। চায়ের সাথে মানুষের আবেগ মিশ্রিত আছে। আমি অনেক জায়গাতে চা খেয়েছি। কিন্তু আমার সব থেকে পছন্দের স্থান এবং পছন্দের চা কুষ্টিয়া লাহিলি বট্টল নামক একটি জায়গার গরুর দুধের মালাই চা এবং পোড়া পাউরুটি।
এখানে অনেক মানুষ চা খেতে আসে। অনেক প্রকার চা এখানে পাওয়া যায়। আমরাও গিয়েছিলাম এখানে চা খেতে। আমি চা খেতে গেলে প্রথমে কি কি চা আছে সব কিছু ঘুরে দেখি। কোথায় কোন চা বিক্রি হচ্ছে সেটা ভালোভাবে ঘুরে দেখে তারপরে খাওয়ার ডিসিশন নেই। তারপরে দেখি কোনটার দাম কেমন।এই একই চায়ের টং দোকানে স্থানীয় বা বাইরের বড় ছোট ধনী গরিব সবাই চা খেতে আসে। কারো মধ্যে কোন ভেদাভেদ নাই। কারণ মানুষ খুব কম দামে এইখানে চা খেতে পারে। যা সম্পূর্ণরূপে প্রাকৃতিক তাই এই ধরনের চা আমরা খাওয়ার চেষ্টা করি। নিম্ন আয়ের মানুষের বিনোদনের প্রধান উৎসাহ এই চা। চা কে বাংলাদেশের প্রচলিত পানীয় বলা হয়। কারণ এটার মাধ্যমে মানুষ মানসিক রিফ্রেশমেন্ট পায়। চা মানুষের মনকে চাঙ্গা করতে সহযোগিতা করে। অদূর ভবিষ্যতে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে দেশ চা চাষ থেকে। তাই আমি মনে করি সিলেটের পাশাপাশি সকল জেলাতে চা চাষের গুরুত্ব বেশি দেওয়া উচিত সরকারের। এখান থেকে বাজারজাত করা হয় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবসা শুরু হয়। বাংলাদেশের চা বিশ্বের সকল দেশের কাছে প্রশংসনীয়। এছাড়াও বিশ্বের অনেক দেশের রপ্তানি হয়। কিন্তু এখন দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করা হয় আগে। বাণিজ্যিক চাষ করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। চা এর দোকানের সব থেকে মজার বিষয় হলো অনেক প্রকারের মানুষ এখানে চা খেতে আসে।আমি নিজেও সেখানে চা খেতে যাই। কারণ চা খেতে আমারও ভালোলাগে। ভালো চা বানানো অনেক অভিজ্ঞতার একটি কাজ। তাই যে কাজে আপনি করতে যাবেন না কেন প্রথমে পূর্ব অভিজ্ঞতার প্রয়োজন। অভিজ্ঞতা ছাড়া কি অন্য কিছুই করে পৌঁছাতে পারেনা তাই আমাদের সকলের অভিজ্ঞ হওয়া প্রয়োজন। প্রত্যেকটা কাজ ভালোভাবে করার জন্য অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। আমি সরকারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই কারণ এটি দেশের জন্য একটা ভালো উদ্যোগ। দেশের মানুষের জন্য একটা ভালো উদ্যোগ এই উদ্যোগ। আরো প্রসারিত এবং বর্জিত করা উচিত। বাংলাদেশের চায়ের দোকানগুলোর মাধ্যমে সাধারণ মানুষের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হচ্ছে। সেখান থেকে সাধারণ মানুষ কাজ পাচ্ছে। পরিশেষে একটা কথাই বলতে পারি চা শিল্প বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনামায় একটি খাত এবং বাংলাদেশের। আমিও বাড়িতে নিজে চা বানিয়ে খাওয়ার জন্য উদ্যোগ নিচ্ছি সেজন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনেছি। যারা ভালো চা তৈরি করে তাদের পরামর্শ নিয়েছি । আমার চা ও খেতে টং দোকানের চা এর মত। তারপরেও আমি মাঝে মাঝে টং দোকানে চা খেতে যায়।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে এত মনোযোগ দিয়ে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য। আশা করি আপনারা সবাই আমার সাথেই থাকবেন এবং আমার ব্লগ পড়বেন রেগুলার। আমার বাস্তবিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি আমার প্রতিটি ব্লগ লিখে থাকি। আশা করি এখান থেকে আপনারা ভালো কিছু শিখতে পারবেন এবং নিজের ব্যক্তিগত লাইফে সেটা এপ্লাই করতে পারবেন।আর আমি যেন প্রতিনিধি নিত্য নতুন ব্লগ লিখতে পারি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি সেই দোয়া কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি।