Bagda Shrimp

in blurt-188398 •  last month 

20240928_084728.jpg

Assalamu Alaikum/Hello
Friends of my blurt space Community
I'm @kingparvez from Bangladesh


Commercially important shrimps are widely cultivated in all coastal areas of the country. Cultivation in some places is done through advanced technology, while in other places it is done in the old way. The ponds need to be a little bigger to grow shrimp in Bangladesh. Sundarbans is the coastal region of Bangladesh, which is known as the natural habitat of various species, especially shrimp. The water in this coastal area is all brackish. Prawns grow better in brackish water. Many shrimps are produced in this region. Almost all of these produced different species of shrimp are exported abroad and the remaining part is marketed in the domestic market. Most of the cultivated shrimps in Bangladesh are Bagda shrimps. Besides, different types of shrimps are cultivated along with Bagda shrimps. Electricity supply Electricity is essential in shrimp farms. Electricity supply must be guaranteed while selecting the farm site. If there is no electricity, diesel powered pumps will consume more fuel. Electricity is the most convenient and cost-effective way of removing water or entering water into the farm, so ensuring electricity is essential. Skilled manpower There is no substitute for skilled manpower to make shrimp farms profitable. Skilled farm manpower should be employed to ensure sustainable production system in the farm and increase production. Therefore shrimp farms should be set up considering the adequacy of skilled manpower. Availability and supply of production materials Shrimp farms should be set up in places where there is a market nearby, so that it is easy to procure fertilizer, lime, machinery and repair materials for setting up and running the farm. goes Besides, there should be necessary transport system to collect from distant markets. Conflict-free areas Shrimp farms should not be established in conflict areas. It has the potential for social and environmental disaster. Besides, as shrimp is a valuable crop, round-the-clock security of the farm is of utmost importance. Effective measures should be taken including provision of necessary manpower to ensure security. Many types of fish are farmed along with shrimp. Besides, shrimps are cultivated along with rice. According to the environment of shrimp farming, there are different types of shrimp farming methods, such as traditional, advanced traditional, semi-intensive, and intensive methods. As prawn is a sensitive cultivable species, the cultivation process has to be carried out by following very careful procedures. The whole farming operation has to be done in different steps. There are several successive forms of farm management. Proper location is an important factor for shrimp farming. Prawns should be selected in the right place. Prawns should be cultivated in places where there is direct contact with water during the tides. Shrimp cultivation is best in loam or clay loam soil. Having a road to the pond is an important factor. Choosing the right place for shrimp farming is very important. Pollution free area is considered as an important place for shrimp farming.

20240928_084726.jpg

Excessive use of chemical fertilizers should be avoided as it causes a lot of damage to shrimp farming. It is better not to set up shrimp farms in areas with all these problems. There is no such hassle to choose such places for shrimp farming. Flood-free areas caused by heavy rains are very harmful to shrimp. Runoff caused by heavy rainfall causes various problems in farm water quality. Shrimp farming is risky in all these places. Rain washes contain many disease microbial wastes that cause many diseases including gill rot of shrimp. Therefore, the place for shrimp farm should be selected by avoiding such places where floods occur regularly, said the researchers. The source of water is a very important issue. Saline water is required for shrimp farming. Besides, sea water is very important for shrimp farming.

20240928_084725.jpg

Therefore, a place with saline water should be selected for the farm. Moreover, pollution-free water should be provided for shrimp farming. Moreover, the distance of the water source from the shrimp farm should be taken into consideration. Because shrimps need water all the time, so water should always be stored. The farm water should be changed. The role of tidal water is very important for shrimp farming because tidal water is widely used for shrimp farming. It is proved by scientific research that tidal water is better for shrimp farming. In this case, it is best to take action as per the advice of the Fisheries Officer. Another important aspect of lobster farming is that the quality of the soil is not so good. If the quality of the field is not good and the water holding capacity of the soil is not good, shrimp cultivation is not good and the cultivation is damaged. Water quality For shrimp farming, water quality should be good, water temperature, water oxygen holding capacity, water salinity, TH value, etc. should be checked very well. The topography for shrimp farming must be in coastal areas, so selection is very important.
Infrastructural facility is a very important thing for shrimp farming. It is very important to know how many facilities, you have to make sure then proceed to shrimp farming which is not much of a problem in the country but it is a very important thing.

Thank you all for reading my blog so carefully. Hope you all stay with me and read my blog regularly. I write each of my blogs from my real life experiences. I hope you can learn something good from here and apply it in your personal life. And I am ending here today by praying that I can write new blogs daily and share them with you.

বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বাগদা চিংড়ি এ দেশের উপকূলীয় অঞ্চলের সব জায়গাতে ব্যাপকভাবে চাষ হয়। কোথাও চাষ হচ্ছে উন্নত প্রযুক্তির মাধ্যমে, আবার কোথাও হচ্ছে আগের পদ্ধতিতে। বাংলাদেশে বাগদা চিংড়ি চাষ করার জন্য পুকুর একটু বড় হওয়া দরকার।বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চল যেখানে সুন্দরবন অবস্থিত, যা বিভিন্ন প্রজাতি বিশেষ করে বাগদা চিংড়ির প্রাকৃতিক আবাসস্থল হিসেবে সমধিক পরিচিত। এই উপকূলীয় এলাকায় পানি সব লবনাক্ত। লবন পানিতে বাগদা চিংড়ি চাষ ভালো হয়। অনেক চিংড়ি উৎপাদিত হয় এই অঞ্চলে। এসব উৎপাদিত বিভিন্ন প্রজাতির চিংড়ির প্রায় সব বিদেশে রপ্তানি হয়ে থাকে এবং অবশিষ্ট কিছু অংশ অভ্যন্তরীণ বাজারে বাজারজাত করা হয়। বাংলাদেশের চাষকৃত চিংড়ির বেশির ভাগই বাগদা চিংড়ি। তাছাড়া বাগদা চিংড়ির সাথে বিভিন্ন প্রকার চিংড়ি চাষ হয়ে থাকে। বিদ্যুৎ সরবরাহ চিংড়ি খামারে বিদ্যুৎ থাকা জরুরি। খামারের স্থান নির্বাচনের সময় বিদ্যুৎ পাওয়ার নিশ্চয়তা থাকা আবশ্যক। বিদ্যুৎ না থাকলে ডিজেল চালিত পাম্পে জ্বালানি খরচ বেশি লাগবে। পানি অপসারণ বা খামারে পানি প্রবেশের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ সবচেয়ে সুবিধাজনক ও সাশ্রয়ী বিধায় বিদ্যুতের নিশ্চয়তা আবশ্যক।দক্ষ জনশক্তি চিংড়ি খামার লাভজনক করতে হলে দক্ষ জনশক্তির কোন বিকল্প নেই। খামারে সহনশীল উৎপাদন ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ ও অধিক উৎপাদনের জন্য খামারের দক্ষ জনশক্তি নিয়োগ করতে হবে। তাই দক্ষ জনশক্তির পর্যাপ্ততা বিবেচনা করে চিংড়ি খামার স্থাপন করা উচিত।উৎপাদন সামগ্রীর প্রাপ্যতা ও সরবরাহ এমন জায়গায় চিংড়ি খামার স্থাপন করা উচিত যেখানে খুব কাছাকাছি হাট বাজার আছে, যার ফলে খুব সহজেই খামার স্থাপন ও পরিচালনার জন্য সার, চুন, যন্ত্রপাতি ও মেরামত সামগ্রী সংগ্রহ করা যায়। এছাড়া দূরবর্তী বাজার থেকে সংগ্রহ করতে হলে প্রয়োজনীয় পরিবহণ ব্যবস্থা থাকা উচিত।বিরোধমুক্ত এলাকা বিরোধপূর্ণ এলাকায় চিংড়ি খামার স্থাপন করা উচিত নয়। এতে সামাজিক ও পরিবেশগত বিপর্যয়ের সম্ভাবনা থাকে। এছাড়া চিংড়ি একটি মূল্যবান ফসল হওয়ায় খামারের সার্বক্ষণিক নিরাপত্তার বিষয়টি অতীব গুরুত্বপূর্ণ। নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় জনবলের ব্যবস্থা করাসহ কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।চিংড়ির সাথে অনেক প্রকার মাছ চাষ হয়ে থাকে। এছাড়া ধানের সাথে চিংড়ি জাতীয় মাছও চাষ হয়ে থাকে। চিংড়ি চাষের পরিবেশ বিবেচনায় বাগদা চিংড়ির চাষ পদ্ধতি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে, যথা সনাতন,উন্নত সনাতন,আধা নিবিড় পদ্ধতি, নিবিড় পদ্ধতি। বাগদা চিংড়ি একটি স্পর্শকাতর চাষযোগ্য প্রজাতি হওয়ায় চাষ কার্যক্রমটি অত্যন্ত সতর্কতার সাথে পদ্ধতি অনুসরণের মাধ্যমে সম্পাদন করতে হয়। সমগ্র চাষ কর্মকাণ্ডকে বিভিন্ন ধাপে ধাপে করতে হয়। খামার ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ধারাবাহিক রূপ রয়েছে। বাগদা চিংড়ি চাষের জন্য সঠিক স্থান একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চিংড়ি সঠিক স্থান নির্বাচন করতে হবে।জোয়ার-ভাটার সময় পানির সরাসরি সংযোগ থাকে এমন স্থানে চিংড়ি চাষ করতে হয়। দোআঁশ বা এঁটেল দোআঁশ মাটিতে চিংড়ি চাষ ভালো হয়। পুকুরে যাওয়ার জন্য রাস্তা থাকা একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চিংড়ি চাষের জন্য উপযুক্ত স্থান নির্বাচনের করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। দূষণমুক্ত এলাকা চিংড়ি চাষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে বিবেচিত।

20240928_084723.jpg

মাত্রাতিরিক্ত রাসায়নিক সার ব্যবহার থেকে বিরত থাকতে হবে এটি ব্যবহার করলে চিংড়ি চাষের অনেক ক্ষতি সাধন হয়। এ সমস্ত সমস্যা আছে এমন এলাকায় চিংড়ি খামার স্থাপন না করাই ভালো। এরকম কোন ঝামেলা নেই এরকম জায়গায় চিংড়ি খামারের জন্য নির্বাচন করতে হবে। অতি বৃষ্টিজনিত বন্যামুক্ত এলাকা চিংড়ির জন্য খুবই ক্ষতিকর। অতি বৃষ্টিজনিত ঢলের পানি খামারের পানির গুণাগুণে বিভিন্ন সমস্যা করে । এ সমস্ত স্থানে চিংড়ি মাছ চাষ ঝুঁকিপূর্ণ। বৃষ্টি ধৌত অনেক রোগ জীবাণু ময়লা আবর্জনা থাকে যা চিংড়ির ফুলকা পচনসহ অনেক রোগের সৃষ্টি করে। তাই বন্যা হয় রেগুলার এরকম জায়গা পরিহার করে চিংড়ি খামারের জন্য জায়গা নির্বাচন করতে হবে বলে গবেষকরা জানিয়েছেন । পানির উৎস খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বাগদা চিংড়ি চাষের জন্য লবণাক্ত পানির প্রয়োজন। এছাড়া চিংড়ি চাষের জন্য সমুদ্রের পানি অতি গুরুত্বপূর্ণ।

20240928_084720.jpg

তাই খামারের জন্য লবণাক্ত পানি আছে এরকম জায়গা নির্বাচন করতে হবে। তাছাড়া চিংড়ি চাষের জন্য দূষণমুক্ত পানি সরবরাহ করতে হবে। তাছাড়া চিংড়ি খামার থেকে পানির উৎসের দূরত্বের বিষয়টিও বিশেষভাবে বিবেচনায় রাখতে হবে। কারন চিংড়ি খাওয়ার সব সময় পানির প্রয়োজন হয় তাই পানি সব সময় মজুদ রাখতে হবে । খামারের পানি পরিবর্তন করা উচিত।চিংড়ি চাষের জন্য জোয়ারের পানির ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ জোয়ারের পানি বহুলভাবে ব্যবহৃত হয় চিংড়ি চাষ করার জন্য এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত জোয়ারের পানি পেলে চিংড়ি চাষ ভালো হয় তাই সকলকে অস্থির জোয়ারের পানি সংগ্রহ করা এবং জোয়ারের পানি থেকে ইংলিশ চাষ করা এক্ষেত্রে মৎস্য কর্মকর্তার পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবস্থা নিবে সব থেকে ভালো হয়। গলদা চিংড়ি মাছ চাষের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মাটির গুনাগুন তাই ভালো হয় না। মাঠে গুনাগুন ভালো না হলে এবং উক্ত মাটিতে পানি ধারণ ক্ষমতা ভালো না হলে চিংড়ি চাষ ভালো হয়না চাষে ক্ষতিগ্রস্ত হতে হয়। পানির গুণাগুণ চিংড়ি চাষের জন্য পানির গুনাগুন ভালো থাকতে হয় পানির তাপমাত্রা পানির অক্সিজেন ধারণ ক্ষমতা পানির লবণাক্ততা টি এইচ মান ইত্যাদি খুব ভালোভাবে পরীক্ষা করে তিনটা শুরু করা উচিত কারণ চিংড়ি চাষের জন্য এগুলো খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় এবং মৎস্য কর্মকর্তার সাথে আলোচনা করি এগুলো করা উচিত। চিংড়ি চাষের জন্য ভূপ্রকৃতি অবশ্যই উপকূলীয় অঞ্চলে হলে সব থেকে ভালো হয় হতে হয় তাই নির্বাচন করা অনেক জরুরী। অবকাঠামগত সুবিধা চিংড়ি চাষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় অতি মুখে পড়তে হয় কত সুবিধা, আপনাকে নিশ্চিত করে তারপরের চিংড়ি চাষে এগোতে হবে যেগুলো দেশের অনেক কি ঝগড়াই করে না কিন্তু এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে এত মনোযোগ দিয়ে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য। আশা করি আপনারা সবাই আমার সাথেই থাকবেন এবং আমার ব্লগ পড়বেন রেগুলার। আমার বাস্তবিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি আমার প্রতিটি ব্লগ লিখে থাকি। আশা করি এখান থেকে আপনারা ভালো কিছু শিখতে পারবেন এবং নিজের ব্যক্তিগত লাইফে সেটা এপ্লাই করতে পারবেন।আর আমি যেন প্রতিনিধি নিত্য নতুন ব্লগ লিখতে পারি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি সেই দোয়া কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!
Sort Order:  
  ·  last month  ·  

আপনার এই পোস্টে BlurtBooster এর ভোট মিস হয়ে গিয়েছিল তাই এটাকে আমি ম্যানুয়ালি দিয়ে দিলাম।