Friends of my blurt space Community
I'm @kingparvez from Bangladesh
Koi fish is already known as a very nutritious fish in our country. At one time, fish were found in the rivers and canals, canals, haor-baor and other places of Bangladesh. Where is fish farmed in our country since the climate? At that time the fish was within the buying limit. But with the passage of time, some fish are not available as before. But it is always a demanding fish of people. Currently, in many parts of the country, commercial farming is considered a profitable venture. Anyone can benefit from kai fish farming. As the demand is always high, its price is always relatively high. This fish lives for a long time and does not die easily. As the saying goes, the soul of a fish is very strong. Cultivation can be done in ponds. Cultivation is possible in small ponds. Can be sold in a short time. This fish can be farmed many times a year. Diseases are less. Can be farmed with comparatively little capital. According to the formula, it is possible to make pilates of Kai at home. Koi fish mainly eat insects. Therefore, farming should be started by supplying sufficient quantities of what these fish like to eat. I see the body of that month is also beautiful. However, Thai kai is flatter than normal desi kai. This fish grows fast. It can be cultivated in ponds. Cultivation in ponds is more profitable and better. Ponds should be selected properly. Ponds are better in open areas. Still, the pond should be kept very clean. Big plants cannot be kept on the banks. Small ponds are especially suitable for koi cultivation. The size of the pond should be a little less. This makes it easier to take care of. The depth of the pond should not be too deep. First the pond should be drained. If there is excess mud in the pond, remove it. In this way, necessary measures should be taken, then where fish can be farmed well. Then farming should be done there.
As a result, there will be no gas at the bottom of the pond, the water will be clean and the environment will be good. Application of lime and fertilizers should be done properly. 1 kg of lime per percent should be sprinkled everywhere including the banks of the pond in such a way that it looks like the entire pond is covered with a white cloth. After application of lime, dung or chicken droppings should be given. Then water should be introduced into the pond.
Then urea and TSP should be applied to the pond. Then the fry should be released into the pond. It should be ensured that there are no monster fish in the pond. For that, chemicals can be used as needed. There are also many things to apply in ponds. Apply a mixture of rotted cow dung, urea, TSP per percent. Fencing the pond and releasing the larvae. Koi are fishes that have extra respiratory organs that can take in oxygen from the air. Because they can survive on water for a long time. During rains they can move very fast using kankua. That is why the banks of the pond where koi will be cultivated must be surrounded with thick nylon net. Otherwise there will be very little amount of koi in the pond. Fish farming should be done after the pond is well fenced with small nets. Food management should be done. Koi is known as a fast growing fish. Therefore, provision of adequate food must be ensured.
Food management can be done in many ways. First of all, it is good to say that if you are not skilled in this food management, it may take a long time to grow and it may not be good. But it is better to use any one food regularly. The others are partially used but good results are obtained. As improved food, fishmeer, kura, kheil and husk are combined and used in the form of balls or pellets to get good results. In this case, the other ingredients should be mixed in the specified proportion, except for the fish. Then the food should be prepared according to the body weight of the fish every day. All the places where the food will be given should be cleaned. Besides, other foods such as snails, oyster meat, chicken and Guru Bhudi etc. should be used in quantity. However, care must be taken to ensure that the color of the water is not damaged.
Thank you all for reading my blog so carefully. Hope you all stay with me and read my blog regularly. I write each of my blogs from my real life experiences. I hope you can learn something good from here and apply it in your personal life. And I'm ending here today by praying that I can write new blogs daily and share them with you.
আমাদের দেশে আগে থেকেই কৈ মাছ একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর মাছ হিসেবে পরিচিত। এক সময় বাংলাদেশের নদী-নালা, খাল-বিল, হাওর-বাওড় ও বিভিন্ন যায়গায় কৈ মাছ পাওয়া যায়। আবহমানকাল থেকে আমাদের দেশে কই মাছ চাষ করা হয়। সে সময় মাছ ছিল ক্রয়সীমার মধ্যে। কিন্তু সময়ের ধারাবাহিকতায় কৈ মাছ আর আগের মতো পাওয়া যায় না । তবে এটি সব সময় মানুষের একটি চাহিদা সম্পন্ন মাছ। বর্তমানে দেশের অনেক জায়গায় এটি বাণিজ্যিক চাষ একটি লাভজনক প্রকল্প হিসাবে বিবেচতি হয়ে থাকে। কৈ মাছ চাষ করে যে কেউ লাভবান হতে পারে। চাহিদা সব সময় বেশি বলে এর মূল্য তুলনামূলকভাবে সব সময় বেশি থাকে।এই মাছ অনেকদিন বেঁচে থাকে সহজে মরে না। কথায় বলে কৈ মাছের প্রাণ অনেক শক্ত। ডোবা নালায় চাষ করা যায়।ছোট পুকুরে চাষ করা সম্ভব। অল্প সময়ে মধ্যেই বিক্রি করা যায়।এই মাছ বছরে অনেকবার চাষ করা যায়।রোগ হয় কম।তুলনামূলক অল্প পঁজিতেই চাষ করা যায়। ফর্মুলা অনুযায়ী নিজ ঘরের কৈ-এর পিলেট তৈরি করা সম্ভব। কৈ মাছ মূলত পোকামাকড় খায়। একারণে যেসব খেতে এই মাছ পছন্দ করে সেগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে সরবরাহ করে চাষ শুরু করা উচিত।
ওই মাসের শরীর দেখতেছি একটাও সুন্দর হয়। তবে থাই কৈ সাধারণগত দেশি কৈয়ের চেয়ে চ্যাপ্টা । এ মাছ দ্রুত বড় হয়। একে পুকুরে চাষ করা সম্ভব। পুকুরে চাষ করাই বেশি লাভজনক ও ভালো।সঠিক ভাবে পুকুর নির্বাচন করতে হবে।পুকুর খোলামেলা জায়গায় হাওয়া উত্তম। তারপরও পুকুর অনেক পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হয় । পাড়ে বড় গাছপালা রাখা যাবে না । কৈ চাষের জন্য ছোট পুকুর বিশেষভাবে উপযুক্ত।পুকুরের আয়তন একটু কম হওয়াই ভালো। এতে করে দেখাশোনা করতে সুবিধা হয়। পুকুরের গভীরতা বেশি না হওয়াই ভালো। প্রথমে পুকুরটি শুকিয়ে ফেলতে হবে। পুকুরে অতিরিক্ত কাদা থাকলে তা উঠিয়ে ফেলতে। এভাবে প্রয়োজনমতো ব্যবস্থা নিতে হবে তাহলে কই মাছ ভালো চাষ করা যাবে।তারপর সেখানে চাষ দিতে হবে।
এর ফলে পুকুরের তলায় গ্যাস হবে না পানি পরিষ্কার এবং পরিবেশ ভালো থাকবে। চুন এবং সার প্রয়োগ সঠিকভাবে করতে হবে। প্রতি শতাংশ ১ কেজি চুন পুকুরের পাড়সহ সর্বত্র এমনভাবে ছিটিয়ে দিতে হবে যেন মনে হয় সমগ্র পুকুরটি সাদা কাপড়ে মুড়ে দেয়া হয়েছে। চুন প্রয়োগের পর গোবর অথবা মুরগির বিষ্ঠা দিতে হবে। তারপর পুকুরে পানি প্রবেশ করাতে হবে।
তারপর ইউরিয়া এবং টিএসপি গুলে পুকুরে প্রয়োগ করতে হবে। তারপর পুকুরে কৈ মাছের পোনা ছাড়তে হবে। পুকুরে যেন রাক্ষুসে মাছ না থাকে তা নিশ্চিত করতে হবে।সেজন্য প্রয়োজনমত রাসায়নিক ব্যবহার করা যেতে পারে। এছাড়াও পুকুরে অনেক কিছু প্রয়োগ করতে হবে। প্রতি শতাংশে পঁচা গোবর, ইউরিয়া, টিএসপি গুলিয়ে প্রয়োগ করতে হবে।পুকুরে বেষ্টনি প্রদান এবং পোনা অবমুক্ত করতে হবে। কৈ মাছ যার অতিরিক্ত শ্বসন অঙ্গ আছে যা বাতাস থেকে অক্সিজেন নিতে সক্ষম। হওয়ায় পানির উপরে এরা দীর্ঘ সময় বেঁচে থাকতে পারে। বৃষ্টির সময় এরা কানকুয়া ব্যবহার করে অতি দ্রুত চলতে পারে।সেজন্য যে পুকুরে কৈ-এর চাষ করা হবে তার পাড় অবশ্যই নাইলনের ঘন জাল দিয়ে ঘিরতে হবে। নয়তো পুকুরে খুব কম পরিমাণ কৈ পাওয়া যাবে। ছোট জাল দিয়ে পুকুরটি ভালোভাবে ঘেরার পর মাছ চাষ করতে হবে।খাদ্য ব্যবস্থাপনা করতে হবে। কৈ একটি দ্রুত বর্ধনশীল মাছ হিসাবে পরিচিত। সেজন্য পর্যাপ্ত খাবার প্রদান নিশ্চিত করতে হবে।
খাদ্য ব্যবস্থাপনা অনেক ভাবে করা যাবে।প্রথমেই বলে নেয়া ভালো এই খাবার ব্যবস্থাপনায় দক্ষ না হলে কৈ- বড় হতে অনেক সময় লাগতে পারে ভালো নাও হতে পারে। তবে যে কোনো একটি খাবার নিয়মিত ব্যবহার করা ভালো। অন্যগুলো আংশিক ব্যবহার করলেও ভালো ফল পাওয়া যায়।উন্নত খাবার হিসাবে ফিসমির, কুড়া, খৈল এবং ভুষি একত্রিত করে বল অথবা পিলেট আকারে ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়ায় সম্ভাবনা বেশি থাকে। এ ক্ষেত্রে একমাত্র খৈল বাদে অন্য উপাদানগুলো উল্লেখিত অনুপাতে বেশি পরিমাণে মিশ্রিত করে একটি মিশ্রণ তৈরি করে রাখতে হবে।তারপর প্রতিদিন মাছের দৈহিক ওজন অনুযায়ী খাদ্য তৈরি করে দিতে হবে।যে সকল জায়গায় খাদ্য দেয়া হবে সে সকল জায়গা পরিষ্কার করা উচিত। এছাড়া অন্যান্য খাবার যেমন শামুক, ঝিনুকের মাংস, মুরগি ও গুরুর ভুড়ি ইত্যাদি পরিমাণমত ব্যবহার করতে হবে। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে কোনো ক্রমেই যেন পানির কালার নষ্ট না হয়।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে এত মনোযোগ দিয়ে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য। আশা করি আপনারা সবাই আমার সাথেই থাকবেন এবং আমার ব্লগ পড়বেন রেগুলার। আমার বাস্তবিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি আমার প্রতিটি ব্লগ লিখে থাকি। আশা করি এখান থেকে আপনারা ভালো কিছু শিখতে পারবেন এবং নিজের ব্যক্তিগত লাইফে সেটা এপ্লাই করতে পারবেন।আর আমি যেন প্রতিনিধি নিত্য নতুন ব্লগ লিখতে পারি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি সেই দোয়া কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি।