Friends of my blurt space Community
I'm @kingparvez from Bangladesh
Firewood is an essential item of daily use. It depends on the quality of use. It is very easy product for low income people, dry wood is comparatively more expensive, moreover firewood is widely used in coal production and also used for cooking purposes. There is no substitute for firewood as it is a very important material to increase cooking and charcoal production. By burning wood we do various daily activities which are important and necessary for us so the need of firewood is immense. Today we do our daily work by burning wood. We are called fish and rice Bengalis. Because the people of Bangladesh like a lot. And if it is a fish, then there is nothing else to say. In the near future, the country will earn a lot of foreign exchange from fish. So I think the government should give more importance to fish farming in all districts besides Chandpur. From here the business is marketed commercially. Fish of Bangladesh is appreciated by all countries of the world. Also exported to many countries of the world. But now the needs of the people of the country are met first. Initiatives are being taken for commercial cultivation. I applaud the initiative of the government as it is a good initiative for the country. Apart from Bangladesh, India is dependent on the fish of Bangladesh. India-Bangladesh cannot live without fish. Bangladesh Fish World Cup is welcomed. Finally, I can say one thing that fish is a sector with immense potential in Bangladesh and fish is one of the favorite foods of Bangladeshi people. I am also taking the initiative to eat fish at home so I have bought the necessary materials. Finally, I want to say one thing, fish is the king of fish in taste and smell.We can use it to cook and reheat cooked food. To cook with cards, we also need a stove, that stove should be made very well. People have been using fire for a long time and firewood is closely related to fire. It was a significant fuel for burning bricks to make iron and was used for ages. Historically, its use is significant. Heat from wood is used by many countries around the world. Earlier soldiers used this wood to light fires inside tents. Also, people have been using firewood for various purposes for ages. Humans started using firewood from the early days of civilization and after being introduced to fire, firewood was used for hunting and burning. Stories that are now found in the pages of history. In relatively arid regions, there is widespread use of firewood as fuel, which is used by common people. But in many places it is seen that people clear forests and cut down trees for fuelwood which should not be done at all as it is a threat to the environment.
We have to be aware to protect our forests. We have to protect our forest land, forest land should not be cut down for firewood in any way, because forest land protects the balance of the environment, besides protecting the balance of our environment, forest land helps to reduce the heat of this country and retain the coolness. Therefore, our government and the general public must be aware that forest land cannot be cut and used for fuel supply. In most places, wood is the only means of burning. So of course we have to use AD consciously it cannot be wasted because it is a very important resource for us and cards are used to meet the needs so firewood is one of the most important things in our life. Wood was used for many purposes and The use of wood is known to be the only resort of Jalani. This wood is used not only for fuel but also for various purposes which plays a very important role in our every life. From the construction of buildings to making furniture, wood is widely used. We have brought these cards for our cooking. We have bought them. We have bought the cards from nearby markets.
We buy them from the market for cooking and then we dry them in the sun so that they are very well watered and when they are dry we cut them into small pieces with an ax and then we burn them in the oven. If they are not cut into small pieces and dried in the sun, it is a little difficult. Because we cut the mouth of the stove into small pieces, we have to light it. Firewood is still used in many places in our country, even though gas and electric stoves are out of the country, the middle class and middle class families are still dependent on this firewood. Because if you cook with firewood, you can cook very cost-effectively and you can finish the cooking very easily. And the taste of firewood cooking is how much it is not good to eat electric stove cooking. So we try to buy fuel card and use it a lot and cook with it. You can try cooking with firewood because cooking with firewood is much tastier than gas.
Thank you all for reading my blog so carefully. Hope you all stay with me and read my blog regularly. I write each of my blogs from my real life experiences. I hope you can learn something good from here and apply it in your personal life. And I am ending here today by praying that I can write new blogs daily and share them with you.
জ্বালানি কাঠ নিত্যদিনের একটি অতীব প্রয়োজনীয় ব্যবহারের একটি জিনিস । এটি ব্যবহার গুণগত মানের উপর নির্ভর করে। নিম্ন আয়ের মানুষের ক্ষেত্রে এটি অনেক সহজ দ্রব্য , শুকনা কাঠের তুলনামূলক দাম বেশি হয়, তাছাড়া জ্বালানি কাঠ কয়লা উৎপাদনে বহুলভাবে ব্যবহার করা হয় এছাড়াও রান্নার কাজে ব্যবহার করা হয় । রান্নার কাজ এবং কয়লা উৎপাদন বৃদ্ধি করতে জ্বালানি কাঠের কোন বিকল্প নেই এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি উপকরণ। কাঠ পুড়িয়ে আমরা বিভিন্ন ধরনের নীতিদিনের কাজ করে থাকি যা আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় তাই জ্বালানি কাঠের প্রয়োজন এটা অপরিসীম। আজ কাঠ পুড়িয়ে আমরা আমাদের নিত্যদিনের কাজ করে থাকি । এটি ব্যবহার করে আমরা রান্না করতে এবং রান্না করা খাবার পুনরায় গরম করতে ব্যবহার করতে পারি । কার্ড দিয়ে রান্না করার জন্য আমাদের একটা চুলাও প্রয়োজন হয় সেই চুলা টা খুব ভালোভাবে যত সহকারে বানাতে হয় । অনেক আগে থেকে মানুষ আগুনের ব্যবহার করে আসছে আর আগুনের সাথে জ্বালানি কাঠের সম্পর্ক কত কত ভাবে জড়িত। আমাদেরকে মাছে-ভাতে বাঙালি বলা হয়। কারণ বাংলাদেশের মানুষ অনেক পছন্দ করে। আর সেটা যদি হয় মাছ তাহলেতো আর কোন কথাই নেই । অদূর ভবিষ্যতে অনেক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে দেশ মাছ থেকে। তাই আমি মনে করি চাঁদপুরের পাশাপাশি সকল জেলাতে মাছ চাষের গুরুত্ব বেশি দেওয়া উচিত সরকারের। এখান থেকে বাজারজাত করা হয় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবসা শুরু হয়। বাংলাদেশের মাছ বিশ্বের সকল দেশের কাছে প্রশংসনীয়। এছাড়াও বিশ্বের অনেক দেশের রপ্তানি হয়। কিন্তু এখন দেশের মানুষের চাহিদা পূরণ করা হয় আগে। বাণিজ্যিক চাষ করার উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে। আমি সরকারের উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই কারণ এটি দেশের জন্য একটা ভালো উদ্যোগ। বাংলাদেশ ছাড়াও বাংলাদেশের মাছের প্রতি ভারত নির্ভরশীল। ভারত-বাংলাদেশে মাছ ছাড়া চলতে পারে না। বাংলাদেশের মাছ বিশ্বকাপ সমাদৃত। পরিশেষে একটা কথাই বলতে পারি মাছ বাংলাদেশের অপার সম্ভাবনামায় একটি খাত এবং বাংলাদেশের মানুষের পছন্দনীয় পানিয়র তালিকায় মাছ অন্যতম। আমিও বাড়িতে নিজে মাছ খাওয়ার জন্য উদ্যোগ নিচ্ছি সেজন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনেছি। পরিশেষে একটা কথাই বলতে চাই, স্বাদে গন্ধে মাছ মাছের রাজা।লোহা তৈরিতে ইট পোড়াতে এটি একটি উল্লেখযোগ্য জ্বালানি ছিল এবং যুগ যুগ ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসসে । ঐতিহাসিকভাবে এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য । কাঠ থেকে প্রাপ্ত তাপ বিশ্বের অনেক দেশ ব্যবহার করে। আগে সৈনিকরা তাবুর ভিতরে আলোর জন্য এই কাঠ ব্যবহার করে আগুন জ্বালাত। এছাড়াও বিভিন্ন কাজে যুগ যুগ ধরে মানুষ জ্বালানি কাঠ ব্যবহার করছে । মানুষ সভ্যতার প্রথম দিক থেকেই আর আগুনের সাথে পরিচয় হওয়ার পরে জ্বালানি কাঠের সাথে তাদের ব্যবহার শুরু হয় এবং জ্বালানি কাঠ দিয়ে বিভিন্ন কাজ করে থাকে তারা শিকার ধরে শিকার পুড়িয়ে খেত তখন জ্বালানি কাঠ ব্যবহার করা হতো । যেসব কাহিনী এখন ইতিহাসের পাতায় পাওয়া যায়। তুলনামূলকভাবে শুষ্ক অঞ্চলে জ্বালানি হিসেবে জ্বালানি কাঠের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায় যার সাধারণ মানুষ ব্যবহার করে । কিন্তু অনেক জায়গায় দেখা যায় জ্বালানি কাঠের জন্য মানুষ বনভূমি উজার করে গাছ কেটে ফেলে যা পরিবেশের জন্য একটি হুমকি স্বরূপ মোটেও এটা করা উচিত না ।
আমাদের বনভূমিতে রক্ষার জন্য আমাদেরকেই সচেতন হতে হবে । আমাদের বনভূমি আমাদেরকে রক্ষা করতে হবে জ্বালানি কাঠের জন্য কোন ভাবেই বনভূমি কেটে উজার করা উচিত নয় কারণ বনভূমি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে বনভূমি আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার পাশাপাশি এদেশের উষ্ণ ভাব কমায় এবং শীতল ভাব ধরে রাখতে সাহায্য করে । তাই কোনোভাবেই জ্বালানির যোগানের জন্য বনভূমি কেটে উজার করা যাবে না এই বিষয়ে আমাদের সরকার এবং সাধারণ জনগণ সকলকে সচেতন থাকতে হবে।বেশিরভাগ জায়গাতে কাঠ জ্বালানোর একমাত্র মাধ্যম । তাই অবশ্যই আমাদেরকে এডি সচেতনভাবে ব্যবহার করতে হবে এটার অপচয় করা যাবে না কারণ এটি আমাদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা সম্পদ এবং চাহিদা মেটাতে কার্ড ব্যবহার করা হয় তাই জ্বালানি কাঠ আমাদের জীবনে এবং সকল গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের মধ্যে একটি অন্যতম একটি বিষয়।কাঠ অনেক কাজে ব্যবহার করা হত এবং কাঠের ব্যবহার একমাত্র জালানির অবলম্বন বলে পরিচিত । শুধু জ্বালানি না বিভিন্ন কাজে এই কাঠ ব্যবহার করা হয় যা আমাদের প্রত্যেক জীবনে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । দালান কোঠা নির্মাণ থেকে শুরু করে আসবাবপত্র বানাতে ও কাঠের ব্যবহার বহুল প্রচলিত। আমরা আমাদের রান্নার জন্য এই কার্ড নিয়ে এসেছি আমরা কিনে নিয়ে এসেছি আমরা পাশের বাজার থেকে কার্ডগুলো কিনে আমরা শোরট করে ফেড়ে জ্বালানোর জন্য ব্যবহার করি এগুলো দিয়ে আমরা রান্না করি ।
আমরা রান্না করার জন্য বাজার থেকে এগুলো কিনে নিয়ে আসি পরবর্তীতে আমরা রোদে শুকাতে দেই যেন খুব ভালো জলে এবং শুকিয়ে গেলে আমরা সেগুলো পর্যায়ক্রমে কুড়াল দিয়ে ছোট ছোট করে আমরা চুলাতে জ্বালাতে পারি। এগুলো কেটে ছোট ছোট না করলে এবং রোদে না শুকালে একটু অসুবিধা হয়। কারন আমাদের চুলার মুখ একটু ছোট ছোট ছোট টুকরো করি আমাদেরকে জ্বালাতে হয়। আমাদের দেশে অনেক জায়গাতেই এখন পর্যন্ত জ্বালানি কাঠের ব্যবহার আছে দেশে গ্যাস এবং ইলেকট্রিক শোলা বের হয়ে গেলেও মধ্যবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত পরিবার আজ পর্যন্ত এই জ্বালানি কাঠের উপর নির্ভরশীল। কারণ জ্বালানি কাঠ দিয়ে রান্না করলে অনেক সাশ্রয়ী ভাবে রান্না করা যায় এবং অনেক সহজেই রান্না সেরে ফেলা যায়। আর জ্বালানি কাঠের রান্না যেমন স্বাদ হয় ইলেকট্রিক চুলার রান্না খেতে কতটা ভালো লাগে না। তাই আমরা চেষ্টা করে জ্বালানি কার্ড কিনে সেটার বহুল ব্যবহার করতে এবং সেটা দিয়ে রান্না করতে। আপনারা চেষ্টা করতে পারবেন জ্বালানি কাঠ দিয়ে রান্না করতে কারণ গ্যাসের থেকে জ্বালানি কাঠের রান্না অনেক সুস্বাদু।
ধন্যবাদ আপনাদের সবাইকে এত মনোযোগ দিয়ে আমার ব্লগটি পড়ার জন্য। আশা করি আপনারা সবাই আমার সাথেই থাকবেন এবং আমার ব্লগ পড়বেন রেগুলার। আমার বাস্তবিক জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে আমি আমার প্রতিটি ব্লগ লিখে থাকি। আশা করি এখান থেকে আপনারা ভালো কিছু শিখতে পারবেন এবং নিজের ব্যক্তিগত লাইফে সেটা এপ্লাই করতে পারবেন।আর আমি যেন প্রতিনিধি নিত্য নতুন ব্লগ লিখতে পারি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করতে পারি সেই দোয়া কামনা করে আজ এখানেই শেষ করছি।