The feeling of two friends eating sweets together in the afternoon

in blurt-188398 •  last month 

Assalamu Alaikum/Hello
Friends of my blurt space Community
I'm @jubayer001 from Bangladesh

1000061321.jpg

Hope you all are well. I am also very good with God's blessings.Today we are going to share with you few moments spent in Mahfil. I have been very busy since morning. OEM also very good. with God's blessings. I am having a very busy time since morning. After waking up in the morning, I was sitting for a while and my mother told me to go to the market. Then I took my bike and left for the market. Then I bought something from the market and left for home again. I was watching a movie while eating and drinking in the country. Then mom said today is Friday so I accepted breakfast and left for namaz after getting fresh. After finishing my lunch, I slept for a while, woke up fresh and was walking around on the roof. Then the friend said let's go for a little walk and photo shoot today. So I left for my friend's house with my bike and camera. Then I took my friend from my friend's house and left for a walk. After wandering around for a while friend said to do some photo shoot then we stopped at a school to do some photo shoot. I did photography for a while in that school. Actually I liked the school scene and the weather was very good. Then on the way home we both stopped at a bara shop for a bara. We both had fun and left for home. I got home and sat down to write a post for you, but let's share today's post with you.


Convert to Bengali to facilitate the understanding of Bengali language people🇧🇩

আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি বিকেল বেলা দুই বন্ধু মিলে বাজার থেকে মিষ্টি কিনে খাওয়ার অনুভূতি মূলক পোস্ট। আজকে সকাল থেকে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছি। আমিও সৃষ্টিকর্তার দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজকে সকাল থেকে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছি সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ বসে ছিলাম তখন আম্মু বলল বাজারে যেতে তখন আমি আমার বাইক নিয়ে বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম ।তারপর বাজার থেকে কিছু কেনাকাটা করে আবারও বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। দেশে খাওয়া-দাওয়া করে একটি মুভি দেখছিলাম। তারপর আম্মু বলল আজ শুক্রবার তাই সকাল সকাল কবুল করে ফ্রেশ হয়ে নামাজের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। থেকে এসে দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষ করে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে নিয়েছিলাম ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ছাদে একটু হাটাহাটি করছিলাম। তারপর বন্ধু বলল চল আজকে দুজন মিলে একটু ঘোরাঘুরি এবং ফটোশুট করে আসি। তাই আমার বাইক এবং ক্যামেরা নিয়ে বন্ধুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। তারপর বন্ধুকে বন্ধুর বাসা থেকে নিয়ে দুজনে ঘোরার জন্য রওনা দিয়েছিলাম। বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরির পর বন্ধু বলল কিছু ফটোশুট করতে হবে তারপর আমরা একটি স্কুলে কিছু ফটোশুট করার জন্য থেমেছিলাম। সেই স্কুলে বেশ কিছুক্ষণ ফটোগ্রাফি করেছিলাম। আসলে স্কুলটি দৃশ্য আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল এবং আবহাওয়া অনেক ভালো ছিল। তারপর বাড়িতে আসার পথে আমরা দুজন মিলে একটি বরার দোকানে বড়া খাওয়ার জন্য থেমেছিলাম। দুজনে মিলে মজা করে বড়া খেয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। বাড়িতে এসে ফ্রেশ হয়ে আপনাদের মাঝে পোস্ট লেখার জন্য বসে গেলাম তবে চলুন আজকের পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক।

1000061246.jpg

If you look above you can see that I have shared with you a beautiful photo taken by me. When my friend and I went to the market to eat sweets in the afternoon, I liked seeing the sweets from the sweet shop, so I took some pictures to share with you.There is a unique joy hidden in two friends buying and eating sweets from the market in the afternoon. As the last light of the day gradually fades, the moments of going to the market together in a rickshaw or on foot become the fodder of the story. In the midst of laughter and laughter, the smell of the shop is mixed with the magic of sweets. Entering the sweet shop is like another world. The white color of the rasgolla, the smooth texture of the sandesh, and the shiny edges of the laddoos are all eye-catching together. When taking sweets in a paper thong from the hands of the shopkeeper, it feels like a small bundle of happiness comes to hand. Then walking back home, or sitting on a park bench, opening a candy box, eating one by one—those moments shared with a friend make life lighter. Every bite of a sweet brings a childlike joy to the face, and a joke with a friend makes life more. colorful One can forget the tiredness of the day by experiencing this little sweet. The sweetness of friendship and the happiness of real life come together in every sweet taste.Those moments of going to the market in the afternoon with a friend make the familiar stories of life sound anew. As they walk through the bustle of the market, the two start small talk—who will eat which sweets, how many sweets are right, and which store's sweets are the best. The depth of friendship, the joy of eating together is mixed in making those decisions. After stepping into the sweet shop, the eyes of the two shine together one after another. When we reach out to the shopkeeper and say "Dada, four rasgolla, three kalojam and one chamcham", it seems like we are bringing something from heaven right now. The sweet smell of the shop and the sweet smoke of hot sweets make the tired afternoon sweeter. Then standing in front of the shop, the joy of eating each sweet in secret is different. Laughing at your friend's reaction to that first bite, and then pretending to be full of sweets—makes the moment even more profound. Friends may come up with the conversation while sharing that sweet treat while walking down the street, sitting in the park, or by the river. A bag of old memories—school days, a favorite saying, or a funny incident. Every sweet ends, and with it a new story begins. As sweet as the taste of sweets is, the time spent with friends becomes even sweeter. Such an afternoon is not only an opportunity to satisfy the hunger of the stomach, but also to satisfy the hunger of the heart.


Convert to Bengali to facilitate the understanding of Bengali language people🇧🇩

আপনারা উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে আমার তোলা একটি ছবি শেয়ার করেছি। আমি এবং আমার বন্ধু যখন বিকেল বেলা মিষ্টি খেতে বাজারে গিয়েছিলাম তখন মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি গুলো দেখে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল তাই কয়েকটি ছবি তুলে রেখেছিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করব বলে।দুই বন্ধু মিলে বিকেলবেলা বাজার থেকে মিষ্টি কিনে খাওয়ার মধ্যে এক অনন্য আনন্দ লুকিয়ে আছে। দিনের শেষ আলো যখন ধীরে ধীরে ম্লান হয়ে আসে, তখন একসাথে রিকশা বা পায়ে হাঁটা পথে বাজারে যাওয়ার মুহূর্তগুলোই হয়ে ওঠে গল্পের খোরাক। হাসি-ঠাট্টার মাঝেই দোকানের গন্ধে মিশে থাকে মিষ্টির মায়া।মিষ্টির দোকানে ঢুকতেই যেন অন্য এক জগৎ। রসগোল্লার সাদা রং, সন্দেশের মোলায়েম শোভা, আর লাড্ডুর চকচকে বাহার সবকিছুই একসাথে চোখ ধাঁধিয়ে দেয়। দোকানদারের হাত থেকে কাগজের ঠোঙায় মিষ্টি নেওয়ার সময় মনে হয় যেন কোনো ছোট্ট সুখের মোড়ক হাতে এলো। এরপর বাড়ির রাস্তায় ফিরে যাওয়ার সময় বা পার্কের বেঞ্চে বসে মিষ্টির কৌটো খুলে, একেকটা মিষ্টি খাওয়া—বন্ধুর সাথে ভাগাভাগি করা সেই মুহূর্তগুলো জীবনকে হালকা করে তোলে।মিষ্টির প্রতিটা কামড়ে যেন শিশুর মতো আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে মুখে, আর তার সাথে বন্ধুর সঙ্গের রসিকতা জীবনকে করে তোলে আরও রঙিন। এই ছোট্ট মিষ্টির অভিজ্ঞতায় দিনের ক্লান্তি ভুলে যাওয়া যায়। বন্ধুত্বের মিষ্টতা আর বাস্তব জীবনের সুখ একসাথে মিলেমিশে যায় প্রতিটা মিষ্টির স্বাদে।বন্ধুর সাথে বিকেলবেলা বাজারে যাওয়ার সেই মুহূর্তগুলো যেন জীবনের চেনা গল্পগুলোকে নতুন করে শোনায়। বাজারের কোলাহলে হাঁটতে হাঁটতে দুজনের ছোটখাটো আলোচনা থেকে শুরু হয়—কে কোন মিষ্টি খাবে, ক’টা মিষ্টি নিলে সঠিক হবে, আর কোন দোকানের মিষ্টি সবচেয়ে ভালো। সেইসব সিদ্ধান্ত নেওয়ার মাঝেও মিশে থাকে বন্ধুত্বের গভীরতা, একসাথে খাওয়ার আনন্দ।মিষ্টির দোকানে পা রাখার পর, দুজনের চোখে একসাথে উজ্জ্বল হয়ে ওঠে একের পর এক মিষ্টির বাহার। দোকানদারের দিকে হাত বাড়িয়ে "দাদা, চারটা রসগোল্লা, তিনটা কালোজাম আর একটা চমচম" বলার সময় যেন মনে হয়, আমরা এই মুহূর্তে স্বর্গ থেকে কিছু আনছি। দোকানের সেই মিষ্টি ঘ্রাণ আর গরম মিষ্টির মিঠা ধোঁয়া যেন ক্লান্ত বিকেলটাকে মধুর করে তোলে।এরপর দোকানের সামনে দাঁড়িয়েই প্রথমে গোপনে একেকটা মিষ্টি খাওয়ার আনন্দই আলাদা। বন্ধুর মুখের সেই প্রথম কামড়ের প্রতিক্রিয়া দেখে হেসে ওঠা, আর তারপর নিজেও মিষ্টি মুখে পুরে গোমড়ামুখে ভান করা—এসবই যেন সেই মুহূর্তকে আরো গভীর করে তোলে।রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে, পার্কে বসে বা নদীর ধারে গিয়ে সেই মিষ্টি ভাগাভাগি করার সময় বন্ধু দুজনের কথায় হয়তো উঠে আসে পুরনো স্মৃতির ঝুলি—স্কুলের দিন, প্রথম পছন্দের কথা, বা কোনো মজার ঘটনা। একেকটা মিষ্টি শেষ হয়, আর সেই সাথে নতুন গল্প শুরু হয়। মিষ্টির স্বাদ যত মধুর, বন্ধুর সাথে কাটানো সময় যেন তার চেয়েও মিষ্টি হয়ে ওঠে।এমন একটা বিকেল যেন শুধু পেটের ক্ষুধা মেটানোর জন্য নয়, বরং মনের ক্ষুধা মেটানোরও এক অসামান্য সুযোগ।

1000061247.jpg

If you look above again you will see that I have shared another beautiful picture with you. I took this picture from a sweet shop.As the late afternoon light casts a golden glow, the two friends' journey to buy sweets is like a mini-festival. Bypassing the crowd and noise in the market streets, the lively laughter of the two, joking with each other, the fatigue of the afternoon began to lighten. Suddenly singing an old song while sitting in a rickshaw or walking, or seeing an old shopkeeper in the market and recollecting a funny story of a friend—all these create a simple, yet profound feeling. When you reach the shop, one after another, Rasgolla, Lalmohan or Kalojam are lined up in front of your eyes. If there is, then it seems how difficult it is to choose. The friends then engage in a rather amusing argument—“You take Rasgolla or Kalojam?” Or "Let's eat it!". Which of the two will eat first, and who will be able to take more — the depth of friendship can be caught in these fun games. With sweets in hand, when the two sit in the park or on the side of the road, the surrounding crowd seems to disappear. The calmness that can be seen in the eyes and face of a friend after giving each sweet to his mouth, is incomparable to anything else in the world. After the first bite, one of the two might say, “Ah! This is sweet in just the right place!”—and within those words, the joy of the sweet is doubled. Along with the sweet bite comes the story bite. From childhood memories to college mischief, dreams of the future also come up. And with the end of each sweet, the sweetness of that moment lingers in the mind for a long time. As the afternoon rolls on, the mind becomes lighter on the way back. Sweet and shared stories with friends make life's stresses melt away for a while. Friendship is like every sweet - so simple, but hidden deep within it is love and serenity.As the soft afternoon light slowly fades into the darkness of evening, the memories of the two friends' little trip to buy sweets become even more vivid. Walking through the narrow lanes of the city market, surrounded by the lights of the shops and the crowd of people, the two friends wander into their own private world. Such a simple act as buying sweets, but what a strange happiness is hidden in it - can be understood only at that moment. Upon entering the shop, friends will smile at the familiar shopkeeper and say, "Grandpa, is there anything new today?" The shopkeeper might even smile and say, “Yes, the new Misty Kulfi has arrived today. Will you eat it once?” The excitement of seeing something new in the eyes of friends was palpable. Each packet of sweets is like a small piece of happiness. And the sweet in that little thong, which can be eaten in a moment, is the most enjoyable part of the entire afternoon. On the way back, sitting on a park bench, or standing in a quiet place, there is an unwritten rule of sharing those sweets one by one—friends. Never divide sweets by number, but eat as much as you want, as you want. And in this messy sharing lies the greatest joy. If someone eats a little too much sweets, there is no complaint, but the friend may laugh and say, “You always eat too much!” This sharing is not only about sweets, but also about the small moments in life. Maybe a big thought of life, a dream, or a problem comes up in the guise of words. Let those thoughts become a little easier while eating sweets with a friend. There may not be a solution in the moment, but that shared thought lightens the mind. When the sweets are over, on the way back to the rickshaw or on the walk, the two start another conversation—"Which shop shall I visit next time?" or “What are you going to do tomorrow?”—these little words are a big part of life. Just like eating sweets, the sweetness of this friendship is embedded in the heart.


Convert to Bengali to facilitate the understanding of Bengali language people🇧🇩

আপনারা আবার উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে আরেকটি ছবি শেয়ার করেছি। এই ছবিটা আমি মিষ্টির দোকান থেকে তুলেছিলাম।বিকেলের শেষ আলো যখন সোনালি আভা ছড়িয়ে দেয়, তখন দুই বন্ধুর মিষ্টি কিনতে যাওয়ার যাত্রাটা যেন একরকম ছোটখাটো উৎসব। বাজারের রাস্তাগুলোতে ভিড় আর কোলাহলকে পাশ কাটিয়ে দুজনের প্রাণোচ্ছল হাসি, একে অপরকে টুকটাক ঠাট্টা—এসবের মাঝেই বিকেলের ক্লান্তি হালকা হতে শুরু করে। রিকশায় বসে বা হাঁটতে হাঁটতে হঠাৎ কোনো পুরনো গান গেয়ে ওঠা, অথবা বাজারের কোনো পুরনো দোকানদারকে দেখে বন্ধুর কোনো মজার গল্প মনে পড়া—সব মিলিয়ে এক সহজ, অথচ গভীর অনুভূতির সৃষ্টি হয়।দোকানে পৌঁছে যখন একের পর এক রসগোল্লা, লালমোহন বা কালোজাম চোখের সামনে সাজানো থাকে, তখন মনে হয় বেছে নেওয়া কতটা কঠিন। বন্ধুরা তখন বেশ মজার তর্কে লিপ্ত হয়—“তুই রসগোল্লা নিবি, নাকি কালোজাম?” বা “এবার চমচম খেয়ে দেখি!”। দুজনের মধ্যে কে কোনটা আগে খাবে, আর কে বেশি নিতে পারবে—এসব মজার খুনসুটির মধ্যেই যেন বন্ধুত্বের গভীরতা ধরা পড়ে।মিষ্টি হাতে নিয়ে, দুজন যখন পার্কে বা রাস্তার ধারে বসে, চারপাশের ভিড় যেন হারিয়ে যায়। একেকটা মিষ্টি মুখে দেওয়ার পর বন্ধুর চোখে-মুখে যে প্রশান্তি দেখা যায়, তা পৃথিবীর আর কোনো কিছুর সাথে তুলনাহীন। প্রথম কামড়ের পর দুজনের মধ্যে কেউ একজন হয়তো বলে ওঠে, “আহ্‌! এইটা তো একদম ঠিক জায়গায় মিষ্টি হয়েছে!”—আর সেই কথার মাঝেই মিষ্টির আনন্দ দ্বিগুণ হয়ে যায়।মিষ্টির কামড়ের সাথে চলতে থাকে গল্পের কামড়ও। ছোটবেলার স্মৃতি থেকে শুরু করে কলেজের দুষ্টুমি, আবার ভবিষ্যতের স্বপ্নের কথাও উঠে আসে। আর প্রতিটা মিষ্টির শেষ হওয়ার সাথে সাথে সেই মুহূর্তের মিষ্টতা যেন মনের ভেতর দীর্ঘসময় লেগে থাকেৎবিকেল গড়িয়ে সন্ধ্যা নামলে, ফিরতি পথে মন যেন আরও হালকা হয়ে যায়। বন্ধুর সাথে ভাগাভাগি করা মিষ্টি আর গল্পে মনে হয় যেন জীবনের সব টানাপোড়েন কিছুক্ষণের জন্য মুছে গেছে। প্রতিটা মিষ্টির মতোই বন্ধুত্বও এমন—খুব সাধারণ, কিন্তু তার মধ্যেই লুকিয়ে থাকে গভীর ভালোবাসা আর প্রশান্তি।বিকেলের নরম আলো যখন আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে সন্ধ্যার গাঢ়ত্বে মিশে যায়, তখনও দুই বন্ধুর মিষ্টি কেনার সেই ছোট্ট ভ্রমণের স্মৃতিরা যেন আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। শহরের বাজারের সরু গলিপথে হাঁটতে হাঁটতে, চারপাশের দোকানের আলো আর মানুষের ভিড়ের মধ্যেও দুজন বন্ধু নিজেদের একান্ত জগতে বিচরণ করে। মিষ্টি কেনার মতো এত সাধারণ একটা কাজ, কিন্তু তার মধ্যে কী অদ্ভুত এক সুখ লুকিয়ে থাকে—শুধুমাত্র সেই মুহূর্তেই বোঝা যায়।দোকানে ঢুকেই পরিচিত দোকানদারকে দেখে বন্ধুরা হাসিমুখে বলবে, “দাদা, আজ নতুন কিছু এসেছে নাকি?” দোকানদারও হয়তো মুচকি হেসে বলবেন, “হ্যাঁ, আজ নতুন মিস্টি কুলফি এসেছে। একবার খেয়ে দেখবেন?” বন্ধুদের চোখে-মুখে নতুন কিছু চেখে দেখার উত্তেজনা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রতিটা মিষ্টির প্যাকেট যেন ছোট্ট এক একখণ্ড সুখ। আর সেই ছোট্ট ঠোঙায় রাখা মিষ্টি, যা এক মুহূর্তে খেয়ে ফেলা যায়, সেটিই যেন পুরো বিকেলের সবচেয়ে আনন্দদায়ক অংশ।ফিরতি পথে পার্কের কোন বেঞ্চে বসে, অথবা কোনো নিরিবিলি জায়গায় দাঁড়িয়ে সেই মিষ্টিগুলো একে একে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক ধরনের অলিখিত নিয়ম কাজ করে—বন্ধুরা কখনো মিষ্টি গুনে ভাগ করে না, বরং যার যত ইচ্ছা, যেভাবে খেতে চায়। আর এই অগোছালো ভাগাভাগির মধ্যেই সবচেয়ে বড় আনন্দ পাওয়া যায়। কেউ যদি একটু বেশি মিষ্টি খায়, তাতে কোনো অভিযোগ থাকে না, বরং হাসতে হাসতে হয়তো বন্ধুটি বলবে, “তুই সবসময়ই বেশি খাস!”এই ভাগাভাগি শুধু মিষ্টির নয়, বরং জীবন থেকে পাওয়া ছোট ছোট মুহূর্তগুলোরও। কথার ছলে হয়তো জীবনের বড় কোনো চিন্তা, স্বপ্ন, কিংবা কোনো সমস্যার কথাও উঠে আসে। বন্ধুর সাথে মিষ্টি খাওয়ার মাঝে সেই চিন্তাগুলো যেন একটু সহজ হয়ে যায়। হয়তো সেই মুহূর্তে কোনো সমাধান পাওয়া যায় না, কিন্তু সেই ভাগাভাগি করা চিন্তা মনকে হালকা করে তোলে।মিষ্টি শেষ হলে, রিকশায় ফেরার পথে অথবা হাঁটতে হাঁটতে দুজনের মধ্যে আরেকবার আলোচনা শুরু হয়—“আগামীবার কোন দোকানে যাবি?” অথবা “তুই কাল কি করবি?”—এসব ছোট ছোট কথাই তো জীবনের বড় অংশ হয়ে থাকে। মিষ্টি খাওয়ার মতোই, এই বন্ধুত্বের মাধুর্যও মনের গভীরে গেঁথে থাকে।

1000061248.jpg

You can look at the top again and I have shared another beautiful picture with you. This picture is when I was about to leave the shop after buying sweets, I liked seeing the bowl of curd inside the glass so we bought a bowl of curd as well. I am sharing a pic of them with you.As the soft afternoon light slowly fades into the darkness of evening, the memories of the two friends' little trip to buy sweets become even more vivid. Walking through the narrow lanes of the city market, surrounded by the lights of the shops and the crowd of people, the two friends wander into their own private world. Such a simple act as buying sweets, but what a strange happiness is hidden in it - can be understood only at that moment. Upon entering the shop, friends will smile at the familiar shopkeeper and say, "Grandpa, is there anything new today?" The shopkeeper might even smile and say, “Yes, the new Misty Kulfi has arrived today. Will you eat it once?” The excitement of seeing something new in the eyes of friends was palpable. Each packet of sweets is like a small piece of happiness. And the sweet in that little thong, which can be eaten in a moment, is the most enjoyable part of the entire afternoon. On the way back, sitting on a park bench, or standing in a quiet place, there is an unwritten rule of sharing those sweets one by one—friends. Never divide sweets by number, but eat as much as you want, as you want. And in this messy sharing lies the greatest joy. If someone eats a little too much sweets, there is no complaint, but the friend may laugh and say, “You always eat too much!” This sharing is not only about sweets, but also about the small moments in life. Maybe a big thought of life, a dream, or a problem comes up in the guise of words. Let those thoughts become a little easier while eating sweets with a friend. There may not be a solution in the moment, but that shared thought lightens the mind. When the sweets are over, on the way back to the rickshaw or on the walk, the two start another conversation—"Which shop shall I visit next time?" or “What are you going to do tomorrow?”—these little words are a big part of life. Just like eating sweets, the sweetness of this friendship is embedded in the heart.The experience of two friends buying yogurt and sweets in the afternoon is like a sweet journey. At the end of the day, when the sunlight gradually fades, they come out of the room together. The shade of the trees on both sides of the road and the light evening breeze added more attraction. Standing at the front of the market, in front of the yogurt shop, a kind of tension began to work between the two. Entering the store, the first thing that smells of yogurt is intoxicating. With a small fork in hand, the friend will say, "This time I will eat thick curd!" And another smilingly says, “Keep a packet of sweets for me!” Friends' eyes light up when the shopkeeper mentions the sweet flavor of curd and the juicy sweets. They decide to take a packet of curd and some sweets. When the shopkeeper pours curd into the curd pot, waiting for the sweets is also an exciting experience. Now, leaving the market, they both go straight to the park with packets of curd and sweets in their hands. Sitting on a bench, the first yogurt container was opened and the two simultaneously took the first bite of the thick, sweet yogurt with spoons. The taste of that sweet, creamy curd brings a new energy to the body. As the taste of curd swirled in the mouths, discussions began among the friends—“Do you think this curd is really the best?” When it was time for dessert, the friends became curious again. There is a flurry of talk about which one will eat Kalojam, Rasgolla or Sandesh first. Life becomes more colorful when the laughter starts rolling together with the first taste of rasgolla. Even the sweetness of the story increases with every bite of the sweet. Looking at each other's faces and smiling, these are the moments that make life the most beautiful. An afternoon of curd and sweets is an experience not just for the food, but also for the camaraderie. In the end, when their bellies are full and the taste of the curd and sweets is etched in their memories, both of them walk back with smiles on their faces. That afternoon was not just a culinary delight, but the beginning of a new chapter in friendship. The conversations that go back and forth between them, the old reminiscences, all together make their relationship stronger.


Convert to Bengali to facilitate the understanding of Bengali language people🇧🇩

আপনারা আবার উপরের দিকে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন আমি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে আরও একটি ছবি শেয়ার করেছি। এই ছবিটি হলো আমি যখন মিষ্টি কেনা শেষ করে দোকান থেকে বের হতে ছিলাম তখন কাচের ভিতরে দইয়ের বাটি দেখে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল তাই আমরা এক বাটি দইও কিনেছিলাম। সেইগুলার পিক তুলে আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি।বিকেলের নরম আলো যখন আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে সন্ধ্যার গাঢ়ত্বে মিশে যায়, তখনও দুই বন্ধুর মিষ্টি কেনার সেই ছোট্ট ভ্রমণের স্মৃতিরা যেন আরও স্পষ্ট হয়ে ওঠে। শহরের বাজারের সরু গলিপথে হাঁটতে হাঁটতে, চারপাশের দোকানের আলো আর মানুষের ভিড়ের মধ্যেও দুজন বন্ধু নিজেদের একান্ত জগতে বিচরণ করে। মিষ্টি কেনার মতো এত সাধারণ একটা কাজ, কিন্তু তার মধ্যে কী অদ্ভুত এক সুখ লুকিয়ে থাকে—শুধুমাত্র সেই মুহূর্তেই বোঝা যায়।দোকানে ঢুকেই পরিচিত দোকানদারকে দেখে বন্ধুরা হাসিমুখে বলবে, “দাদা, আজ নতুন কিছু এসেছে নাকি?” দোকানদারও হয়তো মুচকি হেসে বলবেন, “হ্যাঁ, আজ নতুন মিস্টি কুলফি এসেছে। একবার খেয়ে দেখবেন?” বন্ধুদের চোখে-মুখে নতুন কিছু চেখে দেখার উত্তেজনা স্পষ্ট হয়ে ওঠে। প্রতিটা মিষ্টির প্যাকেট যেন ছোট্ট এক একখণ্ড সুখ। আর সেই ছোট্ট ঠোঙায় রাখা মিষ্টি, যা এক মুহূর্তে খেয়ে ফেলা যায়, সেটিই যেন পুরো বিকেলের সবচেয়ে আনন্দদায়ক অংশ।ফিরতি পথে পার্কের কোন বেঞ্চে বসে, অথবা কোনো নিরিবিলি জায়গায় দাঁড়িয়ে সেই মিষ্টিগুলো একে একে ভাগ করে নেওয়ার মধ্যে এক ধরনের অলিখিত নিয়ম কাজ করে—বন্ধুরা কখনো মিষ্টি গুনে ভাগ করে না, বরং যার যত ইচ্ছা, যেভাবে খেতে চায়। আর এই অগোছালো ভাগাভাগির মধ্যেই সবচেয়ে বড় আনন্দ পাওয়া যায়। কেউ যদি একটু বেশি মিষ্টি খায়, তাতে কোনো অভিযোগ থাকে না, বরং হাসতে হাসতে হয়তো বন্ধুটি বলবে, “তুই সবসময়ই বেশি খাস!”এই ভাগাভাগি শুধু মিষ্টির নয়, বরং জীবন থেকে পাওয়া ছোট ছোট মুহূর্তগুলোরও। কথার ছলে হয়তো জীবনের বড় কোনো চিন্তা, স্বপ্ন, কিংবা কোনো সমস্যার কথাও উঠে আসে। বন্ধুর সাথে মিষ্টি খাওয়ার মাঝে সেই চিন্তাগুলো যেন একটু সহজ হয়ে যায়। হয়তো সেই মুহূর্তে কোনো সমাধান পাওয়া যায় না, কিন্তু সেই ভাগাভাগি করা চিন্তা মনকে হালকা করে তোলে।মিষ্টি শেষ হলে, রিকশায় ফেরার পথে অথবা হাঁটতে হাঁটতে দুজনের মধ্যে আরেকবার আলোচনা শুরু হয়—“আগামীবার কোন দোকানে যাবি?” অথবা “তুই কাল কি করবি?”—এসব ছোট ছোট কথাই তো জীবনের বড় অংশ হয়ে থাকে। মিষ্টি খাওয়ার মতোই, এই বন্ধুত্বের মাধুর্যও মনের গভীরে গেঁথে থাকে।দুই বন্ধু মিলে বিকেলবেলা দই ও মিষ্টি কিনে খাওয়ার অভিজ্ঞতা যেন এক মধুর যাত্রা। দিন শেষে সূর্যের আলো যখন ধীরে ধীরে ম্লান হয়ে আসে, তখন তারা একসাথে ঘর থেকে বেরিয়ে আসে। রাস্তার দুই ধারে গাছের ছায়া এবং সন্ধ্যার হালকা বাতাসে যেন আরও বেশি আকর্ষণ চলে আসে।বাজারের মুখে দাঁড়িয়ে, দইয়ের দোকানের সামনে পৌঁছতেই দুজনের মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা কাজ করতে শুরু করে। দোকানে ঢুকে প্রথমেই দইয়ের নানা রকম ঘ্রাণ মথিত করে। হাতে একটি ছোট কাটা কাঁটা নিয়ে বন্ধুটি বলবে, “এইবার একদম ঘন দই খাবো!” আর অন্যজন হাসিমুখে বলে, “আমার জন্য এক প্যাকেট মিষ্টি রাখ!”দোকানদার দইয়ের মিষ্টি ফ্লেভার এবং সরস মিষ্টির কথা বললে বন্ধুদের চোখে উজ্জ্বলতা দেখা দেয়। তারা সিদ্ধান্ত নেয় এক প্যাকেট দই এবং কিছু মিষ্টি নেওয়ার। যখন দোকানদার দইয়ের পাত্রে দই ঢালতে থাকে, তখন মিষ্টির জন্য অপেক্ষা করাটাও যেন এক রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা।এখন, বাজার থেকে বের হয়ে, তারা দুইজন হাতে দই ও মিষ্টির প্যাকেট নিয়ে সোজা পার্কের দিকে চলে যায়। বেঞ্চে বসে, প্রথমে দইয়ের পাত্র খুলে দুজন একযোগে চামচ নিয়ে ঘন, মিষ্টি দইয়ের প্রথম কামড় নেয়। সেই মিষ্টি, ক্রীমি দইয়ের স্বাদ যেন শরীরে এক নতুন উদ্যম এনে দেয়। মুখে দইয়ের স্বাদ ঘুরতে ঘুরতে বন্ধুদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়—“তোর কি মনে হয়, এই দইটা কি সত্যিই সবচেয়ে ভালো?”মিষ্টি খাওয়ার পালা এলে বন্ধুরা আবারও কৌতূহলী হয়ে ওঠে। কালোজাম, রসগোল্লা বা সন্দেশের মধ্যে থেকে কোনটা আগে খাবে, সেই নিয়ে কথার ফুলঝুরি শুরু হয়। প্রথমে একসাথে রসগোল্লার স্বাদ নিয়ে যখন হাসির রোল শুরু হয়, তখন জীবন যেন আরও রঙিন হয়ে ওঠে।এমনকি, মিষ্টির প্রতিটা কামড়ে গল্পের মাধুর্যও বেড়ে যায়। একে অপরের মুখের দিকে তাকিয়ে হাসতে হাসতে মনে হয়, এই মুহূর্তগুলোই জীবনকে সবচেয়ে সুন্দর করে তোলে। বিকেলবেলা দই এবং মিষ্টি খাওয়ার অভিজ্ঞতা যেন শুধুমাত্র খাবারের জন্য নয়, বরং বন্ধুত্বের সুত্রেও গাঁথা থাকে।শেষে, যখন তাদের পেট পূর্ণ হয়ে যায় এবং দই ও মিষ্টির স্বাদ স্মৃতিতে গেঁথে যায়, তখন ফেরার পথে দুজনের মুখে হাসি লেগে থাকে। সেই বিকেলটি কেবল খাবারের আনন্দ নয়, বরং বন্ধুত্বের নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। তাদের মধ্যে যাওয়া আসার কথাবার্তা, প্রাচীন স্মৃতিচারণ, সবকিছু মিলে একসাথে তাদের সম্পর্ককে আরও মজবুত করে তোলে।

@jubayer001

My best wishes and congratulations to all the users who will visit this post of mine today.


Join Our Community blurt space


1000057252.jpg

my identity

1000044069.png

My name is Md Jubayer Hossain. I live in Kamarkhali Village of Matmara Union of Khulna Division, Gangni Police Station, Meherpur District, Bangladesh. I grew up in the village since childhood. I am currently a student of class XI. I am currently studying in Gangni Govt Degree College. I like to travel at different times and like to do photography. Ever since I was a child, I have dreamed of becoming a freelancer when I grow up. I have concluded my introduction in brief thanks to all of you.

💞Thank you for visiting my blog💞✨

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!