Friends of my blurt space Community
I'm @jubayer001 from Bangladesh
Hope you all are well. I am also very good with God's blessings. Today I am going to share with youA few moments spent in Mahafil . I have been very busy since morning. I am also very good with God's blessings. I am having a very busy time since morning. After waking up in the morning, I was sitting for a while and my mother told me to go to the market. Then I took my bike and left for the market. Then I bought something from the market and left for home again. I was watching a movie while eating and drinking in the country. Then mom said today is Friday so I accepted breakfast and left for namaz after getting fresh. After finishing my lunch, I slept for a while, woke up fresh and was walking around on the roof. Then the friend said let's go for a little walk and photo shoot today. So I left for my friend's house with my bike and camera. Then I took my friend from my friend's house and left for a walk. After wandering around for a while friend said to do some photo shoot then we stopped at a school to do some photo shoot. I did photography for a while in that school. Actually I liked the school scene and the weather was very good. Then on the way home we both stopped at a bara shop for a bara. We both had fun and left for home. I got home and sat down to write a post for you, but let's share today's post with you.
আশা করি আপনারা সকলে ভালো আছেন। আমিও সৃষ্টিকর্তার দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করতে যাচ্ছি মাহফিলে কাটানো কিছু মুহূর্ত। আজকে সকাল থেকে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছি। আমিও সৃষ্টিকর্তার দোয়ায় অনেক ভালো আছি। আজকে সকাল থেকে বেশ ব্যস্ত সময় পার করছি সকালে ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে কিছুক্ষণ বসে ছিলাম তখন আম্মু বলল বাজারে যেতে তখন আমি আমার বাইক নিয়ে বাজারের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম ।তারপর বাজার থেকে কিছু কেনাকাটা করে আবারও বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। দেশে খাওয়া-দাওয়া করে একটি মুভি দেখছিলাম। তারপর আম্মু বলল আজ শুক্রবার তাই সকাল সকাল কবুল করে ফ্রেশ হয়ে নামাজের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। থেকে এসে দুপুরের খাওয়া-দাওয়া শেষ করে কিছুক্ষণ ঘুমিয়ে নিয়েছিলাম ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে ছাদে একটু হাটাহাটি করছিলাম। তারপর বন্ধু বলল চল আজকে দুজন মিলে একটু ঘোরাঘুরি এবং ফটোশুট করে আসি। তাই আমার বাইক এবং ক্যামেরা নিয়ে বন্ধুর বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। তারপর বন্ধুকে বন্ধুর বাসা থেকে নিয়ে দুজনে ঘোরার জন্য রওনা দিয়েছিলাম। বেশ কিছুক্ষণ ঘোরাঘুরির পর বন্ধু বলল কিছু ফটোশুট করতে হবে তারপর আমরা একটি স্কুলে কিছু ফটোশুট করার জন্য থেমেছিলাম। সেই স্কুলে বেশ কিছুক্ষণ ফটোগ্রাফি করেছিলাম। আসলে স্কুলটি দৃশ্য আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল এবং আবহাওয়া অনেক ভালো ছিল। তারপর বাড়িতে আসার পথে আমরা দুজন মিলে একটি বরার দোকানে বড়া খাওয়ার জন্য থেমেছিলাম। দুজনে মিলে মজা করে বড়া খেয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। বাড়িতে এসে ফ্রেশ হয়ে আপনাদের মাঝে পোস্ট লেখার জন্য বসে গেলাম তবে চলুন আজকের পোস্ট আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক।
If you look above you can see that I have shared a nice picture with you. This picture is a stage picture of a small milad mahfil we organized here. Our Mahfil is held once every year for one day. We have a lot of fun on this day of the year. Mahfil means a different kind of peace. Friends can spend some time in one place after a long time. Some Quranic hadiths were mentioned in our Mahfil. And we were sitting here listening to them very attentively, friends. We love it when we get such a day. The experience of going to a Milad Mahfil with friends is usually quite memorable, as it is not only a religious event but also an emotional and spiritual gathering. If you think about a few moments like this, planning together with friends before going to said party, preparing together – it's quite pleasant. Waiting for each other, deciding where to meet, and discussing encouragement. A sense of peace and sanctity is felt upon entering the premises. A spiritual connection is formed as friends sit together reciting the Qur'an and listening to Darood. The lighting of the mahfil, the holy atmosphere, the devotion of everyone - everything makes the atmosphere special. The friends are very attentive while listening to the discussion on the biography of the Prophet. At that moment everyone exchanged among themselves, began to think about the teachings and life of the Prophet. The friends try to match the words to their own lives, which creates a new understanding in them. During dua or monajat, everyone raises their hands together and prays to Allah. At this time, friends pray their wishes and desires from the bottom of their hearts. Wishing each other well and sharing this prayer becomes an emotional and intimate moment. Often after the Milad Mahfil, a meal is organized among friends. Eating meals together, talking about Milad, and discussing religious thoughts – strengthens the bonds of friendship. This time is quite joyful, and everyone can enjoy being together. I hope you will like my post.
আপনারা উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে একটি ছবি শেয়ার করেছি। এই ছবিটি হল আমাদের এখানে যে ছোট একটি মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছিল তার মঞ্চের ছবি। আমাদের এই মাহফিলটি প্রতিবছর একবার করে একদিন বেত অনুষ্ঠিত হয়। বছর এই দিনে আমরা বেশ মজা করি। মাহফিল মানেই এক অন্যরকম শান্তি পাওয়া যায়। অনেকদিন পর পর বন্ধুরা মিলে এক জায়গায় কিছু সময় পার করা যায়। আমাদের এই মাহফিলে কিছু কোরআন হাদিসের কথা বলা হয়েছিল। এবং আমরা সেইগুলো এখানে বসে বসে বেশ মনোযোগ দিয়ে বন্ধুরা সবাই মিলে শুনছিলাম। এমন দিন পেলে আমাদের কাছে বেশ ভালো লাগে।বন্ধুদের সঙ্গে মিলাদ মাহফিল এ যাওয়ার অভিজ্ঞতা সাধারণত বেশ স্মরণীয় হয়, কারণ এটি শুধু একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং একটি মানসিক ও আধ্যাত্মিক মিলনমেলাও। কয়েকটি মুহূর্তের কথা ভাবলে এভাবে বলা মাহফিলে যাওয়ার আগে বন্ধুরা মিলে পরিকল্পনা করা, একসঙ্গে প্রস্তুতি নেওয়া – এটি বেশ আনন্দদায়ক হয়। একে অপরের অপেক্ষায় থাকা, কোথায় মিলিত হবে তা ঠিক করা, এবং উৎসাহ নিয়ে আলোচনা করা হয়। প্রাঙ্গণে ঢোকার সময় একধরনের শান্তি ও পবিত্রতা অনুভূত হয়। বন্ধুরা মিলে একসঙ্গে বসে কুরআন তিলাওয়াত এবং দরুদ পাঠ শুনে একটা আধ্যাত্মিক সংযোগ গড়ে ওঠে। মাহফিলের আলোকসজ্জা, পবিত্র আবহ, সবার ভক্তি – সবকিছু মিলিয়ে পরিবেশটা বিশেষ হয়ে ওঠে। বন্ধুরা মিলে নবীজীর জীবনী নিয়ে আলোচনা শোনার সময় বেশ মনোযোগী হয়। সেই মুহূর্তে সবাই নিজেদের মধ্যে বিনিময় করে, নবীজীর শিক্ষা ও জীবন নিয়ে ভাবতে শুরু করে। কথাগুলো বন্ধুরা নিজেদের জীবনের সাথে মেলাতে চেষ্টা করে, যা তাদের মধ্যে একটি নতুন উপলব্ধি তৈরি করে।দোয়া বা মোনাজাতের সময় সবাই একসঙ্গে হাত তুলে আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে। এ সময় বন্ধুরা মনের গভীর থেকে নিজেদের ইচ্ছা ও চাওয়া প্রার্থনা করে। একে অপরের মঙ্গল কামনা করা এবং এই মোনাজাতের অংশীদার হওয়া একটি আবেগঘন ও একান্ত মুহূর্ত হয়ে ওঠে।অনেক সময় মিলাদ মাহফিলের পরে বন্ধুদের মধ্যে খাওয়াদাওয়ার আয়োজন হয়। একসঙ্গে খাবার খাওয়া, মিলাদ নিয়ে কথা বলা, এবং ধর্মীয় চিন্তাগুলো নিয়ে আলোচনা করা – বন্ধুত্বের বন্ধন আরও মজবুত করে তোলে। এই সময়টি বেশ আনন্দময় হয়, এবং সবাই একসঙ্গে থাকার আনন্দ উপভোগ করতে পারি। আশা করি আমার লেখা পড়ে পোস্ট আপনাদের ভালো লাগবে।
You can see if you look up again. I have shared another beautiful picture with you. The picture is that there were lots of children's toys at our party. I saw a few pictures of that toy pie at the store and thought I'd share it with you. After a long time, I felt very happy to see such a toy shop. We used to cry a lot to buy the toys in Mahfil when I was a child. Seeing these toys reminded us of our childhood. When I was a child, I used to buy toys from Malik while going to Mahfils. Around Milad Mahfils, the toy shops for children become quite attractive. Seeing and experiencing this scene evokes a kind of joyous memory that many associate with childhood. How can children feel buying and seeing these toys while going to Mahfil with friends or family members, colorful toys are lined up in small shops around the Mahfil. There is a kind of excitement in children's eyes when they first see the toy stalls. someone A fun musical instrument in hand, a brightly colored balloon in someone's hand or a small clay toy – everything takes children into a dreamland for a moment. The adults also unconsciously go back to their childhood when they see this scene. The toy shopkeepers attract the children by making various melodious sounds. That squeal makes the kids happy, and the adults laugh too. The chatter of the shopkeepers, the clattering of the toys—all together, the surroundings become like a fair. While adults feel the solemnity of prayer aside, children's play initiates a kind of pure joy. Children usually show a penchant for a particular toy. Some may be fascinated by a small car, while others are fascinated by elephant or horse-shaped toys. The color, the shape, the sound of the toy—everything takes them into a world of imagination. The spirituality of the festival on the one hand, and the colorful world of toys on the other, combine to create a contrasting yet beautiful experience. Smiles also appear on the faces when they see the children enjoying this innocent joy with the toys. Many times the parents smile at the children's demands and buy their favorite toys. The children then jump for joy, and the excitement spreads to others. At least for some time, everyone forgets the worries of the world and indulges in small joys. Seeing the toy stalls creates a kind of nostalgia even in the adults. I remember the experience of buying toys in the Milad celebrations of my childhood. The simple joy of that time, like a black-and-white picture, comes to mind. Adults also often reminisce with children's toys. Such small moments of happiness in the holy atmosphere of Milad Mahfil bring joy to people of all ages. Hope you all like the above written post. Please let me know if you like it.
আপনারা আবার উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আমি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে আরেকটি ছবি শেয়ার করেছি। ছবিটি হলো আমাদের মাহফিলের ওখানে অনেক বাচ্চাদের খেলনা পাতি উঠেছিল। আমি সেই খেলনা পাইতে দোকানে কয়েকটি ছবি দেখেছিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার করব বলে। অনেকদিন পর এমন খেলনা কাজের দোকান দেখে আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল আমরা ছোটবেলায় মাহফিলে যে খেলনা কেনার জন্য অনেকটা কান্নাকাটি করতাম পরে আব্বু আম্মু বাধ্য হয়ে অনেক খেলনাটি কিনে দিত। এই খেলনা পাতি গুলো দেখে আমাদের ছোটবেলার কথা মনে পড়ে গিয়েছিল। আমি ছোটবেলার মালিক কে খেলনা বাদে কিনতাম মাহফিলে গিয়ে।মিলাদ মাহফিলের আশপাশে বাচ্চাদের জন্য খেলনার দোকানগুলো বেশ আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এই দৃশ্য দেখতে ও অনুভব করতে এক ধরনের আনন্দ মিশ্রিত স্মৃতি তৈরি হয়, যা অনেকের শৈশবের সাথে সম্পর্কিত। বন্ধুরা মিলে বা পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মাহফিলে যাওয়ার সময় বাচ্চাদের এই খেলনা কেনা ও দেখার অনুভূতি কেমন হতে পারে, তা এভাবে বলা যায় মাহফিলের আশপাশে ছোট দোকানে সারিবদ্ধভাবে সাজানো থাকে রঙ-বেরঙের খেলনা। বাচ্চাদের চোখে একরকম উচ্ছ্বাস ফুটে ওঠে যখন তারা প্রথম খেলনার স্টলগুলো দেখে। কারো হাতে মজার বাদ্যযন্ত্র, কারো হাতে উজ্জ্বল রঙের বেলুন বা মাটির ছোট খেলনা – সবকিছুই যেন এক মুহূর্তের জন্য বাচ্চাদের স্বপ্নরাজ্যে নিয়ে যায়। বড়রাও এই দৃশ্য দেখে মনের অজান্তেই শৈশবে ফিরে যায় খেলনার দোকানিরা নানা রকম সুরেলা আওয়াজ তুলে বাচ্চাদের আকৃষ্ট করে। সেই হাকডাক বাচ্চাদের আনন্দিত করে তোলে, আর বড়রাও হেসে ওঠে। দোকানিদের চটপটে কথা, খেলনাগুলোর কাঁচুমাচু আওয়াজ—সবকিছু মিলিয়ে চারপাশটা যেন মেলার মতো হয়ে ওঠে। বড়রা একপাশে দোয়া-মোনাজাতের গাম্ভীর্য অনুভব করলেও বাচ্চাদের খেলাধুলা এক ধরনের নির্ভার আনন্দের সূচনা করে।বাচ্চারা সাধারণত একটি নির্দিষ্ট খেলনার প্রতি ঝোঁক দেখায়। কেউ হয়তো একটা ছোট্ট গাড়ি দেখে মুগ্ধ, আবার কেউ হাতি বা ঘোড়ার আকৃতির খেলনা নিয়ে মেতে থাকে। খেলনার রঙ, আকার, আওয়াজ—সবকিছুই তাদের কল্পনার জগতে নিয়ে যায়। একদিকে মাহফিলের আধ্যাত্মিকতা, অন্যদিকে খেলনার রঙিন জগৎ, এ দুটি মিলিত হয়ে একধরনের বৈপরীত্যপূর্ণ কিন্তু সুন্দর অভিজ্ঞতা তৈরি করে। মুখেও হাসি ফুটে ওঠে যখন তারা বাচ্চাদের খেলনা নিয়ে এই নিষ্পাপ আনন্দে মেতে থাকতে দেখে। অনেক সময় বাচ্চাদের দাবির মুখে অভিভাবকরা মুচকি হেসে তাদের পছন্দের খেলনা কিনে দেন। বাচ্চারা তখন খুশিতে লাফিয়ে ওঠে, সেই উচ্ছ্বাস অন্যদের মধ্যেও সংক্রমিত হয়। কিছুটা সময়ের জন্য হলেও সবাই দুনিয়ার দুঃশ্চিন্তা ভুলে ছোট ছোট আনন্দে মেতে থাকে খেলনার স্টলগুলো দেখলে বড়দের মধ্যেও এক ধরনের নস্টালজিয়া কাজ করে। শৈশবের মিলাদ মাহফিলগুলোতে খেলনা কেনার অভিজ্ঞতা মনে পড়ে যায়। তখনকার সরল আনন্দ, সাদা-কালো ছবির মতো মনে ভেসে ওঠে। বড়রাও অনেক সময় বাচ্চাদের খেলনা হাতে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন।মিলাদ মাহফিলের পবিত্র পরিবেশের মাঝে এই ধরনের ছোট ছোট সুখের মুহূর্তগুলো সব বয়সের মানুষের মনে আনন্দ দেয়। আশাকরি উপরের লেখা পোস্টটি আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগে। ভালো লাগে অবশ্যই জানাবেন।
If you look at the top again, you can see that I have shared another picture of your beautiful home. This picture was also a wallet and toy store. It was good for me to see this shop when I was preparing to come home from Mahfil. There were quite a few beautiful walls to be found here. Who said full skin? I have been thinking for quite some time that I should buy some weights so here I bought a nice walleye. Here are some more items. Like Aina Chirni Kids Toys etc. Visiting a kids toy shop at a festival can be a wonderful experience, especially when little children stand in front of the toy shop and stare in amazement. Amidst the deep discussions surrounding the whole festival, the religious topics and the full atmosphere, their sudden attention to the colorful toys seems to bring a kind of spontaneity. While the adults are busy listening to the religious discussions, the toy shop for the children is a different kind of attraction. The twinkling of their eyes, the colorful display of the toys, and trying to touch the toys with those tiny little hands is a sweet sight. They may not know what the discussion is about, but their focus on the toys shows—how these moments fill their little minds with joy, bringing a sense of relief to the solemn atmosphere of the festival. And seeing the innocent exuberance of children creates a kind of tender feeling in adults too, where these simple pleasures are part of life along with religious knowledge. I was quite pleased with the quality I bought from this store. I hope you will like my post today, if you like it, please let me know in the comment box.
আপনারা আবার উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি আপনাদের বাড়ি সুন্দরভাবে আরো একটি ছবি শেয়ার করেছি। এই ছবিটি ও একটি ওয়ালেট এবং খেলনার দোকান ছিল। আমি যখন মাহফিল থেকে বাড়ি আসার জন্য প্রস্তুতি নিয়েছিলাম তখন এই দোকানটি দেখে আমার কাছে বেশ ভালো। এখানে বেশ সুন্দর সুন্দর ওয়ালে পাওয়া যেতে ছিল। কে বলেছিল পুরো চামড়া। আমি বেশ কিছুদিন ধরে ভাবছিলাম যে আমি একটু ওয়েট কিনব তাই এখান থেকে আমি একটি সুন্দর ওয়ালে কিনেছিলাম। এখানে আরো বেশ কিছু জিনিসপত্র পাওয়া। যেমন আইনা চিরনি বাচ্চাদের খেলনা ইত্যাদি।মাহফিলে বাচ্চাদের খেলনার দোকান দেখা একটি অসাধারণ অভিজ্ঞতা হতে পারে, বিশেষ করে যখন ছোট্ট শিশুরা খেলনার দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে। পুরো মাহফিলের চারপাশে থাকা গভীর আলোচনা, ধর্মীয় বিষয়াদি এবং পরিপূর্ণ পরিবেশের ভেতরে হঠাৎ করে রঙিন খেলনাগুলোর দিকে তাদের মনোযোগ চলে যাওয়া যেন এক ধরনের স্বতঃস্ফূর্ততা নিয়ে আসে।যেখানে বড়রা ধর্মীয় আলোচনা শুনতে ব্যস্ত, সেখানে বাচ্চাদের জন্য খেলনার দোকান এক ধরনের ভিন্ন আকর্ষণ। তাদের চোখের ঝিলিক, খেলনাগুলোর রঙ-বেরঙের বাহার, আর সেই ছোট্ট ছোট্ট হাতগুলো দিয়ে খেলনাগুলো ছোঁয়ার চেষ্টা যেন এক মধুর দৃশ্য। তারা হয়তো জানে না কী নিয়ে আলোচনা চলছে, কিন্তু খেলনাগুলোর প্রতি তাদের একাগ্রতা দেখলে বোঝা যায়—এই মুহূর্তগুলো তাদের ছোট্ট মনকে কীভাবে আনন্দে ভরিয়ে তুলছে এমন দৃশ্য মাহফিলের গুরুতর পরিবেশে এক ধরনের স্বস্তি এনে দেয়। আর বাচ্চাদের সেই নিষ্পাপ উচ্ছ্বাস দেখে বড়দের মধ্যেও এক ধরনের কোমল অনুভূতি জন্ম নেয়, যেখানে ধর্মীয় জ্ঞানের পাশাপাশি এই সরল আনন্দগুলোও জীবনের অংশ। আ ফেলে গিয়ে এই দোকান থেকে আমি যে কোয়ালিটি কিনেছিলাম সে অনেকটা আমার কাছে বেশ ভালো লেগেছিল। আশা করি আপনাদের কাছে আমার লেখা পোস্টে আজকের ভালো লাগবে যদি ভালো লাগে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জানাবেন।
If you look above again you will see that I have shared with you a picture that I took beautifully. This picture is shared with you when we friends were eating chatapti. In fact, when I was going for the chatta for myself, I wanted to eat fuchka along with the chatta, so we ate both chatta and fuchka from there. The experience of eating fuchka and chatta with friends at a party is a different source of joy. As the daylight fades, the important discussions of the mahfil slowly draw to a close, the moment of eating these light meals with friends becomes lively. Crispy sour-sour water, accompanied by crunchy puris and spiced potatoes—all in all, it's not just a meal, it's a treat. Feelings too. The aroma of peas, onions and cilantro spread over the hot chatap makes you more appetizing. When friends sit together and eat these, the serious atmosphere around them seems to soften a bit. Laughter, jokes, and small funny stories with each bite of Fuchka - everything creates a sweet moment. Some may have eaten a little too much Jhal and suddenly started looking for water, some started discussing new techniques for making Phuchka. Such times deepen friendships. Apart from sharing the religious knowledge and ideals of Mahfil, the joy of eating these simple foods teaches us to appreciate the small pleasures in life more. In this phuchkar and chatpot shop, each bowl of chatpot was priced at 50 taka and one bowl of phuchka was priced at taka 120. From there we left for home with the amount of money we wanted. Hope all of you will like my post today, if you like then please comment box thank you.
আপনারা আবার উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আমি আপনাদের মাঝে সুন্দরভাবে আমার তোলার একটি ছবি শেয়ার করেছি। এই ছবিটি হলো আমরা বন্ধুরা মিলে যখন চটপটি খেতে ছিলাম তখন এই ছবিটা তুলেছিলাম আপনাদের মাঝে শেয়ার। আসলে আমি যখন চটপটি আমার জন্য যেতে ছিলাম তখন চটপটির সাথে ফুচকা খেতেও ইচ্ছে করছিল তাই ওইখান থেকে চটপট এবং ফুচকা দুইটাই খেয়েছিলাম আমরা।মাহফিলে বন্ধুদের সাথে ফুচকা ও চটপটি খাওয়ার অভিজ্ঞতা যেন এক অন্যরকম আনন্দের উৎস। যখন দিনের আলো ফুরিয়ে আসে, মাহফিলের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনাগুলো ধীরে ধীরে শেষের দিকে এগোয়, তখন বন্ধুদের সাথে এই হালকা খাবারগুলো খাওয়ার মুহূর্তটি হয়ে ওঠে বেশ প্রাণবন্ত।ফুচকার টক-ঝাল পানি, সঙ্গে মচমচে পুরি আর মসলা মাখানো আলু—সব মিলিয়ে এটি শুধু খাবার নয়, একরকমের অনুভূতিও। গরম চটপটির উপর ছড়ানো মটর, পেঁয়াজ আর ধনেপাতার সুগন্ধ যেন আরও বেশি ক্ষুধা বাড়িয়ে দেয়। বন্ধুরা যখন একসঙ্গে বসে এসব খায়, তখন চারপাশের গম্ভীর পরিবেশও যেন একটু নরম হয়ে আসে।ফুচকার প্রতিটি কামড়ের সাথে হাসি, ঠাট্টা, আর ছোটখাটো মজার গল্প—সবকিছু মিলে এক মধুর মুহূর্ত তৈরি হয়। কেউ হয়তো ঝালটা একটু বেশি খেয়ে হঠাৎ পানি খুঁজতে থাকে, কেউ আবার ফুচকা বানানোর নতুন কৌশল নিয়ে আলোচনা শুরু করে। এমন সময়গুলো বন্ধুত্বকে আরও গভীর করে তোলে।মাহফিলের ধর্মীয় জ্ঞান আর আদর্শ শেয়ার করার পাশাপাশি এই সাধারণ খাবারগুলো খাওয়ার আনন্দ জীবনের ছোট ছোট সুখগুলোকে আরও বেশি উপলব্ধি করতে শেখায়। এই ফুচকার এবং চটপটির দোকানে প্রতি এক বাটি চটপটির দাম রেখেছিল ৫০ টাকা এবং একবাটির ফুচকার দাম লেগেছিল ১২০ টাকা। সেখান থেকে আমরা যে কয় টাকার চেয়েছিলাম সেই কয় টাকা দিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিলাম। আশাকরি আমার লেখা আজকে পোস্টে আপনাদের সকলের কাছে ভালো লাগবে যদি ভালো লাগে তবে অবশ্যই কমেন্ট বক্স জানাবেন ধন্যবাদ।
https://x.com/Jubayer0111/status/1845403960141807848?t=EWkwIYDiTzS5fXL-kYVq8Q&s=19