Exploring the Beauty of Dhaka | Ahsan Manzil Museum

Hello friends,
I hope everyone is doing well and staying healthy. I am also doing well. Today I am here with you with a travel-related post. Earlier I shared with you another part of this journey and today I am going to share one more part. I will try to organize all the episodes of this trip very well and share them with you. So let's get started.

---

The place I am going to present today is Ahsan Manzil. One of the historical architectural patterns in Dhaka. Located on the banks of the river Buriganga was the main residence of the Nawab family of Dhaka and an important witness to the political history of Bangladesh. This permit is also called "Pink Palace" because for its unique pink.

Ahsan Manzil

Ahsan Manzil opened at 11:30 am then I had to wait a bit because I didn't know this beforehand then I bought the ticket which cost 40 taka then next to it there was a bag area where I had to leave my bags which were allowed to be carried in. no The bag storage room is also very beautiful.

The pictures you are seeing now are pictures of Ahsan Manzil. I have tried my best to take beautiful pictures. So that you can understand the view.

Those photos were the previous documents and letters. They are kept in this museum to remember the history.

Those images are pictures of the nineteenth and their family of the nineteenth and their family. Which are made to remember history. Looking at these, we remember our old memories.

Then those things you can see are the furniture of the Nawabs that are used for the previous residence.

By looking at these pictures, we can remember history and the events of history are more beautiful among us.

The following images were kept in these pictures to remember the workers who used to be the people who used to be during the Nawab during the Nawab.

In these images we have been kept here to remember the weapons or the quality of the nawabs that were used in the nawabs, such as food plates, bone pots, water pots, bold knives or other useful objects.

My Experience
Not only watching here, I have learned many things that I once read in books, now I saw the history in front of my eyes. And my experience of many previous things has increased. And what things looked like before. I understood the things that were used during the Nawab's time and many of its events.

Today so far I will try to bring something new in the next episode. Hope you all like my post. Don't forget to comment if you like it. Take care of yourself. I have deep love and respect for you.

  With Love  

হ্যালো বন্ধুরা,
আশা করি সবাই ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন। আমিও ভালো করছি। আজ আমি আপনাদের সাথে ভ্রমণ সংক্রান্ত একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হলাম। এর আগে আমি এই যাত্রার আরেকটি অংশ আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি এবং আজকে আরো একটি অংশ শেয়ার করতে যাচ্ছি। আমি চেষ্টা করব এই ট্রিপের সবগুলো পর্ব খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার। তো চলুন শুরু করা যাক।

আজ আমি যে জায়গাটি উপস্থাপন করতে যাচ্ছি তা হল আহসান মঞ্জিল। ঢাকার একটি ঐতিহাসিক স্থাপত্য নিদর্শন। বুড়িগঙ্গা নদীর তীরে অবস্থিত ঢাকার নবাব পরিবারের প্রধান বাসস্থান এবং বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী। এই পারমিটটিকে "পিঙ্ক প্যালেস"ও বলা হয় কারণ এর অনন্য গোলাপী রঙের জন্য।

আহসান মঞ্জিল

আহসান মঞ্জিল সকাল সাড়ে ১১টায় খোলে তখন আমাকে একটু অপেক্ষা করতে হয়েছিল কারণ আমি আগে থেকে এটি জানতাম না তারপর আমি টিকিটটি কিনলাম যার দাম 40 টাকা তারপর তার পাশে একটি ব্যাগ এরিয়া ছিল যেখানে আমাকে আমার ব্যাগগুলি রেখে যেতে হয়েছিল। ভেতরে বহন করার অনুমতি নেই। ব্যাগ রাখার ঘরটিও খুব সুন্দর।

এখন যে ছবিগুলো দেখছেন সেগুলো আহসান মঞ্জিলের ছবি। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করেছি সুন্দর ছবি তোলার। যাতে আপনি ভিউ বুঝতে পারেন।

সেই ছবিগুলো ছিল আগের নথি ও চিঠি। ইতিহাস মনে রাখার জন্যই এগুলো এই জাদুঘরে রাখা হয়েছে।

সেসব ছবি ঊনবিংশের ছবি ও তাদের পরিবারের ছবি। যেগুলো ইতিহাস মনে রাখার জন্য তৈরি। এগুলো দেখলে আমাদের পুরনো স্মৃতি মনে পড়ে যায়।

তারপর যে জিনিসগুলি আপনি দেখতে পাবেন তা হল নবাবদের আসবাবপত্র যা পূর্ববর্তী বাসস্থানের জন্য ব্যবহৃত হয়।

এই ছবিগুলো দেখলে আমরা ইতিহাসের কথা মনে করতে পারি এবং ইতিহাসের ঘটনাগুলো আমাদের মধ্যে আরো সুন্দর।

নবাবের আমলে যে সকল শ্রমজীবী ​​মানুষ থাকতেন তাদের স্মরণে এই ছবিগুলোতে নিচের ছবিগুলো রাখা হয়েছে।

এই ছবিগুলিতে আমাদের এখানে রাখা হয়েছে নবাবদের ব্যবহৃত অস্ত্র বা গুণের কথা মনে রাখার জন্য, যেমন খাবারের প্লেট, হাড়ের পাত্র, জলের পাত্র, গাঢ় ছুরি বা অন্যান্য দরকারী জিনিস।

আমার অভিজ্ঞতা
এখানে শুধু দেখছি না, অনেক কিছু শিখেছি যা একসময় বইয়ে পড়েছি, এখন চোখের সামনে ইতিহাস দেখলাম। আর আগের অনেক বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা বেড়েছে। এবং কি জিনিস আগে মত লাগছিল. নবাবের আমলে যে জিনিসগুলো ব্যবহার করা হতো এবং তার অনেক ঘটনা বুঝতে পারলাম।

আজ এ পর্যন্তই চেষ্টা করব পরের পর্বে নতুন কিছু নিয়ে আসার। আশা করি আমার পোস্ট আপনাদের সবার ভালো লাগবে। ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না। নিজের যত্ন নিন। আমি আপনার জন্য গভীর ভালবাসা এবং শ্রদ্ধা আছে.

Thanks For Reading! ♡
সবাইকে ধন্যবাদ । আবারও দেখা হবে •‿•