Assalamu Alaikum my dear friends. How are you all, I hope you are all doing well by the grace of Allah. Alhamdulillah, I am also doing well by the grace of Allah. I would like to take a very nice post on "Blurt Space"If you look closely at my picture above, you can see that my aunt and I went for a walk together. While walking, I took a few pictures which I have shared with you. I hope you like them. Happy New Year.I went to see the tobacco plantation of my brother. When I came home after seeing the tobacco plantation, I saw some very beautiful crops, flowers, trees and crops planted on the road. It would be very nice to see them. I have presented some of the photographs that I have taken among you. I hope you will also like it. The feeling of looking at the father-in-law's book is a very interesting feeling. If you look closely at the picture above, you will see You can see it by looking at the photography that you like. Also, if you look at the background of my photo, you can see that it is a very beautiful flower that will look very nice and we will like it very much.I had two jobs done at once and I was sitting in the shop for a long time. Actually, today I prayed Fajr, then sat down to do some math, then went for a run for two or three kilometers, and after coming home, I worked for some time. Tomorrow is your day.I was sitting for a while, after finishing work, I came home and played mobile phone for some time after mobile phone. I wrapped the cow's bichali and then removed the bichali. I stole it and then from there I gave the cow its name and gave it grass.Then he finished eating and drinking and wandered around in the afternoon. After wandering around, I had loaded some money into my mobile phone. After loading it into my mobile phone, I finally won. I don't think I can pay. Then, after eating rice well, I ate beef.I need the post. You can see it if you look closely at my own picture. I was standing in the middle of the last book, but if you look closely at your light in this picture, you can see it. The story behind this picture If you look closely at my picture below, you can see that. I have presented some very beautiful pictures of flowers and crops from a very close distance. I hope you like it. Also, look closely at his own picture.Actually, we are going to school so we are passing the time very busy. In a few days we will go to Sundarbans so we are doing something for money. We will need money for the trip so we are working and I did it and it's really nice to see the top and it's really nice to walk around in the fields, which you never understand if you don't eat them in the village. Actually, the day is not going very well in the village we went to. Hello, if you look carefully at the picture below, you will see that I have presented a very beautiful picture to you, which is a beautiful standing of cornflowers and a mother-in-law tree, which fills my heart and my And it was a pleasure to see these, I hope you will like them too. I hope you will like this beautiful post about the movement of grain harvesters. I will be present with you tomorrow with a new post. Hope you all are well. I am also well. Today I am here again with another new post. After waking up in the morning feeling refreshed. Does not lighten well after freshening How many school studies are not done? and routine. All the books were not put inside the bag. Then leaves home to go to school. After leaving home. Let's see my friends from that neighborhood In our mouth. After standing for a while they left. We, friends and girlfriends, walk to school together and talk. It is very nice to go to school after going. actually But we have an exception that sir is very funny. Actually that discount. He loves us very much and laughs with us very much. In fact, even after we left school. Never talk about that sir and forgetAnd that sir is very funny with us. And names the boys. If someone misbehaves in class. Sir named him immediately. Thus ends the tiffin. Then tiffin Singara goes to the store with friends to eat. Because we have a man in the school bazaar who cooks Singara every day. In fact, those people like to eat Singara very much. And to eat singara with friends I have been engaged since that day. Friends with whom pallapalli never want to eat hot singara. And after eating Singara. We went inside the school. After coming to school, I sat in class with my friends. And bitter The gatekeeper one brother locked the gate after we arrived. Because if we were a little longer we would have to stay out of Git. Anyway, I went inside the gate. After arriving a little later the man who gives us the hour. Now a little later it's 10 o'clock A little later, sir came to our class. We end the class with great joy. A little later our game teacher came. Who among you can swim well? You can name the one that swims. Our a Saying I will name swimming. Later, I told him to sit inside the class and I will call you. Then a little later the game teacher came and called him. Then the number of people who will give them a swim is a competition By saying this, everyone brings the best from home. And after fetching there is a pond in our school yard. That kind of deep water. Named those who swim. They are at that swimming place. Swimming We actually have that friend leaked. And that friend of ours may be played in Gangni tomorrow. In fact, it is better to win because it will make the name of our village shine. This is how our class ends. then Then we headed home. I did not realize when I came home while chatting with my friends. After coming home. After changing the school dress, I was immediately very hungry. After taking a bath.

আসসালামু আলাইকুম আমার প্রিয় বন্ধুরা। কেমন আছেন সবাই আশা করি আল্লাহর অশেষ রহমতে খুব ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমিও আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো আছি। "ব্লুর্ট স্পেস" তে খুব ইচ্ছে চমৎকার একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি। আপনারা আমার উপরের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমি আর কাকু মিলে ঘুরতে গিয়েছিলাম। ঘুরতে গিয়ে কয়েকটা ছবি তুলে যা আপনাদের মাঝে আমি উপস্থিতি করেছি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে নতুন বছরের নতুন নতুন শুভেচ্ছা সবাইকে জানাই আমার তরফ থেকে। আমার ভাইয়ের বই দেখতে গিয়েছিলাম তামাকের ভুই ভুই দেখতে গিয়েছিলাম ভাইয়ের তামাকের ভুয়। তামাকের ভয় দেখার পর বাড়ি আসার সময় দেখি খুবই সুন্দর করে চমৎকার চমৎকার কিছু শস্য ফুল গাছ এবং শস্য লাগিয়েছে রাস্তার পাদরে দেখতে খুবই ভালো লাগবে এবং দেখলে মনটা যেন কেমন রঙিন রঙিন লাগে আসলে গ্রামের বলবে। আসলে শ্বশুর ভুইটা দেখে খুবই ভালো লাগছিল। এবং যা আপনাদের মাঝে আমি কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছি তা আপনাদের মাঝে উপস্থিতি করেছি। আশাকরি আপনাদেরও ভালো লাগবে শ্বশুর বই দেখার অনুভূতিটা খুবই মজার একটা অনুভূতি। আপনি আমার উপরে ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমি শস্য ভুইয়ের পাজরে আমি দাঁড়িয়েছিলাম তখন আমার কাকুর সাথে সাথে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে যা আপনার আদর লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আরো আপনার আমার ছবিটির ব্যাকগ্রাউন্ড এর পেছনে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে খুবই সুন্দর শস্য ফুল যা দেখতে খুবই চমৎকার লাগবে এবং আমাদের খুবই ভালো লাগবে যা প্যাকেতিক দৃশ্য মাঠে না গেলে কখনোই বোঝা যায় না প্রাকৃতিক দৃশ্যগুলা খুবই সুন্দর একটি অনুভূতি কাকুর সাথে কাটানো। এবং কাকু তামাকের ভয়ও দেখা হয়ে গেল। একসাথে দুই কাজ হয়ে গেল এবং অনেকক্ষণ ধরে দোকানে বসে ছিলাম। আসলে আজকে ফজরের নামাজ পড়ে তারপরে একটু অংক কষতে বসি তারপর দৌড়াতে যাই দুই-তিন কিলো দৌড়ানোর পর বাড়িতে এসে কিছু সময় খোলাই কাজে আগামী কাল আপনাদের মাঝে আমি তুলে ধরেছিলাম। সেখানে কাজে গিয়েছিলাম যাওয়ার পর কিছু সময় বসে ছিলাম থাকার পর কাজটা শেষ করে বাড়িতে এসে কিছু সময় মোবাইল টিপাটিপি করি মোবাইল টিপার পর। গরুর বিছালী জড়িয়ে ফেলি তারপর বিছালী সরিয়ে। চুরিয়ে তারপর আবার সেখান থেকে গরুর নাম দেয় ঘাস দিয়ে দিয়ে এবং গোয়েলটা ভালো ভাবে ধরে শীতের সময় তাই আর কি গাধ হয়নি গরুর তারপর আমি ভালোভাবে ফ্রেশ হয়ে গোসল করে নিয়ে তারপর শুয়ে ছিলাম। তারপর খাওয়া দাওয়া শেষ করেন এদিক ওদিক বিকালের দিকে ঘুরে বেড়ায় ঘুরে বেড়ানোর পর কিছু টাকা মোবাইলে ভরে ছিলাম মোবাইলে ভরার পর অবশেষে জিতে গেলাম মনে হয় না দিতে পারবো তারপর ভালো করে ভাত খেয়ে গরুর ঘাসটা না খেয়ে দিয়ে ভাত দিয়ে। তারপর আবার পড়তে চলে যায় পড়তে পড়তে মেলা রাত হয়ে যায় তা আপনাদের মাঝে চলে এসেছি। তারপর চলে এসেছে আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আশা করি ভালো লাগবে পোস্টটি। আপনারা আমার নিজের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। শেষ্য বইয়ের মাঝে আমি দাঁড়িয়েছিলাম কিন্তু আপনার আলো এই ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। এই ছবিটির পেছনের ব্যাকগ্রাউন্ডে তামাকের গাছ নতুন কেবল লাগিয়েছে সেগুলো হচ্ছে সেখানে দেখতে গিয়েছিলাম কাকুর ভুঁই। আরো আপনার আমার নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। একদম কাছ থেকে শস্য ফুল এবং খুবই চমৎকার কিছু ছবি আপনাদের মাঝে উপস্থিতি করেছি আশা করি ভালো লাগবে। আরো তার নিজের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে খুবই সুন্দর একটি ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছে আপনাদের মাঝে। আসলে আমাদের স্কুল চলছে তাই আর কি খুব ব্যস্ততার মধ্যে সময় গুলো পার করছি কয়েক দিনের ভেতরে আমরা সুন্দরবন বেড়াতে যাব তাই আর কি টাকার জন্য একটা কাজ করছি। তায়ার কি বেড়ানোর টাকা লাগবে তাই কাজ করছি এবং ভাইয়ের সাথে কাজে গিয়েছিলাম আজকে খোলায়। খুবই চমৎকার একটি ভিডিও আপনাদের মাঝে আমি উপস্থিত করেছি এবং শীর্ষ ভয়ে দেখতে খুবই ভালো লাগে এবং শস্য হয়ে ঘুরতে খুবই ভালো লাগে যা এগুলো গ্রামে না খেয়ে থাকলে কখনোই বোঝা যায় না। আসলে দিনকাল খুব একটা ভালো কাটছে না আমরা যে গ্রামে গিয়েছিলাম সেই গ্রামে কয়েকদিন আগে একটা মানুষের মাথা কেটেছিল খুবই ভয়ানক ভাবে যা যা গলা ছড়িয়েছিল খুবই খারাপ ভাবে তাই আর কি দিনকাল খুব একটা ভালো না। হ্যালো আপনারা নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে খুবই চমৎকার একটি ছবি আপনাদের মাঝে উপস্থিতি করেছি যা শস্য ফুল খুবই সুন্দরভাবে দাঁড়িয়ে আছে শশুর গাছ যা দেখলে মনগুলো ভরে যাচ্ছে এবং আমারও খুবই সুন্দর লেগেছিল মনে করছিলাম যাবনা ভয় দেখতে কাকুর কিন্তু গিয়ে খুবই ভালো লাগলো এবং আনন্দ হয়েছিল এগুলো দেখতে আশা করি আপনাদেরও ভালো লাগবে।শস্য ভুইয়ের যুরাঘুরি করার আন্দোলন আশা করি এই সুন্দর একটি পোস্ট আপনাদের ভাল লাগবে আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে উপস্থিতি করবো।কাকুর সাথে ঘুরা ঘুরি করার মজায় মজায় আলাদা আগামীকাল কাকু চলে যাবে নোইবাহিনিতে আগামীকাল চলে যাবে তার পর তার টেননিগ সুরু হয়ে যাবে। তারপরে আমি কোন রকম ভাবে ভাত হালকা ভাবে খেয়ে ভাত পেলেটে রেখে চলে গেলাম কাকুর সাথে খেলা দেখতে। যাওয়ার পর আপনারা আমার উপরের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমি আর কাকু মিলে ফুটবল খেলার দেখার মজাই আলাদা না আসলে কাকুটা নৌবাহিনীর চাকরি পেয়ে গেছে আর হয়তোবা আমাদের গ্রামে বেশিদিন নাই । তাই আর কি তার সাথে ভাংবাড়ী মাঠে ফুটবল খেলা দেখার অনুভূতি খুবই মজার ব্যাপার এটা। আর কাকু কয়েক দিনের ভিতরে ট্রেনিংয়ে চলে যাবে নৌ বাহিনীর ট্রেনিংয়ে মধ্যে নোবাউনির টেলিগে চলে জাবে। কাকুর সাথে ফুটবল খেলা দেখার খুবই মজার একটা বিষয় । আজকে আমাদের ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান পরীক্ষা হচ্ছিল যাই হোক। আজকে আমার খাতা কিনে নিয়েছিল কারণ আমি দেখা দেখি করেছিলাম হালকা এদিক ওদিকে তাই আর খুবই বাজে একটা পরীক্ষা হয়েছে আজকে । খুবই ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে সময়গুলো পার করছি আজকে বাড়িতে কাজ কামের চাপ এবং পড়ালেখার চাপ পরীক্ষা সবকিছু মিলিয়ে খুবই ব্যস্ততার মধ্যে সময়গুলো পার করছি । আমি আর কাকু দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খেলা দেখছিলাম তখন আমি পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে সাথে সাথে সেলফি তুলে নি। তারপর আপনার তো দেখতে পাচ্ছেন আমাদের ছবির পেছনে অনেক লোক বসে বসে এবং দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে খেলা দেখছে। আসলে আজকে যে খেলা আমি জানিনা এই খেলাটা দুই দলে অনুষ্ঠিত হয়েছে। একদিকে অংশগ্রহণ করেছিল কাজীপুর ফুটবল একাদশ আরেকদিকে অংশগ্রহণ করেছিল। কোনজিনগর ফুটবল একাদশ। আসলে এই খেলাটা দেখতে খুবই ভালো লেগেছিল। আসলে এই খেলাটায় আজকে দুইটা দুই টিমের প্লেয়ার আহত হয়েছে। যেমন ফিফটি ফিফটি বলে দুই জনাই এগিয়ে গিয়েছিল। একজনার মাথা ফেটে গেছে আরেকজনের খুবই লেগেছে চোখে যা চোখে উপরি যাওয়ার মতো। দুজনা খুবই আহত হয়েছে এবং দুই জনারি ভালোভাবে ব্যান্ডেজ করে দিয়েছে। হয়তো বা তারা খেলার আনন্দে কিছু মনে হচ্ছে না কিন্তু রাতে তাঁরা বুঝতে পারবে যে কতটা ব্যথা হয়েছে। আপনারা আমার নিচের ছবিটিতে আরো ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমি গোল অক্ষকের পেছনে দাঁড়িয়ে ছিলাম তখন পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে। সাথে সাথে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে নিন। আরো আপনারা নিচের ছবি দিতে ভালো হবে দেখতে দেখতে পারবেন যে। খেলার ভিতরে খেলার চলাকালীন সেই সময় আমি বাদাম খাচ্ছিলাম এবং আমি আর কাকু আসলে খেলাটা দেখতে গিয়ে খুবই মজা হয়েছিল। আসলে আমিও একজন ফুটবল প্রেমী এবং আমিও ফুটবল খেলি। প্রতিনিয়তই প্রায় ফুটবল খেলা হয়। আসলে আমি জানিনা ফুটবলের ভিতরে আমি কতটা শান্তি পাই ফুটবল দেখলে মাথায় আর কাজ করে না। আরো আপনার নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে। আমি খেলা চলাকালী ন মাঠের ভিতরে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করি নি। যা আপনাদের মাঝে তো আমি তুলে ধরেছি। আসলে আমাদের খেলা দেখতে গিয়ে অনেক লেট হয়ে গিয়েছিল। আমরা হাফটাইমের পরে তাই কাজীপুর ফুটবলে একাদশ এক গোল দিয়ে দেয় আগে থেকে। এবং কুঞ্জনগর ফুটবল একাদশ খুবই আক্রমণ করছিল কিন্তু তারা একটা গোল দিতে পারেনি। একদম লাশ মিনিটের কাজীপুর ফুটবল একাদশ। আরেকটা গোল দিয়ে দেয় আসলেই গোলটা খুবই সুন্দর একটি গোল হয়েছিল। যা দেখে মন ভরে যায় এমন একটা গোল হয়েছিল। আসলে আপনারা গোলটা না দেখলে কখনো এই মজাটা বুঝতে পারবেন না। তারপরে আমরা সেখান থেকে বাড়িতে চলে এলাম আসার সময় হাটের ভিতরে বসে পড়া খাচ্ছিলাম এবং আমার কাকু মোবাইলের চার্জার কিনেছিল। কেনার পর আমি আর কাউকে মিলে বাড়িতে চলে আসি বাড়িতে আসার পর আমি প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিলাম। আসলে সামনে আমাদের পরীক্ষা তাই খুবই ব্যস্ততার ভিতরে সময় পার করছি। প্রাইভেট পড়ে আসার পর চলে এসেছে আপনাদের মাঝে। ভালোভাবে ফ্রেশ হওয়ার পর হালকা করে নাস্তা করে। স্কুলের পড়া কয়টা সব কিছু করে নেই। এবং রুটিন মাফিক। সবকিছু বইগুলো ব্যাগের ভিতরে ঢুকিয়ে নি। তারপরে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর। দেখি আমার বন্ধুরা ওই পাড়া থেকে চলে আসছে হাঁটতে হাঁটতে। তখন আমি আবার তাদের জন্য দাঁড়িয়ে থাকি আমাদের সাকুর মুখে। দাঁড়িয়ে থাকার পর কিছুক্ষণ তারপর তারা চলে আসলো। আমরা বন্ধু আর বান্ধবী মিলে একসাথে স্কুলের দিকে হাঁটতে চলে যায় গল্প করতে করতে চলে যায়। যাওয়ার পর স্কুলে গেলে খুবই ভালো লাগে। আসলে স্কুলের মত কোন জায়গায় মজা পায় না আমি। স্কুল যাওয়ার পর সব ম্যাডামের ক্লাসের পড়া করে যাই। কিন্তু আমাদের একটা ছাড় আছে সেই স্যারটি খুবই রসিকতার। আসলে সে ছাড়টি। আমাদের খুবই ভালোবাসে ও এবং আমাদের সাথে খুবই হাসি ঠাট্টা করে। আসলে আমরা স্কুল থেকে চলে গেলেও। ওই স্যারের কথা কোনদিন বলবে না আর ভুলতেও পারবো না। কারণ আমাদের ক্লাসের পড়া হোক বা না হোক সে স্যার আমাদের সাথে খুবই মজা করে। এবং সেই স্যার আমাদের সাথে খুবই রস করা করে। এবং ছেলেপেলেদের নাম পরিয়ে দেয়। যদি কেউ ক্লাসের মধ্যে বেয়াদবি কযায়। স্যার তাকে সাথে সাথে নাম পরিয়ে দেয়। এভাবে টিফিন পর্যন্ত শেষ হয়ে যায়। তারপর টিফিনে তো বন্ধুদের সাথে একসাথে নামাজ পড়ি নামাজ পড়ার পর। বন্ধুদেরকে একসাথে নিয়ে দোকানে সিঙ্গারা খেতে যায়। কারণ আমাদের ওইখানে স্কুলের বাজারে একটা লোক সিঙ্গারা ভাজি প্রতিদিনই। আসলে সেই লোকে সিঙ্গারা গুলো খুবই খেতে স্বাদ লাগে। আর বন্ধুদের সাথে সিঙ্গারা খেতে খুবই ভালো লাগে।এবং বন্ধুদের সাথে সিঙ্গারা খেতে গিয়ে আমার মুখের ভেতরে পড়ে যায়। আমি সেই দিন থেকে নিয়োত করেছি। যে বন্ধুদের সাথে পাল্লাপাল্লি করে গরম সিঙ্গারা কোনদিন খেতে চাবেনা। আর সিঙ্গারা খাওয়ার পর। আমরা স্কুলের ভেতরে চলে আসি। স্কুলে আসার পর বন্ধুরা মিলে ক্লাসে বসে পড়ি। আর তখনই একটু পরে আমাদের যে লোকটি গেট দারুণ করে। সেই গেটদার ওয়ান ভাইটি আমরা আসার পরপর গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। কারণ আমরা আর একটু হলে গিটের বাইরে থাকতে হতো। যাই হোক গেটের ভেতরে চলে এসেছি। আসার পর একটু পরে আমাদের যে লোকটি ঘন্টা দেয়। এখন একটু পরেই ঘন্টা দিয়ে দেয় ক্লাসের ঘন্টা। তার একটু পরে স্যার আমাদের ক্লাসে চলে আসে। আমরা খুবই আনন্দের সাথে ক্লাসটা শেষ করি। একটু পরে আমাদের গেম টিচার এসে। বলে তোমরা কে কে সাঁতার কাটতে ভালোভাবে পারো। সে সে সাঁতার কাটায় নাম দিতে পারো। আমাদের ক্লাস থেকে একটা বন্ধু। বলে আমি সাঁতার কাটায় নাম দেবো। পরে তাকে ছাড় বলে ক্লাসের ভেতরে বসে থাক আমি তোকে ডেকে নিয়ে যাবো নে। তারপর একটু পরে গেম টিচার এসে ওকে ডেকে নিয়ে যায়। তারপর ওদেরকে যে কয়জন সাঁতার কাটা দেবে প্রতিযোগিতা দেবে। সে কয়জনকে বাড়ি পাঠিয়ে দে। যে স্যার বলে তোরা বাড়ি থেকে ড্রেস নিয়ে আনগা। এই বলে সবাই বাড়ি থেকে বেস্ট নিয়ে আনে। এবং আনার পর আমাদের স্কুলের পাজরে একটা পুকুর আছে। সেই প্রকারে অনেক গভীর পানি। যারা যারা সাঁতার কাটে নাম দিয়েছিল। তারা তারা সেই সাঁতার কাটার জায়গায়।সাঁতার কাটার জন্য প্র্যাকটিস করেছিল। আর আমাদের ক্লাসের যে বন্ধুটি নাম দিয়েছিল। আমাদের কি আসলে ওই বন্ধুটি ফাঁস হয়েছে। আর আমাদের ওই বন্ধুটি আগামীকাল হয়তো বা গাংনীতে খেলা যাবে। আসলে জিতে এলেই ভালো কারণ আমাদের গ্রামের নামটা উজ্জ্বল করুক। এভাবেই আমাদের ক্লাসটা শেষ হয়ে যায়। তারপর আমরা ছুটির ঘন্টা দিয়ে দেও। তারপর আমরা বাড়ির দিকে রওনা হয়। বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে কখন যে বাড়িতে চলে এলাম টেরই পেলাম না। বাড়িতে আসার পর। স্কুল ড্রেস পাল্টে ফেলে তারপর সাথে সাথে খুবই খিদা লেগেছিল। গোসলটা করে এসেই। গরুর নান্দাই কিছুটা ঘাস দিলাম। তারপরে আমি ভালোভাবে নাস্তা করে নিলাম। আসলে আজকে খুবই ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে দিনটা পার করছি। বাড়িতে স্কুল থেকে আসার পর খেতে বসেছি সময় কাকু আমার কাছে ফোন দিয়ে বলে। যে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নে আজকে চাঁদপুর মাঠে খেলা আছে খেলা দেখতে যেতে হবে। আমি বললাম ঠিক আছে কাকু তুমি বাড়ি থেকে চলে আসো গাড়িটা নিয়ে। আমি রেডি হয়ে যাচ্ছি। আসলে আমি স্কুল থেকে আসার পর। আজকে আমি খুবই টাইট হয়ে পড়েছি এত পেয়ারার ভিতরেও। চলে এসেছি আপনাদের মাঝে আসলে কেবলমাত্র ভাত খেতেআপনারা নিচের ছবি দিতে ভালো হবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। রেফারি দাঁড়িয়ে আছে তখন আমি আরেকটা ফটোগ্রাফি করি। আর রেফারী টা খুবই সতর্ক একটা রেফারি। আমি একদিন খেলা খেলতে গিয়েছিলাম সেই দিনকেই রেফারিটা রেফারি করছিল। খুবই ভালো মানের একটা রেফারি। আসলে খুবই ব্যস্ততার ভিতরে সময় পার করছি। আর যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক। আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো।

Chandpur fieldIn fact, today is a very busy day. After coming home from school, I was eating when my aunt called me. As soon as you get ready, today there is a game in Chandpur field, you have to go to see the game. with the car I'm getting ready. Actually after I came from school. Today I am very tight even inside so many guavas. I came to you, actually, I just sat down to eat rice and then I saw my uncle in our house I also see that there are two more of them on another motorcycle with them. Then I somehow ate the rice lightly, left the rice pellet and went to watch the game with Kaku. You are the top picture of me after leaving When I was watching, I took out my mobile from Pokot and immediately took a selfie. Then you see a lot of people sitting and standing behind our picture watching the game. Actually I don't know the game today Konjinagar Football XI. Really enjoyed watching this game. In fact, two players from both teams were injured in this game today. Like saying fifty fifty, both of them went ahead. One's head is cracked, the other's b Two johnaries are well bandaged. Maybe they don't seem to be enjoying the game but at night they will realize how much it hurts. You can see it if you take a closer look at my picture below Immediately take some photographs. Also you can see that it would be better to give the picture below. I was eating nuts during the game within the game and it was really fun for me and Kaku to watch the game I went with the motorcycle. I kept that motorcycle on the motorcycle stand. And he took a ticket for 20 taka to keep the motorcycle. And the first half game so no one else took our tickets. Actually today Football is played almost constantly. In fact, I don't know how much peace I get inside football. You can also see that in the picture below. I play the game It was very late to watch our game. After half-time, the Kazipur Football XI conceded a goal. And Kunjnagar Football XI was very attacking but they couldn't score a goal. one It was a beautiful goal. It was a mind-blowing goal. In fact, you will never understand this fun if you don't see the goal. Then we came home from there and sat inside the market while reading Came home After coming home I went to private school. In fact, our exam is ahead so I am spending time inside very busy. Private has come to you after reading. You are better to provide the following picture And the referee is a very careful referee. I went to play one day and the referee was refereeing the same day. A very good quality referee. In fact, I am very busy. And no matter what Anyway, without further ado,

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.