Tell me for fear of me In fact, it will be too much to say about her, my girlfriend is a good student. And I didn't know he liked me in his heart. In fact, at that time, I was surprised by calling me in front of everyone and telling me that he give I then took the mobile out of Pokot. I took some pictures on my mobile. Also then he was asking me to upload some pictures from my mobile. I said ok give me your mobile I will take pictures on your mobile And if you look carefully at the picture below, you can see that we are all friends and a husband and his wife and our girlfriend are all in this photography. If you notice you can see that Swami left us with seven up of the big litter. And I saw that he was with him and brought sweets for us. And when I saw those sweets, they were very expensive, expensive sweets and amazing to eat and eat I was bringing Alor Malish and dal and meat along with it and we bought and brought curd and meat while no one was there I was running alone. In fact, one of our brothers invited the elder brother next to my house.He said that the food cooked by you is very affordable. I said bro everything is fine but the meat is a bit too salty. Bhiya said from this time, let's add a little bit of cosine salt, then it will be fine It was getting close to night and the box was playing loudly and if you look at the picture above you can see that I like it a little bit.I dropped him on a motorcycle and came in front of their house. My girlfriend was telling me, ok, come inside the house, I said no and didn't come. Later one day I will go to your house. It's okay. I'm fine. I'm off He said that while coming home, I was getting insects in my eyes. It was very difficult to ride the motorcycle, but I have to come home anyway. After coming home, we went to the park. Because the park is not there We were not allowed to play the box so we picked up the boxes from room to room. Then in the morning we play with the boxes again. By saying that we are friends and family together for a long time If not, I don't understand. Fun with friends and so much fun with girlfriends. And you can see in the picture below that I took some photography at night and you can see. I am standing behind them with a green ganji. I had a lot of fun with my friends. By doing this, our picnic ended. Which we can never forget and you can see.How many kinds of beautiful grasses are under our feet, what a pleasant environment, they are very pleasant to look at, and the moments spent with girlfriends are very fun and I will never forget the happy days. Actually we are still in school .He said that we will have a picnic for two years, we will never miss such a beautiful and fun moment. So I will stay in school for two years. In those two years we would have a picnic in our village park. No matter what Let's share it with you. Tomorrow I will appear among you with a new post. I hope with some new posts .
আমি আমার বন্ধু বান্ধবীদের বলছিলাম। তোরা বাড়ি থেকে ভালোভাবে সেজে আয়। আমরা রান্না করে তারপরে বাড়িতে যাব। ওরা বাড়ি থেকে সেজে এসে সবাই সবার জিএফ আর বিএফ নিয়ে ঘুরতে ঘুরতে চলে গেছে এদিক ওদিক। আমরা দুই বন্ধু মিলে বসে ছিলাম। এবং রান্না শেষ করার পর আমরা দুই বন্ধু মোটরসাইকেলে। করে বাড়িতে চলে এলাম এবং আমি বললাম তোমাদের যদি ইচ্ছা হয় তাহলে তোমরা খেতে পারো আর যদি মনে কর আমরা বাড়ি থেকে গোসল করে আসি তাহলে তার পরেও খেতে পারো। আমাদের এক বান্ধবী হঠাৎ করে বলল তোরা আসবি তারপরে খাব কারণ তোরা দুজনে রানলি আমি বললাম তোদের তোরা যা করবে তাই ভালো হবে। আমি আর বন্ধু মিলে বাড়ি থেকে বাড়িতে এসে ভালোভাবে গোসলটা শেষ করে। তোমার বাড়িতে হয়েছিল ৪ কেজি ওজনের দুইটা শোবা আমি বাড়ি থেকে বেরিয়ে থেকে বের করে ফ্রিজ থেকে দুই গুলো বাইর করে। সেগুলো নতুন পোশাক পরিধান করলাম করার পর দেখি বন্ধু আমার কাছে ফোন দেয় রে তোদের বাড়ির সামনে আমি তাড়াতাড়ি চলে আয় ওরা খাইনি খিদে লেগেছে তোরা তাড়াতাড়ি চলে আয়। আমি দুইটা হাতে করে নিয়ে নতুন পোশাক পরিধান করার পর দেখি আমাদের সাকুরমুখে দাঁড়িয়ে আছে মোটরসাইকেল নিয়ে। আমি তখন তাড়াতাড়ি বাইকের পেছনে উঠে বসলাম আমাকে নিয়ে চলে গেল ওখানে পার্কের ভেতরে।। আর আপনারা ওখানে ছবিটা ভালো ভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমি সবার সাথে ফাজলামি করছিলাম আর যাদের যাদের বিএফ আর জিএফ আছে তাদের মুখি তুলে আমাদের খাইয়ে দিচ্ছিল। তখন অনেকক্ষণ নাচানাচি করর পর বন্ধু বান্ধবীরা মিলে আড্ডা দিচ্ছিলাম। আমি জানি ওই বান্ধবীটা আমাকে পছন্দ করে মনে মনে আমিও হালকা হালকা করি কিন্তূ ও আমাকে বলতে পারেনা। এবং আমি ওকে বলতে পারি না তাই আমাদের প্রেম হয় না। আমি নাচানাচি বন্ধু বান্ধবীদের সাথে। তখন আপনার তো দেখতে পাসেন উপরের ছবিটিতে ওই বান্ধবী আমার কাছে এসে বলে যে কয়েকটা সেলফি তোল আমার সাথে। তখন ওই বান্ধবীর সাথে আমি সেলফি তুললাম। আসলে এই বান্ধবীটা খুবই ভালো মানুষ। এবং আমি জানি ও আমাকে হালকা হালকা ভালোবাসে। আমার ভয়ে ও বলতে পারেনা। আসলে ওর ব্যাপারে বলতে অনেক হয়ে যাবে পড়ালেখায় ভালো ছাত্র আমার বান্ধবীটা।এবং আমি জানতাম না সে আমাকে মনে মনে পছন্দ করে রেখেছে। আসলে সেই সময় আমিতো অবাক সবার সামনে আমাকে ডেকে নিয়ে এনে আমাকে বলছে যে সেলফি তুলে দাও। সব বান্ধবী এবং বন্ধু আমার মুখপান তাকিয়ে আছে। যে ও একে বলল ছবি তুলে দেও। আমি তখন মোবাইলটা পোকোট থেকে বের করে। আমার মোবাইলে কিছু ছবি তুলে দিলাম। আরো তখন ও আমাকে বলছিল যে আমার মোবাইল থেকে কিছু ছবি তুলে দাও। আমি বললাম ঠিক আছে তোমার মোবাইলটা দাও আমি তোমার মোবাইলে ছবি তুলে দিচ্ছি। তখনও মোবাইলটা হাতে থেকে আমার কাছে দিল সেলফি তোলার জন্য। আমি আর কথা না বলে তাকে সেলফি তুলে দিলাম। আর আপনারা নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমরা যে কয়জন বন্ধু বান্ধবী এবং একজন স্বামী ও তার স্ত্রী আমাদের বান্ধবী সবাই মিলে এই ফটোগ্রাফি মধ্যে আছি। আপনারা লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে হলুদ হলুদ দুইজন স্বামী-স্ত্রী। আর আমার বান্ধবীকে দাওয়াত দিয়েছিলাম এবং তার স্বামীকে তাই তার স্বামী আমাদের মধ্যে বড়ো লিটারের সেভেন আপ নিয়ে চলে এলো। এবং তার সাথে আছে দেখলাম আমাদের জন্য মিষ্টি ও নিয়ে এনেছিল। আর আমি যখন আমি দেখলাম সেই মিষ্টি গুলো খুবই দামি দামি মিষ্টি আর খেতে আর খেতে যে অসাধারণ লাগে। যা আপনারা মিষ্টিগুলো না খেলে বুঝতে পারবেন না। এত পরিমান স্বাদ হয়েছিল। আর আমি সব কিছুর আনছিলাম আলোর মালিশ এবং ডাল এবং তার সাথে মাংস আর আমরা কিনে নিয়ে এসেছিলাম দই এবং মাংস রান্নার সময় কেউ ছিল না আমি একা একাই রান ছিলাম । আসলে আমাদের ভাইয়ের এক আমার বাড়ির পাশে বড় ভাইয়ের দাওয়াত দিয়েছিলাম সে ভালো হবে রান্না করতে পারে তাকে দাওয়াত দিয়েছিলাম ভাইয়া আমাদের এখানে খাবেন আপনি বিকালের খাওয়াটা এবং খাওয়াটা শিখিয়ে বলল আসলেই খুবই সাধ্য হয়েছে ভাইয়া তোমার রান্না করা খাবার। আমি বললাম ভাইয়া সবই ঠিক হয়েছে কিন্তু মাংস একটু লবণ বেশি হয়ে গেছে। ভাইয়া বলল এইবার থেকে আসো কসাইনের লবণ একটু অল্প করে দিবা তাহলে ঠিক হয়ে যাবে। কারণ কষানোর সময় বেশি লবণ হয়ে যাবে সে যে ভালো লাগবে না পরে লাগলে একটু লবণ দিয়ে নিবা আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া। এই বলে আমার অনেকক্ষণ ঘোরাঘুরি করছে না এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি করতে করতে অনেক রাতের কাছাকাছি হয়ে গেছিল এবং জোরে জোরে বোক্স বাজছিল এবং আপনি উপরের ছবিটির লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন যে আমাকে একটু একটু পছন্দ করে তা কি আমি সন্ধ্যা রাতে তার বাড়ি আমাদের বাড়ির একটা গ্রাম পরের গ্রাম। তাকে আমি সন্ধ্যাবেলায় মোটরসাইকেলে করে তাকে নামিয়ে দিয়ে এলাম তাদের বাড়ির সামনে। বান্ধবী আমাকে বলছিল আচ্ছা ঠিক আছে বাড়ির ভেতর ঢুকে আয় আমি বললাম না আর আসেনি। পরে একদিন তোদের বাড়িতে যাব ঠিক আছে ভালো থাকিস চলে গেলাম বান্ধবী বলল আচ্ছা ঠিক আছে দেখে শুনে বাড়ির দিকে চলে যাস। আমি বললাম ওকে থ্যাংক ইউ ধন্যবাদ। এই বলে বাড়ির দিকে আসার সময় চোখের ভিতরে পোকা পড়ছিলাম মোটরসাইকেল চালাতে চালাতে খুবই কষ্ট হয়েছিল কিন্তু কি তাও বাড়িতে তো আসতেই হবে। বাড়িতে চলে আসার পর আমাদের পার্কের ওখানে যায়। কারণ পার্কের ওখানে না গেলে বক্স বন্ধুরা আছে আমার বন্ধুরা বক্সগুলো বাজাচ্ছিল ছিল তাই ওখানে গেলাম । আসলে সে রাতে আমাদের বক্স বাজাতে দিয়েছিল না তাই আমরা সেইগুলো ওইখানে ঘরে একটা ঘরের ভিতরে বক্স গুলো তুলেছিলাম। পর তারপর সকালে আমরা আবার বাক্স গুলো নিয়ে বাজায়। এই বলে আমরা অনেকক্ষণ আমরা বন্ধু বান্ধবী ফ্যামিলি একসাথে আনন্দ করলাম ফ্যামিলির মতো আনন্দ করলাম। যা এই আনন্দটা আমাদের সারা জীবন মনে থেকে যাবে এই এত সুন্দর আনন্দের মুহূর্তগুলো আসলে উপভোগ না করলে বুঝতামি না। বন্ধুদের সাথে মজা এবং বান্ধবীদের সাথে এত মজা করা যায়। এবং আপনারা তার নিচের ছবিটিতে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে রাত হয়ে গেছিল সেই সময় কয়েকটা ফটোগ্রাফি করি আর আপনার তো দেখতেই পাচ্ছেন এই ফটোগ্রাফির মধ্যে আমরা সবাই আছি আর আমি দাঁড়িয়ে আছি ওদের পিছনে সবুজ মত একটা গেঞ্জি পড়ে । বন্ধুদের সাথে অনেক সময় মজা আনন্দ করলাম। এভাবে করতে করতে আমাদের পিকনিক টা শেষ হয়ে গেল। যা আমরা কোনদিনও ভুলতে পারবো না আর আপনার তো দেখতেই পাচ্ছেন আশপাশে। আমাদের আশেপাশে ছবিগুলোর পেছনে কত ধরনের ফুল গাছ এবং কত ধরনের সুন্দর কিছু ঘাসও আছে আমাদের পায়ের নিচে যা মনোরম পরিবেশ ওরা দেখতে খুবই ভালো লাগে আর বান্ধবীদের সাথে কাটানো মুহূর্ত খুবই মজার এবং আনন্দোর দিনগুলো মনে আর ফিরে পাবো না। আসলে আমরা এখনো স্কুলে আর দুইটি বছর আছি। আমাদের বন্ধু এবং বান্ধবীরা বলছিল এ দুই বছরের পিকনিক করবো আমরা এত সুন্দর মজার মুহূর্ত আমরা কোনদিন আর মিস করবো না। তাই আমারও দুটি বছর চেয়ে স্কুলে থাকবো। সে দুটি বছর আমরা আমাদের গ্রামের পার্কে আমরা পিকনিক করবো। আর যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক। আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো। নতুন ধরনের কিছু পোষ্ট নিয়ে আশা করি
My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.