Assalamualaikum how are you all blurt spaceCommunity I am @hossain4152 from Bangladesh.
So without further ado let's share today's post.
Assalamu Alaikum my dear friends. How are you all, I hope you are doing well by God's grace. Alhamdulillah I am also very well by the grace of Allah. Hajj for a very nice post on "blurt space".In the morning, father called me from sleep. Because today is Jumma day.Wake up in the morning well refreshed and have a light breakfast. After doing it, I saw that my brother called me. That brother should not go to cut the grass in the field. I said yes, brother, I have to go to the field to cut grass. This is what I said to my brother coming now After eating well, my brother and I went to the field with the hay and the bag. To cut the grass we go to cut the grass. We have to go there far from home. actually In fact, the price of bichali is very high so the cows have to cut grass and feed it. He said, I and my brother went to the field and when we came to the field far away from our house, the two brothers went to the field crying to break the mud.After reaching there, my brother and I put the sacks on the sheep. My brother and I fell into the water. After getting down, I went a little way from there and saw some grass in front of me. On one side, brother Again there is a pond. He came from there with food and started cutting grass with us, in fact he went to the field long before us. So instead of cutting half of our bag, he had to cut the grass. His brother said this to him I fed the pond in the field and cut the grass on the side. Actually, what else to do, I came home and my brother kept cutting the grass like this. After cutting those grasses, I and my brother cut those grasses together giving In this way, let the grass load. Still another paja will be needed, two brothers will need two pajas of grass and thus me and my brother cut the grass together. After cutting, I burned the grass to re-sit. plant the grass Where we cut the grass, the water would be knee deep. After spitting on the grass, my brother and I said together, "Brother, there is a faucet there, let's drink water from that faucet. I am very thirsty, brother."After a long time, brother, let's go home, we don't have to steal the grass again. We have to wash the cow's body again, let's go home quickly. What did he say, I put the tree on my head and then i stayed I'm going to walk ahead because the load is too big, so I'm going to see where I don't miss it. And wherever it rings, I am telling you, brother, your bag will be tied here, so be yourself. And My brother's high suit was with me. I went to their house and brought the high suit to the brother's house. Then from there I came home, huffed a little then stole the grass well then I said I throw up quickly. So father brought me. Then they are not well mixed. After taking the grass, I take it well and put it in the bag. Then those sacks where sore And there were a lot of news in the cows, I washed them well with a motor and thencleaned the Nandas. Then I gave water to that Nanda and another Nanda gave grass to the cows. Those grasses are fields for cows to eat We plant shag on the side of the house and plant other curries and things like catch. Eggplant tree, gourd tree, red leafy greens, spinach, green leafy tree, kumru tree, then there are more papaya trees inside it, and many more mango trees are planted inside it. Today I cleaned them that were dirty with my father. Actually I am having a very busy time today, I am under a lot of work pressure. Which goes without saying.
সেই ছবিটা ভাইয়া প্লেনের ভেতরে ওঠার পর সেই ছবিটা তুলেছে এবং আমার কাছে দিয়েছে ভাইয়া। আসলে ছেলে হয়ে জন্মালে তোমাকে যেভাবেই হোক প্রতিষ্ঠিত হতেই হবে এটাই হল ছেলে হওয়ার লক্ষণ। আসলে ভাইয়া প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য এই জিনিসটাকে ছেড়ে সিংগাপুর যাওয়ার জন্য রওনা হলো। আপনারা ভালোভাবে লক্ষ্য করলেন দেখতে পারবেন যে পাইলট এর ভেতরে অনেক মানুষ আশপাশের সবাই দাঁড়িয়ে আছে এবং যারা পানি সার্ভিস করে এবং তারা পানি দিয়ে বেড়াচ্ছে। আর আপনারা তার নিচে ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমি আর ভাইয়া মিলে আরো কয়েকজন ছিল আমাদের সাথে। তখন গাংনীতে থুতে এলাম ভাইয়া কে। আসলে ভাই আমাকে আগে থেকেই বলে রাখছিল যে ভাইয়া যদি আমি যেদিন কি যাব সিঙ্গাপুর সেদিন আমাকে রেখে আসতে যাবা। আমি বলছিলাম আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া তোমাকে রেখে আস্তে যাবো আমি তাই বলে আগের দিন আমাকে বলে রেখেছিল। আর তারপরের দিন আমি আর ভাইয়া মিলে যায় কিনা কাটার দরকার তা সব পোড়া দোয়া থেকে কিনে নেই আনি। বাড়িতে আসার পর ভাইয়া বলে কালকে কিন্তু বাড়ি থেকে চলে যাব আমাদের বাসায় খাবি এবং সবকিছু আমার এখানে থাকতে হবে। তোমাদের বাসার সবাই আমার বাড়িতে খাবে। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া। তুমি একটু আমার আব্বুকে বলে দিওনি ভাইয়া বললো ঠিক আছে আমি ছোট আব্বুকে বলে দিবনি। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া। এ বলে ভাইয়া পরের যে সবাই তাদের বাড়িতে খাওয়া দাওয়া করলাম আমার বাসার লোক এবং যাওয়ার সময় ভাইয়া সবাইকে পা ধরে সালাম করিয়েছে সেগুলো যে আমাকে ক্ষমা করে দিও যদি তোমাদের কাছে কোন ভুল করে থাকি। আমার আব্বু তখন ভাইয়ের হাতে মদি একটা ৫০০ টাকার লোড দিয়েছিল আসলে এ সময় বসে আছে কোন কাজ কাম নাই তাই বেশি টাকা দিতে পারিনি ভাইয়ের হাতে। ভাইয়া বলছে লাগবেন ছোট আব্বু টাকা। তাও আমার আব্বুর জোর করে দিয়েছিল। এই বলে বাড়ি থেকে যাচ্ছিলাম যাওয়ার সময় ভ্যানে করে হঠাৎ এক মোটর সাইকেল ওয়ালা আমার ভাইয়া ডান সাইডে বসেছিল কেন এক মোটরসাইকেল ওয়ালা উড়তে উড়তে এসে ভাইয়ের হাতের সাথে ধাক্কা মেরে জোরে চলে গেল পাশ কেটে আর সেই মোটরসাইকেল আবার স্যান্ডেল সেখানে পড়েছিল। আমার ভাইয়ের খুবই লেগেছিল। এবং হাত সাথে সাথে অনেক ফুলে গিয়েছিল তাই গাংনীতে যাওয়ার পর ভাইয়ের একটা চেনা পরিচয় দোকান ছিল ঔষুধের দোকান সেই দোকান থেকে ব্যথার ওষুধ এবং গ্যাসের ওষুধ খেয়ে নেয়। খেয়ে নেওয়ার পর কিছু সময় পরে ব্যথা একটু কমে যায়। আর আমরা চারজন গিয়েছিলাম ভাইকে থুতে। আমার সেখানে যাওয়ার পর ভাইয়া বলে সবাই দুধ চা খায় তখন ভাইয়া চারজনের জন্য চারটা দুধ চা ওডার দেয়। আপনারা আমার নিচের ছবিটিতে ভালো ভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে দুধ চা খাওয়ার সময় আমি মোবাইলটা পোকোট থেকে বের করে একটা ফটোগ্রাফি করে ফেলি সাথে সাথে। আসলে ওই লোকের দুধ চা খুবই স্পেশাল করে বানায়। এবং গাংনিতে আমরা গেলে ওই লোকের দুধ চা খেয়ে আসি বাড়িতে। আর ঐ লোকটা খুবই সুন্দর করে দুধ চা বানাতে পারে। যা আপনারা না খেলে কখনোই ভুলতে পারবেন না। এবং দুধ চাটা সেরকম হয়েছিল। আমরা গ্রামের চা খাই এরকম ভালো হয় না কোনদিন। আর দুধ চাটা খুবই গরম ছিল তাও খেয়েছিলাম খুব সাদে সাদে আমার পাশে আরেকটা ভাই ছিল সে বলছিল প্রতিদিন দুধ চা খেতে আসতে হবে এখানে। আমি বললাম ভাইয়া দুধ চা পনেরো টাকা করে। এবং গাড়ি ভাড়া আমাদের 50 টাকা পড়ে যাবে এত খানিক পথ আসতে। ভাইয়া বলল দুধ চা খেতে হবে এখানে আসতে হবে। আমি বললাম ঠিক আছে এখানে আলিই হবে দুধ চা খেতে। এই বলে অনেকক্ষণ বসে ছিলাম। আপনারা নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। কিছু আইসক্রিমের ছবি আসলে ভাইয়া বলছিল আইসক্রিম খাবা নাকি। আমি বললাম এই গরমের সময় আইসক্রিম খেলে ঠান্ডা হয়ে যাবে দেহটা। তখন সাথে সাথে ভাইয়া আইসক্রিম বের করে আমার একটা দেয় আর ভাই একটা খাই। আসলে আইসক্রিমটা খুবই সুস্বাদু লাগছিল। আইসক্রিমের দাম ছিল ৩০ টাকা করে দুইটা ষাট টাকা। আর আইসক্রিমটা খুবই সুন্দর করে মুড়াইনি ছিল। আসলে আইসক্রিম এত রকম জিনিস দিয়ে বানানো যে আমি কখনো ভাবতেই পারিনি এতো সুন্দর টেস্ট লাগবে খেতে। তাই আইসক্রিমটা খেয়ে নিলাম সাথে সাথে। এবং সেখানে অনেকক্ষণ ধরে বসে ছিলাম আমরা। ফ্যানের উপর বসে বসে গল্প করছিলাম। আমাদের বাজারে দোকানে একটা পাগল লোক ছিল সেই লোকটি সব দোকানের সামনে ঝাড়ু দিয়ে বেড়েছিল। যা দেখি খুবই অবাক হয়ে গেছে গেলাম। কারণ এক সময় তিনি পুলিশের চাকরি করতে হয়তোবা এতওযু করে আসার পর আমার টেবিলের উপর টুপি ছিল টুপিটা মাথায় দিয়ে যায় নামাজটা বিছিয়ে ফজরের নামাজের জন্য প্রস্তুতি হলাম। এবং ফজরের নামাজটা পড়ে নিলাম বাড়িতেই কারণ আমার একটু লেট হয়ে গেছিল ঘুম থেকে উঠতে। ফজরের নামাজটা শেষ করে নিয়ে যায় নামাজটা গুছিয়ে রেখে দিলাম যেখানে ছিল সেখানে। তারপরে আমার ক্লাসের পড়াটা পড়ছে থাকলাম। কিছু সময় আমার ক্লাসের পরোটা পড়ে নিলাম। ক্লাসের পড়াটা পড়া শেষ করে আমি দাঁত ব্রাশ করছিলাম না। আমি দাঁত ব্রাশ করতে করতে ফাঁকা এদিকে গেলাম। ফাকার দিকে যাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করছিলাম আর তো হাঁটাহাঁটি ব্যায়াম করছিলাম। আসলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে খুবই ভালো লাগে। তাই আমি নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠি। পড়তে মন চায় না সকালে তাও আব্বু ঢেকে দেয়। তারপরে ভাইয়াকে ডাকতে গেলাম বাড়িতে ভাইয়া বলছিল আমাকে প্রতিদিন সকালে ডেকে দিবে। তারপরে ভাইয়ের সাথে কিছু সময় হাটাহাটি করি এদিক ওদিক হাট হাটির পর তারপরে আমি বাড়িতে এসে দাঁতটা ব্রাশ শেষ করে ভালো করে মুখ পরিষ্কার করে দেয়নি তারপরে ভাইয়া বাড়িতে চলে যায় তারপর আমি আমাদের বাড়িতে চলে আসি। আসলে সকালে খুব ঘুম পাচ্ছিলো। তাই আবার হাত মুখ ধুয়ে এসে আবার ঘুম দিলাম ঘুম দেয়ার পর সে মোবাইলটা তুলে দেখি সাড়ে আটটা বেজে গেছে। ঘুম থেকে ওঠার পর ভাত খেতে গেলাম। ভাত খেতে পারলাম না তাই হালকা করে নাস্তা করলাম দোকানে থেকে কিছু কিনে নিয়ে তারপরে বাড়িতে চলে গেলাম বাড়িতে আসার পর ভাইয়াকে বললাম মাঠে ঘাস কাটতে যেতে হবে না ভাইয়া বললে হ্যাঁ যেতে হবে তো না গেলে গরুর খাওয়াবো কি এই বলে আমি আর ভাইয়া মিলে সেই কথাগুলো আমি বাড়িতে চলে আসি বাড়িতে আসার পর আমি বাড়িতে প্যান্টটা পরে নেই তাড়াতাড়ি। যেখানে ঘাস কাটবো। সেখানে অনেকটা পানি এবং চেই বলে এক ধরনের ঘাস আছে। সেখানে প্যান না পড়ে গেলে সব হাত-পা কেটে যায় তাই সবাই প্যান্ট পড়ে যায় সেখানে ঘাস কাটতে গেলে। তাই তাড়াতাড়ি প্যান্টটা পরে নিয়ে কিছু সময় মোবাইল টিপছিলাম মোবাইল টিপতে খুবই ভালো লাগছিল সকালে তাই কিছু সময় মোবাইল টিপছিলাম। মোবাইল টিপতে টিপতে আমার আর খেয়াল নেই যে ঘাস কাটতে যেতে হবে। আমাকে ভাইয়া ডাকে এত দেরি আছে কেন তাড়াতাড়ি চলে আয় এই বলে মোবাইলটা আমি তাড়াতাড়ি থুয়ে। আমি হাইসুটা ভালোভাবে ভালো বালো দিয়ে নেয় এবং বস্তাটা গুছিয়ে নি তারপর আমি চলে যায় ভাইয়ের সাথে মাঠে যাস কাটতেই। তারপর একটা জায়গা দেখে আসি যেখানে অনেক মাছ ধরছিল ভাই আমাকে বলছিল ঢেলা মেরে মাছ আছে কিনা আমি আবার ঢেলা মারছিলাম মাছ আছে কিনা। পরে দেখি সেখানে অনেকআমাদের বাজারে দোকানে একটা পাগল লোক ছিল সেই লোকটি সব দোকানের সামনে ঝাড়ু দিয়ে বেড়েছিল। যা দেখি খুবই অবাক হয়ে গেছে গেলাম। কারণ এক সময় তিনি পুলিশের চাকরি করতে হয়তোবা এত স্মার্ট সেই লোকটি আসলে আল্লাহ কখন কার কোথায় রাখে কেউ জানে না। সবই আল্লাহর লীলা খেলা সেখানে বসে বসে দেখছিলাম সেই লোকটি কাজ করছিল। আর কাজ করার পরে সেই লোকটি ঝাড়ু দেয়া শেষ করে ময়লাগুলো তুলে এক জায়গায় ফেলে দেয়। তার একটু পরে সেই দোকানের কাছে এসে যে দোকানগুলো ঝাড়ু দিল সেই দোকানের মালিকের কাছ থেকে টাকা চাইতে এসেছিল ওই পাগল লোকটা আসার পরপরই দোকান আলার টাকা বার করে দিয়ে দেয়।তার একটু পরে সেই দোকানের কাছে এসে যে দোকানগুলো ঝাড়ু দিল সেই দোকানের মালিকের কাছ থেকে টাকা চাইতে এসেছিল ওই পাগল লোকটা আসার পরপরই দোকান আলার টাকা বার করে দিয়ে দেয়। এবং অনেকক্ষণ ধরে বসে ছিলাম আমরা ভাইয়ের বাস আসার জন্য। বসে থাকতে ক্লান্ত হয়ে গেছিলাম। আর ভাইয়া খুবই নার্ভাস হয়ে গেছিল যে বাড়ি ছেড়ে এবং এই দেশ ছেড়ে চলে যাচ্ছে একবারে সিঙ্গাপুর আবার জানে না সে কবে বাড়িতে ফিরবে এবং দেশে ফিরবে। তাই তার অনেক কষ্ট হচ্ছিল এবং বাড়ি থেকে আসার সময় কান্না করে দিয়েছিল। এবং সবার কাছ থেকে ক্ষমা চেয়ে এসেছিল। আর আপনারা নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে যখন যে আর বাসটি এল তখন আমি সাথে সাথে মোবাইলটি পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে একটা ফটোগ্রাফি করে নেয় সাথে সাথে কারণে বাসটা খুবই সুন্দর লাগছিল। যা মনে হয়েছিল খুবই সুন্দর একটি বাস। আর সে বাসটি চালাচ্ছিল এক মুরুব্বী চাচা তার মুখে হালকা চাপা দাঁড়িয়ে ছিল। দেখে মনে হয়েছিল হয়তোবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে। এবং মুরুব্বী লোকটা খুবই ভালো মানুষ দেখে মনে হয়েছিল।আর আপনারা ভালোভাবে নিচের ছবিটিতে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমরা যেখানে বসে ছিলাম ওখান থেকে রাস্তায় গাড়ি যাওয়া আসা করছে আরো তার মাঝে আপনারা দেখতেই পাচ্ছেন সব দিকে আলো জেদিকে তাকাই সেদিকেই আলো।আর আপনারা তার নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমার ভাইয়া বাসের মাঝখানে ছিল পেয়েছিল।আরো ভাইয়ের আশেপাশে অনেক লোক বসে ছিল। আরো আপনারা তো দেখতেই পাচ্ছেন নিচের ছবিটিতে ভাইয়ার আব্বু তার সাথে কথা বলছিল।আর যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক। আগামীকাল আপনাদের মাঝে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হবো।
If you look carefully, you can see that the pilot's V walking around And if you look closely at the picture below, you can see that I and Biya were accompanied by a few others. Then I came to spit on Gangni brother. In fact, the brother was already telling me that the brother.Yes, brother, I will leave you and go slowly, as he told me the other day. And the next day, I and my brother need to cut whether they are compatible or not. After coming home, brother says tomorrow Everyone in your house will eat in my house. I said ok bro. You didn't tell my father, Biya said ok, I won't tell my little father. I said ok bro. This brother is next Forgive me if I have done any wrong to you. My father gave a load of 500 rupees of liquor to my brother, but at that time I had no work to do, so I could not give more money to my brother. bro say Saying this, while I was leaving home in a van, suddenly a motorcycle rider was sitting on the right side of my brother.Saying this, while I was leaving home in a van, suddenly a motorcycle rider was sitting on the right side of my brother.had fallen My brother loved it. And the hand immediately swelled up a lot so after going to Gangni, brother had a well-known drug store and took pain medicine and gas medicine from that shop After I went there, brother said that everyone eats milk tea, then brother ordered four milk teas for four people. If you look closely at my picture below, you can see that I am holding my mobile phone while drinking milk tea.with Actually that man makes milk tea very special. And when we go to Gangni, we come home after drinking that man's milk and tea. And that man can make milk tea very nicely. Which you can never forget without playing. And I also ate very pale. There was another brother next to me. He said that he should come here for milk tea every day. I said, brother, milk tea costs 15 rupees. And the car rental will cost us 50 rupees to come so far. B I was sitting saying this for a long time. You can see that if you look closely at the picturebelow. Some of the ice cream pictures were actually brother saying whether to eat ice cream or not. I said that eating ice cream during this summer will make you cold Actually the ice cream looked delicious. The price of ice cream was 30 taka for two 60 taka. And the ice cream was very nicely wrapped. In fact, ice cream is made of so many things that I never imagined The guy was the guy who grew up sweeping the front of all the stores. I was very surprised by what I saw. Because at one time he may be so smart to work as a policeman, but no one knows when and where Allah keeps him And after the work, that man finishes sweeping and picks up the dirt and throws it in one place. A little later, the mad man came to the shop and asked for money from the shop owner who swept the shops.And Biya was very nervous leaving home and leaving this country Singapore once again not knowing when he would return home and return to the country. So she was suffering a lot and crying while coming from home You can see that when the bus arrived, I immediately took the mobile phone out of Pokot and took a photograph because the bus looked so beautiful. What seemed like a very nice bus. And he b was standing lightly pressed. It looked as if he had prayed five times. And the old man seemed like a very good man. And if you look closely at the picture below, you can see where we are And if you look closely at the picture below, you can see that my brother was in the middle of the bus. There were many people sitting around him. You can also see the brother's father in the picture below.Anyway, without further ado, let's share today's post with you. Tomorrow I will come to you with a new post.
সকালে ঘুম থেকে উঠে ভালোভাবে ফ্রেশ হয়ে হালকা করে নাস্তা করে। করার পর ভাই দেখি আমার কাছে ফোন দিছে। যে ভাই মাঠে ঘাস কাটতে যেতে হবে না। আমি বললাম হ্যাঁ ভাইয়া মাঠে ঘাস কাটতে যেতে হবে। এই বলে আমি ভাইয়াকে বললাম ভাত খেয়ে নাও তুমি আমি হালকা করে খেয়ে নি। খাওয়ার পর হাই সুটা ভালোভাবে বালু দিয়ে নাও আমি চলে আসছি এখনই। এ বলে ভালোভাবে খাওয়ার পর আমি আর ভাইয়া।হাইসো আর বস্তা নিয়ে চলে গেলাম মাঠে আমি আর ভাইয়া। ঘাস কাটার জন্য আমরা যেখানে ঘাস কাটতে যায়। সেখানে আমাদের বাসা থেকে সেখানে অনেক দূরে যেতে হয়। আসলেই কষ্টগুলো করতে হয় যতদিন আমাদের গরু না বেচা হবে ততদিন এই কষ্ট গুলো আমাদের করতে হবে। আসলে বিচালির দাম অনেক বেশি তাই গরুকে ঘাস কেটে খাওয়াতে হয়। হে বলে আমি আর ভাইয়া চলে গেলাম মাঠে আর আমাদের বাসা থেকে মাঠে অনেক দূরে আসলে কাদা ভাঙতে ভাঙতে দুই ভাই কাঁদার মধ্যে দিয়ে চলে গেলাম সেই মাঠে অনেক দূর মাঠ। বাড়ি থেকে কিছু না হলেও তিন থেকে চার কিলো হবে, এত দূরে যে ঘাস কাটতে হবে। যাওয়ার পর সেইখানে পৌছালাম পৌঁছানোর পর আমি আর ভাইয়া বস্তা গুলো ভেড়ির উপর রেখে। আমি আর ভাইয়া পানির ভিতরে নেমে পড়লাম। নেমে পড়ার পর সেখান থেকে আরেকটু পথ গেলাম যাওয়ার পর দেখি সামনে কিছু ঘাস আছে। এক সাইডে ভাইয়াকে বলে এই সাইডে তুমি কাটো আর আমি এই সাইটে কাটি। এইভাবে আমি আর ভাইয়া কাটতে কাটতে তখন থেকে আমাদের সাথে আমার এক বন্ধু পরে তাদের আবার ওইখানে পুকুর। ও সেখান থেকে খাবার দিয়ে এসে আমাদের সাথে ঘাস কাটতে লাগলো আসলে ও আমাদের অনেক আগে গিয়েছিল মাঠে। তাই আমাদের এক বস্তার অর্ধেক কাটতে না কাটতে ওর হয়ে গেল ঘাস কাটা। এই বলে ভাইয়া ওকে বলল যে তোর তো হয়ে গেল তুই না হলে চলে যা। তারপরে আমার এই বন্ধুটা বলে আচ্ছা ঠিক আছে ভাইয়া তোমরা কাটো আমি বাড়ির দিকে যাই সকালে ভোরে এসেছি আমি মাঠে পুকুরে খাবার দিলাম আর সাইডে ঘাস কাটলাম। আসলে কি আর করার ও বাড়িতে চলে এলো আমি আর ভাই এভাবে টুকটুক করে ঘাস গুলো কাটতেই থাকলাম। কাটার পর সেই ঘাসগুলো আমি আর আমার ভাইয়া মিলে সেই ঘাসগুলো ডাঙ্গায় করলাম ভেড়ির উপরে। ভেরির উপরে তোলার পর ভাই আর ঘাসগুলো ভাইয়া তার বস্তায় লোড দিচ্ছে আর আমার ঘাসগুলো আমি আমার বস্তায় লোড দিচ্ছি। এভাবে ভাবে ঘাস গুলো লোড দিতে দিতে। এখনো আরেক পাজা করে লাগবে দুই ভাইয়ের দুই পাজা ঘাস লাগবে আর এইভাবে আমি আর ভাইয়া মিলে ঘাসগুলো কেটে ফেললাম। কেটে ফেলার পর ঘাসগুলো আবার বসতে পুড়লাম। ঘাসগুলো বস্তায় পড়ার পর সেই ঘাসগুলো আমি আর ভাইয়া মিলে ভালোভাবে কলা গাছের সাথে হেলান দিয়ে থুয়ে দেই। আমরা দুই ভাই অনেক ক্লান্ত হয়ে গেছি কারণ আমরা যেখানে ঘাস কাটলাম সেখানে অনেক পানি এক হাঁটু তুরির উপরে হবে। ঘাসগুলো থুয়ে ওখানে আমি আর ভাইয়া মিলে বললাম ভাইয়া ওইখানে তো একটা কল আছে চলো ওই কল থেকে পানি খেয়ে আসি অনেক পানের তৃষ্ণা লেগেছে ভাইয়া। এ বলে ভাইয়া আর আমি ওই সেখানে কলে পানি খেতে গেলাম। পানি খেয়ে এসে আবার সেই বস্তার কাছে অনেকক্ষণ ধরে হাফ মারছিলাম আমি আর ভাইয়া। অনেকক্ষণ পর হাফ মারার পরে ভাইয়া চলো বাড়ির দিকে যাওয়া যাক আবার ঘাসগুলো চুরাতে হবেনে। আবার গরুর গা ধোয়াতে হবেনে চলো তাড়াতাড়ি বাড়ির দিকে রওনা যাক। কি বললে ভাইজান গাছটি আমি মাথায় তুলে দিলাম তারপর আমার ঘাসের বস্তাটি আমি মাথায় আমার মাথায় তুলে নিলাম। তারপর ভাইয়া আগে আগে হাঁটতে থাকলো আমি থাকলাম। আমি পেশে হাঁটার কারণ ভাইয়া বোঝাটা খুবই বড় তাই দেখতে দেখতে যাচ্ছি কোথায় যেন না বাদে। এবং যেখানে বাজবে ভাইয়াকে আমি বলছি ভাইয়া এখানে বেধে যাবে তোমার বস্তাটা তাই একটু নিজ হয়ে যাও।
❤️🩹Myself introduce❤️🩹
My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.
Many thanks for visiting the post
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Enhorabuena, su "post" ha sido "up-voted" por @dsc-r2cornell, que es la "cuenta curating" de la Comunidad de la Discordia de @R2cornell.