The feeling of partying with friends.

in blurt-188398 •  25 days ago 

Assalamualaikum how are you all blurt spaceCommunity I am @hossain4152 from Bangladesh.

Messenger_creation_4DCA7C1A-5E66-4CD4-AA10-AF26C47EC7E3.jpeg

So without further ado let's share today's post.

Hope you all are well. I am also well. Today I am here again with another new post. After waking up in the morning feeling refreshed. Does not lighten well after being refreshed How many school studies are not done? and routine. All the books were not put inside the bag. Then leaves home to go to school. After leaving home. Let's see my friends from that neighborhood In our mouth. After standing for a while they left. We walk together as friends and girlfriends to school and talk. It is very nice to go to school after going. actually But we have an exception that sir is very funny. Actually that discount. He loves us very much and laughs with us very much. In fact, even after we left school. I will never talk about that sir and forget it That sir is very funny with us. And names the boys. If someone misbehaves in class. Sir named him immediately. Thus ends the tiffin. Then tiffin to b Singara bhaji every day. In fact, those people like to eat Singara very much. And it's so good to eat Singara with friends. I th that day Singara never wants to eat. And after eating Singara. We went inside the school. After coming to school, I sat in class with my friends. And then a little later our guy makes the gate great. That Getdar One brother is Amr Anyway, I went inside the gate. After arriving a little later the man who gives us the hour. Now a little later the class time is given. A little later, sir came to our class. We finished the class very happily Can you name the one that swims? A friend from our class. Saying I will name swimming. Later, I told him to sit inside the class and I will call you. Then a little later the game teacher came and called him Send some of them home. That sir says you brought a dress from home. By saying this, everyone brings the best from home. And after fetching there is a pond in our school yard. That kind of deep water. those who And the friend from our class who gave the name. We actually have that friend leaked. And that friend of ours may be played in Gangni tomorrow. In fact, it is better to win because it will make the name of our village shine. Then we give holiday hours. Then we headed home. I didn't realize when I came home while chatting with my friends. After coming home. Changed the school dress and immediately became very hungry In fact, today is a very busy day. After coming home from school, I was eating when my aunt called me. As soon as you get ready, today there is a game in Chandpur field, you have to go to see the game. Come with the car. I'm getting ready. Actually after I came from school. Today I am very tight even inside so many guavas. I came to you, actually just sat down to eat rice.Today girls were being vaccinated in our school. So why did the school leave the morning? And I also came among you. In fact, that is our test ahead. A little more reading pressure. Even within these In fact, we have an exam ahead of us, so we have been asked to write assignments from home for the exam, so I am having a very busy time, so I come to you through the busy time.

Messenger_creation_78415D96-9740-48A8-8A7E-D44B6B84E620.jpeg

IMG_20241022_171019.jpg

In fact, I will go to watch the game again today at Chandpur field. Actually watching the game is really fun. You can see that if you look closely at the picture above me. Where I wear privates in the evening. There are some cracks In fact you can see that if you look closely at the picture above. We had a picnic that day. So we all were eating murid while eating murid took out the mobile phone from Pokot. I gave it to my friend. who So I gave it to a friend and the friend didn't take a nice selfie and you can see. We read five privates from Charu there. And if you go to study there, it is better to wear all kinds of studies there An English teacher from our neighboring village. And the English teacher of that school is our uncle who tutors us privately. You can clearly see in the picture that Chacha Peera is with us.In fact he loves us very much because three girls and three girls don't have a boy so he loves our boys as his own. And our aunt also loves us very much. And speaking of that He loves us so much that cannot be expressed. And you and me. If you look closely at my picture below, you can see that. I took this photo from Pokot on my mobile while we were doing the dressing And that moment is a very happy moment and these days are never to be forgotten. In fact, he loves us very much. And that privet doesn't want to teach piray vet for our abbad So we all pay close attention to him. In fact, it will be too much to talk about him. He loves us as his own children. If you look closely at the picture below, you can see I took some photography in the evening while going. I didn't take this photo while we were going. I quickly took the mobile out of Pokot. At the same time I did some photography and I used to do a lot of photography You can see that the mobile camera is captured immediately. If you take a good look at your own picture, you can see that. At that time I was going in the evening and I did not take photography on my mobile phone. In fact, today is very expensive It is very difficult to read according to my son's vision because I have never read so much. Actually many of us have to read a lot at this age. School life means fun and learning. Actually, I am having a very busy time today Anyway let's share today's post with you. Tomorrow I will appear among you with a new post.

IMG_20241022_170919.jpg

আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায়।আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম।সকালে ঘুম থেকে উঠে তারপরে ভালোভাবে ফ্রেশ হয়ে। ভালোভাবে ফ্রেশ হওয়ার পর হালকা করে নাস্তা করে। স্কুলের পড়া কয়টা সব কিছু করে নেই। এবং রুটিন মাফিক। সবকিছু বইগুলো ব্যাগের ভিতরে ঢুকিয়ে নি। তারপরে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়। বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর। দেখি আমার বন্ধুরা ওই পাড়া থেকে চলে আসছে হাঁটতে হাঁটতে। তখন আমি আবার তাদের জন্য দাঁড়িয়ে থাকি আমাদের সাকুর মুখে। দাঁড়িয়ে থাকার পর কিছুক্ষণ তারপর তারা চলে আসলো। আমরা বন্ধু আর বান্ধবী মিলে একসাথে স্কুলের দিকে হাঁটতে চলে যায় গল্প করতে করতে চলে যায়। যাওয়ার পর স্কুলে গেলে খুবই ভালো লাগে। আসলে স্কুলের মত কোন জায়গায় মজা পায় না আমি। স্কুল যাওয়ার পর সব ম্যাডামের ক্লাসের পড়া করে যাই। কিন্তু আমাদের একটা ছাড় আছে সেই স্যারটি খুবই রসিকতার। আসলে সে ছাড়টি। আমাদের খুবই ভালোবাসে ও এবং আমাদের সাথে খুবই হাসি ঠাট্টা করে। আসলে আমরা স্কুল থেকে চলে গেলেও। ওই স্যারের কথা কোনদিন বলবে না আর ভুলতেও পারবো না। কারণ আমাদের ক্লাসের পড়া হোক বা না হোক সে স্যার আমাদের সাথে খুবই মজা করে। এবং সেই স্যার আমাদের সাথে খুবই রস করা করে। এবং ছেলেপেলেদের নাম পরিয়ে দেয়। যদি কেউ ক্লাসের মধ্যে বেয়াদবি কযায়। স্যার তাকে সাথে সাথে নাম পরিয়ে দেয়। এভাবে টিফিন পর্যন্ত শেষ হয়ে যায়। তারপর টিফিনে তো বন্ধুদের সাথে একসাথে নামাজ পড়ি নামাজ পড়ার পর। বন্ধুদেরকে একসাথে নিয়ে দোকানে সিঙ্গারা খেতে যায়। কারণ আমাদের ওইখানে স্কুলের বাজারে একটা লোক সিঙ্গারা ভাজি প্রতিদিনই। আসলে সেই লোকে সিঙ্গারা গুলো খুবই খেতে স্বাদ লাগে। আর বন্ধুদের সাথে সিঙ্গারা খেতে খুবই ভালো লাগে।এবং বন্ধুদের সাথে সিঙ্গারা খেতে গিয়ে আমার মুখের ভেতরে পড়ে যায়। আমি সেই দিন থেকে নিয়োত করেছি। যে বন্ধুদের সাথে পাল্লাপাল্লি করে গরম সিঙ্গারা কোনদিন খেতে চাবেনা। আর সিঙ্গারা খাওয়ার পর। আমরা স্কুলের ভেতরে চলে আসি। স্কুলে আসার পর বন্ধুরা মিলে ক্লাসে বসে পড়ি। আর তখনই একটু পরে আমাদের যে লোকটি গেট দারুণ করে। সেই গেটদার ওয়ান ভাইটি আমরা আসার পরপর গেটে তালা লাগিয়ে দেয়। কারণ আমরা আর একটু হলে গিটের বাইরে থাকতে হতো। যাই হোক গেটের ভেতরে চলে এসেছি। আসার পর একটু পরে আমাদের যে লোকটি ঘন্টা দেয়। এখন একটু পরেই ঘন্টা দিয়ে দেয় ক্লাসের ঘন্টা। তার একটু পরে স্যার আমাদের ক্লাসে চলে আসে। আমরা খুবই আনন্দের সাথে ক্লাসটা শেষ করি। একটু পরে আমাদের গেম টিচার এসে। বলে তোমরা কে কে সাঁতার কাটতে ভালোভাবে পারো। সে সে সাঁতার কাটায় নাম দিতে পারো। আমাদের ক্লাস থেকে একটা বন্ধু। বলে আমি সাঁতার কাটায় নাম দেবো। পরে তাকে ছাড় বলে ক্লাসের ভেতরে বসে থাক আমি তোকে ডেকে নিয়ে যাবো নে। তারপর একটু পরে গেম টিচার এসে ওকে ডেকে নিয়ে যায়। তারপর ওদেরকে যে কয়জন সাঁতার কাটা দেবে প্রতিযোগিতা দেবে। সে কয়জনকে বাড়ি পাঠিয়ে দে। যে স্যার বলে তোরা বাড়ি থেকে ড্রেস নিয়ে আনগা। এই বলে সবাই বাড়ি থেকে বেস্ট নিয়ে আনে। এবং আনার পর আমাদের স্কুলের পাজরে একটা পুকুর আছে। সেই প্রকারে অনেক গভীর পানি। যারা যারা সাঁতার কাটে নাম দিয়েছিল। তারা তারা সেই সাঁতার কাটার জায়গায়।সাঁতার কাটার জন্য প্র্যাকটিস করেছিল। আর আমাদের ক্লাসের যে বন্ধুটি নাম দিয়েছিল। আমাদের কি আসলে ওই বন্ধুটি ফাঁস হয়েছে। আর আমাদের ওই বন্ধুটি আগামীকাল হয়তো বা গাংনীতে খেলা যাবে। আসলে জিতে এলেই ভালো কারণ আমাদের গ্রামের নামটা উজ্জ্বল করুক। এভাবেই আমাদের ক্লাসটা শেষ হয়ে যায়। তারপর আমরা ছুটির ঘন্টা দিয়েদেও। তারপর আমরা বাড়ির দিকে রওনা হয়। বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে কখন যে বাড়িতে চলে এলাম টেরই পেলাম না। বাড়িতে আসার পর। স্কুল ড্রেস পাল্টে ফেলে তারপর সাথে সাথে খুবই খিদা লেগেছিল। গোসলটা করে এসেই। গরুর নান্দাই কিছুটা ঘাস দিলাম। তারপরে আমি ভালোভাবে নাস্তা করে নিলাম। আসলে আজকে খুবই ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে দিনটা পার করছি। বাড়িতে স্কুল থেকে আসার পর খেতে বসেছি সময় কাকু আমার কাছে ফোন দিয়ে বলে। যে তাড়াতাড়ি রেডি হয়ে নে আজকে চাঁদপুর মাঠে খেলা আছে খেলা দেখতে যেতে হবে। আমি বললাম ঠিক আছে কাকু তুমি বাড়ি থেকে চলে আসো গাড়িটা নিয়ে। আমি রেডি হয়ে যাচ্ছি। আসলে আমি স্কুল থেকে আসার পর। আজকে আমি খুবই টাইট হয়ে পড়েছি এত পেয়ারার ভিতরেও। চলে এসেছি আপনাদের মাঝে আসলে কেবলমাত্র ভাত খেতে বসলাম।আজকে আমাদের স্কুলে মেয়েদেরকে টিকা দেয়া হচ্ছিল। তাই আর কি সকাল সকাল স্কুল ছুটি দিয়ে দিয়েছে। আর আমিও চলে এসেছি আপনাদের মাঝে। আসলে সামনে আমাদের পরীক্ষা তাই। একটু পড়ার চাপ বেশি বেশি। তাও এইসবের ভিতর দিয়ে চলে এসেছি আপনাদের মাঝে।আসলে আমাদের এই সামনে আমাদের পরীক্ষা তাই পরীক্ষার জন্য বাড়ি থেকে এসাইনমেন্ট লিখতে দিয়েছে তাই আমি খুবই ব্যস্ত সময় পার করছি তো ব্যস্ত সময়ের ভেতরে দিয়ে চলে আসি আপনাদের মাঝে।আসলে আজকে আবার খেলা দেখতে যাব চাঁদ পুর মাঠে। আসলে খেলা দেখতে গেলে খুবই মজাই হয়। আপনারা আমার ওপরে ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে।

IMG_20241022_171030.jpg

আমি সন্ধ্যা বেলায় যেখানে প্রাইভেট পরি। সেখানকার কিছু ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছি।আজকে আমাদের স্কুলে মেয়েদেরকে টিকা দেয়া হচ্ছিল। তাই আর কি সকাল সকাল স্কুল ছুটি দিয়ে দিয়েছে। আর আমিও চলে এসেছি আপনাদের মাঝে। আসলে সামনে আমাদের পরীক্ষা তাই। একটু পড়ার চাপ বেশি বেশি। তাও এইসবের ভিতর দিয়ে চলে এসেছি আপনাদের মাঝে।আসলে আপনি উপরের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমাদের সেই দিনমুড়ি পিকনিক হয়েছিল। তাই আমরা সবাই মুড়ি খাচ্ছিলাম মুড়ি খেতে খেতে পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে। আমি আমার বন্ধুর কাছে দি। কারণ বন্ধু এক সাইডে ছিল। তাই আমি বন্ধুর কাছে দিলাম আর বন্ধু সুন্দর করে একটা সেলফি তুলে নাই আর আপনারা তো দেখতে পাচ্ছেন। আমরা সেখানে চারু থেকে পাঁচ জন পিরায়ভেট পড়ি। আর সেখানে পড়তে গেলে ভালই হয় সব ধরনের পড়া সেখানে পরিয়ে দেয় আমাদের চাচা। আসলে আমাদের খুবই ভালোবাসে এবং তিনি একজন আমাদের পাশের গ্রামের ইংরেজি শিক্ষক। এবং সেই স্কুলের ইংরাজের টিচার হলেন আমাদের এই চাচা যে চাচা আমাদের প্রাইভেট পড়ায়। আপনারা ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে আমাদের সাথে যে চাচা পিরায়ভেট পড়ায়। চাচা ও মুড়ি খাচ্ছিল আমাদের সাথে আসলে চলে এর থেকে মজার ব্যাপার আর কি হতে পারে। আসলে তিনি আমাদের খুবই ভালোবাসে কারণ তিন আর তিনটা মেয়ে একটা ছেলে নাই তাই আমাদের ছেলেদের নিজের ছেলের মত করে ভালোবাসে। আর আমাদের চাচিও ও আমাদের খুব ভালোবাসে। এবং তার কথা বলতে গেলে অনেক হয়ে যাবে যা প্রকাশ করা যাবে না সে তো আমাদের ভালোবাসে। আরো আপনারা আমারা। আমার নিচের ছবিটাতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমরা যখন মুড়ি মাখাচ্ছিলাম তখন এই ছবিটি আমি পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে। সাথে সাথে ফটোগ্রাফি করে নেই এবং মোবাইলে ক্যামেরা বন্ধ করে নি। আর সেই মুহূর্তটা খুবই আনন্দের একটা মুহূর্ত আর এসব দিনগুলো কখনো ভুলার নয়। আসলে তার কাছে প্রাইভেট পরি তাই না সে আমাদেরকে খুবই ভালোবাসে। এবং সেই পিরায়ভেট পড়াতে চায় না আমাদের আব্বাদের জন্য পিরায় ভেট পড়ায়। এবং সে আমাদেরকে খুবই ভালোবাসে। তাই আমরা তার কাছে মনোযোগ সহকারে আমরা সবাই তার কাছে পিরায়ভেট পরি। আসলে তার কথা বলতে গেলে অনেক হয়ে যাবে। সে আমাদেরকে নিজের ছেলের মতো করে ভালোবাসে। আরো আপনারা নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আমরা সন্ধ্যা বেলায় যে রাস্তা দিয়ে আমরা তাদের বাড়িতে পিরায়ভেট পড়তে যায়। যাওয়ার সময় সন্ধ্যা বেলায় কিছু ফটোগ্রাফি করে নিয়ে আমি। আমরা যাচ্ছিলাম তখন এই ফটো তুলে নি। আমি তাড়াতাড়ি মোবাইলটা পোকোট থেকে বের করে। সাথে সাথে কয়েকটা ফটোগ্রাফি করে নেই এবং আমার খুবই ফটোগ্রাফি করতে ভালোবাসি। যা আপনারা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন সাথে সাথে মোবাইলে ক্যামেরা বন্দী হয়ে যায়। আরো নিজের ছবি দিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। তখন আমার যাচ্ছিলাম সন্ধ্যাবেলায় তখনই আমি ফটোগ্রাফি করা নি মোবাইলে। আসলে আজকে খুবই ব্যস্ত সময় পার করছি।যা অ্যাসাইনমেন্ট লেখা এবং প্রতিটা বই ভালো ভাবে। ছেলে ভাস অনুযায়ী পড়া তাই আর কি খুবই কষ্ট হচ্ছে কারণ এত বড় পড়িনি আমি কোনদিন। আসলে অনেক আমাদের এই বয়সে অনেক পড়তে হবে স্কুল লাইফ মানে মজা আনন্দ এবং পড়াশোনা করা। আসলে আজকে খুবই ব্যস্ত সময় পার করছি আমি। আর যাই হোক কথা না বাড়ি চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক। আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো।

5c645708f58bcddecf9b4952e59056b2ec6aa82b.jpg

❤️‍🩹Myself introduce❤️‍🩹

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.

Join our communityblurt space.

Many thanks for visiting the post

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!