The feeling of riding a bike with uncle.

in blurt-188398 •  2 months ago 

Assalamualaikum how are you all blurt spaceCommunity I am @hossain4152 from Bangladesh.

Messenger_creation_19ef8621-f1b5-4289-b659-accbe8dfc1a7.jpeg

So without further ado let's share today's post.

Wake up in the morning and have a light breakfast. Ready to go to school. Then put on school dress and go to school after packing books. After going to school, I hang out with my friends.First, after entering the school, Esem felt tired. Then the clock fell again. Then our class started. Our friend was telling me whether you will have a picnic or not.I say who will not have a picnic. They said we all picnic together. I said why. My girlfriend was telling me that we will get up at nine. I said then it will not be good. A picnic is held on Meladin.No, we will not have a picnic with you. By saying this we suggest together with friends in the class that we can have a picnic. All these are said that on 11th then our picnic is fixed. i am I said, ok, then it can be done on the 11th. Again today we bid farewell to our elder brothers. You have been studying in our school for five years. I bid them farewell with much pain. Suddenly at school Then I brought some flowers for them. Then congratulate them with these flowers. And first of them I go up on the stage and say a short kerat. A concession loves me very much I said ok sir I agree. Because I had six paras memorized. I forgot almost everything now due to not getting Quran Sharif. In fact, if you don't read the Quran, you don't remember it. After they came to say night. big brother They spoke very nicely to us. And cried during the speech. And seeing what we could not stop the tears. In fact, they spent five years together with us In this way we too will leave this school one day. Then after everything was over, elder brother's may have arranged some food for sirs and some atheists. And for us the district What they have today is something they will never forget. By saying those who were speaking or reciting the kerat. For them, the elder brothers kept the pen with more scales saying that they would give it. Someone gave me a pen. I also like it very much And he said hugging me. J brother if we have done wrong please forgive us. And forgive us if we say anything to you. I say ok ok ok I have forgiven everything brother. Farewell to all of them Everyone went home. And after I came home, Guru Nandai took a bath with some grass. Then I finished eating and drinking. I came after coming to you. Me and uncle went for a walk one day So if you don't grow up, you will never understand the fun. That day was the day of Eid. Me and uncle with motorcycle. I extended it to walk around a bit. And with the motorcycle. Mama took out of the house. A After wandering for a long time. I see that the bike is full of oil. Then uncle said that there is not much oil in the bike and it has not been ridden for a long time. I said that's right. So let's do something. Go forward and take 2 liters of oil from the oil pump Saying this, my uncle and I went to get oil at the oil pump. After going to the oil pump the car went to the oil pump fine. Then with two liters of oil we again wander around. This is a Which is beyond imagination and suddenly seeing us collecting money in a mosque. I gave 20 rupees there again. In fact, if you donate to Allah, that donation will never go in vain. Doomsday is available.And all of a sudden there was a girl I really liked. I told my uncle that I really liked that girl. Mama says I like it, I have to talk to my daughter. Then those are the girls Then suddenly another motorcycle came on the other side and knocked our pan bike down. So he never spoke to the girl again. Saying this, they went home in the van. They were not spoken to for a little mistake Hey actually just can't say it in my dictionary. That's regret number one. Just make a mistake. This way everything will be fine one day. And we traveled a lot. Needless to say, we ate a lot. I ate a lot. And that day was the day of Eid. And the money in the pocket was full of money in the wallet. Stop the motorcycle near the shop which feels good.Me and my uncle are eating that thing immediately. And we went out of the house for a long time and came home. And I came home around eight o'clock.When we talk about government Hemayetpur, Bamundi, Gangni, Shishirpara, etc. In fact, the fun of spinning is very fun. Only those who love to travel understand the joy of this fun.How much do you like horses? So when I'm upset, I sometimes go for a bike ride. And for a long time I went to more or another park. Me and uncle together. Entering a park, he is not of the park And seeing a girl these devils will never go to us. Thus we stayed in that eco park for a while. After staying we buy and eat khichuri inside the eco park. Egg fried with khichuri was a very good test.Which is beyond imagination. Anyway, without further ado, let's share today's post with you. Tomorrow I will appear among you with a new post.

Messenger_creation_b6a75e91-d75a-4e41-a1e8-328ce5a76f6c.jpeg

Messenger_creation_6458d403-0584-4066-a887-68ca577b17c2.jpeg

Messenger_creation_babb489e-6041-4de5-83b1-ac8adfbf3582.jpeg

সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা করে নাস্তা করে। স্কুলে যাওয়ার জন্য রেডি হয়। তারপর ইস্কুল ড্রেস পরে স্কুলে এবং বইপত্র গুছিয়ে স্কুলে যায়। স্কুলে যাওয়ার পর বন্ধুদের সাথে একটু ঘোরাফেরা করি। প্রথমে স্কুলে ঢোকার পর এসেম পিলি হয়।তারপরে আবার ঘন্টা পড়ে যায়। তারপরে আমাদের ক্লাস শুরু হয়ে যায়। আমাদের বান্ধবীর আমাকে বলছিল যে তুই পিকনিক করবিয নাকি। আমি বলছি পিকনিক করবো না কে। ওরা বলল সবাই মিলে পিকনিক করে আমরা। আমি বললাম কি কারনে। বান্ধবীর আমাকে বলছিল যে আমরা নাইনে ওঠে যাবো তাই। আমি বললাম তাহলে ভালই হবে না। মেলাদিন পিকনিক করা হয় নাই তোদের সাথে পিকনিক করা হবে নে। এই বলে আমরা ক্লাসে বন্ধু-বান্ধব মিলে একসাথে পরামর্শ করি যে পিকনিক করা যায়। এগুলো সবাই মিলে বলা হয় যে ১১ তারিখে তাহলে আমাদের পিকনিক দেট ফিকস করা হলো। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে ১১ তারিখে করা হক। আবার আজকে আমরা আমাদের বড় ভাইদের বিদায় দিয়ে এলাম। তোরাই আমাদের এই স্কুলে পাঁচ বছর ধরে পড়ে আসছে। তাদেরকে অনেক কষ্টের সাথে বিদায় দিলাম। হঠাৎ করে স্কুলে যেয়ে শুনি যে ওরা আজকে বিদায় নেবে। তারপরে ওদের জন্য কিছু ফুল নিয়ে আনি। তারপরে ওদের এই ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানাই। এবং তাদের সর্বপ্রথম আমি মঞ্চে উঠে ছোট করে একটি কেরাত বলি। একটা ছাড় আমাকে খুবই ভালোবাসে কোন দিন কোন অনুষ্ঠানে হলে আমাকে ছাড় বলে হোসাইন তুমি কেরাত করবা আজকে। আমি বলি আচ্ছা ঠিক আছে স্যার আমি তো রাজি আছি। কারণ আমার ছয় পাড়া মুখস্ত ছিল। কোরআন শরীফ না পাওয়ার কারণে এখন প্রায় সবই ভুলে গেছি। আসলে কোরআন শরীফ না পড়লে মনে থাকে না। এগুলা কি রাত বলে আসার পর। বড় ভাইরা এবং বড় বোনেরা। তারা আমাদের মাঝে খুবই সুন্দর করে বক্তব্য দিয়েছিল। এবং বক্তব্য দেওয়ার সময় কেঁদে ফেলেছিল। আর যা দেখে আমরাও চোখের পানি আর আটকাতে পারলাম না। আসলে তারা আমাদের সাথে পাঁচটা বছর একসাথে কাটিয়েছে তারাও এই স্কুল থেকে আজকে। কাঁদতে কাঁদতে বিদায় নিয়ে নিল। এইভাবে আমরাও একদিন এই স্কুল থেকে বিদায় নিয়ে নেব। তারপর সবকিছু শেষ হওয়ার পর বড় ভাইয়ের এটা হয়তো বা স্যারদের জন্য কিছু খাবারের ব্যবস্থা করেছিল আর কিছু নাস্তিকের ব্যবস্থা করেছিল। আর আমাদের জন্য জিলাপি দিয়েছিল। আসলে তাদের এই স্মৃতি স্মরণ খুবই কষ্টের একটি দিন। আজকে তাদের কাছে যা তাদের কোনদিনই ভোলার কথা নয়। এই বলে যারা যারা বক্তব্য দিয়েছিল কিংবা কেরাত বলছিল। তাদের জন্য বড় ভাইয়েরা কলম আরো স্কেল রেখেছিল তাদের দেবে বলে। আমাকে একজন কলম দিয়েছিল। আমারও খুবই ভালো লাগছিল সেই মুহূর্তে। আর আমাকে জড়িয়ে ধরে বলছিল। জে ভাইয়া দোষ করে থাকলে আমাদের ক্ষমা করে দিস। আর তোদের কোন কিছু বলে থাকি তাহলে আমাদেরকে মাফ করে দিস। আমি বলি আচ্ছা ঠিক আচ্ছা সব মাফ করে দিলাম ভাইয়া। এগুলো সবার বিদায় নিয়ে খাওয়া-দাওয়া শেষ করে। সবাই বাড়ির দিকে চলে এলো। এবং আমি বাড়ির দিকে আসার পর গোসলটা সেরে ই গুরু নান্দাই কিছু টা ঘাস দিয়েই। তারপরে আমি খাওয়া-দাওয়া শেষ করে। চলে এলাম আপনাদের মাঝে আসার পরে। আমি আর মামা মিলে একদিন বেড়াতে গিয়েছিলাম মোটরসাইকেলে। আসলে বাড়েতে যাওয়ার মজা আলাদা। তো আপনারা বাড়েতে না গেলে এই আপনারা মজাটা কখনই বুঝবেন না। সেই দিন ছিল ঈদের দিন। আমি আর মামা মোটরসাইকেল নিয়ে। বাড়িয়েছিলাম একটু ঘোরাঘুরি করার জন্য। আর মোটরসাইকেলটিকে নিয়ে। মামা বাড়ি থেকে বের করে। একসাথে চলে গেলাম এদিক ওদি ঘোরাঘুরি করতে। আমরা অনেকক্ষণ ঘুরলাম এদিক সেদিক। অনেকক্ষণ ঘোরার পরে। দেখি বাইকে তেল অল আশে। তখন মামা বলে বাইকে তো বেশি তেল নাই আর তো বেশিক্ষণ চড়া হলো না। আমি বললাম তাও তো ঠিক। তাহলে চললো একটা কাজ করি। চলনা সামনে গিয়ে তেল পাম্প থেকে ২ লিটার তেল নিয়ে আসি। মামা বলল জানে তেল পাম্প পর্যন্ত যাবেন কিনা গাড়ি। আমি বললাম রিজার্ভের দিলে গাড়ি চলে যাবে মামা তেল পাম্প পর্যন্ত। এই বলে আমার মামা আর আমি টুকটুক করে চলে যায় তেল পাম্পে তেল পড়ার জন্য। তেল পাম্পে যাওয়ার পর গাড়িটা ভালোভাবেই তেল পাম্প পর্যন্ত গেল। তারপরে দুই লিটার তেল নিয়ে আমরা আবার এদিক সেদিক ঘুরে বেড়ায়। এই করতে করতে অনেকক্ষণ করেছিলাম। যা কল্পনার বাইরে আর হঠাৎ করেই দেখে আমাদের এক মক্তবে টাকা তুলছে। সেখানে আবার ২০ টাকা দিয়ে দিলাম। আসলে আল্লাহর দান করলে সে দান কোনদিন বৃথা যায়না। শেষ বিচারের দিন পাওয়া যায়। আর সকলে হঠাৎ করে ঘোরাঘুরি করার সময় একটা মেয়েকে আমার খুবই ভালো লাগছিল। মামাকে বললাম মামা ওই মেয়েটাকে আমার খুবই পছন্দ হয়েছে। মামা বলছে পছন্দ হয়েছে চো কথা বলতে হবে মেয়ের সাথে। তখন ওই আমি মেয়েরা ভেনে চড়ে যা ছিল। তখন হঠাৎ করে আরেক পাশে আরেকটা মোটরসাইকেলে এসে আমাদের পান বাইকটা গুরিয়ে দেয়। তাই সে মেয়েটার সাথে পরে আর কথা হয়নি। এই বলে তারা ভ্যানে করে বাসায় চলে গেল। একটু ভুলের জন্য তাদের সাথে আর কথা বলা হলো না। এ আফসোসটা থেকেই গেল যে কাউকে একটু ভালো লেগে। তাকে বলতে পারলাম না। আরে আসলে আমার ডিকশনারিতে শুধু বলতে পারিনা। এটাই এক নম্বরের আফসোস। শুধু খালি মিসটেক করে ফেলি। এভাবেই একদিন ঠিক হয়ে যাবে সবকিছু। আর সেই আমরা অনেক ঘুরেছিলাম। যা বলার বাইরে আর আমরা অনেক কিছু খেয়েছিলাম। যেমন ধরেন সর্বপ্রথম খেয়েছিলাম স্পিরিট কেন। তারপরে খেয়েছিলাম ঝাল মুড়ি মজো। অনেক কিছু খেয়েছিলাম। আর সেদিন ছিল ঈদের দিন। আর পকেটে টাকা ছিল মানিব্যাগ ভর্তি টাকা। যা ভাল লাগছে তাই দোকানের কাছে মোটরসাইকেল থামিয়ে সাথে সাথে সেই জিনিসটা খেয়ে নিচ্ছি আমি আর আমার মামা। সাথে সাথে সেই জিনিসটা খেয়ে নিচ্ছি আমি আর আমার মামা। এবং আমরা অনেকক্ষণ আমরা বেরিয়েছিলাম বাড়ি থেকে একটার দিকে আর বাসায় এলাম। আর বাসায় এলাম রাত আটটার দিকে। আমরা বলতে গেলে অনেক কথা হয়ে যায় সরকারি হেমায়েতপুর বামুন্দি গাংনী শিশিরপাড়া আরো অনেক ইত্যাদি ইত্যাদি। আসলে ঘোরার মজাটা খুবই আনন্দ। যারা ঘুরতে ভালোবাসে তারাই এই মজার আনন্দটা বোঝে। ঘোড়ায় কতটুকু ভালো লাগে। তাই আমার মন খারাপ হলে আমি মাঝে মাঝে বাইকে করে ঘুরতে যায়। এবং অনেক সময় ধরে ঘুরি আরও কিংবা অন্য কোন পার্কে যাই। আমি আর মামা মিলে একসাথে। একটা পার্কের মধ্যে ঢুকি সে পার্কের নাম হল ইকোপার্ক। এবং সে ইকো পার্কের ভেতরে ঢুকে অনেকক্ষণ ঘুরে ছিলাম আমাদের কাজই তো শয়তানি করা। এবং মেয়ে দেখা এই শয়তানি গুলো কখনো যাবে না আমাদের। এভাবে সেই ইকো পার্কে আমরা কিছুক্ষণ ছিলাম। থাকার পর আমরা ইকো পার্কের ভেতরে খিচুড়ি কিনে খাই। খিচুড়ির সাথে ডিম ভাজি খুবই ভালো টেস্ট হয়েছিল। যা ধারণা করার বাইরে। আর যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক। আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো।

Messenger_creation_72c8c604-6caa-4ffe-8955-dd707c4626fe.jpeg

❤️‍🩹Myself introduce❤️‍🩹

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.

Join our communityblurt space.

51f9e9911f651d14046be005f81326db40e1e55f.jpg

Many thanks for visiting the post

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!