My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.
The feeling of watching football with older brothers.
Wake up in the morning, wash your hands and have a fresh breakfast. Then I sat on the reading table and read for a while. And when I was not reading one, I was reading it well.And after reading that letter, I got better from outside and came fresh again, I put on my school dress and pants. Since then I was not ready to go to school and the books did not fall into the bag and go to school It didn't happen and the books didn't fall inside the bag after looking at the routines. Then on my way to school I bought biscuits with my friends with the money I had. Then from there to school I was giving In fact, school life was a happy life, a best life. I may never get more joy live than this. Then today we had our assem. SMS was received for a long time. And those who And everyone says ok ok. We will all pay the school month salary. Then we all go to Kilas and everyone in school dress They didn't come, the places that were unsanitary for us were taken by the snakes. And they had collected everything well, if they didn't do it well, who would give them a cane house. This tells us The first hour goes well, the second hour everyone eats mir. In fact, no one had readings, some friends had readings and none of girlfriends had readings. So everyone was beaten. And then read well No one was educated to do anything else, so everyone was beaten in Kilas. That's why sir was telling us that everyone should read regularly after kilash. All friends say it's ok to come sir we all will come later after fixing the class next day By this tiffin time came I played football game with friends in tiffin for some time and played football game with friends for a long time then when I went to shop before hour to eat something. After saying that we all went inside the class after saying the class time. And all of us continue to wear the readings of that madam. Then our madam came and read our kilas to me Those readings were very good, I dropped out of home, so my readings of that class were mine. And madam was saying to me Hossain thank you very much your reading is better than everyone today. say Then we went home. As we came home, many people asked us if there was a football game today. I said there is no football game today. Then I came home and saw a red piece in my father's house He bought the cow and brought it. And I love to see cows and I am a fan of cows since my childhood. And since my childhood there are almost two of these cows in my house every year. And father is very good I was doing it when I came home. Then I caught the cow and tied it inside the cowshed. And I liked the new guru more than I can ever tell you. In fact, those who farm cows know that the fun of cow dressing is different In fact, we middle-class boys love cows very much. And like every year, father bought two cows. And the mind is very sad when selling the cows. In fact, there is nothing to do even if it is bad. and c Since then, I have started rearing the cows well. Like every year, I have to sell the cows on Eid. And after feeding Nandaik grass to cows. Do I take a shower at home c Don't put headphones in your ears after taking a shower. I was eating rice while sitting, then I pressed the mobile phone for a while. After pressing the mobile phone, I went to private study in the evening. And after getting dressed in the evening After coming, I took off my pants and sat down to eat rice. I just finished eating rice after sitting. After doing this, I came to you, today I am very busy.
সকালে ঘুম থেকে উঠে হাতমুখ ধুয়ে ভালোভাবে ফ্রেশ হয়ে সকালের নাস্তা করে নেই। তারপর পড়ার টেবিলে বসে কিছুক্ষণ ধরে পড়ছিলাম। এবং একটা পড়ার আমার হচ্ছিল না সেই পরোটা ভালোভাবে পড়ছিলাম। এবং সেই পরোটা পড়ার পর আমি বাইরে থেকে ভালো হয়ে আবার ফ্রেস হয়ে এসে আমি স্কুল ড্রেসের জামা প্যান্ট পড়ে। তারপর থেকে আমি স্কুলে যাওয়ার জন্য রেডি হয়নি এবং বইগুলো ব্যাগের ভিতর পড়ে নি এবং স্কুল যাওয়ার জন্য রেডি হয়নি এবং রুটিন গুলো ভালোভাবে দেখে বইগুলো ব্যাগের ভেতরে পড়ে নি। তারপর স্কুলের দিকে যায় যাওয়ার সময় আমার কাছে কিছু টাকা ছিল সেই টাকা দিয়ে বন্ধুদের সাথে বিস্কুট কিনে খেলাম। তারপর সেখান থেকে স্কুলের ভিতরে ঢোকার পর সব বন্ধুদের সাথে অনেকক্ষণ ধরে আড্ডা দিচ্ছিলাম। আসলে স্কুল লাইফ টা সব যাইত আনন্দ লাইফ একটা বেস্ট লাইফ। এর চাইতে আনন্দ লাইভ হয়তোবা আর কোনদিন পাব না। তারপরে আজকে আমাদের অ্যাসেম পেলে হয়েছিল। অনেকক্ষণ ধরে এসএমএস পেলে হয়েছিল।এবং যারা যারা মাসের বেতন দেয় নাই তাদের টাকা দেই নাই তাদের টাকা আনতে আনতে বলে। এবং সবাই বলে আচ্ছা ঠিক আছে। আমরা সবাই স্কুলের মাসের বেতন সবাই শোধ করে দেব। তারপর আমরা সবাই মিলে কিলাসের দিকে যাই এবং যারা যারা স্কুল ড্রেস পড়ে আসেনি তাদের দিয়ে আমাদের যে জায়গাগুলো অরিষ্কার ছিল সেই জায়গা গুলো তাদের দিয়ে সাপ করে নিল। এবং ভালোভাবে সবকিছু তারা কুড়িয়ে ছিল তাঁরা ভালোভাবে না করালে তাদের কে বেতের বাড়ি দেবে। এই বলে আমাদের প্রথম ঘন্টাটা ভালোই যায় দ্বিতীয় ঘন্টা সবাই মাইর খায়।আসলে কারোরই পড়া হয়েছিল না বন্ধুদেরও কারওদের পড়া হয়েছিল এবং বান্ধবীদের কারো পড়া হয়েছিল না। তাই সবাই মার খেয়েছিল। এবং তারপর ভালোভাবে পড়া হয়েছিল কি আর করার কারো পড়া হয়েছিল না তাই সবাই কিলাসে মার খেয়েছিল। তাই স্যার আমাদের বলছিল সবাই নিয়মিত কিলাষের পরটা পড়ে আসবা। সবাই বন্ধুরা বলে আসা ঠিক আছে স্যার আমরা সবাই ক্লাসের পড়া ঠিক করে পরে আসবে সামনের দিন। এই বলে টিফিনের সময় চলে আসে বন্ধুদের সাথে টিফিনে কিছু সময় ধরে ফুটবল খেলা খেলি এবং এবং বন্ধুদের সাথে অনেকক্ষণ ধরে ফুটবল খেলা খেলছিলাম তারপরে যখন ঘন্টার আগ মুহূর্তে দোকানে গিয়ে কিছু খেয়ে আসি তারপর কিলাসের ঘণ্টা দিয়ে দেয়। এই বলে আমরা ক্লাসের ঘন্টা বলার পর থেকে আমরা সবাই ক্লাসের ভিতর চলে আসি। এবং সেই ম্যাডামের পড়াগুলো পরতে থাকি আমার সবাই মিলে। তারপর আমাদের ম্যাডাম চলে আসে এবং আমাদের কিলাসের পড়া ধরে আমার সেই পড়া গুলো খুবই ভালো করে আমি বাড়ি থেকে পড়ে গিয়েছিলাম তাই আমার ওই ক্লাসের পড়া গুলো আমার হয়েছিল। এবং ম্যাডাম আমাকে বলছিল হোসাইন তোমাকে অনেক ধন্যবাদ আজকের সবার থেকে তোমার পড়াটা সুন্দর হয়েছে। বলছে থ্যাংক ইউ তুমি বসো। এই বলে ক্লাস শেষ হতে হতে আমরা বাড়িতে চলে এলাম। বাড়িতে আসতে আসতে অনেক লোক আমাদের আমার জিজ্ঞেস করেছিল যে আজকে ফুটবল খেলা আছে কিনা। আমি বললাম আজ কোন ফুটবল খেলা নাই। তারপরে বাড়িতে এসে দেখি আমার আব্বু বাড়িতে একটা লাল টুকটুকে একলা দশ হাজারে একটা গরুকে কিনে নিয়ে এনেছে। এবং আমার গরু গুলো দেখতে খুবই ভালো লাগে আর আমি ছোটবেলা থেকেই গরুর ভক্ত। এবং আমার ছোটবেলা থেকে আমার বাড়িতে একটা দুইটা প্রতিবছর এই দুইটা করে প্রায় গরু থাকে। এবং আব্বা খুবই ভালো লাভবান হয় গরুর চাষ করে। এবং নতুন গরু দেখে খুবই ভালো লাগছিল। এবং সে নানদা গুলো সাফ করছিলাম আমি বাড়িতে এসে। তারপরে আমি গরুটা ধরে গোয়ালের ভিতর বাঁধছিলাম। এবং নতুন গুরু আমার খুবই ভালো লাগছিল যা আপনাদের কখনো বলে বোঝাতে পারবো না। আসলে যারা গরু চাষ করে তারাই জানে গরুর পোশায় মজাটাই আলাদা। আসলে আমরা মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেরা গরু গরু খুবই ভালোবাসি। আর প্রতিবছরের ন্যায় এবার দুইটা গরু কিনে নিয়ে এনেছে আব্বু। এবং গরু গুলো বিক্রি করার সময় মন খুবই খারাপ হয়। আসলে খারাপ হলেও কিছু করার নাই। এবং গরুর নন্দায় দায় গাসগুলো দিলাম। তারপর থেকে আর কি গরু গুলো ভালোভাবে এখন থেকে লালন পালন করা সুরু করে দিলাম। আমার প্রতি বছরের ন্যায় কোরবানি ঈদে গরু গুলো বিক্রি করে দিতে হবে। এবং গরুর নান্দাইক ঘাস দেওয়ার পর। আমি বাড়িতে কি গোসল করে গিয়েছিলাম না স্কুলে তারপর গোসলটা শেষ করে নেই গোসলটা শেষ করে নেয়ার পর কানের ভিতরে হেডফোন দিয়ে। ভাত খাচ্ছিলাম বসে বসে, তারপর একটু মোবাইল টিপলাম মোবাইল টিপার পর প্রাইভেট পড়তে গিয়েছিলাম সন্ধ্যাবেলায়। এবং সন্ধ্যাবেলায় পরতে যাওয়ার পর থেকে অনেকক্ষণ ধরে প্রাইভেট পরি। তারপর বাড়িতে এসে এইমাত্র প্যান্টটা খুলেই লুঙ্গিটা পড়ে ভাত খেতে বসলাম। বসার পর এইমাত্র ভাত খাওয়া শেষ করলাম। করার পর চলে এলাম আপনাদের মাঝে আসলে আজকে আমি খুবই ব্যস্ত সময় পার করছি।
In fact, you can see that in the picture above. We three brothers went to watch the game at Bhangbari field. After leaving, I was standing under the mango tree. Then brother first say brother a selfie Be it Then take a selfie with my brother. And you can see that we three brothers were standing together. You can see if you look carefully in the picture. You can also see if you pay close attention to the picture below A football match was organized at Bhangbari ground. One day Pura Dha Football XI participated - on the other Rajshahi Football XI participated. There was a lot of fighting with the tiger.Actually, if you don't watch the game. This consumer will never understand. And many expensive players were present in this broken home field. Four of them Nigeria was playing as you can see in my picture below if you look closely. In fact, the pressure of studying and homework is all in the field. All in all, the time that passes in a lot of busyness doing In fact, our exam is coming up again, so I am spending a lot of time in a little busyness. A lot of work at home actually went to watch the game after a long time today, I saw such a game long ago.And I saw that game today, if I had not seen the game, I would have missed this game very much. Actually they gave us a very nice game. Finally, both teams were playing well. All were in favor of Rajsahi.Because Rajshahi's polapan was playing a small game. And you and all the older players are from long ago. Finally Pura Doa won by two goals to one. Gave a very nice game between us Anyway, without further ado, let's share today's post with you. Tomorrow I will come to you with a new post.
আসলে আপনার ওপরে ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে। আমরা তিন ভাই মিলে ভাংবাড়ি মাঠে খেলা দেখতে গিয়েছিলাম। যাওয়ার পর আমগাছ তলায় দাঁড়িয়ে ছিলাম। তখন ভাই আগে বলি ভাইয়া একটা সেলফি হোক। তারপর ভাইয়ের সাথে একটা সেলফি তুলি। আর আপনার তো দেখতেই পাচ্ছেন আমরা তিন ভাই মিলে দাঁড়িয়ে ছিলাম। ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আরো আপনারা নিচের ছবি দিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। ভাংবাড়ি মাঠে ফুটবল খেলার আয়োজন করা হইয়াছিল। একদিন অংশগ্রহণ করেছিল পুরা ধোয়া ফুটবল একাদশ-আরেকদিকে অংশগ্রহণ করেছিল রাজশাহী ফুটবল একাদশ। বাঘের সঙ্গে লড়াই হয়েছিল খুব। আসলে আপনারা খেলাটা না দেখলে। এই উপভোক্তা কখনো বুঝতে পারবেন না। এবং এই ভাং বাড়ি মাঠে বহু দামি দামি খেলোয়ার উপস্থিত ছিল। তার মধ্য থেকে চারটা নাইজেরিয়া খেলা খেলছিল আপনারা আমার নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আসলে পড়ালেখার চাপ এবং বাড়ির কাজ সব মিলিয়ে মাঠের ধান কাটা। সব মিলিয়ে অনেক ব্যস্ততার মধ্যে যে সময় পার করছি। আসলে সামনে আবার আমাদের এক্সাম তাই আর কি একটু ব্যস্ততার মধ্যে দিয়ে খুব বেশি সময় পার করছি। বাড়িতে অনেক কাজ আসলে খেলাটা দেখতে গিয়ে অনেকদিন পর আজকে মন ভরে গেল এরকম খেলা বহু আগে দেখেছিলাম। আর সেই খেলা আজকে দেখলাম আসলে খেলা না দেখলে গেলে খুবই মিস করতাম এই খেলাটা। আসলে তারা খুব সুন্দর একটি খেলা উপহার দিয়েছিল আমাদের মাঝে। অবশেষে দুই দলই ভালো খেলা খেলছিল। সবাই রাজসাহির পক্ষে ছিল। কারণ রাজশাহীর পোলাপান ছোট ছোট তারা খেলা খেলছিল। আর তোরা তো আর সব বয়স্ক প্লেয়ার আগের বহু আগের। অবশেষে পুরা দোয়া জিতে গেল দুই এক গোলে ব্যবধানে। খুবই একটি সুন্দর খেলা উপহার দিয়েছিল আমাদের মাঝে। আর যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক।আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো।