Hope you all are well. I am also well. Today I am back with another new post. Woke up in the morning feeling well refreshed then didn't have breakfast.Then after everyone has breakfast. My brother was calling me to go to the field and cut the grass. My brother and I go to the field together. I said, brother, I will go to the field. I said, I will give you sand.Brother says, ok, hurry up and come to our house. I quickly went to my brother's house with Haisota Balu. Today, my brother will go to his father-in-law's house, so he said, let's eat grass in the morning I said ok then let's go. I said take me Suddu. Biya said then you are not ready to cut the grass. I said I will not go, brother, I already made fun of you. Biya says no let's go around After a long journey to the field, we reached there. After petting I see that there is one knee of water. The grass must be cut knee deep in water. And we have to wait because we don't have a problem. That's why it eats grass The price is one-fifteen. This is very difficult. I cut the grass knee deep in water. And when I brought that grass to the barn. Then I see that the water is dripping through the grass floor. In fact, cut even if you don't want to If there is a cow, the grass must be cut. What if you don't bother to do anything? If you don't suffer, what will be the problem, say the sages. Actually after coming from the field from there. Far from home. I fell into that bag. Then the sack there is I went there and then brought two kusur from there. After taking it, I gave it to my brother, and he said, "Nan, you will scold me, so I said whatever you say, let's eat quickly and leave here." So brother says that is Because if there is a bad light. Then you will say that they eat Kushur every day. In fact, one day my uncle will become a dosha every day because of that, I and my brother will hurry from there with the sack and the smile When he came home, his head was on fire. Because the house is far from the field, it is very difficult to bring grass. In fact, you have to do this work even if you suffer. In fact, do not look down on any work. A lot actually In fact, even if you feel bad, you have to go home. My brother and I came home after wasting a lot of trouble. In fact I was thirsty for water when it was time to cut the gas. After suffering like this, I came home. After coming home I stole the grass very well. Then from there some other weeds have a few weeds so the way to sneak them all together after the grass is well mixed I alone. Then well Mr Then when I went to my brother's house, I came to my brother's house with sandals, so I went to my brother's house with some sandals. Then from there, I see that the grass is still there, and the brother is still sitting alone. I am brother I said throw the bangle quickly. Saying this, the brother cut the grass nicely. After dropping the grass, there is another Nanda next to the brothers' house, and the grass was given well by the brother's Nanda what else I was watching and I said it's good then brother said yes brother tell Guru Nandar to give it.

i am Then hand the strap back and give the brothers and sisters to Guru Nandai. Then we have wifi at home I kept pressing the mobile. When the mobile phone is pressed, the call to prayer is given. I didn't get it right later, brother, I'm saying Azan After listening to my brother, I came and took a bath quickly because the time to take a bath was running out. If you look closely above, you can see that we were friends having a picnic together. At that time friends said that all of us Then all the friends and girlfriends went home together to take a bath and get new clothes. I and one of my friends got the responsibility of cooking. In fact, the mood was so bad that day And a friend of mine only did the work that I told him to do in all the work, he was a little bit sad. In fact, this is what happens with friends and girlfriends, I know very well. In fact, that day, no girlfriend at work Which I never got like this. In fact, the initiative of our girlfriends was more because if they were not there, we would not have had a picnic because they all bought rice for our five or six boys and provided everything. you bro You can see that all of us who picnicked together are there. And one of us was doing photography. I said take my phone out of your pocket. Take some pictures buddy. dropped Actually that friend was suffering a lot with me. And you can see well for the picture that one of our girlfriends got married. Her husband brought us a bottle of Seven Up The cost is a little less. If you look closely, you can see that her husband is lying down and both of them are wearing the same color dress. Actually my girlfriend says that my husband is very good now. I say if it's good If you look carefully you can see that. You can notice better that the friend who is taking the picture cooked with me and I am standing in the middle. And behind my back, I will be a friend In fact, if there are friends, there will be quarrels and fights, but after a while everything will be fine. What does it mean if friends don't actually talk about friends? With great difficulty, three friends went to the market in the morning and played If you do, I will take the girls with one of them. This mistake will not happen again. Actually we were playing the box as per our heart. Everyone was calling the box with mobile phones. I was just playing a song with my mobile. mobile Another is taking it out of the hand. I did not play music in the box. Laughter is actually funny. I had a lot of fun with my friends and I don't know if I will ever get these days again. Maybe I will but it won't be as fun. forest Well I could never forget if I didn't go to school. Missing my friends a lot now. I sent the times with friends. Anyway, without further ado, let's share today's post with you. tomorrow.

আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আমিও ভাল আছি। আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায়।আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। সকালে ঘুম থেকে ওঠে ভালোভাবে ফ্রেশ হয়ে তারপরে সকালের নাস্তা করেনি। তারপরে সকলের নাস্তা করে নেয়ার পর। আমার ভাই আমাকে ডাকছিল যে মাঠে গিয়ে ঘাস কেটে আনি। আমি আর ভাই মিলে মাঠে যাই। আমি বলি ভাই মাঠে যাব আমি বললাম আমি হাই সুটা বালু দিয়ে দিই। ভাই বলে আচ্ছা ঠিক আছে তাড়াতাড়ি হাইসো টা ভালো বালো দিয়ে চলে আই আমাদের বাড়িতে। আমি তাড়াতাড়ি হাইসোটা বালু দিয়ে ভাইদের বাড়ি চলে যায়। আজকে আমার ভাই শশুর বাড়ি যাবে তাই ভাইয়া বলল সকাল সকাল চলো ঘাস কেটে নিয়ে আনি। আমি বললাম তাহলে চলো ঠিক আছে। আমি বললাম আমাকে সুদদু নিয়ে চলো। ভাইয়া বলল তাহলে তুই রেডি হয়নি ঘাস কেটে আইসি। আমি বললাম যাব না ভাই আমি আমি তোমাকে এমনিতেই মজা করলাম বললাম। ভাইয়া বলে না চলো যাই ঘুরে আসি। এ বলে ভাইয়ার সাথে চলে গেলাম মাঠে গিয়ে অনেক দূর পথ ওরে আমরা সেখানে সেখানে পৌঁছলাম। পোষানোর পর আমি দেখি যে সেখানে এক হাঁটু পানি। সেই এক হাঁটু পানির ভেতরে ঘাস কাটতে হবে। আর যাস কাটতে হবে কারণ আমাদের বিচালি নাই। সেই কারণে ঘাস খাওয়াটা খুবই জরুরী। আরবি বিচুলির পোন হলো। ৭০০ টাকা করে এক পনের দাম। এজন্য খুবই কষ্ট করে। এক হাঁটু পানির ভিতরে ঘাস কাটলাম। আর সেই ঘাস তোলার সময় যখন ডেড়ায় নিয়ে আনি। তখন দেখি যে ঘাসের তল দিয়ে পানি চিপ চিপ করে পানি পড়ছে। আসলে মন না চাইলেও কাটতে হবে। কারণ বাড়িতে একটা গরু আছে। গরু থাকলে তো ঘাস কাটতেই হবে। আসলে কি করার কষ্ট না করলে কি আর। কষ্ট না করলে কি কেষ্ট মেলে মুরুব্বীরা তাই বলে। আসলে সেখান থেকে মাঠ থেকে আসার পর। বাড়ি থেকে অনেক দূর। সেই বস্তায় পড়ে ফেললাম। তারপর বস্তাগুলো থুয়ে হাপ মারলাম আর সেখান থেকে পরের একটা ভেড়িতে দেখি যে কিছু কিছু কুসুর লাগানো আছে। সেখানে আমি গেলাম তারপর সেখান থেকে দুইটা কুসুর কেটে নিয়ে এলাম। নেয়ার পর ভাইয়ার দিলাম ভাইয়া বলল আমাকে বকবে নান তো আমি বললাম যা বলার বলবে তাড়াতাড়ি খেয়ে এখান থেকে যাওয়া যাক। তাই ভাইয়া বলে তাহলে ঠিক আছে। এই বলে আমি আর ভাইকুসুর শেষ করার পর। সেখান থেকে তাড়াতাড়ি উঠে বাড়ির দিকে রওনা হয়। কারন যদি সেখানে কুসুর আলা চলে আসে। তাহলে বলবে এরাই মানে প্রতিদিন কুশূর খায়। আসলে একদিন খালাম দোষ হয়ে যাবে প্রতিদিন কারণ ওই জন্য সেখান থেকে তাড়াতাড়ি আমি আর ভাই মিলে বস্তা নিয়ে আর হায়সু নিয়ে বাড়ির দিকে রওনা হয়। আবার আকাশের অবস্থা খুব একটা ভালো না যখন তখন পানি নেমে পড়তে পারে। আমি আর ভাই বাড়ি আসতে আসতে মাথার ভিতরে আগুন ধরে যায়। কারণ মাঠ থেকে বাড়ি অনেক দূরে তাই মাথায় করে ঘাস আনতে অনেকটা কষ্ট করা যায়। আসলে কি কষ্ট করলেও করতে হবে এই কাজ। আসলে কোনো কাজকেউ ছোট করে দেখতে নাই। আসলে অনেক পথ ঘুরে আসতে হচ্ছে আবার অনেক বেড়া তার পর আমার অনেক অনেক ক্লান্ত লাগছিল। আসলে কি কিলানতো লাগলেও বাড়িতে যেতেই হবে। খুবই কষ্ট নষ্ট করে বাড়িতে চলে এলাম আমি আর ভাই। আসলে আমি পানি তৃষ্ণা লাগছিল যখন গাস কাটার আসার সময়। এভাবে কষ্ট করতে করতে বাড়িতে চলে এলাম। বাড়িতে আসার পর ভাই ভাইদের বাড়িতে গেল আর আমি আমাদের বাড়িতে চলে গেলাম। আমার বাড়িতে এসে আমি ঘাসগুলো খুব ভালোভাবে চুরিয়ে ফেললাম। তারপর সেখান থেকে আর কিছু বিছালি চোরায় অল্প কিছু বিছালি আছে তাই সেগুলো সব মিলে চোরানোর উপায় একসাথে চুরানোর পর ঘাসগুলো ভালোভাবে মিশায় আমি একাই। তারপরে ভালোভাবে মিশানোর পর সেই ঘাসগুলো বস্তায় পরে থুয়ে আসি এক কোনায়। তারপরে ভাইদের বাসায় যাই যাওয়ার সময় ভাইদের বাসায় স্যান্ডেল থূয়েই এসেছিলা তাই ভাইদের বাড়িতে একটু স্যান্ডেল নিয়ে যে গেলাম। তারপর সেখান থেকে ভাই দেখি এখনো ঘাস গুলো এখনো ভাই একা বসে বসে। আমি ভাইকে জিজ্ঞেস করলাম যে এখনোই ঘাস চূড়ায় নি হয়নি। ভাইয়া বলছে আমি মেলা ঘাস কাটছিলাম না তাই একটু লেট হচ্ছিল। আমি বললাম তাড়াতাড়ি চুড়ি ফেলো। এই বলে ভাই সুন্দর করে ঘাস গুলো চুড়িয়ে ফেললো। ফেলার পরে ভাই ভাই ঘাস গুলো ভাইদের বাড়ির পাশে আরেকটা নানদা আছে সেই সেই ঘাসগুলো ভাইয়ের নান্দাই ভালোভাবে দিয়ে দিল। আর কিছু ভাই ভাইয়ের গরু নন্দাই দিল। আমি দেখছিলাম আমি বললাম ভালোই হলো তাহলে ভাইয়া বলল হা ভাই বল গুরু নানদের দিয়ে দে। আমি তখন হাতে ফিতে পিছে ভাই আর গুস গুলো গুরু নান্দাই দিয়ে দি।তখন হাতে ফিতে পিছে ভাই আর গুস গুলো গুরু নান্দাই দিয়ে দি। তারপর আমাদের বাড়িতে ওয়াইফাই আছে আমি মোবাইল টিপতে থাকি। মোবাইল টিপতে যে টিপতে যে কখন আযান দিয়ে দিয়েছে। আমি আর ঠিক পাইনি পরে ভাই বলছি আজান দিয়ে দিছে। বাড়িতে যে গোসল করে নে আমি যখন ভাইয়ের কথা শুনে এসে গোসল করে দিলাম তাড়াতাড়ি কারন গোসল করার টাইম চলে যাচ্ছিল। আপনারা ভালোভাবে উপরের দিকের লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমরা বন্ধুরা মিলে একসাথে পিকনিক করছিলাম। সে সময় বন্ধুরা বলল যে তোরা রান্না কর আমি বাড়ি থেকে ঘুরে আসি আমরা সবাই। তখন বন্ধুরা সবাই এবং বান্ধবীরা সবাই মিলে একসাথে বাড়িতে গোসল করতে গেল এবং নতুন ড্রেস পড়তে গেল। আমি আর আমার এক বন্ধু মিলে রান্নার দায়িত্ব পেয়েছিলাম। আসলে সেই দিন এত পরিমান মেজাজটা খারাপ হয়েছিল কেউ কোন কাজে হাত দিচ্ছে না খালি আমি আর আমার এক বন্ধু শুধু সব কাজে আমি যেই কাজে বলছি সে সেই কাজই করে দিছে ওর একটু খুবই কষ্ট হয়ে গেছিল। আসলে বন্ধু ও বান্ধবীদের সাথে থাকতে হলে এইটাই হবে আমি ভালো করেই জানি। আসলে সেদিন সেই কাজে কোন বান্ধবী এবং বন্ধু হাত দিয়েছিলাম খালি আমি আর বন্ধু মিলে রান্না করছিলাম। এত পরিমাণ মাথায় প্রেসার করছিল যা আমি কোনদিন এইভাবে পাইনি। আসলে আমাদের বান্ধবীদের উদ্যোগটা বেশি ছিল কারণ ওরা যদি না থাকতো তাহলে আমাদের পিকনিকটা হতো না কারণ ওরা সবাই মিলে আমাদের পাঁচ ছয় জন ছেলেদের চাল খরি সবই ওরাই দিয়েছিল। আপনি ভালোভাবে উপরের দিকে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমরা সবাই মিলে এক জায়গায় যে কয়জনে পিকনিক করেছিলাম তারা সবাই ওখানে আছে। আর আমাদে থেকে একজন ফটোগ্রাফি করছিল। আমি বললাম আমার ফোনটা তোর পকেট তোর পুকোট থেকে বের করে। কিছু ছবি তোল বন্ধু। যে বন্ধু আর আমি রান্না করছিলাম। বন্ধুকে বলার সাথে সাথে ছবিগুলো তুলে ফেললো। আসলে সেই বন্ধু অনেক কষ্ট করছিলাম আমার সাথে। আর আপনি ভালোভাবে ছবিটির জন্য বলুন দেখতে পারবেন যে আমাদের বান্ধবীদের মধ্যে একটা বান্ধবীর বিয়ে হয়ে গিয়েছিল। তার স্বামী আমাদের জন্য সেভেন আপের বোতল আর মিষ্টি কিনে নিয়ে এনেছিল আমাদের জন্য। আসলে ওদের দুইজনের জন্য আমাদের খরচ আর একটু কম হয়। আপনারা ভালোভাবে দেখলে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে ওর স্বামী পড়ে আছে এবং একই কালারের ড্রেস দুই জনে পড়ে আছে। আসলে আমার বান্ধবী বলে আমার স্বামীর কাছে এখন খুবই ভালো। আমি বলি ভালো হলেই ভালো তোদের সংসারটা যেন ভালোভাবে চলে। এভাবে অনেকগুলো ফটোগ্রাফি করে। আপনার আরো ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে। আপনার আরো ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখতে পারবেন যে বন্ধুত্বের ছবি তুলছে সে আমার সাথে রান্না করেছিল আমি তো দেখতে পারছেন মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছি। আর আমার পেছনে বল বন্ধু হবে। আর এক বন্ধু আমাদের মধ্যে মুখে দেখতে পাচ্ছেন কিছু আছে। আমি শসা কিনে নিয়ে এনেছিলাম ও দেখার সাথে সাথে ভেঙে খেতে শুরু করেছে। আসলে বন্ধুরা থাকলে ঝগড়া মারামারি ঢাকা থাকে ধাক্কাধাক্কি হবে আবার একটু পরে সব ঠিক হয়ে যাবে। এটা কি বলে বন্ধুতো আসলে বন্ধুদের কথা না বললে না। অনেক কষ্ট করে তিন বন্ধুদের সকালে গেলাম বাজার করতে এবং বাজার করছে একটু ঝামেলা হয়েছিল পরের বার পিকনিক করলে মেয়েদের একজনের সাথে করে নিয়ে যাব। এই ভুলটা আর দ্বিতীয়বার হবেনা। আসলে আমরা মনের মত করে বক্স বাজিয়ে ছিলাম। সবাই মোবাইল দিয়ে বাজে ছিল বক্স। শুধু আমার মোবাইল দিয়ে একটা গান বাজিয়ে ছিলাম। মোবাইল আমায় নিয়ে নিয়েছে আবার মোবাইল ঢোকাচ্ছি আর একজন হাতে থেকে বের করে নিচ্ছে। করতে করতে আমি গান বাজাইনি বাক্সে। আসলে হাঁসি মজার ছলে। বন্ধুদের সাথে অনেক মজা করলাম আর জানিনা এই দিনগুলো আর কোনদিন পাব কিনা। হয়তোবা পাবো কিন্তু এরকম মজার হবে না। বন্ধুত্বের ভালোবাসার কাছে সব ভালোবাসা হার মানে। আচ্ছা আমি স্কুলে না পড়লে কোনদিনও ভুলতে পারতাম না। বন্ধুদের অনেক মিস করছি এখন। বন্ধুদের সাথে সময় গুলো পাঠিয়েছিলাম। আর যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন আজকের পোস্টটি আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক। আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো।

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.