Iftar outside the mosque. The month of Ramadan is a special time for the Muslim Ummah, where closeness to Allah is achieved through worship, sacrifice and self-restraint. After fasting all day during this month, iftar in the evening is a joyful moment.is held in a mosque, where worshippers gather to break their fast. But many worshippers break their fast outside the mosque, especially on the street or in a park. Breaking the fast outside the mosque also offers a unique experience. Breaking the fast outside the mosque Gathering outside and breaking the fast with each other deepens the bond of kinship. Bonds of camaraderie and cooperation are formed with each other. Even those who do not know each other socially are together at this moment.Creates opportunities for (donation). In many places, free iftar distribution is organized for the poor and helpless. This provides an opportunity for everyone to have iftar, regardless of social status, and this donation is highly rewarding.By doing this, a kind of unity and compassion increases among people. When everyone has a sweet date or a cold drink together, it feels like we are all there for each other, that there is unity among people of all religions. This It is very important for our society as a whole. Therefore, iftar outside the mosque is not only about the pleasure of eating, but it is also a social movement, where in addition to seeking the pleasure of Allah, love, unity and cooperation in society are promoted. Very beautiful arrangement. The proper organization of any special event or gathering leaves a deep impression on people. And when that event is for everyone, with everyone having the opportunity to participate, its importance increases even more. "Very beautiful It refers to an event that provides joy, peace, and social bonding not only for the organizers, but also for everyone present. For example, when it comes to organizing Iftar during the month of Ramadan, there is a special difference. These events are for everyone. They meet each other, greet each other, and break their fast. It is not just a meal, but a social and religious gathering. For those who are poor, for those who live alone, this kind of event is very important.Sympathy and support for others are expressed. In addition, proper planning and initiative in any event are one of the key elements of a beautiful event. For example, choosing a venue for an event, arranging food, etc.a meaningful and delightful experience. A "very beautiful event" is a situation where an atmosphere of happiness, peace, and cooperation is created among everyone. It is not limited to just a party or festival, but rather such an event It also portrays the image of love and brotherhood. Such a beautiful event is not just a ceremony, but it strengthens human relationships and spreads love and goodwill in the society.Iftar party. The month of Ramadan is a very important time for Muslims, where they observe fast and try to get closer to Allah. Iftar party is a special event at the moment of breaking the fast, which And an opportunity to encourage giving. Iftar arrangements establish a beautiful unity within the Muslim community. Iftar arrangements are usually held in a mosque, home or any suitable place. With proper planning and a beautiful environment It is very important to arrange food for Iftar. The Iftar menu usually includes dates, water, fruits, sherbet, soup, salad, various types of bhaji, pitha, burani, roti, biryani or light but nutritious food items.It is important that the fasting person's body gets the right energy. Secondly, it is necessary to choose the right place to organize a beautiful iftar. Organizing it in a mosque or a special place at home can be more participatory. M Published. When family members come together, a joyful atmosphere is created at home, where everyone greets each other and shares the joy of eating. In addition, inviting everyone during the Iftar celebration is a great, for them, such an arrangement carries a lot of importance. When free iftar is organized at a mosque or community center, it becomes a blessing for the poor and helpless people. For them, this food arrangement is just Finally, iftar is a way for people to express their gratitude to Allah and to increase the spirit of giving in society. It reminds us that iftar is not just a time for eating, but also a social event.

মসজিদের বাইরে ইফতার।রমজান মাস মুসলিম উম্মাহর জন্য এক বিশেষ সময়, যেখানে ইবাদত, ত্যাগ ও আত্মসংযমের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে নৈকট্য অর্জন করা হয়। এ মাসে সারাদিন রোজা রাখার পর সন্ধ্যায় ইফতার একটি আনন্দময় মুহূর্ত হয়ে ওঠে। অনেক সময় মসজিদে ইফতার আয়োজন করা হয়, যেখানে মুসল্লিরা একত্রিত হয়ে ইফতার করেন। কিন্তু অনেক মুসল্লি মসজিদের বাইরে, বিশেষ করে রাস্তায় বা পার্কে, ইফতার করেন। মসজিদের বাইরে ইফতারও এক অনন্য অভিজ্ঞতা প্রদান করে।মসজিদের বাইরে ইফতার করার অনেক ধরনের সুবিধা রয়েছে। প্রথমত, এটি এক ধরনের কমিউনিটি গঠন করে। রোজাদারেরা মসজিদের বাইরে একত্রিত হয়ে একে অপরের সঙ্গে ইফতার করে, ফলে আত্মীয়তার সম্পর্ক আরও গভীর হয়। একে অপরের সঙ্গে সৌহার্দ্য এবং সহযোগিতার বন্ধন তৈরি হয়। এমনকি যারা সামাজিকভাবে একে অপরকে চেনে না, তারাও এই মুহূর্তে একত্রিত হয়ে একে অপরের সঙ্গে খেতে বসে।দ্বিতীয়ত, মসজিদের বাইরে ইফতার করা এক ধরনের সাদাগীর (দানের) সুযোগ সৃষ্টি করে। অনেক জায়গায় দরিদ্র ও অসহায় মানুষদের জন্য ফ্রি ইফতার বিতরণের আয়োজন করা হয়। এতে সামাজিক অবস্থা নির্বিশেষে সবার জন্য ইফতার গ্রহণের সুযোগ আসে, এবং এই দানে অনেক বেশি সওয়াব পাওয়া যায়।এছাড়া, মসজিদের বাইরে ইফতার করার মাধ্যমে মানুষের মধ্যে এক ধরনের ঐক্য ও সমবেদনা বৃদ্ধি পায়। সবার মুখে একসঙ্গে মিষ্টি খেজুর বা ঠান্ডা পানীয় আসলে এটাই মনে হয় যে, আমরা সবাই একে অপরের পাশে আছি, সব ধর্মের মানুষের মাঝে ঐক্য রয়েছে। একে অপরের সুখ-দুঃখ ভাগ করে নেওয়ার এই সুন্দর মুহূর্ত আমাদের সামগ্রিক সমাজের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।অতএব, মসজিদের বাইরে ইফতার শুধু খাওয়ার আনন্দই নয়, বরং এটি একটি সামাজিক আন্দোলন, যেখানে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের পাশাপাশি সমাজে ভালোবাসা, একতা এবং সহযোগিতার চেতনা জাগ্রত হয়।খুবই সুন্দর আয়োজন ।যেকোনো বিশেষ অনুষ্ঠান বা মিলনমেলার সঠিক আয়োজন মানুষের মনে এক গভীর ছাপ রেখে যায়। আর যখন সেই আয়োজনটি হয় সবার জন্য, সবার অংশগ্রহণের সুযোগ থাকে, তখন এর গুরুত্ব আরও বেড়ে যায়। "খুবই সুন্দর আয়োজন" বলতে এমন একটি আয়োজনকেই বোঝানো হয় যা শুধু আয়োজকদের জন্য নয়, বরং উপস্থিত সবাইকে আনন্দ, প্রশান্তি এবং সামাজিক বন্ধন প্রদান করে।যেমন, রমজান মাসে ইফতার আয়োজনের কথা বললে, এর বিশেষ এক ভিন্নতা থাকে। এই আয়োজনগুলো সবার জন্য উন্মুক্ত থাকে, যেখানে সবাই একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়ে, একে অপরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে, উপবাস ভঙ্গ করে। এটি কেবল একটি খাবারের আয়োজন নয়, বরং এটি এক ধরনের সামাজিক ও ধর্মীয় মিলনমেলা। যারা দরিদ্র, যারা একা থাকে, তাদের জন্য এই ধরনের আয়োজন তাদের মনোভাব পরিবর্তন করে, এবং একে অপরের প্রতি সহানুভূতি ও সমর্থন প্রকাশিত হয়।এছাড়া, যে কোনো অনুষ্ঠানে সঠিক পরিকল্পনা ও উদ্যোগ নেওয়া একটি সুন্দর আয়োজনের অন্যতম মূল উপাদান। যেমন, একটি অনুষ্ঠানের জন্য স্থান নির্বাচন, খাবারের ব্যবস্থা, অতিথিদের আমন্ত্রণ, পরিবেশ সাজানো, সঙ্গীত বা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন—all these elements are important to ensure a meaningful and delightful experience.খুবই সুন্দর আয়োজন" এমন একটি অবস্থা, যেখানে সবার মধ্যে সুখ, শান্তি, এবং সহযোগিতার আবহ সৃষ্টি হয়। এটি কেবল একটি পার্টি বা উৎসবের সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং এই ধরনের আয়োজন আমাদের সমাজের একতা, ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্বের চিত্রও তুলে ধরে।এমন সুন্দর আয়োজন কেবল মাত্র একটি অনুষ্ঠান নয়, বরং এটি মানুষের সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করে, এবং সমাজে ভালোবাসা ও সদ্ভাবনা ছড়িয়ে দেয়।ইফতারের আয়োজন ।রমজান মাস মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়, যেখানে তারা সিয়াম পালন করে এবং আল্লাহর নৈকট্য লাভের চেষ্টা করেন। রোজা ভাঙার মুহূর্তে ইফতার আয়োজন একটি বিশেষ অনুষ্ঠান হয়ে থাকে, যা একদিকে যেমন পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবদের মিলনস্থল, অন্যদিকে এটি সামাজিক দায়বদ্ধতা ও দানে উৎসাহিত করার একটি সুযোগ। ইফতার আয়োজন মুসলিম সমাজের মধ্যে একটি সুন্দর ঐক্য প্রতিষ্ঠা করে।ইফতারের আয়োজন সাধারণত মসজিদ, বাড়ি বা যে কোনো উপযুক্ত জায়গায় করা হয়। সঠিক পরিকল্পনা ও সুন্দর পরিবেশের মাধ্যমে এটি আরও আনন্দদায়ক হয়ে ওঠে। প্রথমত, ইফতার আয়োজনের জন্য খাবারের ব্যবস্থা করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ইফতারির মেনুতে সাধারণত খেজুর, পানি, ফল, শরবত, স্যুপ, স্যালাড, বিভিন্ন ধরনের ভাজি, পিঠা, বুরানি, রুটি, বিরিয়ানি বা খাবারের হালকা কিন্তু পুষ্টিকর আইটেম রাখা হয়। খাবারের উপাদান যেন স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর হয়, সেটি নিশ্চিত করা জরুরি, যাতে রোজাদারের শরীর ঠিকভাবে শক্তি পায়।দ্বিতীয়ত, একটি সুন্দর ইফতার আয়োজনের জন্য সঠিক স্থান নির্বাচন করা প্রয়োজন। মসজিদে বা বাড়ির একটি বিশেষ স্থানে আয়োজন করলে তা আরও বেশি অংশগ্রহণমূলক হতে পারে। মসজিদে সাধারণত মুসল্লিরা একত্রিত হয়ে ইফতার করেন, যার মাধ্যমে সামজিক একতা ও সহানুভূতির বার্তা প্রকাশিত হয়। পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হলে বাড়িতেও এক আনন্দময় পরিবেশ তৈরি হয়, যেখানে সবাই একে অপরকে শুভেচ্ছা জানায় এবং খাওয়ার আনন্দ ভাগ করে নেয়।এছাড়া, ইফতারের আয়োজনের সময় সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো একটি মহৎ কাজ। বিশেষত যারা একা বা অসহায়, তাদের জন্য এমন আয়োজনটি অনেক বেশি গুরুত্ব বহন করে। মসজিদ বা কমিউনিটি সেন্টারে যখন ফ্রি ইফতারের আয়োজন করা হয়, তখন এটা দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য এক আশীর্বাদ হয়ে ওঠে। তাদের জন্য এই খাবারের আয়োজন শুধু উপোস ভাঙার সুযোগ নয়, বরং তারা এই আয়োজনের মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ শান্তি ও ভালোবাসা অনুভব করেন।সবশেষে, ইফতার আয়োজনের মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে পারেন এবং সমাজে দানের মনোভাব বৃদ্ধি পায়। এটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, ইফতার শুধু একটি খাবার গ্রহণের সময় নয়, বরং এটি একটি সামাজিক দায়িত্ব, যার মাধ্যমে আমরা আমাদের সহানুভূতি, ভালোবাসা এবং সহমর্মিতা প্রদর্শন করি।এভাবেই, ইফতারের আয়োজন শুধু একটি অনুষ্ঠান নয়, বরং এটি একটি ধর্মীয়, সামাজিক ও মানবিক দায়িত্ব।

Everyone in our neighborhood is having Iftar together. The month of Ramadan is a special time for Muslims, where they fast throughout the month to earn the pleasure of Allah. When it is time to break the fast in the evening, everyone In particular, the feeling of everyone in our neighborhood breaking their fast together is meaningful and heartwarming. Our neighborhood has good relations between neighbors and everyone stands by each other. This cordial gathering Everyone was invited—young and old, men and women, children and adults—all in the house would sit together in one place and have iftar. Preparations for iftar began in the afternoon. Some members of the neighborhood had already prepared food. Some brought dates, betel leaves,I started handing out the food items. Some were helping with the food from the food basket, some were responsible for serving. In these moments, working together created an atmosphere of love between us. Before the Iftar began,He prayed for us to have peace, happiness, prosperity and compassion for each other. Then, we started breaking our fast with dates together, which is our favorite way to break our fast. While we were all sitting together and eating,The elders were greeting each other, and the young were talking to each other. After each mouthful, a strange peace was felt, and we all expressed our gratitude to God in our hearts. This was a Not just sharing food, but also showing love, compassion and support for each other is what is most important. Such events in our neighborhood have deepened and sweetened our relationships. Finally, this Iftar has brought us all together.And being grateful to Allah is the main thing in our lives. When we all break our fast together, we are not only sharing the small joys of our daily lives, but also contributing to society by showing love and compassion for each other. Very beautiful iftar items to make. The month of Ramadan is a holy time for Muslims. Although fasting for the entire month is a difficult test to earn reward from Allah, iftar is a unique moment of joy. Iftar is not just food Brings neighbors together. And if the items for that iftar are delicious and diverse, it increases its joy even more. First of all, preparing a food menu for organizing an iftar is very important. Usually, iftar begins Not only does it provide energy to the body, but it is also a delicious food. Therefore, dates should always be served first. After that, cold water or sherbet is served, which refreshes the body. If you can have fried food at the Iftar party, then it is a It is also very nutritious. Adding onion chutney or tomato sauce along with these will enhance the taste. Besides, soup is also a good item. Chicken soup or vegetable soup soothes the body and helps you feel full for a long time.If there is a mildly spiced cucumber or tomato salad, it keeps the body light and provides comfort while breaking the fast. In addition, cold drinks like Falooda, fruit salad or lassi can also be included in the Iftar arrangement. These drinks Provides natural sugars and vitamins. As a dessert, milk pudding, raisins pitha, or semolina pudding are very enjoyable. Such sweet foods provide extra energy to the body after fasting and maintain the health of the body.Through the serving method and environment. If the food is beautifully arranged, it increases the attraction towards the food. Iftar is not just about food, but also about creating a joyful atmosphere by bringing together family or neighbors.It becomes a beautiful occasion to make. Thus, delicious and nutritious Iftar items not only bring joy while breaking the fast, but also build bonds of solidarity, love and compassion among us.

আমাদের পাড়ার সবাই মিলে একসাথে ইফতার করার।রমজান মাস মুসলিমদের জন্য এক বিশেষ সময়, যেখানে পুরো মাসজুড়ে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সিয়াম পালন করা হয়। রোজা রেখে সন্ধ্যায় যখন ইফতার করার সময় আসে, তখন একত্রিত হয়ে খাবার ভাগ করে নেওয়ার আনন্দ ভিন্ন রকমের। বিশেষত, আমাদের পাড়ার সবাই মিলে একসাথে ইফতার করার অনুভূতি তাৎপর্যপূর্ণ ও হৃদয়স্পর্শী।আমাদের পাড়ায় প্রতিবেশীদের মধ্যে ভালো সম্পর্ক রয়েছে এবং প্রত্যেকে একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে থাকে। এই সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করার জন্য, একদিন আমাদের পাড়া একসাথে ইফতার করার আয়োজন করল। সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হলো—বাড়ির ছোট-বড়, পুরুষ-মহিলা, শিশু-বয়সী সবাই মিলেমিশে এক জায়গায় বসে ইফতার করবে।ইফতারের প্রস্তুতি শুরু হলো বিকেল থেকে। পাড়ার কিছু সদস্য আগেই খাবারের আয়োজন করেছিল। কেউ খেজুর, পানি, ফল, শরবত নিয়ে আসলেন, কেউ ভাজি, স্যুপ ও মিষ্টান্ন নিয়ে এলেন। আমরা সবাই একে অপরের হাতে খাবারের উপকরণ তুলে দিতে লাগলাম। কেউ খাবারের পাট থেকে সাহায্য করছিল, কেউ পরিবেশন করার দায়িত্ব পালন করছিল। এই মুহূর্তগুলোতে একসাথে কাজ করে আমাদের মধ্যে এক ভালোবাসার পরিবেশ তৈরি হয়েছিল।ইফতার শুরুর আগে, পাড়ার একজন ভালো মানুষ আমাদের সবাইকে আল্লাহর কাছে দোয়া করার জন্য আহ্বান করলেন। তিনি আমাদের জন্য শান্তি, সুখ, সমৃদ্ধি ও একে অপরের প্রতি সহানুভূতি কামনা করে দোয়া করলেন। এরপর, একসাথে খেজুর দিয়ে ইফতার শুরু হলো, যা আমাদের রোজা ভঙ্গের সবচেয়ে পছন্দের উপায়।একসাথে বসে সবাই যখন খাবার খাচ্ছিলাম, তখন আমাদের মধ্যে যেন একটি অদ্ভুত আনন্দ ও শান্তি বিরাজ করছিল। ছোট ছোট শিশুরা মিষ্টি হাসি ছড়িয়ে দিচ্ছিল, বড়রা একে অপরকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছিল, আর তরুণরা একে অপরের সঙ্গে কথা বলছিল। প্রতিটি মুখে খাওয়ার পরে এক অদ্ভুত প্রশান্তি অনুভূত হচ্ছিল, আর আমরা সবাই মনে মনে আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছিলাম।এই একসাথে ইফতার করার আয়োজন আমাদের মধ্যে সজীবতা এবং ভ্রাতৃত্ববোধ সৃষ্টি করেছিল। আমরা অনুভব করলাম যে, শুধু খাবার ভাগ করে নেওয়া নয়, বরং একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি এবং সমর্থনই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের পাড়ায় এই ধরনের আয়োজন আমাদের সম্পর্ককে আরও গভীর ও মধুর করেছে।সবশেষে, এই ইফতার আমাদের সবাইকে একটি বার্তা দিল—একসাথে থাকা, একে অপরের সাহায্যে এগিয়ে আসা এবং আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞ হওয়া আমাদের জীবনের মূল বিষয়। যখন আমরা সবাই একসাথে ইফতার করি, তখন আমরা শুধু আমাদের দৈনন্দিন জীবনের ক্ষুদ্র আনন্দই ভাগ করে নেই না, বরং একে অপরকে ভালোবাসা ও সহানুভূতি দিয়ে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠা করি।খুবই সুন্দর ইফতারের আয়টেম করার।রমজান মাস, মুসলিমদের জন্য এক পবিত্র সময়। পুরো মাসজুড়ে রোজা রাখা, আল্লাহর কাছে সাওয়াব অর্জনের জন্য এক কঠিন পরীক্ষা হলেও, ইফতার এক অনন্য আনন্দের মুহূর্ত। ইফতার শুধু খাদ্য গ্রহণের সময় নয়, বরং এটি একটি বিশেষ আয়োজন, যা পরিবার, বন্ধু-বান্ধব ও প্রতিবেশীদের একত্রিত করে। আর যদি সেই ইফতারের আয়টেম হয় সুস্বাদু ও ভিন্নধর্মী, তবে তার আনন্দ আরো বাড়িয়ে দেয়।প্রথমত, ইফতার আয়োজনের জন্য খাবারের মেনু তৈরি করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত, ইফতার শুরু হয় খেজুর দিয়ে, যা রোজা ভাঙার প্রথা। খেজুরের উপকারিতা শুধু শরীরে শক্তি জোগায় না, বরং এটি একটি সুস্বাদু খাবার। তাই, খেজুর সবসময় প্রথমে রাখা উচিত। এরপর, ঠান্ডা পানি বা শরবত পরিবেশন করা হয়, যা শরীরকে তাজা করে তোলে।ইফতার আয়োজনে যদি ভাজি রাখা যায়, তবে তা বিশেষত প্রশংসিত হয়। যেমন, আলুর চপ, পকোড়া, সিঙ্গারা বা মুগ ডাল ভাজি। এগুলো শুধু খেতে সুস্বাদু নয়, পাশাপাশি অত্যন্ত পুষ্টিকর। এগুলোর পাশাপাশি পেঁয়াজের চাটনি বা টমেটোর সস রাখলে তা আরও স্বাদ বাড়িয়ে দেয়।পাশাপাশি, স্যুপও একটি ভালো আইটেম। মুরগির স্যুপ বা সবজি স্যুপ শরীরকে প্রশান্তি দেয় এবং দীর্ঘ সময় রোজা থাকার পর এটি দ্রুত শক্তি পুনরুদ্ধারে সহায়তা করে। স্যুপের মধ্যে যদি হালকা মসলাযুক্ত শসা বা টমেটোর স্যালাড থাকে, তবে তা শরীরকে হালকা রাখে এবং রোজা ভাঙার সময় আরাম দেয়।এছাড়া, ফালুদা, ফলের সালাদ বা লাচ্ছি এরকম ঠান্ডা পানীয়ও ইফতার আয়োজনে রাখা যেতে পারে। এই পানীয়গুলো একদিকে যেমন স্বস্তি দেয়, অন্যদিকে শরীরে প্রাকৃতিক শর্করা ও ভিটামিন সরবরাহ করে।মিষ্টান্ন হিসেবে দুধ পায়েস, কিশমিশ পিঠা, বা সুজি পুডিং খুবই উপভোগ্য। এই ধরনের মিষ্টি খাবার রোজা রাখার পর শরীরে অতিরিক্ত শক্তি প্রদান করে এবং দেহের সুস্থতা বজায় রাখে।সবশেষে, ইফতারের আয়োজনের সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় খাবারের পরিবেশন পদ্ধতি ও পরিবেশের মাধ্যমে। খাবারগুলো সুন্দরভাবে সাজানো হলে তা খাবারের প্রতি আকর্ষণ বাড়িয়ে তোলে। পরিবার বা পাড়া প্রতিবেশীদের একত্রিত করে একটি আনন্দময় পরিবেশ তৈরি হলে ইফতার শুধু খাবারের জন্য নয়, বরং একসাথে আনন্দ ভাগ করে নেওয়ার একটি সুন্দর উপলক্ষ হয়ে ওঠে।এইভাবে, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর ইফতার আইটেমগুলি শুধু রোজা ভাঙার সময় আনন্দ দেয় না, বরং এটি আমাদের মধ্যে একাত্মতা, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির বন্ধন গড়ে তোলে।

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.