There is a special atmosphere in our neighborhood during Ramadan when everyone in our neighborhood comes together to break their fast. Everyone works together to help each other and create an atmosphere of love and compassion. Every day at sunset Coming. When the time for Iftar approaches, everyone, young and old, gathers at the mosque in the neighborhood. Everyone greets each other in the mosque courtyard and begins the Iftar celebration. Neighbors bring various foods from each other's houses and share them.Dates, jilapi, chop, semai, kimchi, salad, roti, rice - there are all kinds of food. Sometimes, we also organize some different dishes. During this iftar together, we get a chance to talk to each other. Everyone is welcome. We eat together and then we all go to pray together. It is not just about sharing food, it increases unity and love among us. This tradition does not end with just sharing food, but it is also our The importance of giving love. Everyone in the neighborhood comes together and shares these good times with each other, which makes our relationship sweeter. This is how the tradition of everyone in our neighborhood breaking their fast together has been going on, It was a water day, so I had Iftar at the mosque. Ramadan is a special religious time for us, when we fast and break our fast in the evening. I was preparing to break my fast today like every day, but suddenly I The water supply was cut off for some time. As a result, I decided that I would have my iftar today at the mosque. In the evening, my family and I headed towards the mosque. After reaching the mosque, I saw that the other A special Iftar was organized in the mosque. A mullah Sahib prayed for all of us to break our fast and that Allah keep us all healthy and safe. The Iftar arrangement in the mosque was very beautiful.There was semai, pola, fish, jilapi, chop, kimchi, salad etc. The atmosphere was very peaceful and united. Everyone was greeting each other and praying while eating together. At that time, I felt that this situation There was a special feeling of breaking the fast at the mosque. Although I was a little worried about the lack of water, the heartfelt atmosphere of the mosque and the sight of our neighborhood coming together calmed my mind. Everyone stood next to each other, This experience will be very beautiful and memorable for me. Thus, despite the water shortage, coming to the mosque for iftar made me realize that, in addition to religious feelings, relationships and unity between people are our true Beautifully arranged on the plate. The taste of food depends not only on its quality, but also on its presentation. If food is beautifully arranged, it is more enjoyable to eat and also looks beautiful. Beautifully arranged on the plate First of all, the choice of food plate is very important. Generally, using a white or light-colored plate makes the food stand out clearly. The color of the plate and the color of the food ingredients are very important. If the Similarly, a plain plate goes well with the color of a salad or fruit. When arranging food, the amount and position of food on the plate are also very important. Foods should generally be arranged from the center outwards or to one side.For example, rice or bread can be arranged beautifully on one side, meat or curry on the other, and salad or fruit slices in the middle or on the side. When arranging, the color and texture of the food should also be kept in mind. Fresh fruit can be served with sweet dishes.And adding some spices or herbs like coriander leaves or mint leaves to the gravy or curry enhances its beauty and aroma. Sometimes, food can be decorated in a modern or creative way. For example, small pieces of Arranged. These creative ways of serving food become more attractive. Arranged food is not only pleasing to the eyes, but it also delights the mind. By arranging food beautifully, we not only make the food more enjoyable, Brothers and uncles' Iftar composition Ekpather A special atmosphere is created in our family during the month of Ramadan, especially during Iftar. Every day before sunset, our family, especially brothers and sisters and uncles, gather together for this This time is a very happy and bonding time for us. First, we prepare everything for iftar—dates, salad, semai, jilapi, bharta, meat, fruit, pulao, everything is arranged very beautifully. We The uncles give advice and we all enjoy the joy of iftar together. The ultimate moment of joy in our family comes when we all sit together and eat. Greeting each other Usually, everyone sits down with their favorite food and shares it with everyone. Especially brothers and uncles talk to each other, laugh, and check in on each other. Sitting around the iftar table, we just eat.We feel love and compassion for each other. Brothers usually joke with each other, and uncles teach us how to spend our time well during Ramadan and how to develop faith and good deeds.It creates affection and love. After iftar, we all pray together, and sit together for some time and talk. This time is very special for us. Spending this kind of time together amidst the daily hustle and bustle, especially with brothers Strengthens. In this way, every Iftar during the month of Ramadan becomes a special moment for us, where we not only share food, but also share the love and unity of the family.

আমাদের মহল্লার সবাই মিলে একসাথে ইফতার করার রমজান মাসে আমাদের মহল্লায় এক বিশেষ পরিবেশ থাকে। সবাই একে অপরকে সাহায্য করতে এবং ভালোবাসা ও সহানুভূতির পরিবেশ তৈরি করতে মিলে-মিশে কাজ করে। প্রতিদিন সূর্যাস্তের আগে মহল্লার সবাই প্রস্তুতি নেয় একসাথে ইফতার করার জন্য। এই ঐতিহ্যটি বহু বছর ধরে চলে আসছে।ইফতারের সময় ঘনিয়ে এলে মহল্লার মসজিদে ছোট-বড় সবাই একত্রিত হয়। মসজিদের প্রাঙ্গণে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে, সবাই মিলে ইফতারের আয়োজন শুরু হয়। প্রতিবেশীরা একে অপরের বাড়ি থেকে বিভিন্ন খাবার এনে মিলে-মিশে তা সবার মধ্যে ভাগ করে নেয়। মিষ্টি, খেজুর, জিলাপি, চপ, সেমাই, কিমা, সালাদ, রুটি, ভাত - সব ধরনের খাবার থাকে। কখনো কখনো, আমরা আলাদা আলাদা কিছু খাবারের আয়োজনও করি।এই একসাথে ইফতার করার সময়, একে অপরের সাথে কথা বলার সুযোগ পাওয়া যায়। সবাই একে অপরকে অভ্যর্থনা জানায়, একসাথে খাবার খায় এবং পরবর্তীতে সবাই মিলে নামাজ পড়তে যায়। এটা শুধু খাবার ভাগ করার ব্যাপার নয়, এটি আমাদের মধ্যে একতা ও ভালোবাসা বাড়ায়।এই ঐতিহ্য শুধু খাবার ভাগাভাগির মাধ্যমে শেষ হয় না, বরং এটি আমাদের সামাজিক সম্পর্কও দৃঢ় করে। রমজান মাসের এই বিশেষ সময় আমাদের শিখিয়ে দেয় একে অপরকে সহানুভূতি ও ভালোবাসা দেওয়ার গুরুত্ব। মহল্লার সবাই একত্রিত হয়ে একে অপরের সঙ্গে এই শুভক্ষণগুলি ভাগ করে নেয়, যা আমাদের সম্পর্ককে আরও মধুর করে তোলে। এভাবেই আমাদের মহল্লার সবাই মিলে একসাথে ইফতার করার ঐতিহ্য চলে আসছে, এবং প্রতিবারের মত সবার মধ্যে একাত্মতা ও সম্প্রীতির বন্ধন দৃঢ় হয়ে ওঠে।পানির দিন, তাই ইফতার মসজিদে করলাম।রমজান মাসে আমাদের জন্য একটি বিশেষ ধর্মীয় সময় আসে, যখন আমরা উপোস করি এবং সন্ধ্যায় ইফতার করি। প্রতিদিনের মতো আজও ইফতার করার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম, কিন্তু হঠাৎ করেই মহল্লায় পানির সংকট দেখা দেয়। আমাদের এলাকার পানির সরবরাহ কিছু সময়ের জন্য বন্ধ হয়ে যায়। ফলে, আমি সিদ্ধান্ত নিলাম যে, আজকের ইফতারটি আমি মসজিদে করব।সন্ধ্যার সময়, আমি এবং আমার পরিবার মসজিদের দিকে রওনা হলাম। মসজিদে পৌঁছানোর পর দেখলাম, অন্যান্য প্রতিবেশীরা ও সেখানে এসে উপস্থিত হয়েছেন। মসজিদে বিশেষভাবে ইফতারের আয়োজন করা হয়েছিল। একজন মোল্লা সাহেব আমাদের সবাইকে দোয়া করে জানালেন যে, সবার উপবাস কাটুক এবং আল্লাহ আমাদের সকলের দিন সুস্থ ও নিরাপদ রাখুন।মসজিদে ইফতারের আয়োজন ছিল খুব সুন্দর। সবার জন্য খেজুর, পানীয়, সেমাই, পোলাও, মাছ, জিলাপি, চপ, কিমা, সালাদ ইত্যাদি ছিল। পরিবেশটা ছিল খুবই শান্তিপূর্ণ এবং ঐক্যবদ্ধ। সবাই একসাথে খেতে খেতে একে অপরকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছিলো এবং দোয়া করছিলো। সেই সময়ে, আমার মনে হল, এই পরিবেশে শুধু খাবার ভাগ করা নয়, বরং একে অপরের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলাও গুরুত্বপূর্ণ।মসজিদে ইফতার করার একটি বিশেষ অনুভূতি ছিল। পানির অভাবে আমি কিছুটা চিন্তিত হলেও, মসজিদের এই আন্তরিক পরিবেশ এবং আমাদের মহল্লাবাসীর একত্রিত হওয়ার দৃশ্য দেখে মন শান্ত হয়ে গেল। সবাই একে অপরের পাশে দাঁড়িয়ে, আল্লাহর সাহায্যে ইফতার করার আনন্দ উপভোগ করছিলাম। এই অভিজ্ঞতা আমার কাছে খুবই সুন্দর এবং স্মরণীয় হয়ে থাকবে।এভাবে, পানির সংকটের মাঝেও, মসজিদে ইফতার করতে এসে আমি বুঝতে পারলাম যে, ধর্মীয় অনুভূতির পাশাপাশি মানুষের মধ্যে সম্পর্ক এবং একতা আমাদের সত্যিকারের শক্তি।প্লেটে সুন্দর সাজানোর।খাবারের স্বাদ শুধু তার গুণগত মানের ওপর নির্ভর করে না, বরং তার পরিবেশনও গুরুত্বপূর্ণ। খাবার যদি সুন্দরভাবে সাজানো হয়, তবে তা খেতে আরো আনন্দদায়ক এবং দেখতেও মনোরম লাগে। প্লেটে সুন্দরভাবে খাবার সাজানো এক ধরনের শিল্প, যা আমাদের খাবারের প্রতি ভালোবাসা এবং যত্নের প্রকাশ।প্রথমত, খাবারের প্লেট নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সাধারণত সাদা বা হালকা রঙের প্লেট ব্যবহার করলে খাবারটি স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। খাবারের উপাদানগুলোর রঙের সাথে প্লেটের রঙের সমন্বয় খুব গুরুত্বপূর্ণ। যদি মাংসের রঙ গা dark ় হয়, তাহলে সাদা প্লেটে তা আরো ভালো দেখায়। একইভাবে, স্যালাড বা ফলের রঙের সাথে সাদামাটা প্লেট খুবই মানানসই।খাবার সাজানোর সময়, প্লেটে খাবারের পরিমাণ এবং অবস্থানও খুব গুরুত্বপূর্ন। খাবারগুলোকে সাধারণত কেন্দ্র থেকে বাইরে দিকে বা একপাশে সাজানো উচিত, যাতে খাবারের ভিন্ন ভিন্ন উপাদান স্পষ্টভাবে দেখা যায় এবং সহজে খাওয়া যায়। যেমন, ভাত বা রুটি একপাশে, মাংস বা তরকারি আরেকপাশে, এবং স্যালাড বা ফলের টুকরো মাঝখানে বা পাশে সুন্দরভাবে সাজানো যায়।সাজানোর ক্ষেত্রে, খাবারের রঙ এবং টেক্সচারও মনে রাখা উচিত। মিষ্টি খাবারের সাথে ফ্রেশ ফল বা পুদিনা পাতা দিয়ে সাজানো যেতে পারে, যা খাবারের স্বাদকে আরো তাজা ও সুস্বাদু করে তোলে। আর গ্রেভি বা তরকারির সাথে কিছু মশলা বা হার্বস যেমন ধনে পাতা বা পুদিনা পাতা ছড়িয়ে দিলে তার সৌন্দর্য এবং সুগন্ধ আরো বাড়িয়ে দেয়।কখনও কখনও, খাবারকে একটু আধুনিক বা সৃজনশীলভাবে সাজানো যায়। যেমন, ছোট ছোট বাটি বা গ্লাসে স্যুপ বা মিষ্টি পরিবেশন করা, অথবা ছোট টুকরো স্যান্ডউইচের ওপর কিছু ফুল বা সবুজ পাতা দিয়ে সাজানো। এসব সৃজনশীল উপায়ে খাবারের পরিবেশন আরো আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে।সাজানো খাবার শুধু চোখের জন্য নয়, বরং এটি মনও প্রফুল্লিত করে। খাবার সুন্দরভাবে সাজানোর মাধ্যমে আমরা শুধু খাবারকে আরো উপভোগ্য করে তুলি না, বরং অতিথিদের সম্মানও জানাই। সুতরাং, খাবারের প্লেট সাজানোর ক্ষেত্রে একটু যত্ন এবং সৃজনশীলতা থাকলে তা পরিবেশনকে অনেক বেশি মনোমুগ্ধকর এবং স্মরণীয় করে তোলে।ভাইরা এবং চাচারা ইফতার করার রচনা একপাথেরমজান মাসে আমাদের পরিবারে এক বিশেষ পরিবেশ তৈরি হয়, বিশেষ করে ইফতারের সময়। প্রতিদিন সূর্যাস্তের আগে, আমাদের পরিবার, বিশেষ করে ভাই-বোনেরা এবং চাচা-চাচিরা, একসাথে ইফতার করার জন্য প্রস্তুতি নেয়। এই সময়টা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের এবং মিলনের মুহূর্ত।ইফতার করার জন্য আমরা প্রথমে সব কিছু প্রস্তুত করে রাখি—খেজুর, সালাদ, সেমাই, জিলাপি, ভর্তা, মাংস, ফল, পোলাও, সব কিছু খুব সুন্দরভাবে সাজিয়ে রাখি। আমাদের পরিবারের সবাই মিলে কাজ করি—ভাইরা একে অপরের সঙ্গে সাহায্য করে খাবার তৈরি করতে, চাচারা পরামর্শ দেন এবং সবাই মিলে একসাথে বসে ইফতার করার সময় সবাই আনন্দ উপভোগ করি।এদিন আমাদের পরিবারে আনন্দের চূড়ান্ত মুহূর্ত আসে যখন আমরা সবাই একসাথে বসে খাবার খাই। একে অপরকে সালাম জানানো হয়, সবাই নিজের পছন্দের খাবারটি নিয়ে বসে এবং সবার সাথে খাবার ভাগাভাগি করা হয়। বিশেষত ভাইরা এবং চাচারা একে অপরের সাথে গল্প করে, হাসে, এবং একে অপরের খোঁজ-খবর নেয়। ইফতার টেবিলের চারপাশে বসে আমরা শুধু খাবার খাচ্ছি না, বরং আমাদের সম্পর্ক আরও মধুর হয়ে ওঠে, একে অপরের প্রতি ভালোবাসা এবং সহানুভূতি অনুভব করি।ভাইরা সাধারণত একে অপরকে মজা করে কথা বলে, আর চাচারা আমাদের শিখিয়ে দেন কিভাবে রমজান মাসে ভালোভাবে সময় কাটানো যায় এবং কীভাবে ঈমানদারি ও ভালো কাজের প্রতি মনোযোগী থাকা উচিত। এই মুহূর্তগুলো আমাদের মধ্যে একতা, স্নেহ, এবং ভালোবাসা তৈরি করে।ইফতারের পর, সবাই মিলে নামাজ পড়ে, এবং কিছু সময় একসাথে বসে গল্প করি। এই সময়টা আমাদের কাছে খুবই স্পেশাল। প্রতিদিনের ব্যস্ততার মধ্যে এই ধরনের একসাথে সময় কাটানো, বিশেষ করে ভাইরা এবং চাচাদের সাথে, আমাদের সম্পর্ককে আরো মজবুত করে তোলে।এভাবেই, রমজান মাসের প্রতিটি ইফতার আমাদের জন্য এক বিশেষ মুহূর্ত হয়ে ওঠে, যেখানে আমরা শুধু খাবার ভাগ করি না, বরং পরিবারের ভালোবাসা এবং ঐক্যও ভাগ করে নিই।

Fasting during the month of Ramadan. The month of Ramadan is a holy month for the Muslim Ummah. During this month, Muslims observe the fast, meaning they fast all day long. Fasting is not just a physical act, but it is also a spiritual and moral one. Helps to focus on service. The main purpose of fasting during the month of Ramadan is to gain obedience to Allah and self-control. Fasting begins with the call to prayer at dawn, and abstains from eating, drinking,Through fasting, Muslims learn that not only the body, but also the mind and soul must be controlled. The daily life of a Muslim during fasting teaches many things. It is not just fasting, but also introspection, meditation,It helps us understand the plight of the poor and the needy, because through fasting we can understand what a situation of food deprivation or poverty can be like. During fasting, even if we do not have the opportunity to eat anything during the day, we can eat at night.Fasting not only gives us the opportunity to satisfy our hunger, but it also paves the way for our spiritual development. In particular, participating in the night Taraweeh prayers, reciting the Quran, making supplications, and seeking Allah A kind of peace, tranquility and confidence is created among people. We want to do better with self-satisfaction and express our love and respect for Allah. Besides, family,Young boys preparing iftarIn the month of Ramadan, there is a special joyful atmosphere in our family, especially during iftar time. Young boys participate in the preparation of iftar with the elders during this time. Although this task is very difficult for us, To prepare iftar, the little boys first start setting aside the food items. Dates, semai, jilapi, fruits, chops, pulao, bharta, salad—arranging these is one of our jobs. We all eat these foods together.Sometimes, little boys put a little more emphasis on sweet dishes, like arranging jilapi or semai beautifully, so that it looks like they are participating in a festival. And to decorate a salad or fruit plate, we use We usually argue or quarrel with each other, but when we all sit together after work and arrange the plates, we realize that even this small act increases love and unity between us. Arranging iftar is not just about food.A source of bonding. Thus, when young boys join in the work of preparing iftar, a joyful atmosphere is created in the family. We know that these small tasks strengthen the bond of our relationship and are a gr

❤️‍🩹Myself introduce❤️‍🩹

Join our communityblurt space.

Many thanks for visiting the post