Breaking the fast with friends. Ramadan is a very holy and important month for Muslims. Just as breaking the fast at sunset every day brings a sense of peace, it is also a time for sharing with friends, family and We have a special Iftar party with our friends, which makes our friendship even stronger. This year too, I had an Iftar party with some of my close friends. We had the opportunity to have Iftar at our favorite place, a beautiful restaurant.We started preparing for iftar. The atmosphere of the restaurant was wonderful; on the beautifully arranged tables were a variety of foods: dates, sherbet, chutney, bhaji, singara, curd, salad, pulao and sweets. Starting iftar Fill it with prosperity. Then, one by one, we all break our fast with dates, and after that, the delicious food begins. Friends spend time talking to each other, laughing and joking. Our relationship grows stronger as we eat together.Let's go to study. After the prayer, we all share our prayers and supplications with each other to make them stronger. In this way, our relationship becomes stronger by creating such a beautiful moment of friendship. With friends,It is one of the ways to build social and spiritual bonds. Such iftar parties during the month of Ramadan create a feeling of love, respect and compassion among us for each other. I think that iftar with a friend is a unique experience.Our mosque organizes beautiful iftar. The month of Ramadan is a very sacred month for us. By fasting in this month, we not only fast physically, but also try to purify ourselves spiritually. Every day, we pray for the sun to rise.By hosting a beautiful Iftar at our mosque, we can come together and strengthen our bonds of faith. Iftar is hosted at our mosque every Ramadan. It is a very enjoyable event.This event is successfully organized. Over the years, the reputation of organizing Iftar at our mosque has grown. Everyone is invited here, so that they can break the fast together and seek the pleasure of Allah. At Iftar Food is provided, such as dates, water, sherbet, soup, singara, pappadri, bhaji, pulao, sweets, curd, etc. These foods are served together. Before breaking the fast, everyone gathers and prays to Allah.Taste the food. A strange peaceful atmosphere is created around the mosque. Everyone breaks the fast with a feeling of unity in their hearts. After breaking the fast, sitting together for some time and chatting is a way to express gratitude to Allah Almighty. After the prayer, we greet each other and ask Allah for more goodness and blessings. This process is not just a meal, but a way to show compassion, love, and sincerity towards each other.It not only makes the time enjoyable, but also strengthens our mutual relationships. I think that such events during the month of Ramadan are very important for our religious and social life.Cooking rice and eating during Iftar. The month of Ramadan is a special time in our lives, where we fast daily and focus on various spiritual activities for the pleasure of Allah. On the one hand, during this month, for example,There is a kind of sweet connection and unity between the sharing of food and the atmosphere of eating during Iftar. This Ramadan, I am preparing a beautiful meal with my family, cooking rice, and eating together during Iftar. I went to the kitchen with my mother and father. First, we washed the rice in a large pot. After washing the rice, my mother told me, "Look, the better you wash the rice, the better the rice will be." Then the water in the pot started to heat up and I remember. On one hand, rice is being cooked, on the other hand, other food preparations are being made for Iftar. Dates, water, salads, singara, bhaji, sweets and various other foods are being arranged on the table. Our house is It makes everyone more excited. Finally, during Iftar, everyone asks each other to break their fast with dates. Then we all start eating rice, curry, salad, and other food together. At this moment, seeing each other and eating A very beautiful and joyful atmosphere is created. This time when the whole family eats together is not only to satisfy physical hunger, but it also strengthens the bond of relationship with each other. Love for the family, compas The moment of eating and drinking increases unity and love between us. This experience has a deep impact on me, and I think that breaking the fast with family and eating together during Ramadan is a way of life in our lives.sion If you look closely, you can see that everyone is breaking their fast together. The month of Ramadan is a holy time, where we fast from dawn to sunset every day and practice faith in Allah, patience and tolerance. Iftar is not just a meal, but also a social event where everyone eats together and the bond between them is strengthened. This year, our family That day, mother was busy in the kitchen, and father and I helped her with small tasks. Mother was making rice, curry, soup, singara, chutney, pulao, sweets, etc. I was cooking dates and water with father.Breaking the fast is a kind of joy and peace. During Iftar, our homes come together to create a special atmosphere. The purity of the soil and the house brings peace to our minds. After breaking the fast with dates,Sisters, we all eat while laughing and talking. This joyful moment of eating while looking at each other, sharing small stories, and breaking the fast during Iftar is the beginning of growing love and compassion for each other. In this way,We break our fast to deepen it. In this moment, unity, love, and compassion for each other are revealed. After breaking the fast, we all go together to pray and pray to Allah, so that we If you look closely, you will see that iftar is not just a time to eat, but also a time to be together, to build relationships and to help each other. Breaking the fast together in our family is a deep feeling.

বন্ধুদের সাথে ইফতার করার।রমজান মাস মুসলিমদের জন্য একটি অত্যন্ত পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ মাস। এই মাসে প্রতিদিন সূর্যাস্তের সময় রোজা ভাঙার পর যেভাবে আত্মিক শান্তি অনুভব হয়, তেমনি এটি বন্ধুবান্ধব, পরিবার ও আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে একসঙ্গে সময় কাটানোর এক বিশেষ সুযোগও তৈরি করে। আমি প্রতি বছরই রমজান মাসে বন্ধুদের সাথে ইফতার করার একটি বিশেষ আয়োজন করি, যা আমাদের বন্ধুত্ব আরও মজবুত করে তোলে।এ বছরও আমার কিছু কাছের বন্ধুদের নিয়ে ইফতারের আয়োজন ছিল। আমরা আমাদের প্রিয় জায়গায়, একটি সুন্দর রেস্টুরেন্টে ইফতার করার পরিকল্পনা করি। সূর্যাস্তের কিছু আগে আমরা সবাই একত্রিত হয়ে, ইফতারের জন্য প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। রেস্টুরেন্টের পরিবেশ ছিল চমৎকার; সুন্দর সাজানো টেবিলের ওপর ছিল বিভিন্ন ধরনের খাবার: খেজুর, শরবত, চাটনি, ভাজি, সিঙ্গারা, দই, সালাদ, পোলাও এবং মিষ্টি।ইফতার শুরু করার আগে আমরা সবাই একসঙ্গে দোয়া করি, যাতে আমাদের রোজা কবুল হয় এবং আল্লাহ আমাদের সকলের জীবনকে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে দেন। তারপর, একে একে সবাই খেজুর দিয়ে ইফতার করি, এবং এর পর শুরু হয় মজাদার খাবারের স্বাদ। বন্ধুরা একে অপরের সাথে গল্প করে, হাসি-ঠাট্টা করে সময় কাটাই। একসাথে খেতে খেতে আমাদের সম্পর্ক আরও গভীর হয় এবং একটি আনন্দময় পরিবেশ তৈরি হয়।ইফতার পর্ব শেষে, আমরা একটি স্থানীয় মসজিদে তারাবির নামাজ পড়তে যাই। নামাজের পর আমরা সবাই আমাদের দোয়া ও প্রার্থনাকে আরও শক্তিশালী করতে একে অপরের সাথে শেয়ার করি। এভাবে বন্ধুত্বের এমন এক সুন্দর মুহূর্ত সৃষ্টির মাধ্যমে আমাদের সম্পর্ক আরও মজবুত হয়।বন্ধুদের সাথে ইফতার শুধু একটি খাবারের আয়োজন নয়, এটি একটি সামাজিক ও আত্মিক বন্ধন গড়ার অন্যতম উপায়। রমজান মাসে এমন ইফতার পার্টি আমাদের মধ্যে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, শ্রদ্ধা ও সহানুভূতির অনুভূতি সৃষ্টি করে। আমি মনে করি, বন্ধুর সাথে ইফতার করা একটি অনন্য অভিজ্ঞতা, যা সারাজীবন মনে থাকবে।সুন্দর ইফতারের আয়োজন করা আমাদের মসজিদ।রমজান মাস আমাদের জন্য অত্যন্ত পবিত্র একটি মাস। এই মাসে রোজা রাখার মাধ্যমে আমরা শুধু শারীরিকভাবে উপবাস থাকি না, বরং আত্মিক পরিশুদ্ধিরও চেষ্টা করি। প্রতিদিন সূর্যাস্তের সময় রোজা ভেঙে আমরা যে খাবার গ্রহণ করি, তা যেন আমাদের আত্মাকে শান্তি ও পরিতৃপ্তি দেয়। এই সময়ে আমাদের মসজিদে একটি সুন্দর ইফতারের আয়োজন করার মাধ্যমে আমরা একে অপরের সঙ্গে মিলিত হয়ে ঈমানী বন্ধনকে আরও শক্তিশালী করতে পারি।আমাদের মসজিদে প্রতি রমজান মাসে ইফতারের আয়োজন করা হয়। এটি একটি অত্যন্ত আনন্দদায়ক এবং ঐক্যের মুহূর্ত। মসজিদ কমিটি, স্থানীয় মুসলিমরা এবং স্বেচ্ছাসেবীরা একত্রিত হয়ে এই আয়োজনটি সফলভাবে পরিচালনা করে। বছরের পর বছর ধরে, আমাদের মসজিদে ইফতার আয়োজনের সুনাম বৃদ্ধি পেয়েছে। এখানে সবাইকে আমন্ত্রণ জানানো হয়, যাতে তারা একত্রে রোজা ভেঙে আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারে।ইফতারের আয়োজনের দিনগুলোতে মসজিদটি যেন এক আনন্দময় উৎসবে পরিণত হয়। মসজিদে বিভিন্ন ধরনের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়, যেমন খেজুর, পানি, শরবত, স্যুপ, সিঙ্গারা, প্যাঁপড়ি, ভাজি, পোলাও, মিষ্টি, দই ইত্যাদি। এসব খাবার একসঙ্গে পরিবেশন করা হয়। রোজা ভাঙার আগে সবাই একত্রিত হয়ে দোয়া করে এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করে যেন রোজার সওয়াব পূর্ণতা পায়। তারপর সবাই খেজুর দিয়ে ইফতার করে এবং একে অপরকে সালাম দিয়ে খাবারের স্বাদ নেয়।মসজিদের চারপাশে এক অদ্ভুত শান্তিপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি হয়। সবাই যেন হৃদয়ে একযোগিতার অনুভূতি নিয়ে ইফতার করে। ইফতারের পর কিছু সময় একত্রে বসে আড্ডা দেওয়া, মহান আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা এবং ভবিষ্যতে আরও ভাল কাজ করার সংকল্প নেওয়া আমাদের মনের মধ্যে শান্তি নিয়ে আসে।এরপর, সবাই একসাথে তারাবির নামাজে অংশ নেয়। নামাজের পর একে অপরকে শুভেচ্ছা জানিয়ে, আল্লাহর নিকট আরও বেশি নেকি ও বরকত কামনা করি। এই প্রক্রিয়া শুধু একটি খাবারের আয়োজন নয়, বরং একে অপরের প্রতি সহানুভূতি, ভালোবাসা, এবং আন্তরিকতা প্রদর্শনের একটি বিশেষ মুহূর্ত।সুন্দর এই ইফতারের আয়োজন আমাদের মসজিদে শুধু রোজা ভাঙার সময়টুকু আনন্দিত করে না, বরং আমাদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করে তোলে। আমি মনে করি, রমজান মাসে এমন ধরনের আয়োজন আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক জীবনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।চাল তুলে ভাত রান্না করা এবং ইফতারের সময় খাওয়াদাওয়া করা।রমজান মাস আমাদের জীবনের এক বিশেষ সময়, যেখানে আমরা দৈনিক রোজা রাখি এবং আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য নানা আত্মিক কর্মে মনোনিবেশ করি। এই মাসে একদিকে যেমন শরীরিক পরিশ্রম থাকে, তেমনি অন্যদিকে সঠিক সময় এবং সঠিক খাবারের গুরুত্বও অপরিসীম। ইফতারির সময় খাবার ভাগাভাগি এবং খাওয়ার পরিবেশ সবকিছুর মাঝে থাকে একধরনের সুমধুর সম্পর্ক ও ঐক্য। এই রমজানে আমি আমার পরিবারের সাথে চাল তুলে ভাত রান্না করার এবং ইফতারির সময় একসাথে খাওয়া-দাওয়ার একটি সুন্দর অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাই।ইফতারির সময়, প্রতিদিনের মতোই, আমি মা ও বাবা মিলে রান্নাঘরে চলে আসি। প্রথমে, আমরা চাল তুলে একটি বড় হাঁড়িতে ধুয়ে নিই। চাল ধোয়া শেষে, মা আমাকে বলেন, "দেখো, চাল যত ভালোভাবে ধুবে, ভাত তত ভালো হবে।" এরপর হাঁড়িতে পানি গরম হতে শুরু করে এবং চালকে সঠিক পরিমাণে পানি দিয়ে চুলায় বসানো হয়। ভাত রান্নার মধ্যেও এক ধরনের ধৈর্য ও মনোযোগের প্রয়োজন, কারণ এই সময়টুকুতে আমরা যেন শুদ্ধ মনোভাব ও আল্লাহর স্মরণে থাকি।একদিকে ভাত রান্না হচ্ছে, অন্যদিকে ইফতারির জন্য অন্যান্য খাবারের প্রস্তুতি চলছে। খেজুর, পানি, সালাদ, সিঙ্গারা, ভাজি, মিষ্টি এবং অন্যান্য নানা ধরনের খাবার সাজানো হচ্ছে টেবিলে। আমাদের বাড়ির আঙিনায় সকলে একত্রিত হয়ে ইফতারির জন্য প্রস্তুত হয়। রান্নাঘর থেকে ভাতের সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে, যা ইফতারি খাওয়ার জন্য সবাইকে আরও রোমাঞ্চিত করে তোলে।শেষে, ইফতারির সময় সবাই একে অপরকে খেজুর দিয়ে রোজা ভাঙতে বলে। তারপর আমরা সবাই একসাথে ভাত, তরকারি, সালাদ, এবং অন্যান্য খাবার খেতে শুরু করি। এই মুহূর্তে, একে অপরকে দেখে খাওয়া, হাসি-ঠাট্টা করা, এবং আল্লাহর কৃপা কামনা করা—এগুলো সব মিলিয়ে একটি অত্যন্ত সুন্দর ও আনন্দময় পরিবেশ তৈরি হয়।পরিবারের সবাই একত্রে খাবার খাওয়ার এই সময়টা শুধু শারীরিক ক্ষুধা মেটানোর জন্য নয়, বরং এটি একে অপরের সাথে সম্পর্কের বন্ধনও দৃঢ় করে। পরিবারের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি এবং একে অপরকে সাহায্য করার মনোভাব আমাদের মধ্যে এক বিশেষ সম্পর্ক গড়ে তোলে। রমজান মাসে এই ধরনের খাওয়াদাওয়ার মুহূর্ত আমাদের মধ্যে ঐক্য এবং ভালোবাসা বৃদ্ধি করে।এই অভিজ্ঞতা আমার মনে গভীর প্রভাব ফেলে, এবং আমি মনে করি, রমজান মাসে পরিবারের সাথে ইফতার করা এবং একসাথে খাবার গ্রহণ করা আমাদের জীবনে এক ধরনের আনন্দ ও শান্তির উৎস হিসেবে কাজ করে।সবিটা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন, সবাই মিলে একসাথে ইফতার করার।রমজান মাস একটি পবিত্র সময়, যেখানে আমরা প্রতিদিন সকাল থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখি এবং আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, ধৈর্য ও সহনশীলতার মাধ্যমে আত্মিক উন্নতির চেষ্টা করি। রোজা রাখার পর ইফতারির সময়, আমাদের পুরো পরিবারের জন্য একটি বিশেষ মুহূর্ত হয়ে ওঠে। ইফতার শুধু একটি খাবার খাওয়ার সময় নয়, বরং এটি একটি সামাজিক অনুষ্ঠানও, যেখানে সবাই মিলে একসাথে খাবার গ্রহণ করে এবং একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কের বন্ধন আরও শক্তিশালী হয়।এ বছর, আমাদের পরিবারের মধ্যে ইফতার করার অভিজ্ঞতা খুবই সুন্দর ছিল। সেদিন মা রান্নাঘরে ব্যস্ত ছিল, এবং বাবা ও আমি ছোটখাটো কাজের মাধ্যমে মা’কে সাহায্য করতে থাকলাম। মা ভাত, তরকারি, স্যুপ, সিঙ্গারা, চাটনি, পোলাও, মিষ্টি ইত্যাদি তৈরি করছিলেন। আমি বাবার সাথে খেজুর ও পানি সাজিয়ে রাখতে সাহায্য করছিলাম। সবার মধ্যে এক ধরনের উত্তেজনা ছিল, কারণ আমরা জানতাম, একে অপরের সাথে মিলিত হয়ে ইফতার করা মানে একধরনের আনন্দ এবং শান্তি লাভ করা।ইফতারির সময়, আমাদের ঘর একসাথে মিলে একটি বিশেষ পরিবেশে পরিণত হয়। মাটি ও ঘরের পবিত্রতা আমাদের মনের মধ্যে এক শান্তি নিয়ে আসে। খেজুর দিয়ে রোজা ভাঙার পর, আমরা সবাই একসাথে বসে খাবার খেতে শুরু করি। মা, বাবা, ভাই, বোন, সবাই হাসি-মজা ও গল্প করতে করতে খাবার গ্রহণ করতে থাকি। একে অপরকে দেখে খাওয়া, ছোট ছোট গল্প করা, এবং ইফতারির সময়ের এই আনন্দপূর্ণ মুহূর্ত একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সহানুভূতি বৃদ্ধির সূচনা দেয়।এভাবে, আমরা শুধুমাত্র শারীরিক ক্ষুধা মেটানোর জন্য নয়, বরং একে অপরের সাথে সম্পর্ক আরও গভীর করার জন্য ইফতার করি। এই মুহূর্তের মধ্যে একতা, ভালোবাসা, এবং পরস্পরের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ পায়। ইফতার পরবর্তী সময়, সবাই মিলে একসাথে নামাজ পড়তে চলে যাই এবং আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করি, যাতে তিনি আমাদের রোজা কবুল করেন এবং আমাদের জীবনকে শান্তি ও সমৃদ্ধিতে ভরিয়ে দেন।সবটা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন, ইফতারি শুধু খাবার গ্রহণের সময় নয়, বরং এটি একসাথে থাকার, সম্পর্ক তৈরি করার এবং একে অপরকে সাহায্য করার একটি সময়। আমাদের পরিবারে একসাথে ইফতার করা একটি গভীর অনুভূতি ও শক্তিশালী বন্ধন সৃষ্টি করে, যা আমাদের জীবনের আরও সুন্দর মুহূর্তের জন্য সহায়ক হয়।

The month of Ramadan is coming to an end. The month of Ramadan is a sacred and important time for Muslims. It is not only a time of fasting, but also a training in spiritual growth, compassion, kindness and self-control. At the end of Ramadan On the one hand, the beauty, joy, and spiritual peace of this month are very sweet, but on the other hand, the thought of this month ending is also a bit sad. Since the beginning of Ramadan, we have been fasting every day until sunset, but Slowly it became a habit. The joy of eating together with family members every day during Iftar will be remembered for the whole month. We helped each other, connecting through love and compassion.The feeling of fasting will not be there after that. But some important lessons remain with us at the end of Ramadan. The spiritual strength, patience, and compassion we have learned through this month will enrich our lives.May Allah grant us the rewards of this month and continue His grace and mercy in our future lives. At this time, a new commitment arises in our minds - to follow the path of goodness, to help the helpless, and to work for the welfare of humanity. Ramadan Today is the last Friday of Ramadan. The month of Ramadan is a very holy and glorious time for Muslims. In this month, we do everything for Allah, improve ourselves spiritually, and strive for success in this world and the hereafter. Today's Friday is a special occasion for us, because it is one of the days of the last week of the month of Ramadan, where we pray to Allah more and ask Him for forgiveness for our mistakes. The month of Ramadan We review charity and spiritual purification. On this day, we become more attentive and seek forgiveness from Allah and strive to earn His pleasure. The importance of this last Friday of the month of Ramadan is very high.A special time to express love. Today's Friday prayer brings another intense feeling. When I go to the mosque and attend today's congregation, my mind is filled with a strange kind of peace. Many people come to the mosque, as if to We know that Allah bestows special mercy and forgiveness on His servants at the end of the month of Ramadan, so today is extra important. As the Friday prayer ends today, the mind becomes a little depressed, because Ramadan Rather, it is a lesson that applies to every moment of our lives. The spiritual strength and purity gained in this month should be used in our lives in the days to come. Today is the last Friday of the month of Ramadan, and this day reminds us It inspires us to repent more, pray more, and seek forgiveness from Allah. May Allah accept all our fasts, bring peace and prosperity to our lives, and may we remember the lessons of the month of Ramadan forever.

রমজান মাস শেষের দিকে চলে যাচ্ছ।রমজান মাস মুসলমানদের জন্য একটি পবিত্র এবং গুরুত্বপূর্ণ সময়। এটি শুধু রোজা রাখার সময়ই নয়, বরং আত্মিক উন্নতি, সহানুভূতি, দয়া ও আত্ম-নিয়ন্ত্রণের একটি প্রশিক্ষণও। রমজান শেষের দিকে চলে যাচ্ছে, আর এই সময়টাতে আমার মনে এক অদ্ভুত অনুভূতি কাজ করছে। একদিকে যেমন এই মাসের সৌন্দর্য, আনন্দ এবং আত্মিক প্রশান্তি খুব মধুর, তেমনি অন্যদিকে এই মাস শেষ হয়ে যাওয়ার ভাবনাও কিছুটা দুঃখজনক।রমজান শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতিদিন সূর্যাস্ত পর্যন্ত আমরা রোজা রেখেছি, কিন্তু এই সময়টি এত দ্রুত কেটে গেল যে, অনুভব করতেই পারিনি। প্রথমদিকে রোজা রাখার সময় কিছুটা কষ্ট হলেও, আস্তে আস্তে তা অভ্যাস হয়ে গেছে। প্রতিদিন ইফতারের সময় পরিবারের সদস্যদের সাথে একসাথে খাবার খাওয়ার যে আনন্দ, তা পুরো মাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। আমরা একে অপরকে সাহায্য করেছি, ভালোবাসা এবং সহানুভূতির মাধ্যমে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করেছি।এখন, রমজান মাসের শেষ দিকে এসে আমাদের মনে এক ধরনের খালি খালি ভাব আসে। আমরা ভাবি, আর মাত্র কয়েকদিন, এরপর রোজা রাখার সেই অনুভূতি থাকবে না। কিন্তু রমজান শেষে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা আমাদের কাছে থেকে যায়। এই মাসের মাধ্যমে আমরা যে আত্মিক শক্তি, ধৈর্য, এবং সহানুভূতির শিক্ষা পেয়েছি, তা আমাদের জীবনকে আরও সুন্দর ও পরিপূর্ণ করে তুলবে।রমজান মাস শেষ হওয়ার আগে, আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি যেন তিনি আমাদের এই মাসের সওয়াব দান করেন এবং আমাদের ভবিষ্যত জীবনেও তার ইহসান ও রহমত অব্যাহত রাখেন। এ সময় আমাদের মনের মধ্যে একটি নতুন অঙ্গীকার জাগে—ভালোর পথে চলার, অসহায়দের সাহায্য করার এবং মানবতার কল্যাণে কাজ করার।রমজান শেষের দিকে চলে গেলেও, এর শিক্ষা ও অভ্যাস আমাদের জীবনে দীর্ঘকাল থাকবে। এই মাসের পবিত্রতা আমাদের জীবনে শান্তি, পরিতৃপ্তি, এবং সাফল্য আনবে, যদি আমরা তার শিক্ষা মেনে চলি।রমজান মাসের শেষ জুম্মা আজকে।রমজান মাস, মুসলিমদের জন্য এক অতি পবিত্র এবং মহিমান্বিত সময়। এই মাসে আমরা সবকিছু আল্লাহর জন্য করি, নিজের আত্মিক উন্নতি সাধন করি এবং দুনিয়া ও আখিরাতে সফলতা লাভের জন্য চেষ্টা করি। রমজান মাসের শেষ জুম্মা এসে পৌঁছেছে, আর এটি একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং ভাবনাময় দিন। আজকের জুম্মা আমাদের কাছে বিশেষ একটি উপলক্ষ, কারণ এটি রমজান মাসের শেষ সপ্তাহের অন্যতম একটি দিন, যেখানে আমরা আল্লাহর কাছে আরও বেশি প্রার্থনা করি এবং নিজের ভুল-ত্রুটি মাফ চেয়ে তার কাছে দোয়া করি।রমজান মাসের শেষ জুম্মা মানে শুধু একটি দিনের নামাজ বা ইবাদত নয়, এটি সেই মুহূর্ত যখন আমরা পুরো মাসের সমস্ত ইবাদত, দান-খয়রাত এবং আত্মিক পরিশুদ্ধি পর্যালোচনা করি। এই দিনে, আমরা আরও বেশি মনোযোগী হই এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে তার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করি। রমজান মাসের এই শেষ শুক্রবারের গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি, কারণ এটি আমাদের আত্মিক উদ্দীপনা এবং আল্লাহর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের একটি বিশেষ সময়।আজকের জুম্মা প্রার্থনা আরও এক তীব্র অনুভূতি নিয়ে আসে। মসজিদে গিয়ে আজকের জামাতে উপস্থিত হওয়ার সময় মনটা এক ধরনের অদ্ভুত শান্তিতে পূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেকেই মসজিদে আসে, যেন একসাথে আল্লাহর কাছে সিজদা দিয়ে, তার নিকট প্রার্থনা করে এবং একে অপরকে মধুর সম্পর্কের মাধ্যমে কাছে নিয়ে আসে। আমরা জানি, রমজান মাসের শেষের দিকে আল্লাহ তার বান্দাদের জন্য বিশেষ রহমত ও ক্ষমা দান করেন, তাই আজকের দিনটি অতিরিক্ত গুরুত্বপূর্ণ।আজকের জুম্মা শেষ হতে না হতে, মনটা কিছুটা বিষণ্ন হয়ে ওঠে, কারণ রমজান মাস চলে যাচ্ছে। তবে, এই দিনটি আমাদের শিক্ষা দেয় যে, রমজান শুধু এক মাসের ইবাদত নয়, বরং এটি একটি শিক্ষা, যা আমাদের জীবনের প্রতিটি মুহূর্তে প্রযোজ্য। এই মাসে অর্জিত আত্মিক শক্তি ও পরিশুদ্ধতা আগামী দিনগুলোতে আমাদের জীবনে কাজে লাগানো উচিত।রমজান মাসের শেষ জুম্মা আজ, এবং এই দিনটি আমাদেরকে আরও বেশি তাওবা, দোয়া এবং আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়ার অনুপ্রেরণা দেয়। আল্লাহ আমাদের সকলের রোজা কবুল করুন, আমাদের জীবনে শান্তি ও সমৃদ্ধি আসুক, এবং রমজান মাসের শিক্ষাকে আমরা চিরকাল মনে রেখে চলতে পারি।

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.