I hope you all are well and I am also well. Today I am back with another new post. For some time now I have been trying to write posts about some of you and even I have shared some situations with you. I have shared a few with you over the past few days where I said the students at our school have been working very hard to create a winter flower garden. I also join them in many kinds of work because I know they cannot do this work alone. Another person who has been closely associated with this work is our school headmaster Shamsul Alam sir. I noticed that other teachers of our school have no importance in making this flower garden, only me and the headmaster of the school have taken such an initiative with the students. I know that now though they are not joining us but they will come to the flower garden to take credit the moment the flower planting is done. In fact, this is one of the worst human habits, they will never come forward at work but will run to take the credit when the work is done. To be honest I feel bad about this because when we do something we all should work together. After a lifetime of cheating, when the job is done, trying to get credit is never a good idea. I can't see this matter in any good way even I noticed that the headmaster of our school does not see this matter in any way and does not see it in a good eye.
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায় আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই আমি আপনাদের মাঝে কয়েকটা বিষয় নিয়ে পোস্ট লেখার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি এমনকি আমি এই বিষয়ে আপনাদের মাঝে বেশ কয়েকটা পরিস্থিতির মধ্যে শেয়ার করে ফেলেছি। আমি গত কয়েকদিন যাবত আপনাদের মাঝে কয়েকটা শেয়ার করেছি যেখানে আমি বলেছিলাম আমাদের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা শীতকালীন ফুলবাগান তৈরি করার জন্য খুবই কঠোর পরিশ্রম চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের সাথে আমিও অনেক ধরনের কাজের সাথে যুক্ত হচ্ছে কেননা আমি জানি তারা একা একা এই কাজটি করতে পারবেনা। এই কাজের সাথে আরও একজন ব্যক্তি খুবই ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হয়ে গিয়েছে সেটা হচ্ছে আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষক শামসুল আলম স্যার। আমি লক্ষ্য করে দেখেছি এই ফুল বাগান তৈরি করার ক্ষেত্রে আমাদের স্কুলের অন্যান্য শিক্ষকদের কোন গুরুত্ব নেই শুধুমাত্র আমি এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষক ছাত্রছাত্রীদেরকে নিয়ে এমন একটা উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। আমি জানি যে এখন যদিও তারা আমাদের সাথে যুক্ত হচ্ছে না কিন্তু যখনই ফুল গাছ লাগানোর কাজ শেষ হয়ে যাবে ঠিক সেই মুহূর্তে তারা ক্রেডিট নেবার জন্য চলে আসবে ফুল বাগানের কাছে। আসলে এটাই হচ্ছে মানুষের সব থেকে খারাপ একটা অভ্যাস কাজের সময় তারা কোনভাবেই সামনের দিকে আসবে না কিন্তু যখনই কাজ শেষ হয়ে যাবে তখনই সেটার ক্রেডিট নেবার জন্য দৌড়ে চলে আসবে। সত্য কথা বলতে এই বিষয়টা আমার কাছে খুবই খারাপ লাগে কেননা আমরা যখন কোন একটা কাজ করব তখন আমাদের সকলেরই উচিত সঙ্ঘবদ্ধভাবে কাজ করার। সারা জীবন ফাঁকিবাজি করার পরে যখন কাজ শেষ হয়ে যাবে সেই মুহূর্তে এসে যদি ক্রেডিট নেভার চেষ্টা করা যায় তাহলে সেটা কোনভাবেই ভালো চোখে দেখা সম্ভব হয় না। আমি তো এই বিষয়টাকে কোনভাবেই ভালো চোখে দেখতে পারিনা এমনকি আমি লক্ষ্য করে দেখেছি আমাদের স্কুলের প্রধান শিক্ষকের এই বিষয়টাকে কোনভাবেই ভালো চোখে লক্ষ্য করে না এবং দেখে থাকে না।
Sometimes people do such activities and I hate this activity of people. What is the need for them to come for credit after the work is done when they will not engage themselves in any work. But it is observed that those who really work never work for credit they work from heart but those who do not work only come forward for credit after the work is done. I think there is a need to remove this issue from the society because if this issue is left in the society then nothing good can be done for the society. There will always be some class of people who will come after work and leave with credit. In this case, several things are harmed to the society, one of which is that those who are actually doing their work are neglected and because of this they tend to withdraw themselves from doing that work later on. And whenever they start removing themselves, there are many tasks left in the society which cannot be solved in any way later. If such disadvantaged people can be identified and some of them can be engaged in this task, then a lot of peace will be seen in the society. Maybe they will not come to take credit without doing their work. That's why I think there is a need to remove this issue from the society. If we can do this well then we will be able to organize our society in a more beautiful way.
সময় মানুষেরা এই ধরনের কার্যকলাপ করে থাকে আর মানুষের এই কার্যকলাপকে আমি মনে প্রাণে ঘৃণা করি। তারা যখন কোন কাজের সাথে নিজেদেরকে যুক্ত করবে না তখন কাজ শেষ হয়ে যাবার পরে তাদের ক্রেডিট নিতে আসার কি প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু এটাই লক্ষ্য করা যায় যে সত্যিকারে যারা কাজ করে তারা কোন সময় ক্রেডিট নেবার জন্য কাজ করে না তারা মন থেকেই কাজ করে কিন্তু যারা কাজ করে না তারা শুধুমাত্র ক্রেডিট নেবার জন্য সামনের দিকে চলে আসে কাজ শেষ হয়ে যাবার পরে। আমি মনে করি সমাজ থেকে এই বিষয়টা দূর করার প্রয়োজন রয়েছে কারণ যদি এই বিষয়টাকে সমাজের মধ্যে রেখে দেওয়া যায় তাহলে কোন ভাবে সমাজের ভালো কোন কিছু করা সম্ভব হবে না সব সময় কিছু শ্রেণীর মানুষ থাকবে কাজ শেষ হয়ে যাবার পরে আসবে এবং ক্রেডিট নিয়ে চলে যাবে। এই ক্ষেত্রে কয়েকটা বিষয় ক্ষতি হয় সমাজের একটা হচ্ছে যারা সত্যি কারের কাজ করছে তারা অবহেলিত হয় আর এই কারণে তারা পরবর্তী সময়ে উক্ত কাজ করা থেকে নিজেদেরকে সরিয়ে নিতে থাকে। আর যখনই তারা নিজেদেরকে সরিয়ে নিতে থাকে তখনই সমাজে অনেক কাজ পড়ে থাকে যেগুলো কোনোভাবেই সমাধান করা সম্ভব হয় না পরবর্তী সময়ে।যদি এই ধরনের সুবিধা বঞ্চিত মানুষদেরকে সনাক্ত করা যায় এবং তাদের কেউ এই কাজের সাথে যুক্ত করা সম্ভব হয় তাহলে দেখা যাবে সমাজে অনেক শান্তি চলে আসতে পারেন তারা তো কোন ভাবে তাদের কাজ না করে ক্রেডিট নিতে আসবে না। এজন্য আমি মনে করি সমাজ থেকে এই বিষয়টাকে ভালোভাবে দূর করার প্রয়োজন রয়েছে। যদি আমরা এই কাজটা ভালোভাবে করতে পারি তাহলে আমাদের সমাজটাকে আমরা আরো সুন্দর ভাবে সাজাতে সক্ষম হব।
I would really like to thank the headmaster and the students of our school for making such a beautiful garden because without them helping me in this way, I would never have thought of making such a big garden. I might have made a winter garden but it was on a small scale but whenever the students and the head teacher helped me, I was able to increase the work of making my garden and keep trying to make it bigger. We are able to make such a beautiful garden because of his constant help. When we plant flowers in this garden, we will see how beautiful this garden is becoming. In this garden we have decided to plant different types of flower seedlings if everything goes well according to our decision we will buy the flower seedlings from the nursery and start planting them within a few days. As our work is nearing the end, we can plant the flowers in a few weeks if we wish, and if we can plant the leaves on the phone now, we will soon see flowers in the winter and from those flowers we can give the students an opportunity to enjoy the beauty. I can With a few more days of hard work, I think we will be able to do the kind of beautiful garden we envisioned for our students. Organic fertilizer is a very important fertilizer for planting flowers and for this we are using organic fertilizers instead of pesticides and chemical fertilizers. We all know very well that if organic fertilizers can be used instead of chemical fertilizers, the results are much better. And we are using chemical fertilizers instead of organic fertilizers to get such good results. Our school has an organic fertilizer factory and we brought 13 bags of organic fertilizer from there just for this flower plant.
এত সুন্দর একটা বাগানের কাজ করার জন্য আমি প্রধান শিক্ষক এবং আমাদের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীদেরকে আসলে অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই কারণ তারা যদি আমার সাথে এভাবে সাহায্য না করতে তাহলে আমি কোনভাবেই এত বড় একটা বাগান তৈরি করার কথা চিন্তাই করতে পারতাম না। আমি হয়তোবা শীতকালীন একটা বাগান তৈরি করতাম কিন্তু সেটা হতো ছোট পরিসরে কিন্তু যখনই আমার সাথে ছাত্রছাত্রীরা এবং প্রধান শিক্ষক সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ঠিক সেই মুহূর্তেই আমি আমার বাগান তৈরি করার কাজটা আরো বৃদ্ধি করতে পেরেছি অনেক বড় করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তার প্রতিনিয়ত আমাকে সাহায্য করে যাচ্ছে বলেই আমরা এত সুন্দর একটা বাগান তৈরি করতে সক্ষম আছি। এই বাগানে যখন আমরা ফুল গাছ লাগাবো তখন দেখা যাবে এই বাগানটা আরো কত সুন্দর হয়ে যাচ্ছে। এই বাগানটাতে আমরা বিভিন্ন ধরনের ফুলের চারা লাগানোর জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছি যদি সবকিছু ঠিক থাকে আমাদের সিদ্ধান্ত অনুসারে আমরা ফুলের চারা গুলো নার্সারি থেকে কিনে এনে লাগাতে শুরু করে দিব কয়েকদিনের মধ্যেই। যেহেতু আমাদের কাজ প্রায় শেষের দিকে চলে এসেছে তাই আমরা চাইলেই কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ফুলের চারা গুলোর উপর করে দিতে পারি আর যদি এখন ফোনে ছাড়া গুলো লাগিয়ে দেওয়া যায় তাহলে খুব তাড়াতাড়ি আমরা শীতকালে ফুল দেখতে পাবো এবং সেই ফুল থেকে আমরা ছাত্রছাত্রীদেরকে সৌন্দর্য উপভোগ করার সুযোগ করে দিতে পারব। আর কয়েকদিন একটু বেশি পরিমাণে পরিশ্রম করতে হবে তাহলে ই আমরা আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য যেমন সুন্দর বাগান তৈরি করার চিন্তা করেছিলাম তেমনটাই করতে সক্ষম হবে বলে আমি মনে করি। ফুল গাছ লাগানোর জন্য জৈব সার খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা সার আর এই জন্য আমরা কীটনাশক বার রাসায়নিক সার ব্যবহার করার পরিবর্তে জৈব সার ব্যবহার করছি। আমরা সকলেই খুব ভালোভাবে জানি যে রাসায়নিক সারের পরিবর্তে যদি জৈব সারের ব্যবহার করানো যায় তাহলে সেটার থেকে অনেক ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। আর আমরা তেমন একটা ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্যই জৈব সারের পরিবর্তে রাসায়নিক সারের ব্যবহার করছি। আমাদের স্কুলের একটা জৈব সার তৈরি করার কারখানা রয়েছে আমরা সেখান থেকে 13 বস্তা জৈব সার নিয়ে এসেছি শুধুমাত্র এই ফুল গাছের জন্য।
আপনারা যদি উপরে ছবিগুলো লক্ষ্য করে দেখেন তাহলে দেখতে পাবেন আমাদের স্কুলে ছাত্রছাত্রীরা কত বেশি পরিশ্রম করছে ফুলবাগান তৈরি করার জন্য। এই জায়গাটা আগে ঘাসে পূর্ণ ছিল সেই জায়গাটাকে প্রথমে তারা কুপিয়েছে এবং আস্তে আস্তে সেই মাটিগুলোকে ফুল গাছ লাগানোর উপযোগী করে তুলেছে। আর আজকে যখন জৈব সার নিয়ে আসলাম তখন তো তারা মহা খুশি হয়ে গিয়েছে তারা অনেকদিন থেকেই আমাকে বলছিল যে ফুলবাগান তৈরি করার জন্য জৈব সার নিয়ে আসার জন্য আমি সময়ের অভাবে সারানোর মতো সুযোগ করতে পারছিলাম না। অবশেষে আমি যখন ফোন দিলাম তখন সেখান থেকে আমাদের জন্য জৈব সারের ব্যবস্থা করে দেয়া হলো। আমার কাছে মনে হচ্ছে এবার আমরা আসলেই অনেক সুন্দর একটা ফুলের বাগান তৈরি করতে পারব আর সেই বাগানের দৃশ্যগুলো আপনাদের মাঝে শেয়ারও করতে পারব । আপনারা সকলে দোয়া করবেন যেন আমাদের এই পুরো পরিশ্রমটা সফল হয় আমরা যেন সুন্দর একটা বাগান সকলকে উপহার দিতে পারি। ফুল ভালোবাসা নাই এমন মানুষ হয়তো বা খুঁজে পাওয়া সম্ভব হবে না এজন্য আমি মনে করি আমাদের এই বাগানটা দেখার পরে প্রত্যেকটা মানুষের কাছে অনেক বেশি ভালো লাগবে কারণ এখানে আমরা খুবই সুন্দর সুন্দর ফুলের চারা লাগানোর জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। আমি চিন্তা করছি দু-একদিনের মধ্যেই আমি নার্সারিতে যাব ছাড়া কেনার জন্য আর যদি আমরা সেখান থেকে যারা পেয়ে যায় তাহলে নিয়ে এসে লাগিয়ে দেবো আমাদের এই সুন্দর ফুল বাগানে। আমাদের এই ফুল বাগান তৈরি করার বিষয়টা আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আজকে আর আমি আপনাদের মাঝে বেশি কিছু শেয়ার করছি না আজকের মত এ পর্যন্তই পরবর্তী সবাই আপনাদের মাঝে হাজির হবো নতুন কোন একটা পোষ্টের মধ্যে দিয়ে।
If you look at the pictures above, you can see how hard the students in our school are working to make the flower garden. They first cut down the area that was previously full of grass and gradually made the soil suitable for planting flowers. And today when I brought the organic fertilizer they were very happy they were telling me for a long time that I was not able to do it due to lack of time to bring the organic fertilizer to make the flower garden. Finally when I called, organic fertilizer was arranged for us from there. I think this time we will be able to create a really beautiful flower garden and share the garden scenes with you. All of you will pray that our whole effort is successful so that we can gift a beautiful garden to everyone. It may not be possible to find a person who does not love flowers, that's why I think every person will like this garden more after seeing it because here we have taken the initiative to plant very beautiful flowers. I am thinking that in a day or two I will go to the nursery to buy some, and if we get any from there, I will bring them and plant them in our beautiful flower garden. Please let me know in the comments how you like our flower garden creation. I am not sharing much with you today, as of today, everyone will appear in a new post.