I hope you all are well and I am also well. Today I am back with another new post. I always try to share new posts with you so that you like my posts and like my posts. Yesterday I shared a post with you where I mentioned that I bought some flower seedlings from the nursery. Actually I went yesterday just to visit the nursery with no intention of buying flower plants. As we will be planting winter flowers in the school garden we decided to visit the nursery first to see if the flowers are out and if they are we will take some time to prepare for planting. And with that decision, I reached the nursery to plant flowers in the school garden. After I arrived at the nursery I noticed that a large number of winter flowering plants had moved into the nursery. Especially the marigold flower plants have come to the nurseries the most. Although the number of other flowers was noticeable but they were comparatively less. I thought I would make a garden of dahlias and sunflowers this year but sadly I couldn't find these two plants after visiting the nursery. Later when I talked about this with the nursery staff, I came to know that these two flowering plants are too late to come and that's why these two species of flowers are not available in the nursery now. Then I started looking for one of my favorite flower cosmos plants but after going there I found that there are cosmos plants but they are of hybrid species. And you all know that hybrid species of plants are not very big in size but bear lots of flowers.
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায় আরও একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। আমি সবসময়ই আপনাদের মাঝে নতুন নতুন পোস্ট শেয়ার করার চেষ্টা করি যেন আমার পোস্টগুলো দেখে আপনাদের কাছে ভালো লাগে এবং আমার পোস্টগুলো আপনারা পছন্দ করে থাকেন। গতকালকে আমি আপনাদের মাঝে একটা পোস্ট শেয়ার করেছিলাম যেখানে আমি বলেছিলাম যে নার্সারি থেকে কয়েকটা ফুলের চারা কিনে এনেছি। আসলে আমি গতকালকে শুধুমাত্র নার্সারিতে ভ্রমণ করার জন্য গিয়েছিলাম ফুল গাছ কেনার কোন উদ্দেশ্য ছিল না। যেহেতু আমরা স্কুলের বাগানে শীতকালীন ফুল গাছ লাগাব তাই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে আগে নার্সারিতে ঘুরে দেখব যে ফুল গাছে ছাড়া এসেছে কিনা যদি আসে তাহলেই আমরা কিছুটা সময় নিয়ে ফুল গাছ লাগানোর জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করব। আর সেই সিদ্ধান্তক্রমেই আমি স্কুলের বাগানে ফুল গাছ লাগানোর জন্য পৌঁছে গিয়েছিলাম নার্সারিতে। আমি নার্সারিতে পৌঁছানোর পরে লক্ষ্য করে দেখলাম যে নার্সারিতে প্রচুর পরিমাণে শীতকালীন ফুলের গাছ চলে এসেছে। বিশেষ করে গাঁদা ফুলের গাছ সব থেকে বেশি চলে এসেছে নার্সারি গুলোতে। যদিও অন্যান্য ফুলের পরিমাণটা লক্ষ্য করা যা ছিল কিন্তু তুলনামূলকভাবে সেগুলো ছিল কম। আমি চিন্তা করেছি এই বছরের ডালিয়া এবং সূর্যমুখী ফুলের একটা বাগান তৈরি করব কিন্তু দুঃখের বিষয় হলেও সত্য যে আমি নার্সারিতে যাবার পরে এই দুইটা গাছ খুঁজে পাইনি। পরে যখন আমি নার্সারি কর্মীর সাথে এই বিষয়টা নিয়ে কথা বললাম তখন জানতে পারলাম যে এই দুইটা ফুল গাছ আসতে এখনো অনেক দেরি হয়েছে আর এই জন্যই এখন নার্সারিতে এই দুইটা প্রজাতির ফুল দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। এরপরে আমি আমার খুবই পছন্দের একটা ফুল কসমস গাছের খোঁজ করতে শুরু করলাম কিন্তু সেখানে যাবার পরে দেখতে পেলাম কসমস গাছ রয়েছে কিন্তু সেটা হাইব্রিড প্রজাদের। আর আপনারা সকলেই জানেন হাইব্রিড প্রজাতির গাছের আকৃতি খুব একটা বড় হয় না কিন্তু প্রচুর পরিমাণে ফুল ধরে।
Although the hybrid cosmos plant produces abundant flowers, to be honest, the main reason why I don't like this type of hybrid cosmos plant much is because of its shape. When I created a flower garden at school in the first year, there were opportunities to plant many different types of flowers. Especially that year I focused more on dahlia flowers and cosmos flowers. But the truth is that in the first year I used hybrid cosmos flowers instead of five months of indigenous species. Cosmos flowers of indigenous species are very large in size and fruit trees of hybrid species are very small. But it is true that hybrid species of cosmos flower plants have a large number of flowers and flowers of different colors are available. The main reason I don't like the variety of flowers and the abundance of flowers is because of the small size of this plant. The biggest reason is that due to the small size of the trees, they are located very close to the ground and cannot be seen from a distance. That's why I thought that this year we will not plant any hybrid species in our school garden, because when hybrid plants are planted, they are close to the ground and the flowers are beautiful but cannot be seen from a distance. I have thought to plant all the trees of native species so that the flowers of these trees can be seen from a distance and the beauty of these flowers can be enjoyed from a distance.
যদিও হাইব্রিড প্রজাতির কসমস ফুলের গাছে প্রচুর পরিমাণে ফুল ফুটতে থাকে কিন্তু সত্য কথা বলতে এই ধরনের হাইব্রিড প্রজাতির কসমস গাছ আমার খুব একটা বেশি পছন্দ হয় না তার সব থেকে বড় কারণ হচ্ছে তার আকৃতি। আমি প্রথম বছর বছরে যখন স্কুলে ফুলের বাগান তৈরি করেছিলাম তখন সেখানে অনেক ধরনের ফুলের গাছ লাগানোর মত সুযোগ হয়েছিল। বিশেষ করে সেই বছরে আমি সব থেকে বেশি ডালিয়া ফুল এবং কসমস ফুলের দিকে গুরুত্ব দিয়েছিলাম। কিন্তু সত্য কথা এটা যে প্রথম বছরে আমি দেশীয় প্রজাতির পাঁচ মাসের পরিবর্তে হাইব্রিড পদার্থের কসমস ফুল ব্যবহার করেছিলাম। দেশীয় প্রজাতির কসমস ফুলগুলো আকৃতি অনেক বড় হয়ে থাকে এবং হাইব্রিড প্রজাতির ফল গুলোর গাছ অনেক ছোট হয়ে থাকে। কিন্তু এটা সত্য কথা যে হাইব্রিড প্রজাতির কসমস ফুলের গাছের প্রচুর পরিমাণে ফুল থাকে এবং বিভিন্ন কালারের ফুল পাওয়া যায়। বিভিন্ন কালারের ফুল এবং প্রচুর পরিমাণে ফুল থাকার পরেও সেগুলো আমার কাছে ভালো লাগে না তার সব থেকে বড় কারণ হচ্ছে এই গাছের আকৃতি ছোট। গাছের আকৃতি ছোট হবার কারণে সেগুলো মাটির খুব কাছাকাছি অবস্থান করে আর দূর থেকে দেখতে পাওয়া যায় না এটাই সবথেকে বড় কারণ। এইজন্য আমি চিন্তা করেছি এই বছরে কোনোভাবেই আমাদের স্কুলের বাগানে হাইব্রিড প্রজাতির কোন গাছ লাগাব না কেননা হাইব্রিড পদ্ধতি গাছ লাগালে সেগুলো মাটির কাছাকাছি থাকে আর ফুলগুলো সুন্দর হলেও দূর থেকে দেখতে পাওয়া যায় না। চিন্তা করেছি সবগুলো গাছ দেশীয় প্রজাতির গাছ লাগাবো যেন এই গাছের ফুল গুলো দূর থেকে দেখতে পাওয়া যায় এবং দূর থেকে এই ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
This year I planted a new type of flowering plant in our school garden even though the native species of this plant has been in our school garden for several years. Many of you may have understood which flower I am talking about by looking at the above pictures. Many of you may be familiar with the flower that you will see in the above pictures and many may not be familiar with it. Because the shape of this flower plant is relatively smaller than the shape of other flower plants and this flower looks very much like a rooster flower. Many may call this flower Rooster flower because it looks like a Rooster flower, but a doubt will arise in their mind when they see that the same Rooster flower plant has different colored flowers. We have known since childhood that the color of cockle flower is only one color and we have never seen before that there are different colors of cockle flower. Since we are not familiar with such things since childhood, we cannot accept it as a rooster mistake. But the truth is that it is really a rooster flower plant. Now hybrid species of rooster flower plants have been created and those plants are now able to produce different types of flowers due to cross connection. At present, we can see snow trees of various colors in our country. I have never planted this kind of rooster flower plant in our school garden before so I brought this plant to plant in the school garden. When I was visiting the nursery, among the different types of flowers, these four types of Rooster flower plant caught my attention, so I planted this flower plant in the school. I noticed that after planting this flower tree, the students of this school were a little surprised to see this flower, which they had never seen before.
এই বছরে আমি আমাদের স্কুলের বাগানে নতুন ধরনের একটা ফুলের গাছ লাগিয়েছি যদিও এই গাছের দেশীয় প্রজাতি আমাদের স্কুলের বাগানে কয়েক বছর যাবত রয়েছে। আপনারা হয়তোবা উপরের ছবিগুলো দেখে অনেকেই বুঝতে পেরে গিয়েছেন যে আমি কোন ফুলের কথা বলতে চলেছি। উপরের ছবিগুলোতে আপনারা লক্ষ্য করলে যে ফুলটাকে দেখতে পাবে সেই ফুলটার সাথে হয়তোবা আপনারা অনেকেই পরিচিত আবার অনেকেই পরিচিত নাও হতে পারেন। কারণ এই ফুল গাছের আকৃতি অন্যান্য ফুল গাছের আকৃতি থেকে তুলনামূলকভাবে ছোট আর এই ফুলটা দেখতে অনেকটাই মোরগ ফুলের মত। অনেকে হয়তো বা মোরগ ফুলের মত দেখতে হবার কারণে এই ফুলটাকে মোরগ ফুল বলতে পারে কিন্তু তাদের মনের মাঝে আবার একটা সন্দেহ বাসা বাঁধবে যখন দেখবে যে একই মোরগ ফুলের গাছে ভিন্ন ভিন্ন কালারের ফুল ফুটেছে। আমরা ছোটবেলা থেকে জেনে আসছি যে মোরগ ফুলের রং শুধু মাত্র একটি রঙের হয়ে থাকে আর আমরা এর আগে এমনটা কোন সময় দেখিনি যে মোরগ ফুলের বিভিন্ন ধরনের রং রয়েছে। যেহেতু আমরা ছোটবেলা থেকেই এমন বিষয়ের সাথে পরিচিত নয় তাই আমরা এটাকে কোনভাবে মোরগ ভুল হিসেবে মেনে নিতে পারব না। কিন্তু এটাই সত্য কথা যে এটা আসলেই একটা মোরগ ফুলের গাছ। এখন হাইব্রিড প্রজাতির মোরগ ফুলের গাছ তৈরি হয়েছে আর সেই গাছে এখন ক্রস কানেকশন এর কারণে ভিন্ন প্রজাতির ফুল তৈরি করার সক্ষম হয়েছে। বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে বিভিন্ন রং এর বরফের গাছ দেখতে পাওয়া যায়। এই ধরনের মোরগ ফুলের গাছ এর আগে আমি কোন সময় আমাদের স্কুলের বাগানে লাগাইনি তাই আমি এই গাছটাকে স্কুলের বাগানে লাগানোর জন্য নিয়ে এসেছিলাম। আমি যখন নার্সারিতে ভ্রমণ করছিলাম তখন বিভিন্ন ধরনের ফুলের মাঝে এই চার ধরনের মোরগ ফুলের গাছ আমার আকর্ষণ কেড়ে নিয়েছিল তাই তো আমি এই ফুলগাছ স্কুলে লাগাইয়াছি। আমি লক্ষ্য করে দেখলাম এই ফুল গাছ লাগানোর পর এই স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা এই ফুল দেখে রীতিমতো কিছুটা অবাক হয়ে গিয়েছে কানা না এমন ফুল এর আগে তারা কোন সময় দেখে ছিল না।
আমি এই ফুল গাছ লাগানোর পরে গাছে ভালোভাবে পানি দেবার জন্য ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বললাম একটু পানি নিয়ে আসতে। তারা গাছে পানি দেবার জন্য পানি নিয়ে আসলো এবং তারা নিজেরাই উৎসাহিত হয়ে পানি দিতে শুরু করল। আশা করি এই কাজগুলো খুব তাড়াতাড়ি বড় হতে শুরু করবে এবং এই গাছে যদিও এখনই ফুল ফুটে গিয়েছে ভবিষ্যতে এই গাছে আরও সুন্দর সুন্দর ফুল ফুটতে থাকবে। কিন্তু হাইব্রিড গাছ হবার কারণে এই গাছটা খুব একটা বেশি বড় হবে না সেটা আমি আগে থেকে জানি কিন্তু এই গাছের ফুল দেখতে অন্যান্য গাছের ফুলের থেকে অনেক সুন্দর হবে এটা সত্য কথা। আমার শেয়ার করা আজকের এই মোরগ ফুলের ফটোগ্রাফি এবং মোরগ ফুলের গাছ লাগানোর এই বিষয়টা আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আজকে আর আমি আপনাদের মাঝে বেশি কিছু শেয়ার করছি না আজকের মত এ পর্যন্তই পরবর্তী সময়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবে নতুন কোন একটা পোস্ট এর মধ্য দিয়ে।
After planting this flower plant, I asked the students to bring some water to water the plant well. They brought water to water the plants and they started watering themselves encouraged. Hopefully these works will start growing very soon and even though this plant is in bloom now, it will continue to produce more beautiful flowers in the future. But because it is a hybrid plant, I already know that this plant will not grow much, but it is true that the flowers of this plant will be much more beautiful than the flowers of other plants. Let me know in the comments what you think about this Rooster flower photography and Rooster plant planting that I have shared today. Today, I am not sharing much with you, as of today, I will appear with you later with a new post.