Friends of my blurt space Community
I'm @fizz.vai from Bangladesh
I hope you all are well and I am also well today I am here again with a new post. Every now and then I share some post with you and today I am here to share a similar post. Many of you know that I am a teacher by profession and being a teacher by profession I sometimes share posts with you about various topics in our school. I have always shared the pros and cons of the school and the likes and dislikes of the school students with you in the form of posts and I plan to share them in the future as well. To be honest I really enjoy writing on these topics. In fact it is like a hobby if you relate to it a little better then you can get a very good idea about the subject and understand about the subject. Those who are teachers by profession or have been in the teaching profession for some time will probably agree with my opinion that spending time with students is really much better. True beauty is found only when matched. But there are some teachers who cannot reach the students i.e. the students are always away from them those teachers will never understand this meaning. That's why if a teacher can mix well with students then he will understand the real fun of teaching profession.
Being a teacher, I sometimes need to give different kinds of rewards to students. In other places we may have noticed that as a reward plate plate bowl or other things like crystal are given but I give a slightly different kind of reward. As I am a nature lover, I always encourage them to get in touch with nature and that's why whenever I give them a prize or award, the prize or award is nature centric. That is, most of the time the prices I give them are different types of trees. I have a different story in giving this tree price that whenever a person can be gifted a tree then that person will increase interest in planting trees. And whenever his interest in planting grows, he will be motivated to plant more trees, and I probably don't need to tell you how good it is for all of us. You all know how important trees are, so we will always try to plant more trees. And with this in mind, I always award prizes to students in our school, and that prize is a tree.
On my way to school this morning, I noticed that a student had brought flowers for me. Later I came to know that I had given this tree to him as a prize a year ago. The tree I gave him as a prize was called Kamini. Those of you who know this Kamini tree know that this Kamini tree has beautiful white flowers and you can't even imagine how fragrant these white flowers are. I have noticed that Kamini is one of the most fragrant white flowers. If a kamini flower plant is planted in a house then the house will not need any other flower plant to spread the fragrance. This kamini flower plant alone is enough to spread its floral fragrance throughout the house. Whenever I noticed that the girl had brought me kamini flowers from her tree, I felt really good and thought that yes I must have done a good job, maybe she took good care of the plant I gave her and the tree was the first time. The flower bloomed and that flower was brought for me. In fact, the love between a teacher and students should be like that. Then the love between the teacher and the student will become such that the profession of teaching will seem sweet as well as the students will be able to study with joy.
I knew very well that I might not have this flower for a long time, that is, after some time this flower would be lost from me. But I didn't want to lose this beautiful moment in any way so I captured some photographs to keep it in memory. And to make it last longer in memory, I share it with you today so that next time when I remember this, I can go into this post and see these photographs. Maybe one time these photographs may be deleted or lost from my mobile but whenever I link it to this block chain platform it is saved for life. In fact, block change technology is a technology where once a thing is saved, it goes away from the fear of losing it for the rest of its life. That is, this is such a technology that whenever you store an item, it will remain here for the rest of your life, without any fear of losing that item. Whether it is 100 years from now or 200 years from now, whenever you want to look or look for it. Then you can find it and from there you can watch it and even download it. That's why I shared this topic on this block chain platform to preserve this beautiful moment for life.
I noticed that when I received the flower from the student she was very happy. I was very happy to see him happy. After the class was over, I again gifted this flower to that student. And when I presented this flower to her again, that's when I captured these photographs. Maybe you can understand how happy he is to get the flower again by looking at these photographs that I have shared.
To tell the truth, I like being associated with the teaching profession because I have got a wonderful opportunity through which I can easily place myself in the minds of little boys and girls. Actually I noticed one thing that few teachers in the school we always notice that there are few teachers in the school who are liked by all the students a lot. Maybe among them I am one such teacher whom every student likes. I will always try to continue my work in such a way that I can always reach the heart of every student and give the students a good part. As of today, I will come to you later with a new post.
আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন আমিও ভাল আছি আজকে আমি আপনাদের মাঝে পুনরায় আরো একটা নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়ে গেলাম। প্রতিনিয়ত আমি আপনাদের মাঝে কোনো না কোনো পোস্ট শেয়ার করি আজকেও তেমনি একটা পোস্ট শেয়ার করার জন্য হাজির হয়েছি। আপনারা অনেকেই জানেন যে আমি পেশাগতভাবে একজন শিক্ষক আর পেশাগতভাবে শিক্ষক হবার কারণে আমি মাঝে মাঝেই আপনাদের মাঝে আমাদের স্কুলের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে পোস্ট শেয়ার করে থাকি। স্কুলের ভালো-মন্দ বিষয়গুলো এবং স্কুলের ছাত্রছাত্রীদের ভালোলাগার মন্দ লাগার বিষয়গুলো আমি সবসময়ই আপনাদের মাঝে পোস্ট আকারে শেয়ার করি এবং ভবিষ্যতেও শেয়ার করব বলে চিন্তা করে রেখেছি। সত্য কথা বলতে এই বিষয়গুলোতে লেখালেখি করতে আমার কাছে খুবই ভালো লাগে। আসলে এটা ভালোলাগার মতই একটা কাজ যদি আপনারা এটার সাথে একটু ভালোভাবে সম্পর্কিত হয়ে যান তাহলে আপনারা ও বিষয়টা সম্পর্কে খুবই ভালোভাবে ধারণা লাভ করতে পারবেন এবং বিষয়টা সম্পর্কে বুঝতে পারবেন। যারা পেশাগতভাবে শিক্ষক রয়েছেন বা কোন সময় শিক্ষকতা পেশার সাথে নিয়োজিত ছিলেন তারা হয়তোবা আমার এই মতামতের সাথে একমত হবেন যে ছাত্রছাত্রীদের সাথে সময় অতিবাহিত করতে আসলেই অনেক বেশি ভালো লাগে।ফুলের মত ছোট ছোট এই ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে যখন নিজেকে একত্রিত করে ফেলা যায় অর্থাৎ নিজেকে তাদের সাথে মেলে ধরা যায় তখনই আসল সৌন্দর্যটা পাওয়া যায়। কিন্তু এমন কিছু শিক্ষক রয়েছে যারা ছাত্রছাত্রীদের কাছে পৌঁছাতে পারেনা অর্থাৎ ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের কাছ থেকে সবসময় দূরে থাকে সেই সকল শিক্ষকেরা কোন সময়ে এই মর্ম টা বুঝতে পারবে না। এজন্য ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে যদি একজন শিক্ষক ভালোভাবে মিশে যেতে পারে তাহলে সে শিক্ষকতা পেশার আসল মজা বুঝতে পারবে।
আমি একজন শিক্ষক হবার কারণে মাঝে মাঝেই ছাত্র-ছাত্রীদেরকে বিভিন্ন ধরনের পুরস্কার দেওয়ার প্রয়োজন হয়। অন্যান্য জায়গাতে হয়তো বা আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি যে পুরস্কার হিসেবে থাল প্লেট বাটি অথবা অন্যান্য জিনিস এমন ক্রিস্ট দেয়া হয়ে থাকে কিন্তু আমি একটু অন্য ধরনের পুরস্কার প্রদান করি। আমি যেহেতু একজন প্রকৃতিপ্রেমী মানুষ তাই আমি সবসময়ই তাদেরকে প্রকৃতির সাথে মিশে যাবার জন্য উৎসাহ প্রদান করি আর এজন্যই আমি যখনই তাদেরকে কোন প্রাইজ বা পুরস্কার প্রদান করি তখনই সেই প্রাইজ বা পুরস্কার হয়ে থাকে প্রাকৃতিক কেন্দ্রিক। অর্থাৎ আমি বেশিরভাগ সময়ই তাদেরকে যে প্রাইস দিয়ে থাকি সেগুলো হয়ে থাকে বিভিন্ন ধরনের গাছ। এই গাছ প্রাইস দেবার মাঝে আমার একটা অন্যরকমের গল্প রয়েছে সেটা হচ্ছে যখনই একজন মানুষকে গাছ উপহার দেয়া যাবে তখনই সেই মানুষটা গাছ লাগানোর প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে। আর যখনই তার গাছ লাগানোর প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পাবে তখন সে প্রচুর পরিমাণে গাছ লাগানোর ক্ষেত্রে উদ্বুদ্ধ হবে আর এটা আমাদের সকলের জন্য কতটা ভালো সেটা হয়তোবা আপনাদেরকে বলে বোঝাতে হবে না। গাছের গুরুত্ব কতটা বেশি সেটা আপনারা সকলেই জানেন এ জন্য আমরা সবসময়ই বেশি বেশি গাছ লাগানোর চেষ্টা করব।আর এই বিষয়টাকে চিন্তা করেই আমি সব সময় আমাদের স্কুলে ছাত্রছাত্রীদেরকে যখনই পুরস্কার প্রদান করি অথবা প্রাইজ প্রদান করে তখন সেই প্রাইজটা হয়ে থাকে কোন না কোন একটা গাছ।
আজকে সকালে স্কুলে যেতেই লক্ষ্য করলাম একজন ছাত্রী আমার জন্য গাছের ফুল নিয়ে এসেছে। পরে জানতে পারলাম যে এই গাছটা আমি তাকে বছরখানেক আগে কোন একটা প্রাইজের মাধ্যমে প্রদান করেছিলাম। প্রাইজের মাধ্যমে তাকে আমি যে গাছ প্রদান করেছিলাম সেই গাছটার নাম ছিল কামিনী। যারা আপনারা এই কামিনী গাছটি চিনে থাকেন তারা জানেন যে এই কামিনী গাছে খুবই সুন্দর সুন্দর সাদা রংয়ের ফুল ফুটতে থাকে আর এই সাদা রঙের ফুল কতটা সুবাস ছড়াতে পারে সেটা হয়তোবা আপনারা না দেখলে কল্পনাও করতে পারবেন না। আমি লক্ষ্য করে দেখেছি সুবাস যুক্ত যে সকল সাদা ফুল রয়েছে অর্থাৎ যেই সাদা ফুলগুলো তো সব থেকে বেশি সুবাস রয়েছে তার মধ্যে কামিনী অন্যতম একটা ফুল। যদি একটি বাড়িতে একটি কামিনী ফুল গাছ লাগানো হয়ে থাকে তাহলে সেই বাড়িতে আর অন্য কোন ফুল গাছের প্রয়োজন হবে না সুবাস ছড়ানোর জন্য। এই কামিনী ফুল গাছ একাই যথেষ্ট বাড়ির সকল জায়গাতে তার ফুলের সুগন্ধ পৌঁছে দেবার জন্য। আমি যখনই লক্ষ্য করলাম যে সেই ছাত্রী আমার জন্য তার সেই গাছ থেকে কামিনী ফুল নিয়ে এসেছে তখনই আমার কাছে খুবই ভালো লাগছিল আর ভাবছিলাম যে হ্যাঁ আমি একটা ভালো কাজ করতে পেরেছি হয়তোবা তাকে আমি যে গাছটা দিয়েছিলাম সে সেই গাছটিকে খুবই ভালোভাবে যত্ন করেছে আর গাছে যখনই প্রথম ফুল ফুটেছে আর সেই ফুলটাই আমার জন্য নিয়ে এসেছে। আসলে একজন শিক্ষক এবং ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে ভালোবাসাটা তো এমনই হতে হবে। তখন শিক্ষক এবং ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে ভালোবাসাটা এমন হয়ে যাবে তখনই শিক্ষকতা করার পেশাটা যেমন মধুর মনে হবে ঠিক তেমনি ছাত্রছাত্রীরা আনন্দের সাথে লেখাপড়া করতে পারবে।
আমি খুব ভালোভাবে জানতাম যে এই ফুলটা হয়তোবা আমার কাছে খুব একটা বেশি সময় থাকবে না অর্থাৎ একটা সময় পরে এই ফুল টা আমার কাছ থেকে নষ্ট হয়ে যাবে। কিন্তু আমি এই সুন্দর মুহূর্তটা কোনভাবেই হারাতে চেয়েছিলাম না তাইতো আমি কয়েকটা ফটোগ্রাফি ধারণ করে রেখে দিলাম যেন এটা স্মৃতির পাতায় থেকে যায়। আর স্মৃতির পাতাতে এটা আরও দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য আপনাদের মাঝে আজকে আমি শেয়ার করে রেখে গেলাম যেন পরবর্তী কোন সময় যখন আমার এই কথাটা মনে হবে তখন আমি এই পোস্ট এর মধ্যে প্রবেশ করতে পারি এবং এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে পারি। হয়তোবা একটা সময় এই ফটোগ্রাফি গুলো আমার মোবাইল থেকে ডিলিট হয়ে যেতে পারে অথবা হারিয়ে যেতে পারে কিন্তু যখনই আমি এটাকে এই ব্লক চেইন প্লাটফর্ম এর সাথে যুক্ত করে দিচ্ছি তখনই এটা সারা জীবনের জন্য সংরক্ষিত হয়ে যাচ্ছে। আসলে ব্লক চেঞ্জ প্রযুক্তিটা এমনই একটা প্রযুক্তি যেখানে কোন জিনিস একবার সেভ করে রাখলে সেটা আর সারা জীবনের মতো হারানোর ভয় থেকে দূরে চলে যায়। অর্থাৎ এটাই এমনই একটা প্রযুক্তি এখানে আপনি যখনই কোন একটা জিনিস সংরক্ষণ করবেন সেটা সারা জীবনের জন্য এখানেই থেকে যাবে কোনভাবেই সেই জিনিসটা হারানোর ভয় আপনার মনের মাঝে আসবে না।আজ থেকে ১০০ বছর কিংবা ২০০ বছর পরে হোক না কেন আপনি যখনই সেটা দেখতে চাইবেন বা খোঁজ করবেন তখনই আপনি সেটাকে খুঁজে পাবেন এবং সেখান থেকে দেখতে পারবেন এমনকি ডাউনলোড করেও নিতে পারবেন। এজন্য এই সুন্দর মুহূর্তটা আমি না হারানোর জন্যই এই ব্লক চেইন প্লাটফর্মে বিষয়টা শেয়ার করলাম যেন এটা সারা জীবনের জন্য সংরক্ষণ হয়ে থাকে।
আমি লক্ষ্য করে দেখলাম যখন আমি সেই ছাত্রীর কাছ থেকে ফুলটা গ্রহণ করলাম সে অনেক খুশি হয়েছে। তারে খুশির বিষয়টা দেখে আমার কাছে খুবই ভালো লাগছিল। ক্লাস শেষ হয়ে যাবার পরে আমি আবারও সেই ছাত্রীকে এই ফুলটা উপহার দিয়ে এসেছি। আর যখন আমি এই ফুলটা তাকে আবারও উপহার দিয়ে আসলাম ঠিক সেই সময়েই আমি এই ফটোগ্রাফি গুলো ধারণ করলাম। পুনরায় ফুলটা সে আবারও উপহার পেয়ে কতটা খুশি হয়েছে সেটা হয়তো বা আপনারা আমার শেয়ার করা এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝতে পারছেন।
সত্য কথা বলতে শিক্ষকতা পেশার সাথে যুক্ত হয়ে আমার কাছে অনেক ভালো লাগে কেননা আমি খুবই সুন্দর একটা সুযোগ পেয়েছি যার মাধ্যমে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের মনের মাঝে নিজেকে খুব সহজেই জায়গা করতে পারছি। আসলে আমি একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখেছি স্কুলে কয়েকজন শিক্ষক আমরা সবসময়ই লক্ষ্য করে দেখি যে স্কুলে কয়েকটা শিক্ষক থাকে যারা দেরকে সকল ছাত্র-ছাত্রীরা প্রচুর পরিমাণে পছন্দ করে। হয়তোবা তাদের মধ্যে আমি একজন তেমনি শিক্ষক যাকে প্রত্যেকটা ছাত্রছাত্রী পছন্দ করে থাকে। আমি সর্বদা চেষ্টা চালিয়ে যাব আমার কাজগুলো এভাবে চালিয়ে যেতে যেন আমি সবসময়ই প্রত্যেকটা ছাত্রছাত্রীর মনের মাঝে পৌঁছাতে পারি এবং ছাত্র-ছাত্রীদেরকে ভালোভাবে পার্ট দান করাতে পারি।আমার শেয়ার করা এই বিষয়টা আপনাদের কাছে কেমন লেগেছে সেটা অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন। আজকের মত এ পর্যন্তই পরবর্তী সময়ে আপনাদের মাঝে হাজির হবো নতুন কোন একটা পোস্ট এর মধ্য দিয়ে।
https://x.com/fizzvai/status/1838972366346739870?t=V3LJ6ZSA_0_yzII7zgtLtQ&s=19