Winter days mean that eating something hot in the afternoon doesn't feel bad at all, it feels quite good. And everyone tries to eat delicious food because just as there is joy in eating something hot in the winter, everyone can enjoy it a lot more together. It has been raining a lot since morning today. It would be wrong to say it is raining heavily. The cold has also increased a lot throughout the day, so my mother and I thought we would make some pakoras around noon.
But there was a lot of conflict between the two of us about what pakoras to make. Mom said she would make onion pakoras. I said no onion, how about making chicken pakoras? Mom pretty much agreed with me. Then she brought me some chicken from her fridge.
But because the chicken had been kept in the fridge, it had become too cold, so I had to rinse it with water. So I rinsed it with water for a long time, then washed it thoroughly and cleaned it. Then I saw that there was no gram flour in the house again. I didn't know what to do, so I sent my elder brother to the market to get some. After getting the gram flour, we started preparing each step one by one.
I washed the chicken thoroughly and put it in a bowl to drain the water. Then I used turmeric powder and spices as needed. I used a small amount of salt because I will use enough salt in the chicken. Then what I did was add turmeric powder, cumin powder and Maggi masala to the chicken. If you add this, it is much more fun to eat and it is much more crunchy. If you want, you can definitely use baking soda to make it taste better.
Then my mother said that I will pray and then get ready because it was time for prayer, so without delay, I also prayed and after getting everything ready one by one, I left it. Actually, I can make it too, but today I will eat papra made by my mother. My mother makes it with a lot of fun, which is why I like it a lot more. Although I helped my mother at every step, the food made by my mother is incomparable.
It was so crispy and fried that it was a different pleasure to eat chicken with hot feet. It was accompanied by a small amount of sauce, which I like very much. There is a different pleasure in eating anything with sauce. We all ate hot pakoras together and my grandfather liked it very much.
If you want, you can also easily make and eat chicken pakoras like this with a small amount of items. In fact, there are different types of pakoras sold in the market, but they use different types of chemicals, which my mother forbids us from eating because my mother always tries to make everything at home and I have also started learning a lot from YouTube.
I will definitely learn each thing one by one and try to make it at home. I have learned another thing, that is the spices for making jhalmuri. I will make it in a few days. I will definitely share that with you. If everyone makes it at home with a small amount of ingredients, then they will be able to eat it with satisfaction. It will be much better. Today, we all ate it with great pleasure. I have shared that with you. May everyone be well.
শীতের দিন মানেই হচ্ছে বিকেলবেলায় গরম গরম কিছু খেলে মোটামুটি খারাপ লাগেনা বেশ ভালই লাগে। আর সবাই চেষ্টা করে মুচমুচে খাবার খাওয়ার জন্য কেননা শীতের বেলা গরম কিছু খাওয়ার মধ্যে যেমন আনন্দ আছে ঠিক তেমনি সবাই মিলে অনেক বেশি আনন্দ উপভোগ করা যায় আজকে সকাল থেকেই অনেক বেশি বৃষ্টি হচ্ছে বেশি বললে ভুল হবে টিপটিপ বৃষ্টি পড়ে যাচ্ছে সারাদিন ধরে ঠান্ডার পরিমাণটাও অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে তাই আম্মুসহ চিন্তা করেছি দুপুরের দিকে কিছু পাকোড়া তৈরি করব।
কিন্তু কি পাকোড়া তৈরি করা যায় এটা নিয়ে দুইজনের মধ্যে অনেকটা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি হয়ে গেল আম্মু বলছে পেয়াজু তৈরি করবে আমি বলছি পেয়াজি নয় চিকেন পাকোড়া তৈরি করলে কেমন হয় এরপরে আম্মু মোটামুটি আমার কথায় রাজি হয়ে গেল এরপর আম্মুর ফ্রিজ থেকে কিছু চিকেন আমাকে নামিয়ে দিয়েছিল।
কিন্তু ফ্রিজে চিকেন রাখার কারণে সেটা অনেক বেশি ঠান্ডা হয়ে গেছে তাই পানি দিয়ে ছাড়িয়ে নিতে হবে তাই আমি অনেকটা সময় ধরে সেটাকে পানি দিয়ে ছাড়িয়ে নিয়েছিলাম তারপর সুন্দরভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিয়েছিলাম এরপরে দেখলাম ঘরে আবার বেসন নেই কি করবো বুঝতে পারছিলাম না তাই বড় ভাইকে বাজারে পাঠিয়ে দিলাম ফ্যাশন নিয়ে আসার জন্য তারপর বেসন নিয়ে আসার পর আমরা এক এক করে প্রত্যেকটা স্টেপ রেডি করতে লাগলাম।
আমি চিকেন ভালোভাবে ধুয়ে পরিষ্কার করে সেটাকে পানি ঝরিয়ে নেয়ার জন্য একটা পাত্রে রেখে দিয়েছিলাম তারপর vession হলুদের গুঁড়া এবং প্রয়োজন অনুযায়ী মসলা সেখানে ব্যবহার করলাম সামান্য পরিমাণে লবণ ব্যবহার করেছি কেননা চিকেনের মধ্যে আমি পর্যাপ্ত পরিমাণে লবণ ব্যবহার করব এরপর আমি যেটা করলাম চিকেনের মধ্যে হলুদ গুঁড়া জিরার গুড়া এবং ম্যাগি মাসালা দিয়ে দিলাম এটা দিলে যেটা হয় খেতে অনেক বেশি মজা লাগে এবং অনেক বেশি কুড়কুড়ে হয় আপনারা চাইলে অবশ্যই খাবার সোডা ব্যবহার করতে পারেন এতে করে খেতে আরো বেশি ভালো লাগবে।
এরপরে আম্মু বলল নামাজ পড়ে তারপরে রেডি করব কেননা নামাজের সময় হয়ে গেছে তাই দেরি না করে আমিও নামাজ পড়ে নিলাম এবং এক এক করে সবকিছু রেডি করে তুলার পরে রেখে দিলাম আসলে আমিও তৈরি করতে পারি কিন্তু আজকে আম্মুর হাতের তৈরি করা পাপড়া খাব আম্মু অনেক বেশি মজা করে তৈরি করে যার কারণে অনেক বেশি ভালো লাগে যদিও প্রত্যেকটা স্টেপে আমি আম্মুর সাথে সাহায্য করেছি কিন্তু আম্মুর হাতের খাবার অতুলনীয়।
এত পরিমানে মুচমুচে করে ভেজেছে গরম গরম পা করা দিয়ে চিকেন খাওয়ার মজাটাই অন্যরকম ছিল তার সাথে সামান্য পরিমাণে সস ছিল যেটা আমি অনেক বেশি পছন্দ করি আর সস দিয়ে যেকোনো জিনিস খাওয়ার মধ্যে অন্যরকম একটা আনন্দ পাওয়া যায় গরম গরম সবাই মিলে পাকোড়া খেয়ে ছিলাম এবং আমার দাদু কেউ গিয়েছিলাম তিনি অনেক বেশি পছন্দ করে এটা।
আপনারাও কিন্তু চাইলে খুব সহজে অল্প পরিমাণে আইটেম দিয়ে এভাবেই চিকেন পাকোড়া তৈরি করে খেতে পারেন আসলে বাজারে বিভিন্ন ধরনের পাকোড়া বিক্রি হয়ে থাকে তবে তার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের কেমিক্যাল ব্যবহার করে যেটা আমার আম্মু নিষেধ করে যেন আমরা না খাই কেননা আম্মু চেষ্টা করে সর্বদা সর্ব জিনিস আসলে ঘরে বানিয়ে খাওয়ার জন্য আর আমিও অনেক কিছু ইউটিউব থেকে শিখতে শুরু করেছে।
একটা একটা করে প্রত্যেকটা জিনিস অবশ্যই শিখব এবং ঘরে তৈরি করে খাওয়ার চেষ্টা করব আমি আর একটা জিনিস শিখেছি সেটা হচ্ছে ঝালমুড়ি তৈরি করার মসলা তো কিছুদিন পরে তৈরি করব অবশ্যই সেটাও আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব আর অল্প পরিমাণে জিনিস দিয়ে যদি সবাই ঘরে তৈরি করে খান তাহলে কিন্তু তৃপ্তি সহকারে খেতে পারবেন এতে করে অনেক ভালো হয় তো আজকে আমরা সবাই অনেক বেশি আনন্দ করে খেয়েছি সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি সবাই ভালো থাকবেন টা টা