Hello friends hope you all are well. Alhamdulillah I am very well. I am again among you. Weekly Best of a Day with a travel story. I hope one of my days this week is Thursday this special day. You will love the travel story.
হ্যালো বন্ধুরা আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি। আমি আবারো আপনাদের মাঝে উপস্থিত হয়েছি। সাপ্তাহিক সেরা একটি দিনের একটি ভ্রমণ গল্প নিয়ে। আমি আশা করব আমার এই সপ্তাহের একদিনের বৃহস্পতিবার এই বিশেষ দিনের। ভ্রমণ গল্পটি আপনাদের অনেক ভালো লাগবে।
I love to travel on this Thursday. Because this haat is a traditional haat. This arm has been operating for many years. People come here especially from far and wide. And not far from our home. This is the haat so I often travel to this thursday step haat one day every week. So I woke up this morning and left at ten o'clock in the morning.the special food of this market is meat bread. And molasses jalapeños also have Piazu. Very tasty if you try this step-by-step piyaju jillapi once. But you will remember it for many years. Because the food of this market is very popular. Everyone is loved by everyone.This is why this traditional heart is preferred by many people. Because this molasses jelly. Very dear to people. A week is waiting for one day. Because this jilapi is for eating. And for walking around this step hut.
আমার এই বৃহস্পতিবার এর দিনে ভ্রমণ করতে অনেক ভালো লাগে। কারণ এই হাটটি ঐতিহ্যবাহী হাট। অনেক বছর ধরে এই হাতটি পরিচালিত হয়ে আসতেছে। এখানে বিশেষ করে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে লোক আসে। আর আমাদের বাড়ির কাছ থেকে বেশি দূরে না। এই হাট তাই আমি প্রায়ই এই প্রতি সপ্তাহে একদিন এই বৃহস্পতিবারের ধাপের হাটে ভ্রমণ করে থাকি। তো আমি আজ সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠে সকাল দশটার সময় রওনা দিয়েছিলাম।কিন্তু এ হাটের স্পেশাল খাবার হল মাংস রুটি। এবং গুড়ের জিলাপি তাছাড়াও রয়েছে পিয়াজু। খুবই সুস্বাদু আপনি যদি একবার এই ধাপের হাতের পিয়াজু জিলাপি খেয়ে থাকেন। তবে আপনার অনেক বছর ধরে মনে থাকবে। কারণ অনেক প্রিয় এই হাটের খাবারটি। প্রতিটা মানুষের অনেক প্রিয় হয়ে থাকে।এই কারনে এই ঐতিহ্যবাহী হার্ট অনেক মানুষ পছন্দ করে। কারণ এই গুড়ের জিলাপি টা। খুবই প্রিয় মানুষের কাছে। সাপ্তাহিক একদিনের অপেক্ষায় থাকে। কারণ এই জিলাপিটি খাওয়ার জন্য। এবং এই ধাপের হাট ঘুরে বেড়ানোর জন্য।
Day by day it seems that this soil is disappearing. But it can never happen. Because this clay pot is available in this traditional bazaar. Many people still cook rice in this clay pan.There was a time from the beginning. I cooked and ate rice for the first time on this soil. The country is improving day by day. And the day is progressing more and more improvements are being made. In our country, due to this reason, soil hari patil is very rare. But it is impossible because in this traditional haat you will definitely get mudi hari patil. Because this Hari Patil is the first story of our life. In which pot we cooked rice and ate it.If you look at the bones of this soil. But I remember the previous day. Because we had that first clay pot of our life. Due to which our life will be memorable.
দিন দিন মনে হচ্ছে এই মাটির হাড়ি পাতিল হারিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এটা কখনোই হতে পারে না। কারণ এই ঐতিহ্যবাহী হাটে এই মাটির হাড়ি পাতিল পাওয়া যায়। অনেক মানুষ রয়েছে এখনো এই মাটির পাতিলে ভাত রান্না করে।একটা সময় শুরু থেকেই হয়েছিল। এই মাটির হাড়ি পাতিলে প্রথম রান্না করে ভাত খেয়েছিলাম। দিন দিন দেশ উন্নতি বেড়ে যাচ্ছে। এবং দিন উন্নতি হচ্ছে তত আরো উন্নতি জিনিসপত্র তৈরি হচ্ছে। আমাদের দেশে এই কারণে মাটির হাড়ি পাতিল খুবই কম দেখা যায়। কিন্তু এটা অসম্ভব কারণ এই ঐতিহ্যবাহী হাটে আসলে অবশ্যই মাটির হাড়ি পাতিল পাবেন। কারণ এই হাড়ি পাতিল হচ্ছে আমাদের জীবনের প্রথম গল্প। যে পাতিলে করে আমরা ভাত রান্না করে খেয়ে খেয়েছিলাম।এই মাটির হাড়ি পাতিল দেখলে। কিন্তু সেই আগের দিনের কথা মনে পড়ে যায়। কারণ আমাদের সেই প্রথম মাটিরএ হাড়ি পাতিল আমাদের জীবনের ছিল। যার কারণে আমাদের জীবনে স্মৃতিময় হয়ে থাকবে।
Even if rice is not cooked in this clay pan. But we use it in various works. So there are still many people. Those who make Hari Patil. They make a lot of living from here.Hari Patil but useful for eternal life. Because we ate rice in this pot the previous day. But now it is used for other purposes. So this usage trend will remain in our life forever.
এখন এ মাটির পাতিলে ভাত রান্না না করলেও। বিভিন্ন কাজে আমরা কিন্তু ব্যবহার করে থাকি। তাই এখনো অনেক মানুষ রয়েছে। যারা হাড়ি পাতিল তৈরি করে থাকে। তারা এখান থেকেই কিন্তু অনেক জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন।হাড়ি পাতিল কিন্তু চিরস্থায়ী জীবনে কাজে লাগবে। কারণ আগের দিনে আমরা এই পাতিলে ভাত করে খেয়েছি। কিন্তু এখন আর ব্যবহার অন্য কাজে ব্যবহার হয়ে থাকে। তাই এই ব্যবহার প্রচলন চিরস্থায়ীভাবে আমাদের জীবনে থাকবে।