Hello friends, how are you all? I hope everyone is well, I am also well and healthy, Alhamdulillah. I have come before you with another new day's activities, let's start-
I can't understand how the day is passing by, the day is passing, the night is coming, the night is coming, the day is coming, this is how the precious times of our lives are passing. But how much time have we been able to spend on the right things, how much time have we been able to use and how much time have we wasted in unnecessary negligence, this is the main thing to think about. We have to divide our lives into a few sectors, when will we do what, if we can fix the routine, then our time will not be wasted and these precious times will be useful to us. After sleeping at night, it feels like a dream, it feels like I just slept and it is now dawn! The sound of the call to prayer comes from the mosque, but I, a Muslim, cannot sleep.
I woke up and offered the Fajr prayer, finished the Tasbeeh and went outside and stood by the Yamuna River. In the morning, there was a hint of light winter, with a misty sky all around. Still, I stood for some time and started feeling the feeling of winter. But I had the habit of falling asleep shortly after offering the Fajr prayer, so I went back to bed to sleep. When I was in the madrasa, I had to stay in a routine, but when I went home, that routine was no longer there, so I had to go without a routine and that was normal.
It was almost nine o'clock while I was having breakfast, after finishing breakfast I went outside, then my mother said that there is an orange in the fridge for you, take it out and eat it. Then I took out an orange from the fridge, it was kept in the normal part of the fridge so the oranges remained completely normal. I collected a photo before eating. Then my mother said, wait, there is another fruit, let me cut it, I said what fruit? My mother said dragon fruit. I said, okay then cut it. My mother cut the dragon fruit beautifully. I kept some for my father and my mother and I ate it.
After that, I was sitting on the bamboo mat for a while, doing some work on the phone and reading the news of the country. At that time, my cousin came and sat near me and said, "Brother, let's play a game!" I said, "What do you want to play?" My cousin said, "I have a crunchboard, let's play crunchboard." I said, "Okay, then bring your crunchboard!" We sat on the mat and played together. My cousin brought his crunchboard, he is still very young, so he brought a very small crunchboard for him. This crunchboard cannot be played with in any way, only the little ones can play because they cannot take it very far by tapping, so this is perfect for them.
In the afternoon, during Asr prayer, I went to the mosque, prayed Asr with the congregation, and came out to have a little fun. I went to see our fields, I saw that some Kalas had been planted a long time ago, they had grown and ripened. And in a few days they will have to be picked. I have visited some fields in our land and collected two photographs to show you. You may be aware that now it is time to pick Maskalai, the farmers now pick Maskalai and take it home.
After Maghrib prayers, I was sitting in the field, when some younger brothers came and said, let's go to the rose market, I said, why are you going there? They said, let's eat jhalmuri and tea today. So I went with them to eat jhalmuri and tea. In our market, there are two jhalmuri shops and one is in front of a TV shop, so we don't eat there and one is sitting in another place where there is no TV, so the four of us sat there and ate jhalmuri for 40 taka. What a habit the elders have become these days, they go to tea stalls to have tea and watch movies, of course we will try to prevent our families from doing this.
When the four of us got up from there after eating jhalmuri, we met my uncle, then I told my uncle to come and have tea! At first he was not going to eat, then after repeated insistence, we all agreed to have tea together. We always eat tea from Masud Kaka's shop, because he prays five times a day with the congregation, so everyone goes to him for tea. I ordered tea and immediately paid the bill. After eating tea, one of them went to pay the bill, and the shopkeeper said that the bill was paid. Then everyone asked me, did you already pay the bill? I said yes, I ordered and paid the bill.
After eating tea, the call for Isha prayers came, we all went to the mosque for prayers. After Isha prayers, I stood in the field until almost nine o'clock, pressing the phone because the network at my house is very poor, so I made calls there for some time. Then I went home between 9 and 9:30, had dinner and went to sleep. This was my entire day's activities on the 26th.
I am leaving here for today, see you in the next post. Allah is Hafez. |
---|
Device | Name |
---|---|
Android | Realme 12 Pro |
Camera | 50MP 32MP 8MP |
Location | Bangladesh 🇧🇩 |
Short by | @abdulmomin |
আসসালামু আলাইকুম।
হ্যালো বন্ধুরা আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি সকলে ভালো আছেন, আমিও আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি সুস্থ আছি। আমি নতুন আরেকটি দিনের কার্যক্রম নিয়ে আপনাদের সামনে উপস্থিত হয়েছি, চলুন শুরু করা যাক-
দেখতে দেখতে দিন কিভাবে চলে যাচ্ছে বুঝতেই পারছিনা, দিন যাচ্ছে রাত আসছে, রাত্র পৌহাচ্ছে দিন আসছে এভাবেই চলে যাচ্ছে আমাদের জীবনের মূল্যবান সময়গুলো। কিন্তু আমরা কে কতটুকু সময় সঠিক কাজে ব্যয় করতে পেরেছি কতটুকু সময় কাজে লাগাতে পেরেছি আর কতটুকু সময় অহেতুক অবহেলায় নষ্ট করেছি এটিই মূলত চিন্তা-ভাবনার বিষয়। আমরা আমাদের জীবনকে কয়েকটা সেক্টরে ভাগ করে নিতে হবে কোন সময় কোন কাজ করবো, যদি আমরা রুটিন ঠিক করতে পারি তাহলে আমাদের সময় নষ্ট হবে না এবং এই দামি সময় গুলো আমাদের কাজে লাগবে। রাত্রে ঘুমানোর পরে স্বপ্নের মত মনে হয়, মনে হয় এইমাত্র ঘুমিয়েছি এখনই ফজর হয়ে গিয়েছে! মসজিদ থেকে ভেসে আসে সেই আযানের ধ্বনি, কিন্তু আমি তো মুসলিম ঘুমিয়ে থাকতে পারিনা।
ঘুম থেকে উঠে ফজরের সালাত আদায় করে নিলাম, ফজরের সালাত আদায় করে তাসবিহ শেষ করে বাহিরে বের হয়ে যমুনা নদীর পাশে দাঁড়ালাম। সকালবেলা হালকা শীতের আভাস চতুর্দিকে কুয়াশাচ্ছন্ন আকাশ দেখা যাচ্ছে। তবুও কিছু সময় দাঁড়িয়ে শীতের অনুভূতিটা অনুভব করতে লাগলাম। কিন্তু আমার তো সেই অভ্যাস ফজরের সালাত আদায় করে একটু পরেই ঘুমিয়ে পড়া তাই আমি আবার বিছানায় চলে গেলাম ঘুমানোর জন্য। মাদ্রাসায় থাকলে একপ্রকার রুটিনের মধ্যে থাকতে হয় কিন্তু বাড়িতে গেলে সেই রুটিন আর থাকেনা তখন রুটিন ছাড়াই চলতে হয় আর এটাই স্বাভাবিক।
সকালের নাস্তা করতে করতে প্রায়ই নয়টা বেজে গেল, সকালের নাস্তা শেষ করে বাইরে বের হলাম, তখনই আমার আম্মা বলল ফ্রিজের মধ্যে তোমার জন্য কমলা রাখা আছে বের করে খেয়ে ফেলো। তখন আমি ফ্রিজ থেকে একটি কমলা বের করলাম, ফ্রিজের নরমালে রাখা হয়েছিল তাই কমলাগুলো একেবারে স্বাভাবিক রয়ে গেছে। আমি খাওয়ার আগে একটি ফটো সংগ্রহ করলাম। এরপরে আমার আম্মা বলল দাঁড়াও আরেকটি ফল আছে কেটে দিই, আমি বললাম কি ফল? আমার আম্মা বলল ড্রাগন ফল। আমি বললাম আচ্ছা ঠিক আছে তাহলে কেটে দাও। আমার আম্মা ড্রাগন ফলটি সুন্দর করে ছিলে কেটে দিল। আমি আমার বাবার জন্য কিছু রেখে আমার আম্মা আর আমি দুজনে খেয়ে ফেললাম।
এরপরে কিছুক্ষণ বাঁশের তৈরি মাচাল এর ওপর বসে ছিলাম, ফোনে কিছু কাজ করছিলাম এবং দেশের খবর নিচ্ছিলাম। এমন সময় আমার মামাতো ভাই এসে আমার কাছে বসলো এবং বলল ভাইয়া আমরা দুজন খেলাধুলা করি,! আমি বললাম কি খেলবা? আমার মামাতো ভাই বলল আমার কাছে ক্রামবোর্ড আছে চল আমরা ক্রামবোর্ড খেলি। আমি বললাম ঠিক আছে তাহলে তোমার কেরামবোর্ড নিয়ে আসো! আমরা মাচালের উপর বসে বসে দুজনে মিলে খেলি। আমার মামাতো ভাই তার ক্রামবোর্ড নিয়ে আসলো, ও এখনো অনেক ছোট তাই ওর জন্য একদম ছোট একটি ক্রামবোর্ড নিয়ে এসেছে। এই ক্রামবোর্ড দিয়ে কোনভাবেই খেলা যায় না শুধুমাত্র ছোটরাই খেলতে পারে কারণ তারা টোকা দিয়ে খুব বেশি দূরে নিতে পারে না তাই তাদের জন্য এটাই পারফেক্ট।
বিকেল বেলা আসরের নামাজের সময় মসজিদে গিয়ে আসরের নামাজ জামাতের সাথে আদায় করে একটু হাটাহাটি করার জন্য বাহিরে আসলাম। আমি আমাদের খেত দেখার জন্য গিয়েছিলাম, দেখলাম অনেকদিন আগে কিছু কালাই রোপন করেছিল সেগুলো বড় হয়েছে এবং পেকে গেছে। আর অল্প কয়েকদিনের মধ্যে সেগুলো উঠাতে হবে। আমি আমাদের জমিনের কিছু খেত ঘুরে ঘুরে দেখলাম এবং দুটি ফটোগ্রাফি সংগ্রহ করেছি আপনাদের দেখানোর জন্য। আপনারা হয়তো অবগত আছেন যে, এখন মাসকালাই উঠানোর সময় হয়ে গেছে কৃষকরা এখন মাসকালায় উঠিয়ে ঘরে তুলবে।
মাগরিবের নামাজ পড়ে মাঠের মধ্যে বসে ছিলাম, কয়েকজন ছোট ভাই এসে বলল চলো আমরা গোলাপ বাজার যাব, আমি বললাম কেন কি করবে ওখানে? ওরা বলল চলো আজকে ঝালমুড়ি আর চা খেয়ে আসবো। তাই ওদের সাথে গেলাম ঝাল মুড়ি ও চা খাওয়ার জন্য। আমাদের বাজারে দুটি ঝাল মুড়ির দোকান বসে একটি টিভির দোকানের সামনে বসা কারণে সেখানে আমরা খাই না আর একজন অন্য জায়গায় বসে যেখানে টিভি নেই তাই তার ওখানেই বসে আমরা চারজন ৪০ টাকার ঝালমুড়ি খেয়েছি। আজকালকার মুরুব্বিদের কেমন একটা অভ্যাস হয়ে গেছে তা হলো, চা স্টলে গিয়ে চা খাবে আর মুভি দেখবে, অবশ্যই আমরা আমাদের পরিবার-পরিজনদেরকে এর থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করবো।
আমরা চারজন ঝালমুড়ি খেয়ে যখন সেখান থেকে উঠলাম তখন আমার মামার সাথে দেখা হলো, তখন আমি আমার মামাকে বললাম চলেন চা খাই! প্রথমে খেতে যাচ্ছিল না এরপরে বারবার জোর করার পরে রাজি হল আমরা সবাই মিলে রং চা খাইলাম। আমরা সব সময় মাসুদ কাকার দোকান থেকেই চা খাই, কেননা সে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ জামাতের সাথে আদায় করে তাই তার কাছেই সবাই চা খাওয়ার জন্য যায়। আমি চায়ের অর্ডার করে সঙ্গে সঙ্গে বিল দিয়ে দিয়েছি। চা খাওয়ার শেষে একজন বিল দিতে গেল তখন দোকানদার বলল বিল পরিশোধ করা হয়েছে। তখন সবাই আমাকে জিজ্ঞেস করল তুমি আগেই বিল দিয়েছো? আমি বললাম হা অর্ডার করেই বিল দিয়ে দিয়েছি।
চা খাওয়া শেষ হলে এশার নামাজের আজান হল, আমরা সবাই নামাজের জন্য মসজিদে চলে গেলাম। এশারের নামাজ পড়ে প্রায় নয়টা পর্যন্ত মাঠে দাঁড়িয়ে ফোন টিপতে ছিলাম কেননা আমার বাড়িতে নেটওয়ার্ক খুবই কম পায় তাই সেখানেই কিছু সময় ফোন চালায়। এরপরে ৯ টা থেকে সাড়ে নয়টার মধ্যেই বাসায় চলে যাই রাত্রের খাবার খেয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। এই ছিল আমার ২৬ তারিখ সারাদিনের কার্যক্রম।