Assalamu Alaikum, you all will accept my sincere respect and love. I hope you all are very well, healthy and safe by the infinite mercy of Almighty Allah. I am also very well with your prayers and the mercy of Almighty Allah. Today I am here with another new post. Photography is one of my hobbies. Whenever I see something beautiful in front of me on the way, I immediately take a photo. And when I have time, I go to the field or a park to do photography. Sometimes if I see something interesting in my village, I photograph them. I love to photograph different types of colorful flowers, landscapes and field crops that enhance natural beauty. I always try to share beautiful photography with you. Dear friends, today I have shared with you my favorite random photography. I hope you will like my favorite random photography. Let's get started.
আসসালামু আলাইকুম, আপনারা সবাই আমার আন্তরিক শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা গ্রহণ করবেন। আমি আশা করি আপনারা সবাই মহান আল্লাহ তায়ালার অশেষ রহমতে অনেক ভাল আছেন, সুস্থ আছেন এবং নিরাপদে আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় এবং মহান আল্লাহপাকের দয়ায় অনেক ভাল আছি। আজকে আমি আরো একটি নতুন পোস্ট নিয়ে হাজির হয়েছি।ফটোগ্রাফি করা আমার খুবই শখের একটি কাজ। কোথাও চলার পথে সামনে সুন্দর কোন কিছু দেখলেই আমি সঙ্গে সঙ্গে ফটোগ্রাফি করি। আবার যখন আমি সময় পাই তখন ফটোগ্রাফি করতে মাঠে কিংবা কোন পার্কে চলে যায়। আবার কখনো নিজের গ্রামের মধ্যে আকর্ষণীয় কোন কিছু দেখলে সেগুলো ফটোগ্রাফি করি। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এমন বিভিন্ন ধরনের রঙিন ফুল, প্রাকৃতিক দৃশ্য ও মাঠ ফসলের ফটোগ্রাফি করতে আমি খুবই পছন্দ করি। আমি সব সময় চেষ্টা করি সুন্দর সুন্দর ফটোগ্রাফি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে। প্রিয় বন্ধুগণ, আজ আমি আপনাদের নিকট আমার পছন্দের রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি। আমি আশা করি আমার পছন্দের রেনডম ফটোগ্রাফি গুলো আপনাদের নিকট অনেক অনেক ভালো লাগবে।চলুন শুরু করা যাক।
Among the seven photographs that I am sharing with you, this is the most favorite photograph. In this second photograph I have shared with you the view of sunrise in the morning. When such a scene is suddenly seen in the morning, it feels so good and one feels so fresh that it is beyond words. The sunrise scene in the morning is a reflection of the incomparable beauty of nature, which refreshes our mind and brain. When the Prothom-alo of the sun gradually spreads in the eastern sky, the whole nature seems to wake up in a new form. At this time, the colors of the sky are mixed with golden, red and orange hues to create a wonderful scene. In the calm and serene atmosphere of the morning, the chirping of birds enlivens the surroundings. Many go out for a walk in the early morning air to enjoy this enchanting view, as it refreshes the body on one hand, and calms the mind on the other. The juxtaposition of light and shadow during sunrise creates an extraordinary moment for photography. The view of the sunrise at dawn offers a unique opportunity to connect with nature. Such a peaceful environment at the beginning of the day invigorates and fills the mind with energy, which has a positive impact on our day-to-day activities.
আমি যে এই সাতটি ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করছি এর মধ্যে সবচেয়ে পছন্দের ফটোগ্রাফি টা হচ্ছে এটি। এই দুই নম্বর ফটোগ্রাফিতে আমি আপনাদের ভোর বেলায় সূর্য ওঠার দৃশ্যটি শেয়ার করেছি। যখন ভোর বেলায় এমন দৃশ্য হঠাৎ চোখে পড়ে তখন এতটা যে ভালো লাগে এবং নিজের কাছে এতটা যে ফ্রেশ অনুভব লাগে যে বলার মত নয়।ভোর বেলায় সূর্য ওঠার দৃশ্য প্রকৃতির এক অতুলনীয় সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি, যা আমাদের মন ও মস্তিষ্ককে সতেজ করে। যখন পূর্ব আকাশে সূর্যের প্রথম আলো ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ে, তখন সারা প্রকৃতি যেন এক নতুন রূপে জেগে ওঠে। এই সময় আকাশের রং সোনালি, লাল ও কমলা আভায় মাখামাখি হয়ে এক অসাধারণ দৃশ্য তৈরি করে।ভোরের শান্ত ও নির্মল পরিবেশে পাখির কিচিরমিচির শব্দ চারপাশে প্রাণের সঞ্চার করে। অনেকেই এই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য উপভোগ করতে ভোরের বাতাসে বাইরে হাঁটতে বের হন, কারণ এটি একদিকে যেমন শারীরিক সতেজতা দেয়, অন্যদিকে মনকে প্রশান্তি এনে দেয়। সূর্যোদয়ের সময় আলো ও ছায়ার মেলবন্ধন ফটোগ্রাফির জন্য এক অসাধারণ মুহূর্ত সৃষ্টি করে।ভোর বেলায় সূর্য ওঠার দৃশ্য প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের এক অনন্য সুযোগ এনে দেয়। দিনের শুরুতে এমন এক শান্তিপূর্ণ পরিবেশ মনকে উদ্বুদ্ধ ও শক্তি দিয়ে পূর্ণ করে, যা আমাদের সারাদিনের কাজে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
This is a beautiful pond in our brass field. There is a ghost story about this pond, I will do a separate post about it another day, not today. In that post I will explain how this pond was created and what is the real secret behind it.
এটি হচ্ছে আমাদের পিত্তলার মাঠের একটি সুন্দর পুকুর। এই পুকুরটি সম্পর্কে একটি ভৌতিক ঘটনা রয়েছে আমি আজকে নয় অন্যদিন এটি নিয়ে একটি আলাদা পোস্ট করব। সেই পোস্টে আমি বর্ণনা দিব যে এই পুকুরটি কিভাবে তৈরি হয়েছিল এবং এর পিছনের আসল রহস্যটা কি।
Walking along the road, I saw a lot of fish stocks on the back of an old motorbike. There are also many shrimps in this scholarship which were caught and kept here by a fisherman. In fact, they leave it to get it in the afternoon or evening and get up early in the morning to collect these prawns.
রাস্তা দিয়ে হেঁটে, হেঁটে যাচ্ছিলাম তখন দেখলাম যে একটা পুরনো মোটর বাইকের পিছনে অনেকগুলো মাছের বৃত্তি রাখা রয়েছে। এই বৃত্তি মধ্যেও অনেকগুলো চিংড়ি মাছ রয়েছে যেগুলো একটা জেলে ধরে এখানে রেখে দিয়েছে। আসলে উনারা বিকেলে বা সন্ধ্যার দিকে এটি পেতে রেখে দিয়ে যাই এবং সকালে ভোর বেলায় উঠিয়ে এই চিংড়িগুলো সংগ্রহ করে।
When you look closely at the Vrittis, you will see that there are many shrimps like these. I think each serving has about 200 to 250 grams of shrimp, which is a pretty good amount. Now, if he has 15 to 20 leaves here, he can collect a good amount of shrimp from here.
বৃত্তি যখন কাছ থেকে আপনারা দেখতে চাইবেন তখন এই যে দেখতে পাচ্ছেন এগুলোর মত অনেকগুলো চিংড়ি রয়েছে। আমার কাছে মনে হল প্রত্যেকটা বৃত্তির মধ্যে ২০০ থেকে ২৫০ গ্রাম করে চিংড়ি রয়েছে যা মোটামুটি বেশ ভালো একটা পরিমাণ । এবার ওনার যদি ১৫ থেকে ২০ টা বৃত্তি এখানে পাতা থাকে সেই ক্ষেত্রে এখানে থেকে উনি ভালো একটা পরিমাণ চিংড়ি সংগ্রহ করতে পারবেন।
I am trying to share some white fish photography with you. (We usually call carp fish as white fish) These fish include silver fish, tilapia fish and different types of fish. I took this photography from the bank of the pond when I went in the morning and found these fish washed away. Photography of white fish, especially carp like silver carp, tilapia and roe fish is an interesting and fascinating experience. The body structure, color and movement of these types of fish add a different dimension to photography. These white or silver colored fish usually bloom best in clear or slightly cloudy water. Morning and afternoon light are particularly suitable for photographing white fish such as carp. The sunlight is soft during this time, which creates a special glow when it falls on the fish. Capture the movement of silver carp or tilapia underwater and the natural glow of their bodies in the frame makes the picture unique. Close-up shots of the fish are especially interesting, as they clearly show the texture of the scales, fins and eye expressions of the fish. Using the camera's macro mode can capture finer details and body textures of fish more clearly. The reflection of the fish above the water and the natural beauty of the fish below add to the beauty of the image. Also, small ripples are created in the water when the tilapia and roe fish move, which brings a kind of dynamism to the image. Photographs of these white fish usually look more lively when taken against a plain background, as the texture and color of the fish come out more clearly.
Whitefish photography is not only a reflection of beauty, but also highlights the aesthetic aspect of aquatic life. Such images inspire us to be aware of nature and encourage conservation of aquatic life.
আমি কিছু সাদা মাছের ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করার চেষ্টা করছি। (কার্প জাতীয় মাছ গুলোকে সাধারণত আমরা সাদা মাছ বলি) এই মাছগুলোর মধ্যে রয়েছে সিলভার মাছ, তেলাপিয়া মাছ থেকে শুরু করে বিভিন্ন জাতের মাছ। সকালবেলা গিয়ে দেখি এই মাছগুলো ভেসে গেছে তখন পুকুরের পাড় থেকে এই ফটোগ্রাফি টা আমি করেছিলাম।সাদা মাছের ফটোগ্রাফি, বিশেষত কার্প জাতীয় মাছ যেমন সিলভার কার্প, তেলাপিয়া এবং রুই মাছের ছবি তোলা একটি আকর্ষণীয় ও মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা। এই ধরনের মাছের দেহের গঠন, রং এবং পানিতে চলাচল ফটোগ্রাফিতে আলাদা মাত্রা যোগ করে। সাদা বা সিলভার বর্ণের এই মাছগুলো সাধারণত স্বচ্ছ বা কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন পানিতে আরও সুন্দরভাবে ফুটে ওঠে।কার্প জাতীয় সাদা মাছের ফটোগ্রাফির জন্য সকাল ও বিকেলের আলো বিশেষ উপযুক্ত। এই সময়ে সূর্যের আলো নরম থাকে, যা মাছের গায়ে পড়লে একটি বিশেষ আভা তৈরি করে। পানির নিচে সিলভার কার্প বা তেলাপিয়া মাছের চলাচল এবং তাদের শরীরের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফ্রেমে ধারণ করতে পারলে ছবিটি অনন্য হয়ে ওঠে।মাছের ক্লোজআপ শটগুলো বিশেষত আকর্ষণীয়, কারণ এতে মাছের আঁশের টেক্সচার, পাখনা এবং চোখের অভিব্যক্তি স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে। ক্যামেরার ম্যাক্রো মোড ব্যবহার করলে মাছের সূক্ষ্ম বিবরণ এবং শরীরের টেক্সচার আরও স্পষ্ট ধরা যায়। পানির ওপরে মাছের প্রতিফলন এবং নিচে থাকা মাছের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ছবিকে আরও নান্দনিক করে তোলে।এছাড়াও, তেলাপিয়া ও রুই মাছের চলাচলের সময় পানিতে ছোট ছোট তরঙ্গ তৈরি হয়, যা ছবিতে এক ধরনের গতিশীলতা আনে। সাদা রংয়ের এই মাছগুলোর ছবি সাধারণত একেবারে সরল ব্যাকগ্রাউন্ডে তুললে আরও জীবন্ত দেখায়, কারণ এতে মাছের গঠন ও রং আরও স্পষ্টভাবে ফুটে ওঠে।
সাদা মাছের ফটোগ্রাফি শুধু সৌন্দর্যের প্রতিচ্ছবি নয়, বরং এটি জলজ জীবনের নান্দনিক দিকটিও তুলে ধরে। এ ধরনের ছবি আমাদের প্রকৃতির প্রতি সচেতন হতে অনুপ্রাণিত করে এবং জলজ জীবনের সংরক্ষণে উদ্বুদ্ধ করে।
You can see this pond at a glance. As you can see, it is a white fish pond, there is no cultivation in this pond, only carp and tilapia fish are the most common. And the most interesting thing is that when these fish float up in the morning, it becomes very easy to estimate how many fish are in the pond.
এই পুকুরটা আপনারা এক নজরে দেখে রাখতে পারেন। দেখতেই পাচ্ছেন এটি সাদা মাছের একটি পুকুর এই পুকুরটাতে তেমন কোন চাষ হয় না শুধুমাত্র কার্প জাতীয় মাছ এবং তেলাপিয়া মাছ সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এবং সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে ভোর বেলায় এই মাছগুলো যখন ভেসে ওঠে তখন এই পুকুরে কতটা মাছ রয়েছে তা আন্দাজ করা খুব সহজ হয়ে যায়।
On my way home today, I suddenly met a papad walla. Then I stopped him and bought this paper. Each papad cost 5 rupees, but seeing these papads reminded me of the old sayings of my childhood. The man was also very surprised when I suddenly bought papad because people at this age rarely eat them.Remembering childhood memories of eating papad still fills the mind with joy. The joy of those times when papad was roasted in the heat of the sun in the afternoon in the village methpath or in the backyard was quite different. Mother or grandmother used to make different flavored papads with handmade rice powder, dal mixture, masala. These papads were kept in a big dish and dried in the sun, and our job was to watch the process with curiosity. Every day we waited anew when the papad would dry and when it could be eaten. When dried, the leaves were kept, and when a moment of fun came, oil was heated to fry them. As soon as the papad started frying, its sweet and spicy aroma spread all around, making it difficult to control our cravings. The joy of eating with a sizzling sound while putting that hot papad in your mouth is like a reflection of the simplicity of childhood.
Everyone in the house used to sit together while eating papad, there was always a little more love for the little ones. Some would add a little chili powder or chaat masala on the papad for a fun flavor. Moments of eating papads are still vivid in childhood memories. It is not possible to go back to those simple days of life, but when we remember the memories of eating papads in childhood, we feel that some moments are really special in life, which fill us with joy throughout our life.
Friends, please tell me how you liked this random photography of mine today by commenting and I will share beautiful random photography with you every day. Please pray for me and let me spend the coming days very well. I wish you physical well-being. Be well. Allah Hafez.
আজকে বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎ একটা পাপড় ওয়ালার সঙ্গে দেখা হয়েছিল। তখন ওনাকে থামিয়ে এই পাপড়টি ক্রয় করেছিলাম । এক একটি পাপড়ের দাম ৫ টাকা করে নিয়েছে তবে এই পাপড়গুলো দেখে সেই ছোটবেলার পুরনো কথাগুলো মনে পড়ে গিয়েছিল। আমি হঠাৎ করে পাপড় কিনাতে ওই লোকটাও বেশ আশ্চর্য হয়ে গেছিল কারণ এই বয়সে মানুষ এগুলো খুব কমই খাই।শৈশবের পাপড় খাওয়ার স্মৃতি মনে হলে আজও মনটা আনন্দে ভরে ওঠে। গ্রামের মেঠোপথে বা বাড়ির উঠোনে দুপুরবেলায় যখন রোদের তাপে পাপড় ভাজা হতো, সেই সময়ের আনন্দ ছিল একেবারে অন্যরকম। মা বা দাদি হাতে তৈরি চালের গুঁড়ো, ডালের মিশ্রণ, মসলা দিয়ে নানা স্বাদের পাপড় বানাতেন। এসব পাপড় বড় থালায় রেখে রোদে শুকানো হতো, আর আমাদের কাজ ছিল কৌতূহল নিয়ে সেই প্রক্রিয়া দেখা।প্রতিদিনই নতুন করে অপেক্ষা থাকত কখন পাপড় শুকাবে আর কখন খাওয়া যাবে। শুকানো হলে পাপড়গুলো তুলে রাখা হতো, আর একটু মজার মুহূর্ত এলেই সেগুলো ভাজার জন্য তেল গরম করা হতো। পাপড় ভাজা শুরু হলেই তার মিষ্টি আর মসলাদার গন্ধ চারদিকে ছড়িয়ে পড়ত, যা আমাদের লোভ সামলানো কঠিন করে তুলত। সেই গরম গরম পাপড় মুখে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কচকচে শব্দে খাওয়ার আনন্দ যেন শৈশবের সরলতার প্রতিচ্ছবি হয়ে আছে।
পাপড় খাওয়ার সময় বাড়ির সবাই একত্রে বসে খেতাম, ছোটদের জন্য বরাবরই একটু বেশি ভালোবাসা ছিল। কেউ কেউ পাপড়ের উপর একটু গুঁড়ো মরিচ বা চাট মশলা ছড়িয়ে মজার স্বাদ নিত। পাপড় খাওয়ার মুহূর্তগুলো শৈশবের স্মৃতিতে আজও জীবন্ত।সেই সরল জীবনের দিনে ফিরে যাওয়া সম্ভব নয়, কিন্তু শৈশবের পাপড় খাওয়ার স্মৃতি মনে হলেই মনে হয়, কিছু মুহূর্ত জীবনে সত্যিই বিশেষ, যা আমাদের সারাজীবন আনন্দে ভরিয়ে রাখে।
বন্ধুরা আজ আমার এই রেনডম ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে কেমন লাগলো সেটা অবশ্যই আমাকে কমেন্ট করে জানাবেন এবং আমি প্রতিদিন আপনাদের মাঝে সুন্দর সুন্দর রেনডম ফটোগ্রাফি শেয়ার করব আপনারা সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন এবং আমি যেন সামনের দিনগুলো অনেক ভালো হবে কাটাতে পারি।আপনাদের শারীরিক মঙ্গল কামনা করি।ভালো থাকবেন।আল্লাহ হাফেজ।