My favorite random photography.আমার পছন্দের রেনডম ফোটোগ্রাফি।

in blurt-176888 •  2 months ago 

FunPic_20241018_191618778.jpg

IMG_20241003_17102.jpeg

One night I was going out of the house. Just then I heard the sound of Phos Phos. At first I thought there might be rattlesnakes around. So I was very scared. But after a while it seemed as if the sound was coming from above. Then, with the light of my hand torch, I saw this owl in the jackfruit tree next to me. Then I realized that during the night maybe this Hutum owl bird was calling its mate like this phos phos sound. However, the eyes of the Hutum owl are quite terrifying. A highly skilled hunter's eye. In fact, such Hutum owls hide themselves during the day. And at night he goes out in search of food with his partner. After a long time I saw Hutum owl and took some photographs in the darkness of the night. I have shared two of the best photographs with you.When the leaves of the jackfruit tree move gently in the stillness of the night and the light breeze, the owl appears in the tree. The owl, commonly known as a nocturnal bird, comes out in the dark of night to find its prey. His keen eyesight and silent wing flapping ability make him the king of the night. Especially in rural environments, owls build shelters in large trees like jackfruit trees and wait for prey.

Owls often hide themselves among the branches of jackfruit trees, so that other animals do not see them. His large eyes reflect light in the darkness of the night, making him even more mysterious. Owls have extremely sharp eyes, capable of detecting prey even in low light. This nocturnal bird usually preys on small animals, such as mice, frogs, small birds, and a variety of insects.

The hoot owl's call can create an eerie and eerie feeling in the solitude of the night. In many rural areas, scary legends or stories about owls are prevalent. Many people think that the call of the owl indicates an evil signal or evil power. However, in fact, the owl's call is a means of communication and is used to communicate with prey or other owls.

Owls usually inhabit large trees such as jackfruit trees because the tree's branches and leaves provide them with security and ideal places to hunt. Owls rest during the day and hunt in the dark of night. Their body color and texture blend in with the tree branches, which helps them avoid the eyes of their enemies. While the jackfruit tree's sweet fruit and large branches attract other animals, the presence of the owl makes the tree more mysterious and dangerous for smaller animals.

The presence of the Hutum owl is an example of a perfect balance in nature. This combination of plants, animals and birds creates a complete ecosystem, which maintains the balance of the environment. The presence of hutum owls in jackfruit trees at night is a traditional and fascinating part of rural life, bearing witness to the deep connection of man with nature.

IMG_20241003_171021.jpeg

একদিন রাত্রে আমি বাড়ি থেকে বাইরে যাচ্ছিলাম। ঠিক এমন মুহূর্তে আমি ফস ফস শব্দ শুনতে পেলাম। প্রথম ভেবেছিলাম হয়তো আশপাশে গোখরো সাপ রয়েছে। তাই বেশ ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। কিন্তু একটু পরে মনে হল শব্দটা কেমন যেন উপর থেকে আসতেছে। তখন আমার হাতের টর্চ লাইটের আলো দিয়ে আমার পাশে থাকা কাঁঠাল গাছে এই হুতুম পেঁচা পাখিটি দেখতে পেলাম। তারপরে বুঝতে পারলাম যে, রাত্রে বেলায় হয়তো এই হুতুম পেঁচা পাখিটি তার সঙ্গীকে এভাবেই ফস ফস শব্দ দিয়ে ডাকছিল। যাহোক, হুতুম পেঁচা পাখির চোখ দুটি দেখতে বেশ ভয়ংকর লাগে। অত্যন্ত দক্ষ শিকারির চোখ। আসলে এধরনের হুতুম পেঁচা পাখিরা দিনের বেলায় নিজেদেরকে আত্মগোপন করে রাখে। আর রাত্রের বেলায় তার সঙ্গীকে সঙ্গে নিয়ে খাবারের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ে। অনেকদিন পরে হুতুম পেঁচা পাখি দেখে রাতের অন্ধকারে কয়েকটি ফটোগ্রাফি করেছিলাম। তার মধ্যে থেকে সেরা দুইটি ফটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে শেয়ার করেছি।রাতের নিস্তব্ধতা আর হালকা বাতাসে কাঁঠাল গাছের পাতা যখন মৃদু নড়ে ওঠে, তখনই গাছে দেখা মেলে হুতুম পেঁচার। হুতুম পেঁচা, যাকে সাধারণত নিশাচর পাখি হিসেবে চিনি, রাতের আঁধারে নিজের শিকার খোঁজার জন্য বের হয়। তার তীক্ষ্ণ দৃষ্টি আর নিঃশব্দ ডানা ঝাপটানোর ক্ষমতা তাকে রাতের রাজা করে তোলে। বিশেষ করে গ্রামীণ পরিবেশে, কাঁঠাল গাছের মতো বড় গাছে পেঁচা নিজের আশ্রয় তৈরি করে এবং শিকারের জন্য অপেক্ষা করে।

কাঁঠাল গাছের ডালপালার মাঝে পেঁচা অনেক সময় নিজেকে লুকিয়ে রাখে, যাতে অন্য প্রাণীরা তাকে দেখতে না পায়। তার বড় চোখগুলো রাতের অন্ধকারে আলোর প্রতিফলন করে, যা তাকে আরও রহস্যময় করে তোলে। পেঁচার চোখ অত্যন্ত তীক্ষ্ণ, যা অল্প আলোতেও শিকার শনাক্ত করতে সক্ষম। নিশাচর এই পাখি সাধারণত ছোট প্রাণী, যেমন ইঁদুর, ব্যাঙ, ছোট পাখি, এবং বিভিন্ন ধরনের কীটপতঙ্গ শিকার করে।

হুতুম পেঁচার ডাক রাতের নির্জনতায় একটি ভয়াবহ এবং অদ্ভুত অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে। অনেক গ্রামীণ এলাকায়, পেঁচার ডাকে ভীতিকর কিংবদন্তি বা গল্প প্রচলিত রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, পেঁচার ডাক কোনো অশুভ সংকেত বা অপশক্তির ইঙ্গিত দেয়। যদিও প্রকৃতপক্ষে, পেঁচার এই ডাক তার যোগাযোগের একটি মাধ্যম এবং শিকার বা অন্য পেঁচার সাথে যোগাযোগ করার জন্যই এই ডাক ব্যবহার করে।

কাঁঠাল গাছের মতো বড় গাছে পেঁচারা সাধারণত বসবাস করে কারণ গাছের শাখা-প্রশাখা এবং পাতা তাদের নিরাপত্তা এবং শিকার করার জন্য আদর্শ স্থান দেয়। পেঁচারা দিনের বেলা বিশ্রাম নেয় এবং রাতের অন্ধকারে শিকার করে। তাদের শরীরের রঙ এবং গঠন গাছের শাখা-প্রশাখার সাথে মিশে যায়, যা তাদের শত্রুদের চোখ এড়িয়ে যাওয়ার জন্য সহায়ক হয়। কাঁঠাল গাছের মিষ্টি ফল এবং বড় শাখা-প্রশাখা অন্য প্রাণীদের আকৃষ্ট করলেও, হুতুম পেঁচার উপস্থিতি সেই গাছকে আরও রহস্যময় এবং বিপজ্জনক করে তোলে ছোট প্রাণীদের জন্য।

হুতুম পেঁচার উপস্থিতি প্রকৃতির এক নিখুঁত ভারসাম্যের উদাহরণ। গাছপালা, প্রাণী এবং পাখির এই মেলবন্ধন একটি পূর্ণাঙ্গ বাস্তুতন্ত্র তৈরি করে, যা পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে। রাতে কাঁঠাল গাছে হুতুম পেঁচার উপস্থিতি গ্রামীণ জীবনের একটি চিরাচরিত এবং আকর্ষণীয় অংশ, যা প্রকৃতির সঙ্গে মানুষের গভীর সম্পর্কের সাক্ষ্য বহন করে।

IMG_20241003_1710210.jpeg

Wildflowers and black bumblebees have a wonderful relationship, exemplifying a unique beauty and balance in nature. In the natural environment of the forest, wild flowers bloom by themselves, and black bumblebees rush to the sweet scent of those flowers. The buzzing of bumblebees and the colorful beauty of wild flowers create a beautiful scene.

Black bumblebees, especially insects such as bees, play an important role in the pollination of wildflowers. When they collect nectar from flowers, they carry pollen from flowers to other flowers, which results in the reproduction of plants. Thus Bhomra are not only limited to their own food collection, but also maintain the balance of the environment as an important part of nature.

Walking in the forest or visiting the countryside, one can be mesmerized by the deep melody of nature, listening to the buzzing of black bumblebees among wild flowers. This relationship between wildflowers and bumblebees reminds us that every element of nature is interrelated and together they keep the environment beautiful and sustainable.

বন্য ফুল আর কালো ভোমরার মধ্যে এক অসাধারণ সম্পর্ক রয়েছে, যা প্রকৃতির এক অনন্য সৌন্দর্য ও ভারসাম্যের উদাহরণ। বনের প্রাকৃতিক পরিবেশে বন্য ফুলগুলো নিজে থেকেই প্রস্ফুটিত হয়, আর সেই ফুলের মিষ্টি সুধার টানে কালো ভোমরাগুলো ছুটে আসে। ভোমরার গুঞ্জন আর বন্য ফুলের রঙিন সৌন্দর্য মিলে তৈরি করে এক মনোরম দৃশ্য।

কালো ভোমরা, বিশেষত মৌমাছির মতো পোকামাকড়, বন্য ফুলের পরাগায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা ফুলের মধু সংগ্রহ করার সময় ফুলের পরাগ নিয়ে অন্য ফুলে পৌঁছায়, যার ফলে গাছপালার বংশবৃদ্ধি হয়। এভাবে ভোমরা শুধু নিজেদের খাদ্য সংগ্রহেই সীমাবদ্ধ থাকে না, প্রকৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে পরিবেশের ভারসাম্যও রক্ষা করে।

বনে হাঁটলে বা গ্রামীণ পরিবেশে গেলে, বন্য ফুলের মাঝে কালো ভোমরার গুঞ্জন শুনে প্রকৃতির গভীর সুরের মূর্ছনায় মুগ্ধ হওয়া যায়। বন্য ফুল ও ভোমরার এই সম্পর্ক আমাদের মনে করিয়ে দেয়, প্রকৃতির প্রতিটি উপাদানই একে অপরের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং তারা একসঙ্গে মিলে পরিবেশকে সুন্দর ও টেকসই রাখে।

IMG_20241003_171022.jpeg

This is a wild fruit photography. These wild fruits are more common in the roadsides and fields in our rural areas. Wild fruits are one of the main foods of birds. I have noticed that when these wild fruits are ripe, almost all kinds of birds feed on them. In fact, the great creator Allah has provided very beautiful different fruits for humans as well as birds. Wild flowers are a unique creation of nature, which grows and develops by itself in the natural environment. They grow without any cultivation or human intervention, so the beauty of wildflowers is completely spontaneous and natural. Wild flowers can be found in different areas of Bangladesh, such as rural open fields, hills, river banks or forests.

There are different species of wildflowers, which are able to adapt to the local environment. For example, dolanchampa, shiuli, keya, and kashful grow naturally and play an important role in the local ecosystem. Wild flowers not only enhance the beauty of nature but also help in maintaining the balance of the environment. They help in the propagation of plants and flora through pollination and act as a food source for various insects.

The color, smell, and shape of wildflowers vary from place to place, adding a special dimension to the natural beauty of each region. This priceless gift of nature is part of our life, making our surroundings more beautiful and alive.

এটা হচ্ছে একটি বন্য ফলের ফটোগ্রাফি। এই বন্য ফল গুলো আমাদের গ্রাম অঞ্চলের রাস্তার আশপাশে এবং মাঠের জঙ্গলে বেশি দেখা যায়। বন্য ফল গুলো পাখিদের অন্যতম প্রধান একটি খাবার। আমি খেয়াল করে দেখেছি যখন এই বন্য ফল গুলো পেকে যায় তখন প্রায় সকল ধরনের পাখিরা এই ফলগুলো খেয়ে জীবন ধারণ করে। আসলে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহ মানুষের পাশাপাশি পাখিদের জন্যও খুবই সুন্দর আলাদা ফলের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।বন্য ফুল প্রকৃতির এক অনন্য সৃষ্টি, যা প্রাকৃতিক পরিবেশে নিজে থেকেই জন্মায় এবং বিকশিত হয়। এগুলো কোনো চাষাবাদ বা মানুষের হস্তক্ষেপ ছাড়াই বৃদ্ধি পায়, তাই বন্য ফুলের সৌন্দর্য একেবারে স্বতঃস্ফূর্ত ও প্রাকৃতিক। বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্য ফুল দেখা যায়, যেমন গ্রামাঞ্চলের খোলা মাঠ, পাহাড়, নদীর ধারে বা বনাঞ্চলে।

বিভিন্ন প্রজাতির বন্য ফুল আছে, যেগুলো স্থানীয় পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নিতে সক্ষম। উদাহরণস্বরূপ, দোলনচাঁপা, শিউলি, কেয়া, এবং কাশফুল প্রাকৃতিকভাবে জন্মায় এবং স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বন্য ফুল শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্যই বাড়ায় না, পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করতেও সাহায্য করে। এগুলো পরাগায়নের মাধ্যমে গাছপালা ও উদ্ভিদশ্রেণীর বংশবৃদ্ধিতে সহায়ক এবং বিভিন্ন পোকামাকড়ের খাদ্য উৎস হিসেবে কাজ করে।

বন্য ফুলের রঙ, গন্ধ, এবং আকৃতি স্থানভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে, যা প্রতিটি অঞ্চলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে একটি বিশেষ মাত্রা যোগ করে। প্রকৃতির এই অমূল্য উপহার আমাদের জীবনের অংশ, যা আমাদের চারপাশকে আরও সুন্দর ও জীবন্ত করে তোলে।

IMG_20241003_171026.jpeg

This is Time Flower Photography. Many people call it grass flower. Time flowers are most beautiful to see on a dewy morning. Many people like to create a beautiful garden by planting time flower plants in tubs on the roof of their houses. In fact, small gardens of such time flowers planted in tubs on the roof of your house or on the entrance gate of your house look very beautiful. Kalam flower is a fragrant and attractive flower that blooms in summer. This flower is commonly known as "Bakul flower". These small flowers grow in clusters on tree branches and their white and light yellow colors are eye-catching. The sweet fragrance of Kalam flowers not only enhances the beauty of nature but also cheers up the human mind.

In rural areas, the beauty and fragrance of Kalam flowers has become part of the local culture. These flowers are used to make various beauty products such as garlands. The presence of these flowers carries a special significance especially in Bengali weddings and religious ceremonies.

The pendulous plant grows tall and the shade of its leaves and flowers provides relief from the summer heat. The natural scent of these flowers refreshes the environment. Besides, it is also important for natural ecosystems, as insects and bees help in pollination.

Full of sweet fragrance and beauty, Kalam flower is a unique gift of nature, which makes our surroundings more attractive and vibrant.

এটা হল টাইম ফুলের ফটোগ্রাফি। অনেকে এটা ঘাসফুল বলে থাকে। শিশির ভেজা সকালে টাইম ফুল গুলো দেখতে সবচাইতে বেশি সুন্দর লাগে। অনেকেই খুব শখ করে নিজ ঘরের ছাদের উপরে টবের মধ্যে টাইম ফুলের গাছ লাগিয়ে সুন্দর বাগান তৈরি করতে পছন্দ করে। আসলে নিজ ঘরের ছাদের উপরে অথবা নিজ বাড়িতে প্রবেশদ্বার অর্থাৎ গেটের উপরে টবে লাগানো এ ধরনের টাইম ফুলের ছোট বাগান গুলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগে।কলম ফুল একটি সুগন্ধি ও আকর্ষণীয় ফুল, যা গ্রীষ্মকালে ফুটতে দেখা যায়। এ ফুলকে সাধারণত "বকুল ফুল" নামেও চিনি। ছোট আকারের এই ফুলগুলো গাছের শাখায় ক্লাস্টার আকারে জন্মায় এবং তাদের সাদা ও হালকা হলুদ রঙ চোখে পড়ার মতো। কলম ফুলের মিষ্টি সুগন্ধ শুধু প্রকৃতির সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে না, মানুষের মনকেও প্রফুল্ল করে তোলে।

গ্রামীণ অঞ্চলে, কলম ফুলের সৌন্দর্য ও ঘ্রাণ স্থানীয় সংস্কৃতির অংশ হয়ে উঠেছে। এই ফুল দিয়ে নানা ধরনের সৌন্দর্য সামগ্রী, যেমন মালা তৈরি করা হয়। বিশেষ করে বাঙালি বিবাহ এবং ধর্মীয় অনুষ্ঠানগুলোতে এই ফুলের উপস্থিতি এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।

কলম ফুলের গাছ বড় হয় এবং এর পাতা ও ফুলের ছায়া গ্রীষ্মের তাপ থেকে আরাম দেয়। এই ফুলের প্রাকৃতিক ঘ্রাণ পরিবেশকে সতেজ করে তোলে। এছাড়া, এটি প্রাকৃতিক পরিবেশের বাস্তুতন্ত্রের জন্যও গুরুত্বপূর্ণ, কারণ পোকামাকড় ও মৌমাছিরা পরাগায়নে সাহায্য করে।

মিষ্টি ঘ্রাণ ও সৌন্দর্যে ভরপুর কলম ফুল প্রকৃতির এক অনন্য দান, যা আমাদের চারপাশকে আরও আকর্ষণীয় ও প্রাণবন্ত করে তোলে।

Authors get paid when people like you upvote their post.
If you enjoyed what you read here, create your account today and start earning FREE BLURT!