Ghost story part 2

English.
In the dark, I cautiously stepped forward and looked at the door and froze like ice. I have been scared a lot in life, I have seen life and death situations and my head is clear. I have always seen that in dire situations or in unimaginable pressure when my back is against the wall, how my inner fear vanishes, the decisions taken at that time are the best from all sides.

But this time it's the opposite story, the body along with the head is frozen by seeing the scene ahead. I know I have a problem with my eyes, the eye glasses have been witnessing that problem for eleven years now.

When someone says, "Nayan you are wrong" I always smile softly and say, "Man is only wrong ... Man is mortal". But what I saw that night was absolutely correct, I saw it perfectly clearly in the moonlight and the light coming through the door.

What did you see? Even before I started writing this article, I thought for a long time how to describe "the thing". Well, before the description, let's say a little more. I was born in Comilla CMH. When I was eleven months old, due to the outbreak of malaria around me, my father sent me and my mother to my grandmother in Dhaka, since then I have been in Dhaka. My pulse is at this place near the airport. I am no stranger to the dark, but have never felt comfortable in the dark.

My attitude towards ghosts has always been one of never laughing off but never excusing their existence. In response to the questions of my friends, I said with a smile, "If there is a ghost-wife, if there is no, if there is no, then there is no case, dismissal of the case. If it does not fall in front of me, my heart is weak.”

Latin

In obscuro, cautius extiteram et vidi ad ostium et sicut glaciem adligavi. Vix sum in vita multum, vitae et mortis condiciones vidi et caput patet. Semper vidi in adiunctis inaestimabilibus pressuris, cum dorsum meum contra parietem est, quomodo interior timor evanescit, quae tunc optima sunt undique decreta.

Sed tempus contrarium est, corpus cum capite constringitur videndo scaenam ante. Oculis meis scio me problema, specula oculata iam undecim annos hanc quaestionem testatam fuisse. Cum aliquis dicit, "Nayan Erras" Semper rideo molliter et dico, "Homo solus peccavit... Homo mortalis est". Sed quod rectissime vidi noctem illam, clare vidi in luna et lumine per januam venientem.

Sed quid existis videre? Etiam antequam hunc articulum scribere coepi, diu cogitavi describere "rem". Sed ante descriptionem paulo plura dicamus. Natus sum in Comilla CMH. Cum undecim menses essem natus, propter me circa me tumultum malariae pater meus me et matrem misit ad avia mea in Dhaka, quia tunc in Dhaka fui. Pulsus meus hoc loco prope aeroportus est. In tenebris non sum alienus, sed in tenebris nunquam cessi. Meus habitus erga larvas semper unus numquam ridens sed numquam eorum existentiam excusans. Ad quaesita amicorum meorum subridens dixi: «Si est uxor larva, si nulla, si nulla, nulla causa, dimissio est. Si non cadit in conspectu meo, infirmum est cor meum ».

Pixabay

জমাট অন্ধকার সাবধানে দু’পা ফেলে সামনে তাকালাম দরজার দিকে আর জমে গেলাম বরফের মত। জীবনে ভয় পেয়েছি প্রচুর, লাইফ এন্ড ডেথ সিচুয়েশনেও দেখেছি আমার মাথা থাকে পরিষ্কার। সবসময় দেখে এসেছি মারাত্মক সিচুয়েশন গুলোতে কিংবা অকল্পনীয় প্রেসারের মধ্যে দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেলে কিভাবে যেন আমার ভিতরের ভয়টা বেমালুম উবে যায়, সে সময়কার নেয়া ডিসিশানগুলো সব দিক থেকেই বেস্ট হয়। কিন্তু এবার উল্টো কাহিনি, শরীরের সাথে সাথে মাথাও জমে গেছে সামনের দৃশ্য দেখে। আমি জানি আমার চোখে প্রব্লেম আছে, চোখের চশমা আজ এগার বছর ধরে সেই প্রব্লেমের সাক্ষি দিয়ে আসছে। কেউ যখন বলে, “নয়ন তুমি ভুল দেখেছ” আমি মৃদু হেসে প্রতিবারই বলেছি, “মানুষ মাত্রই ভুল ... Man is mortal”। কিন্তু সেদিন রাতে যা দেখেছিলাম তা একদম শতভাগ সঠিক দেখেছিলাম, চাঁদের আলো আর দরজার ফাঁক চুইয়ে আসা আলোতে একদম পরিষ্কার দেখেছিলাম।

কি দেখেছিলাম? এই লেখাটা লেখা শুরু করার আগেও অনেকক্ষন ভেবেছি কিভাবে বর্ণনা করা যায় “জিনিসটা”কে। আচ্ছা বর্ণনা দেয়ার আগে একটু অন্য কথা বলে নেই। আমার জন্ম কুমিল্লা সিএমএইচে। বয়স যখন এগার মাস তখন চারপাশে ম্যালেরিয়ার প্রকোপ দেখা দেয়ায় বাবা আমাকে আর মাকে ঢাকাতে নানির কাছে দিয়ে যান, সেই থেকে আমি ঢাকাতেই। এয়ারপোর্টের কাছাকাছি এই জায়গাতেই আমার নাড়ি পোঁতা। অন্ধকার আমার কাছে অপরিচিত নয়, কিন্তু কখনো স্বাচ্ছন্দ্য বোধও করিনি আঁধারে। ভুত-প্রেত এগুলি সম্পর্কে বরাবরি আমার মনোভাব ছিলো এমন যে কখনো হেসে উড়িয়ে দেইনি কিন্তু এগুলির অস্ত্বিত আছে তার পক্ষে সাফাইও গাইনি। বন্ধুদের প্রশ্নের জবাবে হাসিমুখে বলে এসেছি,“ভুত-পেত্নি থাকলে আছে না থাকলে নাই, না থাকলে তো কথাই নাই কেস ডিসমিস। থাকলে যেন আমার সামনে না পড়ে, আমার হার্ট দুর্বল।”