Good MidNight 😄 ☺️
Assalamu Alaikum
Wishing everyone a midnight greeting, today I sat down to write a regular post gift. I hope everyone is well by the grace of Allah Almighty. Alhamdulillah, I am also well by the grace of Allah Almighty with everyone's prayers.
Friends Today I have brought you a gift Random Photography and Videography of an Exceptional Time. Now the third part of the autumn season is going on in Bangladesh's seasonal cycle. The month of Agrahayan is going on. The rush of harvesting Aman paddy is going on all around. Along with this, the work of drying paddy is going on in the field. Farmers are trying to take the harvested paddy from the fields that have already dried, tied on their shoulders or in cars, to their homes. Now, in the initial stage, paddy is being threshed and swept in the farmers' houses. Paddy is being cooked continuously to provide food for the family urgently. This paddy will be dried and broken and the rice will be taken out. Some people do this rice breaking work at home, some do it together, some do it with the help of a cover placed at home.
After collecting this rice, the farmer brothers will keep their six-month food stock at home. Some will store the remaining rice and rice, while others will sell it. In this way, they will buy clothes for the whole year by selling the rice and rice and pay off all the installments, loans, and moneylenders in stages. In this way, they will settle all the debts and needs of the family and prepare for the next rice cultivation. On the one hand, the farmer will devote himself to trying to provide food for the faces of his sons and daughters. On the other hand, he will try to stock up on six months of food for the cattle, ducks, chickens, goats, sheep, dogs, cats, etc. in the house.
The farmer brothers are guarding the rice that is still cut in the field in groups at night. So that thieves, robbers, cannot take away the paddy or any wild animal cannot destroy the paddy.
Strict precautions are being taken to protect the paddy that has not yet been harvested or will take another two, four or five days to ripen. So that cows and goats cannot eat the standing paddy in the open field. When the farmers' bone-breaking labor and the boom in the fertilizer and pesticide market all came together, the farmers did not give up.
Even then, when the farmers could not solve all the problems, they took money from various moneylenders at high interest and spent it on cultivation. Some took loans from banks. Some sold their dairy cows. Farmers took the money from all the NGOs in the country at high interest one by one and were able to cultivate this paddy. Even then, Bangladesh's scientific farmer brothers did not go bankrupt. Now it is the month of Agrahayan. The farmer brothers have started harvesting paddy. Seeing the appearance of ripe paddy, they forgot all their sighs, sorrows, pains, everything. Interest money, moneylender's money, bank loan money, moneylender's money, money from selling cows and goats, all the farmers used it for their paddy cultivation.
Now the paddy has come, all these loans and debts have to be repaid, the bank money has to be paid, the moneylender's money has to be paid, the NGO money has to be paid. At the same time, they sold their son's cow and fertilized the land, and they also have to buy a cow for their son. So the farmers are busy harvesting paddy from the fields with a happy face.
After harvesting the paddy, the farmer brothers will be busy with the cultivation of rabi crops. Among them, potato, onion, garlic, mustard and iri paddy seeds are notable.
The iri paddy planting season is coming, so there is no shortage of farmers' busyness in sowing seeds. Overall, the farmer brothers are busy but their faces are no longer happy. Now they are always trying to bring paddy from the fields with a happy face.
In the month of Agrahayan, during the season of paddy harvesting, the farmer brothers sometimes try to harvest paddy in each other's fields in groups and bring it home. Some are trying to bring their own paddy to their homes with their family members. Some have finished harvesting their own paddy and are harvesting paddy in other people's fields. Some do not have their own land. They are only harvesting paddy in other people's fields. All in all, this is like a *heartfelt gathering of the month of Agrahayan.
The cold of the month of Agrahayan has already started to fall. Even though the cold fog and cold wind have joined the winter, they are not able to spoil the joy of the farmers in any way. Everyone is jumping around ignoring the cold in the joy of harvesting rice, with a smile on their face, and keeping themselves involved in the work of harvesting rice.
আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে মধ্যরাতের শুভেচ্ছা জানিয়ে, আজকে নিয়মিত পোস্ট উপহার দিতে লিখতে বসলাম। আশা করি সবাই মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও সবার দোয়া নিয়ে মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের জন্য উপহার দিতে নিয়ে এসেছি একটি ব্যতিক্রমধর্মী সময়ের রেনডম ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি। এখন বাংলাদেশের ঋতু চক্রে চলছে হেমন্তকালের তৃতীয় পক্ষ। চলছে অগ্রহায়ণ মাস। চারিদিকে চলছে আমন ধান কাটার হিড়িক। সাথে চলছে জমিতে ধান শুকানোর কাজ। যেসব জমির কাটা ধান ইতিমধ্যেই শুকিয়ে গেছে, সেগুলো কৃষকেরা আটি বেঁধে, কাঁধে কিংবা গাড়িতে করে,বাড়িতে নেওয়ার চেষ্টা চলছে। এখন প্রাথমিক পর্যায়ে কৃষকের বাড়িতে বাড়িতে ধান মাড়াই ও ঝাড়াই চলছে। জরুরী ভাবে পরিবারের অন্ন যোগানোর জন্য ধান সিদ্ধ চলছে অহরহ। এ ধান শুকিয়ে ভেঙ্গে চাউল বের করে নেওয়া হবে। এ ধান ভাঙ্গা কাজটি কেহ কেহ বাড়িতে করছেন, কেহ কেহ মিলে নিয়ে করছেন, কেন কেহ বাড়িতে বসানো ঢেকির সাহায্যে করছেন।
এসব চাউল সংগ্রহ করে কৃষক ভাইয়েরা তাদের ছয় মাসের অন্ন বাড়িতে মজুদ রাখবেন ।বাকি ধান ও চাউল গুলো কেউ কেউ গুদামজাদ করবেন আবার কেহ কেহ বিক্রি করে ফেলবেন। এভাবেই ধান ও চাউল বিক্রি করে সারা বছরের পোষাক পরিচ্ছদ কিনবেন এবং যাবতীয় কিস্তি, লোন, মহাজনের পাওনা আদায়, পর্যায় ক্রমে পরিশোধ করে ফেলবেন।এভাবেই এভাবেই সংসারের সমস্ত দায়দেনা ও চাহিদা মিটিয়ে পরবর্তী ইরি ধান আবাদ করার জন্য তৈরি হবেন। একদিকে কৃষকের ছেলে মেয়ের মুখের অন্ন জোগানোর চেষ্টা চেষ্টায় নিজেকে নিয়োজিত করবেন। অপরদিকে বাড়ির গবাদি পশু, হাঁস, মুরগি, ছাগল,ভেড়া, কুকুর, বিড়াল, ইত্যাদির জন্য ছয় মাসের খাদ্য মজুদ করার চেষ্টা করবেন।
যে সমস্ত ধান এখনো মাঠের মধ্যে কেটে রাখা আছে ,সেগুলো কৃষক ভাইয়েরা দল বেধে রাত্রে পাহারা দিচ্ছে। যাতে চোর, ডাকাতে, ধান নিয়ে যেতে না পারে কিংবা কোন বন্য পশু ধানগুলোকে নষ্ট করতে না পারে।
এখনো যে ধানগুলো কাটা হয়নি কিংবা পাকতে আরো দু চার পাঁচ দিন লাগবে সেগুলো রক্ষার জন্য কঠিন সাবধানতা অবলম্বন করা হচ্ছে। যাতে খোলা মাঠে গরু ছাগলে খাড়া ধান গুলোকে না খেতে পারে। কৃষকের হাড় ভাঙ্গা খাটুনি এবং সার কীটনাশকের বাজারের উর্ধ্বগতি, সব মিলে যখন নাবিশ্বাস উঠেছিল, তখনও কৃষক দমেনি।
তারপরেও কৃষক যখন সব সমস্যা মিটাতে পারেনি, তখন বিভিন্ন মহাজনের কাছ থেকে কড়া সুদে টাকা নিয়ে আবাদে ব্যয় করেছেন। কেউ কেউ ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়েছেন ।কেউ বা বিক্রি করেছে দুধের গাভিটি। দেশের সকল এনজিওদের কড়া সুদের টাকাগুলো কৃষকেরা একের পর এক নিয়ে, এই ধান আবাদ করতে সক্ষম হয়েছে। তারপরও ভেঙ্গে পড়েনি বাংলার বৈজ্ঞানিক কৃষক ভাইয়েরা। এখন অগ্রহায়ণ মাস ।ধান কাটতে শুরু করেছে কৃষক ভাইয়েরা। পাকা ধানের চেহারা দেখে তাদের সমস্ত দীর্ঘশ্বাস, দুঃখ, বেদনা, সবকিছু ভুলতে বসেছেন। সুদের টাকা, মহাজনের টাকা, ব্যাংক ঋণের টাকা, মহাজনের টাকা, গরু ছাগল বিক্রয়ের টাকা, সব কৃষক তার ধান আবাদের জন্য ব্যবহার করেছেন।
এখন ধান এসেছে, এসব ধার দেনা দেনা শোধ করতে হবে, ব্যাংকের টাকা দিতে হবে, মহাজনের টাকা দিতে হবে, এনজিওর টাকা দিতে হবে। সেই সাথে ছেলের গাভিটা বিক্রি করে জমিতে সার দিয়েছে, ছেলেকেও একটি গরু কিনে দিতে হবে। তাই কৃষক হাসি খুশি মুখ নিয়ে, এখন অনেকটাই মাঠ থেকে ধান তোলার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন।
ধান কাটার পরপর কৃষক ভাইয়েরা রবিশস্য আবাদে ব্যস্ত হয়ে পড়বেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য আলু পিয়াজ রসুন ও সরিষা ও ইরি ধানের বীজ।
সামনে ইরি ধান লাগার মৌসুম আসছে , এজন্য কৃষকের বীজ ফেলার ব্যস্ততার কোন কমতি নাই। সবমিলে কৃষক ভাইয়েরা ব্যস্ত রয়েছেন কিন্তু মুখের আছন্নতা এখন আর নাই । এখন তারা সব সময়ই মুখের হাসি খুশি ভরা মুখ নিয়ে মাঠ থেকে ধান আনার চেষ্টা করছে।
অগ্রহায়ণ মাসে এখন ধুমধাম করে ধান কাটার মৌসুমে, কৃষক ভাইয়েরা কখনো দলবেঁধে একে অন্যের জমিতে ধান কেটে বাড়িতে তোলার চেষ্টা করছে। কেউ কেউ আবার বাড়ির লোকজনকে নিয়ে নিজের ধান নিজের বাড়িতে তোলার চেষ্টা করছে ।কেউ কেউ আবার নিজের জমির ধান কাটা শেষ করে অন্যের জমিতে ধান কাটছে। কেউ কেউ আবার নিজের জমি নাই। শুধু অন্যের জমিতে ধান কাটছে ।সব মিলে এ যেন এক *অগ্রহায়ণ মাসের আন্তরিক মিলনমালা।
অগ্রহায়ণ মাসের অনেক শীত ইতিমধ্যেই বইতে শুরু করেছে। শীতের সাথে ঠান্ডা কুয়াশা ও ঠান্ডা বাতাস এসে যোগ দিলেও কৃষকের আনন্দ কে কোন ক্রমেই মলিন করতে পারছে না। সবাই ধান কাটার আনন্দে শীতকে উপেক্ষা করে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে হাসিখুশি ভরা মুখ নিয়ে, ধান কাটার কাজের মধ্যে নিজেকে নিয়ে যুক্ত করে রাখছে ।
Farmers have already started selling and storing their crops. They have stocked up six months of food grains for their children. They have already started paying off various types of loans. Some are not able to repay their loans in full, but they are trying hard.
World Food Bank Scientist Our farmer brothers** do not waste any time and always work hard to provide a single drop of food to all the animals in the world. Even then, farmers do not wear expensive clothes and costumes. Sometimes they fail to feed their family members three times a day. World Food Scientist My farmer brothers become boneless due to not being able to eat. Sometimes they do not have enough to eat on time. Sometimes they do not have enough money for a little treatment. So, our respected farmer brothers, the world's food supplier, continue to move forward, bearing diseases and grief.
Respected bloggers, photographers, brothers and sisters Let us come forward to support farmers. Wherever I can, I appreciate the work of farmers. Because Farmers are the world scientists of food production, in whom Allah Almighty has sent all the techniques of food production. Therefore, they do this work expressing their satisfaction to Allah Almighty and provide food to animals all over the world. I wish that Allah Almighty will honor all the respected farmer brothers of the world. Amen
ইতিমধ্যেই কৃষক তার উৎপাদিত শস্য ধান বিক্রয় ও গুদামজাত করতে শুরু করেছে। ছয় মাসের খাদ্যশস্য ছেলেমেয়েদের জন্য মজুদ করে নিয়েছে। বিভিন্ন ধরনের ঋন ইতিমধ্যেই পরিশোধ করিতে শুরু করেছে। কেউ কেউ সম্পূর্ণ ঋণ পরিশোধ করিতে না পারিলেও যথেষ্ট চেষ্টায় আছে।
বিশ্ব খাদ্য ভান্ডারের বিজ্ঞানী আমাদের কৃষক ভাই অযথা কোনো সময় নষ্ট না করে, সব সময় বিশ্বের সকল প্রাণীর মুখে একবিন্দু খাবার পৌঁছে দিতে আপ্রাণ পরিশ্রম করে থাকে। তারপরেও কৃষকের পরনে ওঠে না দামি কোন পোশাক ও পরিচ্ছদ। কখনো কখনো পরিবারের লোকদের মুখে তিন বেলা খাবার দিতেও ব্যর্থ হয়ে যায়। বিশ্ব খাদ্য বিজ্ঞানী আমার কৃষক ভাই না খেতে পেরে হাড় কঙ্কাল হয়ে পড়ে। সময় মত খাওয়া তাদের কখনো কখনো জোটে কখনও জোটেনা । কখনো কখনো তাদের জোটেনা সামান্য চিকিৎসার টাকা। তাই রোগ, শোক এসবকে সঙ্গে করে নিয়েই সামনে এগিয়ে যেতে থাকে, বিশ্বের খাদ্য যোগানদাতা আমাদের সম্মানিত কৃষক ভাইয়েরা।
সম্মানিত ব্লগার ফটোগ্রাফার ভাই ও বোনেরা আসুন আমরা কৃষকের সহযোগিতায় এগিয়ে আসি। যে যেখান থেকে পারি, কৃষকের কাজকর্মগুলোকে মূল্যায়ন করি। কেননা কৃষক হলো খাদ্য উৎপাদনের বিশ্ব বৈজ্ঞানিক, যার মধ্যে মহান আল্লাহতালা খাদ্য উৎপাদনের সকল কৌশলাদি প্রেরণ করেছেন। তাই তারা মহান আল্লাহতালার প্রতি সন্তুষ্ট প্রকাশ করে এ কাজ করে থাকেন এবং সারা বিশ্বের প্রাণীদের খাদ্যের যোগান দিয়ে থাকেন। মহান আল্লাহ বিশ্বের সকল সম্মানিত কৃষক ভাইদের সম্মান প্রদান করুন এই কামনা করছি। আমিন
Friends Today I have brought you a random photography and videography of the nearly extinct Shyama Bird as a gift. Yesterday afternoon. When I was trying to leave the house, I saw three Shyama Birds chirping and jumping in my garden. At that time, instead of leaving the house, I entered the house again.
I quickly took my mobile phone in my hand and stood at the main door again. I kept watching, from which direction the two birds were going, why are they flying here in such a tangle. And chirping. As soon as I saw it, the two birds came back to the west side of the garden, that is, near my gate, inside the fence. At this time, I opened the camera of my mobile phone and started the video. Because I did not understand how good the pictures of such a fickle bird would be. So I tried to capture the video by clicking the shutter button repeatedly.
Friends In the video, you can see the birds again jumping under the coconut tree in the garden. One bird is sitting on the fence post in a different way. You can also see that a bird is sitting on the roof of the house, trying to enter the house. I was repeatedly recording videos and pictures of someone there. At one point, the birds left me and sat on the kitchen roof on the right side. When I went there, two birds immediately flew away and one bird remained sitting on the roof.
Meanwhile, my video is running. I keep clicking the shutter button repeatedly. This time, the bird sitting on the rice flew away and sat on the banana tree. When I got a little closer, two more birds came down from here to eat the dry rice together. When the two birds went and sat next to the rice that was being dried. I still continued to record the video and photography. This time, the birds became more restless and started eating the rice on the dry rice. My video recording and photography continued. They are eating the rice again and again. They are looking up again, sometimes looking at me. Which you can see beautifully in the video.
Seeing this condition of the birds, I felt that they are very hungry. For which they are jumping around a lot to eat various insects and food items and have started eating rice by coming very close to people.
I have never seen Syama birds come so close to humans and I have never seen them come so close to humans and eat rice.
However, in the past, they used to roam around a lot in termite mounds. I have seen about a hundred birds in a group, sitting in a termite mound, catching and eating termites, knocking on the termite nests, the termites coming out, and then catching and eating them. I have seen this many times. Nowadays, they are seen roaming around more in places where more insects can live on the high branches of trees. Life is for everyone, but livelihood is not for everyone. They are also living beings. When they get hungry, their sense of self-interest also decreases a lot. They do what they are not supposed to do. As I was talking about today, in the video, you can see two birds eating rice again and again, knocking on the rice, eating again, jumping again, eating again.
When they felt some difficulty in recording the video and taking the photograph, they flew away one by one.
Friends At the beginning of the video, you can see that the two birds flew and sat almost close to me. With the sound of chirping, they were repeatedly trying to catch the insects under my pumpkin tree. I started recording this videography and photography from the beginning. As I said before, they came close to me and sat on a fence post on the opposite side. And the two birds were again pecking under the pumpkin tree. One bird was sitting on a haystack, trying to get into the haystack for some reason. I do not have any qualifications or skills to discuss this matter, why is it sitting in the haystack and trying to get into the haystack. If anyone knows, please let me know.
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের জন্য উপহার দিতে তুলে নিয়ে এসেছি বিলুপ্তপ্রায় শ্যামা পাখির রেনডম ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি। গতকাল দুপুর বেলা। আমি যখন ঘর থেকে বের হয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি, এমন সময় দেখি তিনটি শ্যামা পাখি আমার বাগানে কিচিরমিচির করছে আর লাফালাফি করছে। এ সময় আমি ঘর থেকে বের না হয়ে, আবার ঘরের মধ্যেই প্রবেশ করি।
তড়িঘড়ি করে মোবাইল ফোনটা হাতে নিয়ে আবার সদর দরজায় দাঁড়িয়ে পড়ি। সাথে লক্ষ্য করতে থাকি, পাখি দুটো কোন দিক থেকে কোন দিকে যাচ্ছে, কেনই বা তারা এখানে এভাবে জটলা পেকে উড়াউড়ি করছে। আর কিচির মিচির করছে। দেখতে দেখতেই পাখি দুটো আবার বাগানের পশ্চিম পাশে অর্থাৎ আমার গেটের কাছেই, বেড়ার ভিতরে এসে পড়ল। এতক্ষণে আমি মোবাইল ফোনটার ক্যামেরা ওপেন করে ভিডিও চালু করি। কেননা এত চঞ্চল পাখির ছবি কতদূর ভালো আসবে, তা আবার বুঝে আসেনা। তাই ভিডিওসহ শাটার বাটনে বারবার ক্লিক করে ছবি ধারণেরও চেষ্টা করি।
বন্ধুরা ভিডিওতে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন পাখিগুলো আবার বাগানের কদুর গাছের নিচে এসে লাফালাফি করছে ।একটি পাখি বেড়ার খুঁটিতে অন্যভাবে বসছে। আরো দেখতে পাচ্ছেন, একটি পাখি ঘরের চালার উপর বসে, ঘরের ভিতর ঢোকার চেষ্টা করছে। আমি সেখান কারও ভিডিওসহ ছবি বারবার ধারণ করতে ছিলাম । একসময় পাখিগুলো আমাকে ছেড়ে আবার ডান পাশে রান্নাঘরের চালের উপর গিয়ে বসে। আমি সেখানে গেলে দুটি পাখি তৎক্ষণাৎ উড়ে চলে যায় এবং একটি পাখি চালের উপর বসেই থাকে।
এদিকে আমার ভিডিও চলছে। সাথে শাটার বাটনে বারবার ক্লিক অব্যাহত রয়েছে ।এবার চালের উপরে বসা পাখিটি উড়ে গিয়ে কলার গাছের উপর বসে পড়ে। আমি আরো একটু কাছে গেলে, এখান থেকেও আরো দুটো পাখি একসঙ্গে নিচে শুকনা ধান খেতে নেমে পড়ে। পাখি দুটি যখন শুকাতে দেওয়া ধান গুলোর পাশে গিয়ে বসলো ।আমি তখনও ভিডিও ও ফটোগ্রাফি ধারণ অব্যাহত রাখি। এবার পাখিগুলো আরো চঞ্চলতা বাড়িয়ে, শুকনা ধানের উপর উঠে ধান খাওয়া শুরু করল। আমার ভিডিও ধারণ ও ফটোগ্রাফি ধারণ অব্যাহত রয়েছে। তারা বারবার ধান খাচ্ছে । আবার মাথা তুলে দেখছে, কখনো আমার দিকে দেখছে। যা আপনারা ভিডিওতে সুন্দরভাবে দেখতে পাচ্ছেন।
পাখিগুলোর এই অবস্থা দেখে আমার মনে হল এরা খুবই ক্ষুদার্থ । যার জন্য বিভিন্ন কীটপতঙ্গ ও খাদ্য সামগ্রী খাওয়ার জন্য এরা এভাবে বেশি বেশি লাফাঝাপা করছে এবং মানুষের খুব কাছাকাছি এসে ধান খাওয়া শুরু করেছে।
সাধারণত এভাবে এত কাছে আসতে শ্যামা পাখি কে কখনো দেখিনি এবং মানুষের এত কাছে এসে, ধান খাইতেও দেখিনি।
তবে আগেকার দিনে উইপোকার ঢিপিতে এরা খুব বেশি বেশি ঘোরাফেরা করতো। দলে দলে, একটি দলে প্রায় শতাধিক পাখি আমি দেখেছি, যারা উইপোকার ঢিপিতে বসে উইপোকা ধরছে, খাচ্ছে, উইপোকার বাসায় ঠোকর দিচ্ছে, উইপোকা বের হচ্ছে, আবার তারা ধরে ধরে খাচ্ছে । এভাবে বহুবার দেখেছি। এখনকার দিনে গাছের উঁচু ডালে যেখানে বেশি কীটপতঙ্গ বসবাস করতে পারে, এরকম জায়গায় তাদেরকে বেশি ঘোরাঘুরি করতে দেখা যায়।জীবন সবার কিন্তু জীবিকা সবার জন্য নহে. এরাও জীব। ক্ষুধা পেলে এদেরও হিতাহিত জ্ঞান অনেকটাই কমে আসে. যা করার নয় তাই করে ফেলে. যেমনটা আজকের কথা বলছিলাম, ভিডিওতে আপনারা দেখছেন, পাখি দুটো বার বার ধান খাচ্ছে ,ধানে ঠোকর দিচ্ছে, আবার খাচ্ছে, আবার লাফালাফি করছে, আবার খাচ্ছে ।
ভিডিও ধারণ ও ফটোগ্রাফি ধারনে তাদের কিছুটা অসুবিধা বোধ হলে, তারা আবার এক এক করে উড়ে চলে যায়।
বন্ধুরা ভিডিওর প্রথমে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন, পাখি দুটো উড়িয়ে এসে আমার প্রায় কাছাকাছি বসিয়ে পড়ল। কিচিরমিচির শব্দে আমার কদুর গাছের নিচের পোকাগুলো বারবার ধরার চেষ্টা করছিল। প্রথম থেকেই এই ভিডিওগ্রাফি ও ফটোগ্রাফি ধারণ করা শুরু করি। আগেই বলেছি তারা আমার কাছাকাছি এসে একটি বেড়ার খুঁটির উপর উল্টোপাশে বসে পড়ল। আর দুটো পাখি আবার কদুর গাছের নিচে বার বার ঠোকর দিতে ছিল। একটি পাখি খড়ের পালার উপর বসে, খড়ের ভিতরে কেন যেন ঢুকে পড়ার চেষ্টা করছিল। এ বিষয়টি সম্পর্কে আলোচনা করার মত যোগ্যতা এবং দক্ষতা কোনোটিই আমার নাই যে, কেন সে খড়ের পালার মধ্যে বসে খড়ের ভিতর ঢোকার চেষ্টা করছে। কারো জানা থাকলে জানাবেন।
Is there a good name for this bird? I don't know. But I heard from my elders that these are Shyama birds. Poets and writers have written a lot about this bird. They have composed songs. They have written poems and created stories.
Doel, Koel, Shyama birds have repeatedly appeared in many of our songs, many poems and in the writings of many great writers.
As far as I know, I know all three birds Doel, Koel and Shyama. Doel bird we call Doel bird Doel bird. Koel bird is called Koel bird in written language, but in our area these birds are called Bhaati. And this beautiful bird is called Shyama.
When I asked Google uncle about this bird, Google uncle told me that the name of this bird is Asin bird. The English call this bird Abert's Towhees. It is believed that the bird came to our country from Mexico. Its scientific name is Pipilo aberti.
এ পাখির ভালো কোন নাম আছে কিনা? আমার জানা নাই। তবে মুরুব্বিদের কাছে শুনেছি, এগুলো শ্যামা পাখি। এ পাখি সম্পর্কে কবি ও লেখকেরা অনেক কিছু লিখে গেছেন. গান রচনা করেছেন. কবিতা লিখেছেন ও গল্প তৈরি করেছেন।
দোয়েল, কোয়েল, শ্যামা পাখির কথা আমাদের অনেক গানে, অনেক কবিতায় এবং অনেক বড় বড় লেখকের লেখনীতে বারবার উঠে এসেছে।
আমার জানা মতে, আমি দোয়েল, কোয়েল ও শ্যামা তিনটি পাখিকেই চিনি। দোয়েল পাখিকে আমরা দোয়েল পাখি বলেই ডাকি। কোয়েল পাখিকে লেখার ভাষায় কোয়েল পাখি বলা হলেও, আমাদের এলাকায় এসব পাখিকে ভাটি বলে ডেকে থাকে। আর এই সুন্দর পাখিটিকে শ্যামা বলে ডেকে থাকে।
গুগল মামার সাথে সম্পর্ক রেখে, এ পাখি সম্পর্কে জানতে চাইলে, গুগল মামা জানিয়ে দিলেন, এই পাখিটির নাম- আসীন পাখি। ইংরেজরা এ পাখিকে Abert's Towhees বলে ডেকে থাকে। পাখিটি আমাদের দেশে মেক্সিকো থেকে এসেছে বলে ধারনা করা হয়. এর বৈজ্ঞানিক নাম- Pipilo aberti .
Friends, this was my talk about today's Shama Pakhir Random Photography and Videography**.
Hope everyone likes it.
Stay tuned
Enjoy.
বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের শ্যামা পাখির রেনডম ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি** নিয়ে কিছু কথা।
আশা করি সবার ভালো লাগবে.
হাতেই থাকুন
উপভোগ করুন।
Blogger and Photographer | @mrnazrul |
---|---|
Use Camera 📸 | 🤳 Handset |
Cetegory | Photography blog |
Nice post @mrnazrul! The photography is great, but how do you add the videos to the post? I have an idea for a post, but it requires a video and I don't know how to add mp3 or mp4 files. I am still kinda new to blurt so any help would be great, thanks!
Blurt still has no way to upload videos directly to the platform, what you can do is if you want to upload it to Youtube and copy the Youtube link directly, or you can create an animation like GIFHY! I hope soon you will be able to upload videos directly. A hug!
I hope there will soon be a way to upload videos directly to the platform.
Thanks! I'll go check out GIFHY! I appreciate the help, have a nice day!
First upload the video to YouTube or DTube, get the link and add it to the post. . It will be done. Hopefully you can do it. Thanks 🙏👍