Good MidNight 😄 👍
Assalamu Alaikum
I am writing to give you a gift of today's regular post by wishing everyone a good night. I hope everyone is well by the grace of Allah Almighty. Alhamdulillah, I am also well by the grace of Allah Almighty with everyone's prayers.
Friends Today I have brought you a gift, photographs of some dried fish found in the market, **some dried fish available in all areas, and several dried fish seen in a shop.
Earlier, it was said that Bengali eats fish with rice, but today, fish is no longer the fate of Bengalis. Bengali is unlucky. Breaking all the previous rules, the fish market is always on fire. Where ordinary Bengalis or ordinary people are afraid to enter the market. People who eat fish cannot even put their feet there. So many times, they try to choose dried fish as an alternative to fish.
It is unfortunate that even if you can enter any fish market, you can never enter the dried fish market. Because the sky-high market, the sky-high price of dried fish, which affects your thoughts more than eating.
Once upon a time, it was easy to catch fish in the fields, ghats, canals, beels, rivers, and canals. Now those days are gone. Now only the landowners, canal owners, and landlords will catch fish. This is how the fishing era continues.
It has now become a rule that whoever owns the land will catch the fish. Therefore, due to the absence of fallow land, canals, and beels, fish has become a rare commodity for the common people. Although many people have the passion and hobby of fishing, it is no longer possible to fulfill it today. The large fallow ponds, government canals, and beels are now in the possession of big money holders and big leaders. They cultivate fish there in modern ways, fulfilling the desire of the common people for fish. Fish can be cultivated, fish can be traded, everything can be done, but people are completely deprived of the government or fallow lands where they have been fishing all their lives.
Fish farming costs a lot, there is a lot of technology, there are a lot of hassles, and even though fish farming is a profitable business, it sometimes cannot be repaid. Therefore, this easily available animal called fish is no longer easily found today. Moreover, what we used to understand by domestic fish is no longer seen in that way.
Although these days some native fish are being cultivated in ponds in hybrid form. If the fish situation continues like this, no other native fish other than farmed fish will ever come to the people of Bangladesh.
As the days go by, these easily obtainable animals are becoming increasingly scarce for everyone. So the saying Bengali with fish and rice has become just a saying today. If I say Bengali with fish and rice, it is no longer a proverb. Because with the rise in commodity prices in Bangladesh, vegetables have also skyrocketed. Only those who cultivate fish and vegetables are profitable and can eat two or four.
A few days ago, cheap fish in the Bangladeshi market used to mean pangas and silver carp, now that is no longer the case, even those two fish are not available. Which is now beyond the purchasing power of the common man. They are going to run after other fish. This is not only depriving Bengalis of fish and rice, but also people all over the world are being deprived of eating fish.
If this continues for a few more days, fish will only be in zoos and not in ponds, this issue makes the common people think in many ways.
আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে রাতের শুভেচ্ছা জানিয়ে আজকের নিয়মিত পোস্ট উপহার দিতে লিখতে বসলাম। আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও সবার দোয়া নিয়ে মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বন্ধুরা আজ আমি আপনাদের জন্য উপহার দিতে নিয়ে এসেছি, বাজার থেকে ধারণ করা, **সব এলাকায় পাওয়া যায় এমন কিছু শুটকি মাছের, একটি দোকানে দেখা বেশ কিছু শুটকি মাছের ফটোগ্রাফি।
আগে বলা হতো মাছে ভাতে বাঙালি এ কথাটির প্রচলন সমাজে থাকলেও, আজ আর সেভাবে মাছ বাঙালির ভাগ্যে জোটে না। বাঙালি অভাগা। পূর্বের সমস্ত নিয়ম কানুন ভেঙ্গে মাছের বাজারে এখন সব সময় আগুন লেগে থাকে। যেখানে সাধারণ বাঙালি বা সাধারণ মানুষ বাজারে ঢুকতেই ভয় পায়। মাছ খাওয়ার মানুষগুলো তো ওদিকে পায়েই দিতে পারে না। তাই অনেক সময় মাছের বিকল্প হিসেবে শুটকি মাছ বেছে নেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
দুর্ভাগ্য যে মাছের বাজারে কোন ক্রবেই ঢুকতে পারলেও, শুটকি মাছের বাজারে কখনোই ঢুকতে পারে না। কেননা আকাশ ছোয়া বাজার, আকাশ ছোঁয়া শুটকির দাম, যা খাওয়ার চেয়ে ভাবনাকেই বেশি প্রভাবিত করে।
এক সময় মাঠে, ঘাটে, খালে, বিলে, নদী, নালায়, সহজে মাছ ধরার প্রচলন ছিল। এখন আর সেদিন নাই। এখন জমির মালিক ,নালার মালিক ,জমিদার, তারাই শুধু মাছ ধরবে। এভাবেই চলছে মাছের একাল ও সেকাল।
যার জমি সেই মাছ ধরবে এটাই এখন নিয়মের মধ্যে এসে গেছে । তাই পতিত জমি, খাল, বিল, না থাকায় মাছ একেবারে সাধারণ কাছে দুষ্প্রাপ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। অনেকের মাছ ধরার নেশা ও শখ থাকলেও তা আজ আর পূরণ করা কোন ক্রবেই সম্ভব হচ্ছে না। বড় বড় পতিত পুকুর গুলো, সরকারি খাল, বিল গুলো, এখন বড় বড় টাকা ওয়ালাদের দখলে এবং বড় বড় নেতাদের দখলে চলে গেছে। তারা সেখানে আধুনিক উপায়ে মাছ চাষ করে, সাধারণ মানুষের মাছের উপর যে আকাঙ্ক্ষা ছিল তা মিটিয়ে দিয়েছে। মাছ চাষ করা যাবে, মাছ দিয়ে ব্যবসা করা যাবে, সব করা যাবে কিন্তু মানুষ যেসব সরকারি বা পতিত জায়গায় সারা জীবন মাছ ধরে আসছে, তারা সেখান থেকে আজ পুরোই বঞ্চিত।
মাছ চাষ করতে অনেক খরচ অনেক, প্রযুক্তি অনেক, ঝামেলা অনেক,এসব পেরিয়ে মাছ চাষ করা লাভজনক ব্যবসা হলেও, তা কখনো কখনো পুষিয়ে উঠতে পারে না। তাই মাছ নামের এই সহজলভ্য প্রাণীটিকে আজ আর সহজে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। তাছাড়া দেশীয় মাছ বলতে আমরা যা বুঝতাম তাও এখন আর সে ভাবে দেখা যায় না।
যদিও আজকাল কিছু দেশীয় মাছ হাইব্রিড আকারে পুকুরে চাষ করা হচ্ছে। এভাবে মাছের অবস্থা চলতে থাকলে, এক সময় চাষের মাছ ছাড়া অন্য কোন দেশীয় মাছ বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্যে আর আসবে না।
যতই দিন যাচ্ছে, ততই এই সহজ প্রাপ্য প্রাণীগুলো সবার কাছে দুষ্প্রাপ্য হয়ে দাঁড়াচ্ছে। তাই মাছে ভাতে বাঙালিকথাটি আজকে শুধু কথার কথা হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি বলি মাছে ভাতে বাঙালি, তাহাও আর প্রবাদের মধ্যে খাটছে না। কারণ বাংলাদেশের দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির সাথে শাক-সবজিও গগনচুম্বি হয়ে দাঁড়িয়েছে। যারা মাছ ও শাকসবজি চাষ করে থাকেন তারাই শুধু লাভবান এবং দু-চারটি খেতে পারছেন।
বাংলাদেশের বাজারে কিছুদিন আগেও সস্তা মাছ বলতে পাংগাস ও সিলভার কার্প নামে মাছ দুটিকে বুঝানো হতো, এখন আর সেভাবে, সে মাছ দুটিও পাওয়া যায়না। যাহা ও এখন সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বাইরে চলে গেছে। দৌড় দিতে চলেছে অন্যান্য মাছের পিছনে পিছনে। এতে শুধু বাঙালিরা মাছ ভাত থেকে বঞ্চিত হচ্ছে না, তাতে সারা পৃথিবীর মানুষ মাছ খাওয়া থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
এভাবে আরো কিছুদিন চলতে থাকলে মাছ শুধু চিড়িয়াখানায় থাকবে কোন পুকুরে খালি থাকবে না, বিষয়টি সাধারণ মানুষকে অনেক ভাবেই ভাবিয়ে তোলে।
Friends As I said before, today I have brought some random photography of dried fish taken from a fish market as a photography gift for you. That is, a few photographs of dried fish arranged in a roughly arranged manner in a dried fish shop. However, I refrain from taking pictures of the dried fish that are always seen or available for purchase in rural areas.
When I entered the raw market of Rangpur divisional city two days ago, seeing the rise in the prices of goods in the market, I asked many shopkeepers and wanted to know from many about the way to get rid of it. Many people say that although the price of fish is a little higher than that of vegetables, it can compensate for the vegetables. If you wish, there is a fish market and a meat market behind, you can go there and see the market prices. I talk to them about many things. Starting from pulses, rice, vegetables, fish, meat, milk, bananas, fruits and many more, I engaged in conversation and took some pictures in between. After spending about 30 minutes with them, I realized that even though they are traders of all these things, they are not at ease. It is not possible to meet the needs of the house with the income they earn by selling them in the shop all day. Even the price of the vegetables they give to the house does not make a profit in the shop all day. Therefore, when they go to buy their daily goods, they are seen to be in a capital crisis. To meet this capital shortage and to deal with the capital crisis, they have to borrow from moneylenders and various NGOs to keep their shops running. What the shopkeepers said about this is also not good news. One day, it will be seen that these middlemen will leave their business and go into some other business or work. When I talked to them about the good and bad of the consumer market, two or three shopkeepers from the surrounding area came and surrounded me and listened to me. Many of them wanted to tell me about their sorrows and miseries in many ways, but I had no words to do anything other than listen or comfort them. When my conversation was over, I told them words of comfort and walked towards the fish and meat market.
বন্ধুরা আগেই বলেছি, আজ আমি আপনাদের জন্য ফটোগ্রাফি হিসাবে উপহার দিতে তুলে এনেছি একটি মাছ বাজার থেকে ধারন করা কিছু শুটকি মাছের রেনডম ফটোগ্রাফি। অর্থাৎ একটি শুঁটকি মাছের দোকানে মোটামুটি পসরা সাজানো শুকটি মাছে গুলোর থরে থরে সাজানো কয়েকটি ফটোগ্রাফি। তবে যে শুটকি মাছ গুলো সব সময় গ্রামগঞ্জে দেখা যায় বা কিনতে পাওয়া যায়, সেগুলোর ছবি আমি ধারণ করা থেকে বিরত থাকি।
গত দুদিন আগে আমি যখন রংপুর বিভাগীয় শহরের কাঁচা বাজারে প্রবেশ করি, তখন কাজাবাজারের দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি দেখে, অনেক দোকানদারকে জিজ্ঞাসা করি এবং এ থেকে পরিত্রাণের উপায় সম্পর্কে অনেকের কাছে জানতে চাই, অনেকেই বলে যে, শাক সবজির চেয়ে মাছের দাম একটু বেশি হলেও, তা শাক-সবজির চেয়ে পুষিয়ে দিতে পারে। আপনি ইচ্ছে করলে পিছনে মাছ বাজার, মাংস বাজার আছে, আপনি সেখানে গিয়ে ঘোরাফেরা করে বাজার দর দেখতে পারেন। আমি তাদের সাথে অনেক বিষয়ে কথা বলি । ডাল, চাল থেকে শুরু করে, শাকসবজি মাছ, মাংস, দুধ, কলা, ফল-ফলাদি আরো অনেক কিছু দিয়ে আলাপচারিতায় মেতে উঠি এবং তার ফাঁকে ফাঁকে কিছু ছবিও ধারণ করি। তাদের সাথে প্রায় ৩০ মিনিটের মতো হালাপ চারিতায় বুঝতে পারলাম যে, তারা এসবের ব্যবসায়ী হলেও, তারাও স্বস্তিতে নেই। সারাদিন দোকানে বিক্রয় করে যা আয় হয়, তা দিয়ে বাড়ির চাহিদা তো মিটানো সম্ভব হয় না ।যেটুক তরকারি বাড়িতে দেওয়া হয়, সেটুকুর দামও সারাদিনে দোকানে লাভ হয় না। তাই তাদের প্রতিদিনের মালামাল কিনতে গেলে, পুজি সংকটে হতে দেখা যায়। এসব পুঁজি ঘাটতি পূরণ করার জন্য এবং পুঁজি সংকট মোকাবেলা করার জন্য মহাজনের কাছে ধার দেনা এবং বিভিন্ন এনজিওর কাছে ধার দেনা করে তাদেরকে দোকান সচল রাখতে হয়। দোকানদারেরা এ বিষয়ে যা বললেন তাহাও কোন সুখকর খবর নয়। একদিন দেখা যাবে, এসব মধ্যস্বত্ত ভুগি দোকানদারেরা তাদের ব্যবসা ছেড়ে অন্য কিছু ব্যবসায় বা কাজে নেমে পড়বে। আমি যখন তাদের সাথে ভোক্তা বাজারের ভালো মন্দ প্রসঙ্গে কথা বলি, সেখানে আশেপাশের দু চারজন দোকানদার এসে আমাকে ঘিরে ফেলে এবং আমার কথা শুনতে থাকে। অনেকেই তাদের দুঃখ দুর্দশার কথা অনেক ভাবে আমার কাছে বর্ণনা করতে চাইলেও, আমার শুধু শুনা ছাড়া অন্য কিছু করার বা তাদেরকে সান্ত্বনা দেওয়ার মত ভাষা ছিল না। এবার আমার আলাপচারিতা শেষ হলে, আমি তাদেরকে সান্তনার বানী শুনিয়ে মাছ ও মাংস বাজারের দিকে হাঁটতে থাকি।
This time I walked into the fish and meat market through the back alley. As soon as I entered, I saw many shopkeepers setting up stalls of small and large fish and lighting them up with electric lights to sell fish. The alleys in this market with no customers seemed deserted. Since many people had shops next to each other, they were also engaged in conversation. Judging by the condition of the market, it seemed that although the small and cheap fish were being sold, they were holding the big fish. Maybe they were not sold because they were more expensive. I didn't say anything to them about this, but said I would take a picture. At first, everyone thought I was a fish buyer, but in the end they understood that I was not a buyer. I took several pictures of the fish there too. This time, walking towards the meat market, I reached there through the alley. There too, I saw two meat shops but there were no customers. The meat shop owners were also calling me thinking I was a buyer. I replied straight away, "Brother, I came to see, I didn't come to buy Q." With that, I entered the meat market towards the dried fish market. There are several big dried fish shops there and all kinds of dried fish are there. The sale took place before evening, it is now almost eight in the evening. I did not see any buyers here either. By now, I had spent about two hours in the fish and meat market, including the raw market. This time, I was talking to a dried fish seller and captured these pictures on my mobile phone camera.
এবার আমি হাটতে হাঁটতে পিছনের গলিটি দিয়ে মাছ ও মাংস বাজারে প্রবেশ করি। প্রবেশ করতেই দেখতে পাই, অনেক দোকানদার ছোট বড় মাছের পসরা সাজিয়ে বৈদ্যাতিক আলোয় আলোকিত করে মাছ বিক্রির জন্য বসে আছে। ক্রেতা শূন্য এ বাজারে গলিগুলো শুনসাম মনে হচ্ছে। অনেকে পাশাপাশি দোকান হওয়ায় তারাও আলাপচারিতায় মেতে উঠেছে। বাজারের অবস্থা দৃষ্টে মনে হলো ছোট ছোট কম দামের মাছ গুলো বিক্রি হলেও, বড় বড় মাছগুলো তারা ধরে বসে আছে। এগুলো বেশি দাম হওয়ায় হয়তোবা বিক্রি হয়নি। আমি তাদেরকে এ বিষয়ে কোন কিছু না বলে, ছবি তুলবো বলে, বলে ফেললাম। প্রথমে সবাই আমাকে মাছের ক্রেতা হিসেবে মনে করলেও, শেষ পর্যন্ত আমি যে ক্রেতা নই তা তারা বুঝে ফেলেছে। আমি সেখানকারও মাছের বেশ কিছু ছবি ধারণ করলাম। এবার মাংস হাটের দিকে হাঁটতে হাঁটতে গলিটির ভিতর দিয়ে সেখানে পৌঁছে গেলাম। সেখানেও দেখলাম দুইটি মাংসের দোকান কিন্তু ক্রেতা শূন্য। মাংসর দোকানদার ভাইরাও আমাকে ক্রেতা ভেবে ডাকতেছিল। আমি সোজা সাপটা জবাব দিলাম, ভাই আমি দেখতে এসেছি, আমি কিউ কিনতে আসিনি। এ বলে মাংস বাজার থেকে শুটকি বাজারের দিকে প্রবেশ করলাম। সেখানে বেশ কিছু বড় বড় শুটকির দোকান রয়েছে এবং হরেক রকম শুটকি সেখানে রয়েছে। বিক্রি যা হবার সন্ধ্যার আগেই হয়েছে, এখন সন্ধ্যা প্রায় আটটা বাজে। এখানেও কোন ক্রেতা দেখতে পেলাম না। এতক্ষণে প্রায় আমার দু'ঘণ্টার মত সময় কাঁচা বাজার সহ মাছ ও মাংস মাংস বাজারে কেটে গেছে। এবার আমি একজন শুটকি বিক্রেতা ভাইয়ের সাথে কথা বলতে বলতে এই ছবিগুলো মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় ধারণ করে ফেললাম।
Friends This was again today's dry fish photography session with some words about holding and random photography.
Hope you like it.
Enjoy.
বন্ধুরা এই ছিল আবার আজকের শুটকি মাছের ফটোগ্রাফি ধারন সম্পর্কে কিছু কথা ও রেনডম ফটোগ্রাফি।
আশা করি ভালো লাগবে।
উপভোগ করুন।
Blogger and Photographer | @mrnazrul |
---|---|
Use Camera 📸 | 🤳 Handset |
Cetegory | Photography blog |
Congratulations, your post has been upvoted by @dsc-r2cornell, which is the curating account for @R2cornell's Discord Community.
Enhorabuena, su "post" ha sido "up-voted" por @dsc-r2cornell, que es la "cuenta curating" de la Comunidad de la Discordia de @R2cornell.
Thanks for Supporting me