In the morning, father called me from sleep. Because today is Jumma day. Father called and said to get up quickly and pray the obligatory prayer. I was waking up a little late. It is better to wake up and do ablution I put the hat on my head and spread the prayer and prepared for the Fajr prayer. And prayed Fajr at home because I woke up a little late. After the Fajr prayer, Nama took it Some time I read my class notes. I was not brushing my teeth after finishing the class reading. I went there empty handed to brush my teeth. After going to Faka, I was brushing my teeth and walking Abbu covers it even in the morning if he doesn't want to read. Then I went to call my brother at home. Brother said he will call me every morning. After that, I walked around with my brother for some time, and then I came Then I came to our house. In fact, I was very sleepy in the morning. So I washed my hands and face again and went to sleep. After giving sleep, he picked up the mobile phone and saw that it was 8:30. After waking up I went to eat rice. the rice I left after coming home and told my brother that we should not go to cut grass in the field. Brother said yes, we should go.there is grass If pans don't fall there, all hands and feet are cut off, so everyone falls in pants when they go there to mow the grass. So I quickly put on my pants and pressed the mobile phone for some time. It felt very good to press the mobile phone in the morning I no longer care about having to go cut the grass. My brother called me, why is it so late, come quickly, I quickly hung up the mobile phone. I took the haysuta well and packed the bag to cut Then I came to see a place where there were many fishes, my brother was telling me if there were any fish by throwing them, I was again throwing them if there were any fishes. Later, I saw a lot of fish killing there. I said to my brother, let's cut the grass first Saying this, my brother and I went to cut the grass. After that we cut the grass for a long time and we saw that there was a bug in the veri. I and my brother cut two bugs together and ate them and said that we went home to cut the grass.I have a lot of hair on my head, so I have to walk three to four kilos to bring grass, so it's a lot of trouble. After coming home, I cut those grasses well. sing I came to the place where the cow grass is kept. Then I sat the grass and put the grass in a sack and then went to my brother's house. After going home I told my brother whether to go fishing or not. I said No need to go, I will collect the net tomorrow. Now brother says it's ok then you don't have to go tomorrow because today is Jumma day again if you go fishing, you won't have to offer namaz. Then wash the cow dung. Then clean them well so that there is no dirty soil. And I did not bathe properly then after bathing I prepared for prayer. Pray today Don't prepare to go to Namaaz wearing Lungita and Jubba and go to Namaaz. Then after going to Namaz, the Suni Khutba and the Sunnah were not read for some time. Then he did not perform the obligatory prayer He did not finish eating lightly when he came home. Then comes to you today with a new post. If you look closely at my picture above, you can see me and Bhaiyya heading towards the Madrasah It would be good for you to give a picture so you can see. That brother loves me very much so brother I love a lot. So my brother was sitting and took out my mobile phone from Pokot. I say brother you stand here a cell The mobile takes the mobile out of the pokot. I didn't take a selfie, you can see that I am wearing a white genji and my favorite color is white. So I sometimes wear white jeans. And you give it can see I call brother brother. You take this picture with my mobile then brother says stand here while I am standing here and brother immediately takes a selfie. And you noticed well .

If you look closely at the picture below you can see that I have papaya in my hand and I was eating papaya. If you look closely at the picture below, I am at sunset The moment of drowning, so I quickly took out the mobile phone from Pokot and took photographs. And you can see below some more beautiful pictures of little boys playing football.And this picture I took out the mobile phone from Pokot and took a photo with it. It is very nice to see the children playing football. And I love football the most so it was great to see kids playing football You can see if you aim for the picture. All the paddies around us where we were playing as little boys, we were sitting there, me and my brother together.On this side of us, the field is full of paddy and the paddy is only small. If you look carefully at the picture, you can see that little boys were playing next to this paddy field, and the little boys were playing games very well.Bhuyi's liquor is gone. The grandfather's house next to our house, along with the grandfather, came angrily and said that you will not play here anymore and the little boys ran away with the ball and ran home. Actually this is the time is going And if you look closely at the picture, you can see that the little boys were playing a game in our madrasa in the afternoon and this time is very nice to play football. Which I and my brother have in common Hope you will like these beautiful moments very much. Actually, I am having a very busy time today. It has come to you from so much work. And today our school is playing married football eleven on the other side Among them, I come to the single football XI. Anyway, let's share it with you in today's post. I will come with a new post tomorrow.

সকালে আব্বু ঘুম থেকে ডেকে দিয়েছিল। কারণ আজকে জুম্মার দিন তাই। আব্বু ডেকে দিয়ে বলেছিল তাড়াতাড়ি উঠে ফরজের নামাজ টা পড়ে নে। আমি একটু লেট করে ঘুম থেকে উঠছিলাম। ঘুম থেকে উঠে ভালো হবে ফ্রেশ হয়ে ওযু করে চলে আসি। ওযু করে আসার পর আমার টেবিলের উপর টুপি ছিল টুপিটা মাথায় দিয়ে যায় নামাজটা বিছিয়ে ফজরের নামাজের জন্য প্রস্তুতি হলাম। এবং ফজরের নামাজটা পড়ে নিলাম বাড়িতেই কারণ আমার একটু লেট হয়ে গেছিল ঘুম থেকে উঠতে। ফজরের নামাজটা শেষ করে নিয়ে যায় নামাজটা গুছিয়ে রেখে দিলাম যেখানে ছিল সেখানে। তারপরে আমার ক্লাসের পড়াটা পড়ছে থাকলাম। কিছু সময় আমার ক্লাসের পরোটা পড়ে নিলাম। ক্লাসের পড়াটা পড়া শেষ করে আমি দাঁত ব্রাশ করছিলাম না। আমি দাঁত ব্রাশ করতে করতে ফাঁকা এদিকে গেলাম। ফাকার দিকে যাওয়ার পর দাঁত ব্রাশ করছিলাম আর তো হাঁটাহাঁটি ব্যায়াম করছিলাম। আসলে সকালে ঘুম থেকে উঠতে খুবই ভালো লাগে। তাই আমি নিয়মিত সকালে ঘুম থেকে উঠি। পড়তে মন চায় না সকালে তাও আব্বু ঢেকে দেয়। তারপরে ভাইয়াকে ডাকতে গেলাম বাড়িতে ভাইয়া বলছিল আমাকে প্রতিদিন সকালে ডেকে দিবে। তারপরে ভাইয়ের সাথে কিছু সময় হাটাহাটি করি এদিক ওদিক হাট হাটির পর তারপরে আমি বাড়িতে এসে দাঁতটা ব্রাশ শেষ করে ভালো করে মুখ পরিষ্কার করে দেয়নি তারপরে ভাইয়া বাড়িতে চলে যায় তারপর আমি আমাদের বাড়িতে চলে আসি। আসলে সকালে খুব ঘুম পাচ্ছিলো। তাই আবার হাত মুখ ধুয়ে এসে আবার ঘুম দিলাম ঘুম দেয়ার পর সে মোবাইলটা তুলে দেখি সাড়ে আটটা বেজে গেছে। ঘুম থেকে ওঠার পর ভাত খেতে গেলাম। ভাত খেতে পারলাম না তাই হালকা করে নাস্তা করলাম দোকানে থেকে কিছু কিনে নিয়ে তারপরে বাড়িতে চলে গেলাম বাড়িতে আসার পর ভাইয়াকে বললাম মাঠে ঘাস কাটতে যেতে হবে না ভাইয়া বললে হ্যাঁ যেতে হবে তো না গেলে গরুর খাওয়াবো কি এই বলে আমি আর ভাইয়া মিলে সেই কথাগুলো আমি বাড়িতে চলে আসি বাড়িতে আসার পর আমি বাড়িতে প্যান্টটা পরে নেই তাড়াতাড়ি। যেখানে ঘাস কাটবো। সেখানে অনেকটা পানি এবং চেই বলে এক ধরনের ঘাস আছে। সেখানে প্যান না পড়ে গেলে সব হাত-পা কেটে যায় তাই সবাই প্যান্ট পড়ে যায় সেখানে ঘাস কাটতে গেলে। তাই তাড়াতাড়ি প্যান্টটা পরে নিয়ে কিছু সময় মোবাইল টিপছিলাম মোবাইল টিপতে খুবই ভালো লাগছিল সকালে তাই কিছু সময় মোবাইল টিপছিলাম। মোবাইল টিপতে টিপতে আমার আর খেয়াল নেই যে ঘাস কাটতে যেতে হবে। আমাকে ভাইয়া ডাকে এত দেরি আছে কেন তাড়াতাড়ি চলে আয় এই বলে মোবাইলটা আমি তাড়াতাড়ি থুয়ে। আমি হাইসুটা ভালোভাবে ভালো বালো দিয়ে নেয় এবং বস্তাটা গুছিয়ে নি তারপর আমি চলে যায় ভাইয়ের সাথে মাঠে যাস কাটতেই। তারপর একটা জায়গা দেখে আসি যেখানে অনেক মাছ ধরছিল ভাই আমাকে বলছিল ঢেলা মেরে মাছ আছে কিনা আমি আবার ঢেলা মারছিলাম মাছ আছে কিনা। পরে দেখি সেখানে অনেক মাছ মারছে ভাইয়াকে বলি আগে চলো ঘাস কেটে নিয়ে আনি তারপরে না হয় মাছ ধরা যাবে এই বলে আমি আর ভাইয়া ঘাস কাটতে চলে গেলাম যাওয়ার পর অনেকক্ষণ ধরে ঘাস কাটছিলাম এবং আমরা দেখলাম ভেরিতে কুসুর হয়েছে আমি আর ভাইয়া মিলে দুইটা কুসুর কেটে খেয়ে ফেললাম এবং এই বলে চলে গেলাম বাড়িতে ঘাস কাটতে কাটতে মাথার ভেতরে তো আগুন ধরে যায় যে আমার মাথায় অনেক বড় বড় চুল তাই ঘাস নিয়ে আনতে কিছু না হলেও তিন থেকে চার কিলো পথ অতি কম করে বাড়িতে আসতে হয় তাই অনেকটা কষ্ট হয়ে যায়। বাড়িতে আসার পর সেই ঘাসগুলো ভালোভাবে চুড়িয়ে ফেলাম। গাছগুলো ভালোভাবে জুড়িয়ে ফেলার পর তারপরে আমি আরো বিচালি চূড়িয়ে নেয়। বিশ্বলী চুরানো শেষ করে ঘাস গুলো ভালোভাবে মিশিয়ে নি এবং হাস বটি সহ সব মিলে যেখানে গরুর ঘাসগুলো রাখা হয় সেখানে থুয়ে এলাম। তারপরে ঘাসগুলো বসতে করে ফেললাম ঘাস গুলো বস্তায় পরিয়ে ফেললাম তারপর ভাইয়ের বাসায় গেলাম বাসায় যাওয়ার পর ভাইয়াকে বললাম যে মাছ ধরতে যাবা নাকি।

আমি বললাম নেট নেট নাই তাহলে থাক মাছ ধরতে কাল গেলে হবে না কালকে নেট জোগাড় করে রাখবো। এবারে ভাইয়া বলে ঠিক আছে তাহলে কালকে গেলে হবে না কারণ আজকে তো আবার জুম্মার দিন মাছ ধরতে গেলে নামাজ পড়া হবে না নে এগুলো বাড়িতে এসে আমি গরুর গা টা তুলে দেই ভালোভাবে শ্যাম্পু দিয়ে এবং নান্দাগুলো ধুয়ে দি তারপর গরু গোবর গুলো ধুয়ে দি। তারপর সেগুলো পরিষ্কার করে দে ভালোভাবে যেন কোন ময়লা মাটি না থাকে। আর আমি তারপর ভালোভাবে গোসল করিনি তারপর গোসল করার পর নামাজের জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করি। আজকে নামাজ পড়তে যেতে হবে জুম্মার নামাজ। আমি এসে লুঙ্গিটা পরে এবং জুব্বাটা পড়ে নামাজের যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেই এবং নামাজে ও চলে যায়। তারপরে নামাজে যাওয়ার পর কিছু সময় সানি খুতবা শূনি এবং সুন্নাহ গুলো পড়ে নি। তারপরে ফরজ নামাজটা পড়ে নি ন তারপরে আবার সুন্নতটা পড়ে নিও তারপরে বাড়িতে চলে আসি। বাড়িতে আসার হালকা করে খাওয়া দাওয়া শেষ করে নি। তারপরে চলে আসে আপনাদের মাঝে আজকে নতুন একটি পোস্ট নিয়ে। আপনার আমার উপরের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমি আর ভাইয়া মিলে মাদ্রাসার দিকে বেড়াতে গিয়েছিলাম যাওয়ার পর ভাইয়াকে বলি ভাইয়া একটা সেলফি তুলে ভাইয়া বসেছিল আপনার তো ছবি দিতে ভালো হবে দেখতে পারছেন। সেই ভাইয়া আমাকে খুবই ভালোবাসে তাই ভাইয়া কেউ আমি অনেক ভালবাসি। তাই ভাইয়া বসে ছিল আমার মোবাইলটা পোকোট থেকে বের করে। আমি বলি ভাইয়া তুমি এখানে দাঁড়াও একটা সেলফি তুলে নেই। সাথে সাথে মোবাইলটা পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে। সেলফি তুলে নি আপনারা তো দেখতে পাচ্ছেন আমি সাথে একটা সাদা গেঞ্জি পড়ে আসে আমার সাথে ফেভারিট কালার হল সাদা। তাই আমি মাঝে মাঝে সাদা গেঞ্জি পড়ে থাকে। আর আপনারা তো দেখতেই পাচ্ছেন ভাই আমার সাথে বসে আছেন। আর তার নিচে ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। আমি ভাইয়াকে বলি ভাইয়া। তুমি এই ছবিটা তোলো আমার মোবাইল দিয়ে তখন ভাইজান বলে এখানে দাঁড়া আমি যখন এখানে দাঁড়িয়ে থাকি আর ভাইয়া সাথে সাথে সেলফি তুলে নেয় । আর আপনারা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমি তখন পেঁপে খাচ্ছিলাম।আপনার আরও নিচের ছবিটিতে ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে আমার হাতেই পেঁপে আছে আমি পেঁপে খাচ্ছিলাম। তার নিচের ছবিটিতে আপনি ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে তখন সূর্য ডুবাডুবা অবস্থায় তখন আমি এই ছবিটিতে তুলছিলাম। খুবই সুন্দর লাগছিল সূর্য ডোবার মুহূর্তটা তাই আমি তাড়াতাড়ি পোকোট থেকে মোবাইলটা বের করে ফটোগ্রাফি করে নিলাম। আর আপনারা তো নিচে দেখতে পাচ্ছেন আরো সুন্দর কিছু কয়েকটি ছবি আছে যা ছোট ছোট ছেলেপেলেরা ফুটবল খেলা খেলছিল। আর এই ছবিটি আমি পোকোট থেকে মোবাইলটি বের করে তার সাথে ফটোগ্রাফি করে নি ন ছোটদের ফুটবল খেলা দেখতে খুবই ভালো লাগছে। এবং আমি সবচেয়ে ফুটবল খেলা কি খুবই ভালোবাসি তাই ছোটদের ফুটবল খেলা দেখতে খুবই ভালো লাগলো। আর আপনার মতো ভালোভাবে নিজের ছবির জন্য লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন। যে আমাদের আশপাশের সব ধান আমরা যেখানে ছোট ছেলেপেলেরা খেলা খেলছিলাম সেখানে আমরা বসে ছিলাম আমি আর ভাইয়া মিলে দুইজনে আরো নিচের ছবি দিতে আপনি ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন যে খুবই সুন্দর বিকালের মুহূর্ত আমাদের এই দিকে মাঠ ভরা ধান আর ধান কেবল ছোট মাত্র আপনারা তো ছবিটা ভালোভাবে লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন আর এই ধান ক্ষেতের পাশে ছোট ছোট ছেলেরা খেলা খেলছিল আর ছোট ছোট ছেলেরা খেলা খেলতে খুবই ভালো ভালোবাসা ফুটবল আর যখন খেলা খেলার সময় বলটি ভুইয়ের মদি গিয়েছিল। আমাদের বাড়ির পাশের দাদার ভুয়াটা, দাদার সাথে সাথে রেগে এসে বলছিল তোদের এখানে আর খেলা হবে না আর ছোট ছোট ছেলেপেলেরা বলটা নিয়ে দৌড়ে দৌড়ে বাড়িতে চলে গিয়েছিল। আসলে এই সময়টা আর আমরা কোনদিন পাব না এই সময়টা আমাদের পার হয়ে যাচ্ছে। আর আপনারা তো ভালোভাবে ছবিটির লক্ষ্য করলে দেখতে পারবেন ছোট ছোট ছেলেপেলেরা বিকাল বেলায় টাইমে আমাদের এটা মাদ্রাসায় খেলা খেলছিল আর এই সময়টা খুবই ভালো লাগে ফুটবল খেলা খেলতে। যা আমি আর ভাইয়া মিলে দেখছিলাম খুবই সুন্দর কিছু মুহূর্ত আপনাদের মাঝে তুলে ধরেছে। আশা করি আপনাদের খুবই ভালো লাগবে এই সুন্দর কিছু মুহূর্ত। আসলে আজকে খুবই ব্যস্ত সময় পার করছি। এত কাজের মধ্যে থেকে চলে এসেছে আপনাদের মাঝে। আর আজকে আমাদের স্কুলে খেলা আছে বিবাহিত ফুটবল একাদশ আরেকদিকে অংশগ্রহণ করবেন অবিবাহিত ফুটবল একাদশ। তার মধ্যে আমি আসি অবিবাহিত ফুটবল একাদশের মধ্যে।আর যাই হোক কথা না বাড়ি চলুন আজকের পোস্টে আপনাদের মাঝে শেয়ার করা যাক।আগামীকাল নতুন একটি পোস্ট নিয়ে হাজির হবো।

My name is Hussain. District Meherpur Thana Gangni Union Sixteen Taka.My village name is Jugirgofa. I live in a small village. I like this I have grown up in this small village since childhood. I am a student.And I like playing football very much. I came from school.Afternoon goes to Filt. All big and small together in the field with boots It's great to practice.Every day I come home from school with my boots and go to play.I also like to travel a lot. So many places I have traveled.I intend to visit many more places.And I like to take pictures so I like photography sometimes.I love waking up in the morning and going for a run in the winter.Every morning during the winter I r. A cuckoo next to my house. If it doesn't go that day I do those exercises alone with attention.He likes to go jogging in the morning. And I like foggy mornings very much.