Assalamu Alaikum
Wishing everyone a good night and writing today's regular post even though it is late. How are you all doing on this winter night? I hope everyone is well by the grace of Allah Almighty. Alhamdulillah, I am also well by the grace of Allah Almighty with everyone's prayers.
Friends, today I have brought you a gift of photography and writing of a slightly different taste, a different religion.
We are usually more used to taking photographs of objects, living beings, flowers, and various installations, street photography, etc. There are many other things that we sometimes want to take photographs of, but we do not easily find the basis for photography. So we have to wait for it for months, days, or years. I would also be very happy to present such a photography to you after a year. We easily take photographs and videography of everything around us. We do not have to wait for this. We take photographs of what we see and do not hesitate to do videography as well. These darknesses are always close and open to us. My photography today would never have been possible or possible to see from our area a year ago. When such an annual scene is presented to me, I immediately try to do random photography and videography with my mobile phone camera.
আসসালামু আলাইকুম
সবাইকে রাতে শুভেচ্ছা জানিয়ে দেরিতে হলেও আজকের নিয়মিত পোস্ট উপহার দিতে লিখতে বসলাম। এই শীতের রাতে আপনারা সবাই কেমন আছেন। আশা করি মহান আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আলহামদুলিল্লাহ, আমিও সবার দোয়া নিয়ে মহান আল্লাহর রহমতে ভালো আছি।
বন্ধুরা, আজ আমি আপনাদের জন্য উপহার দিতে তুলে নিয়ে এসেছি একটু ভিন্ন স্বাদের, ভিন্ন ধর্মের ফটোগ্রাফি ও লেখনি।
আমরা সাধারণত বস্তুর ফটোগ্রাফি, জীবের ফটোগ্রাফি, ফুলের ফটোগ্রাফি এবং বিভিন্ন স্থাপনার ফটোগ্রাফি, রাস্তার ফটোগ্রাফি, ইত্যাদি ইত্যাদি ফটোগ্রাফি করতে বেশি অভ্যস্ত। এর এছাড়াও আরো অনেক কিছু আছে, যেগুলো আমরা কখনো ফটোগ্রাফি করার ইচ্ছা থাকলেও সহজে ফটোগ্রাফির আধার খুঁজে পাই না। তাই এর জন্য অপেক্ষা করতে হয় মাসের পর মাস, দিনের পর দিন কিংবা বছরের পর বছর। এমনই এক ফটোগ্রাফি এক বছর পরে আপনাদের সামনে উপস্থাপন করতে পেরে আমারও খুব ভালো লাগবে। আমাদের চারপাশে যা কিছু আছে তাহার ফটোগ্রাফি এবং ভিডিওগ্রাফি আমরা সহজে করে থাকি। এর জন্য আমাদেরকে কোন অপেক্ষা করতে হয় না। যখন যা দেখতে পাই তারই ফটোগ্রাফি আমরা করে থাকি এবং সাথে ভিডিওগ্রাফি করতেও পিছপা হইনা। এসব আঁধার আমাদের জন্য সব সময় হাতের কাছে এবং উন্মুক্ত। আমার আজকের ফটোগ্রাফি আমাদের এলাকা থেকে এক বৎসরের আগে কখনো করা সম্ভব নয় বা দেখাও সম্ভব নয়। এমন একটি বাৎসরিক দৃশ্যের অবতারণা আমার সামনে উপস্থাপন হলে, আমি তা সাথে সাথেই মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় রেনডম ফটোগ্রাফি ও ভিডিওগ্রাফি করার চেষ্টা করি।
The severity of winter is increasing day by day in many countries of the world, including Bangladesh. In many countries, the severity of winter is seen in many ways. In some countries, it is less, in some countries it is moderate, in some countries it is more, and in some countries it is much more, in this way, the severity of winter is almost constant all over the world.
I do not know how many countries in the world are currently experiencing winter. And I do not know how much the severity of winter is in some countries. Since ancient times, it has been believed that the winter in Bangladesh and India is somewhat less than in the past. The severity of winter in other countries and the severity of winter are much, much more than in these countries.
Which, although tolerable in human life, becomes very unbearable in the lives of animals and birds. People make various arrangements to ward off the cold, wear clothes, arrange for heat, and create ways to escape the cold from confined spaces. Therefore, during winter, animals and birds of these countries or continents migrate to the neighboring forests, continents, canals, beels, rivers, canals, etc.
Among them, undivided India, i.e. Bangladesh, is a country with little winter. Animals and birds from colder countries also come to these countries in droves. At the end of the winter, they return to their respective countries, continents, forests, or oceans. In a similar situation, animals and birds from colder countries have started coming to our country in Bangladesh.
বাংলাদেশ সহ বিশ্বের অনেক দেশেই এখন শীতের প্রকোপ দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। অনেক দেশেই অনেকভাবে শীতের প্রকোপ দেখা যায়। কোন দেশে কম, কোন কোন দেশে মাঝারি, আবার কোন কোন দেশে বেশি, আবার কোন কোন দেশে অনেক বেশি ,এভাবেই শীতের ভয়াবহতা সারা বিশ্বেই প্রায় চলে থাকে।
জানিনা বিশ্বের কত দেশে এ সময় শীতের প্রকোপ চলছে। আর কোন কোন দেশের শীতের প্রকোপ কত বেশি, তাও আমার জানা নাই। অতি প্রাচীন কাল থেকে ধারণা করা হয় বাংলাদেশ এবং ভারতের শীত পূর্ব থেকেই কিছুটা কম। অন্যান্য দেশের শীতের ভয়াবহতা এবং শীতের তীব্রতা এসব দেশের চেয়ে অনেক বেশি, অনেক বেশি।
যা মানবজীবনে সহনীয় পর্যায়ে হলেও পশু পাখির জীবনে অনেক অসহনীয় হয়ে পড়ে। মানুষ বিভিন্নভাবে শীত নিবারণের ব্যবস্থা করে থাকে,পোশাক পরিধান করে থাকে, তাপের ব্যবস্থা করে থাকে এবং আবদ্ধ ঘরে থেকে শীত থেকে বাঁচার উপায় তৈরি করে থাকে। তাই শীত সময়ে এসব দেশের বা মহাদেশের পশুপাখিগণ পাশের বন জঙ্গল মহাদেশের , দেশের খাল, বিল, নদী, নালা, ইত্যাদিতে চলে আসে।
তারমধ্যে অখন্ড ভারত তথা বাংলাদেশ অল্প শীতের দেশ। এসব দেশে বেশি শীতের দেশের পশুপাখিরাও দলে দলে চলে আসে। আবার শীত শেষে তারা নিজ নিজ দেশে বা মহাদেশে কিংবা জঙ্গলে কিংবা সাগরে চলে যায় । এমনি এক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশেও এর মধ্যেই বিভিন্ন বেশি শীতের দেশ থেকে আমাদের দেশে পশুপাখি আসতে শুরু করেছে।
With the intensity of winter in different countries, foreign birds have already started arriving in different parts of Bangladesh.
When I sat in the courtyard of my house in the afternoon and started writing on my mobile phone, flocks of birds were flying over my head. Seeing such a large flock of birds, people around me were saying that these foreign birds were flying around to sit in our pond. They were deciding where to sit. Immediately, the matter became clear to me. There was no more understanding that these flocks of foreign birds must be flying around to sit in some pond or bush. At that time, I stopped writing and sat with my mobile camera pointed at them. If they come again, I will try to capture their videos and pictures. I did not think how beautiful the pictures would be. Because they were flying over a long distance, over a long distance, in groups, in flocks. Soon, they tried to walk past me, over me, so I turned on the video camera on my mobile phone and started recording videos, and I also started taking pictures by repeatedly pressing the shutter button. In this way, I started taking pictures and videos of them, going here and there, going behind the house, sometimes going to the pond, and sometimes waiting for a long time.
বিভিন্ন দেশের শীতের তীব্রতার সাথে বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় বিদেশি পাখির আগমন ইতিমধ্যেই শুরু করেছে।
আমি যখন দুপুরবেলা বাড়ির উঠানে বসে মোবাইল ফোনে লেখালেখি শুরু করলাম,এমন সময় ঝাকে ঝাকে পাখিগুলো আমার মাথার উপর দিয়ে বারবার ঘোরাফেরা করতে ছিল। এত বড় পাখির ঝাক দেখে আমার আশেপাশের লোকজন বলতেছিল যে, এসব বিদেশি পাখি আমাদের পুকুরে বসার জন্য বারবার ঘুরাঘুরি করছে। কোথায় বসবে তাই জায়গা স্থির করছে। সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি আমার কাছে পরিষ্কার হয়ে গেল। বুঝতে আর বাকি রইল না যে, এসব বিদেশি পাখির ঝাক অবশ্যই কোন পুকুরে কিংবা ঝাড়ে বসার জন্য এভাবে ঘুরাঘুরি করছে। এ সময় আমি লেখালেখি বাদ দিয়া মোবাইল ক্যামেরা তাক করে নিয়ে বসে রইলাম। যদি আর একবার আসে তখন আমি তাদের ভিডিও সহ ছবি ধারণ করার চেষ্টা করব। ছবিগুলো কত সুন্দর হবে তা আমি ভাবিনি। কেননা তারা অনেক দূর দিয়ে, অনেক উপর দিয়ে, এভাবে দলে দলে, ঝাকে ঝাকে ঘোরাফেরা করতে ছিল। অল্পক্ষণের মধ্যেই তারা আমার পাশ দিয়ে ,আমার উপর দিয়ে, যাওয়ার চেষ্টা করলে আমি মোবাইল ফোনের ভিডিও ক্যামেরা চালু করে ভিডিও করার শুরু করলাম এবং বারবার শাটার বাটন টিপে ছবিও নেওয়া শুরু করলাম। এভাবেই এদিক সেদিক করে এবং বাড়ির পিছনে গিয়ে কখনো বা পুকুর পাড়ে গিয়ে অনেক সময় ধরে অপেক্ষা করে করে তাদের ছবি নেওয়া এবং ভিডিও ধারণ করা শুরু করলাম।
Friends, this was my talk about videography and photography today.
Hope you like it.
Enjoy.
বন্ধুরা, এই ছিল আমার আজকের ভিডিওগ্রাফি ও ফটোগ্রাফি নিয়ে কিছু কথা।
আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।
উপভোগ করুন।
Blogger and Photographer | @mrnazrul |
---|---|
Use Camera 📸 | 🤳 Handset |
Cetegory | Photography blog |